Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

মামলা দায়েরের স্থান Place of suing রেস সাব-জুডিস রেস-জুডিকাটা Res sub judice Res Judicata

মামলা দায়েরের স্থান। আঞ্চলিক এখতিয়ার কাকে বলে? স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত মামলা কোথায় দায়ের করতে হয়? ভিন্ন ভিন্ন আদালতের এখতিয়ারাধীন সম্পত্তির ক্ষেত্রে কোন আদালতে মামলা দায়ের করতে হয়? আদালতের আঞ্চলিক এখতিয়ার অনিশ্চিত হলে কোথায় মামলা দায়ের করতে হয়? ক্ষতিপূরণ এবং অস্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত মামলা কোথায় দায়ের করতে হয়? এখতিয়ারের আপত্তি কখন উত্থাপন করতে হবে? রেস-সাবজুডিস কাকে বলে? বিচারাধীন মোকদ্দমা বা মোকদ্দমা স্থগিতকরণ কি? রেস-সাবজুডিসের শর্তসমূহ কি কি? রেস জুডিকাটা কাকে বলে? দোবারা দোষ বা বিচারিত বিষয় কাকে বলে? রেস জুডিকাটার শর্তসমূহ কি কি? মামলা দায়েরের স্থান (Place of suing) কোথায় আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হয়? বা কোন দেওয়ানী আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হয়? কোথায় বা কোন দেওয়ানী আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করবেন সেটা ২টি বিষয় বিবেচনা করে নির্ধারণ করতে হবে- ১) আদালতের আর্থিক এখতিয়ার এবং  ২) আদালতের আঞ্চলিক এখতিয়ার।  দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ থেকে ২০ ধারায় দেওয়ানী আদালতের আঞ্চলিক এখতিয়ার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারায় বলা হয়ে

দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন Civil Courts প্রকারভেদ এখতিয়ার Jurisdiction

দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন। দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ। কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে? দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কি? দেওয়ানী আদালতের বিষয়গত এখতিয়ার কাকে বলে? দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলতে কি বুঝায়? দেওয়ানী আদালতে আদি বা মূল এখতিয়ার কাকে বলে? দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা? দেওয়ানী আদালতের আপীল এখতিয়ার কি? দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন (Civil Courts] দেওয়ানী আদালতসমূহের গঠন সম্পর্কে সিভিল কোর্টস অ্যাক্ট, ১৮৮৭ সালের ৩ ধারায় বর্ণনা করা হয়েছে। অর্থাৎ Civil Courts Act, 1887 অনুযায়ী দেওয়ানী আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। The Civil Courts Act, 1887 সর্বশেষ সংশোধন করা হয় ২০২১ সালের ১৯ই জানুয়ারি এবং উক্ত দিন হতে সংশোধনী আইনটি কার্যকর হয়। উক্ত সংশোধনী দ্বারা ১৯ ও ২১ ধারা সংশোধন করা হয় এবং দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার বৃদ্ধি করা হয়। দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ: কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে? সিভিল কোর্টস এ্যাক্ট, ১৮৮৭ সালের ৩ ধারায় বলা হয়েছে, ৫ প্রকারের দেওয়ানী আদালত থাকবে; ১. জেলা জজের আদালত [Court of District Judge] ২. অতিরিক্ত জেলা জজের আদালত [Court of Add

দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ Definitions of Civil Procedure Code

দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ। বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার? ডিক্রি কি? ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি? ডিক্রি বলে বিবেচিত বা Deemed Decree কাকে বলে? ২(২) ধারা অনুযায়ী কোন সিদ্ধান্তগুলো ডিক্রি না? প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে? প্রাথমিক ডিক্রি কি কি? চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে? ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য কি? রায় কাকে বলে? ডিক্রিদার কাকে বলে? দায়িক কাকে বলে? সরকারী উকিল কাকে বলে? আইনানুগ প্রতিনিধি কাকে বলে? জজ কাকে বলে? মধ্যবর্তী মুনাফা কাকে বলে? দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ। বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার? ডিক্রি কি? ডিক্রি হলো আদালতের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত যেটা চূড়ান্তভাবে মোকদ্দমার বিতর্কিত সমগ্র বা যে কোন বিষয় সম্পর্কে পক্ষসমূহের অধিকার নির্ধারণ করে। ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি? ২(২) ধারা অনুযায়ী আদালতের কোন সিদ্ধান্ত ডিক্রি হতে হলে নিম্নলিখিত শর্তপূরণ করতে হবে- ডিক্রির আবশ্যিক শর্তসমূহ: i.অবশ্যই একটি বিচারিক সিদ্ধান্ত থাকতে হবে। ii. এমন বিচারিক সিদ্ধান্তের আনুষ্ঠানিক অভিব্যক্তি থাকতে হবে। iii. এমন আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত অবশ্যই কোন মোকদ্

দেওয়ানী কার্যবিধির প্রাথমিক আলোচনা তফসিল ধারা আদেশ বিধি Civil Procedure Code CPC

দেওয়ানী কার্যবিধি কি ধরনের আইন? ধারা তাফসিল আদেশ এবং বিধি। দেওয়ানী কার্যবিধির কয়টি তফসিল আছে ও কি কি? ধারা, আদেশ এবং বিধিসমূহ কে সংশোধন করতে পারে? সুপ্রীম কোর্টের বিধি প্রণয়ন ক্ষমতা। বিধি কাকে বলে? বিধি প্রণয়ন কমিটি কিভাবে গঠন করা হয়? দেওয়ানী কার্যবিধির প্রাথমিক আলোচনা দেওয়ানী কার্যবিধি কি ধরনের আইন? দেওয়ানী কার্যবিধি একটি পদ্ধতিগত আইন [Procedural Law]। দেওয়ানী মোকদ্দমার বিচার প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি সংক্রান্ত আইন হলো দেওয়ানী কার্যবিধি। এই আইনে দেওয়ানী মোকদ্দমা নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে দেওয়ানী কোর্টসমূহ কোন পদ্ধতি অনুসরণ করবে, মোকদ্দমার পক্ষসমূহ কিভাবে মোকদ্দমা দায়ের করবে, মোকদ্দমার আরজি এবং লিখিত জবাব দাখিল করবে, সমন জারি, পক্ষসমূহের শুনানীর সময় উপস্থিতি, মোকদ্দমার শুনানী, রায় ঘোষণা, ডিক্রি জারি এবং বলবৎকরণ, আপীল, রিভিশন এবং রিভিউ ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। তাই এটি একটি পদ্ধতিগত আইন | দেওয়ানী কার্যবিধিতে ধারা ১৫৮টি। মোট অর্ডার বা আদেশ ৫১টি। দেওয়ানী কার্যবিধি সর্বপ্রথম বিধিবদ্ধ হয় ১৮৫৯ সালে। দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ সালের ৫ নং আইন। আইনটি প্রণয়ন করা হয় ১৯

জালিয়াতি Forgery দ্বিবিবাহ বা দ্বিগামিতা Bigamy ব্যভিচার Adultry নারীর শালীনতা অমান্য অপরাধ সংঘটনের উদ্যোগ

জালিয়াতি কাকে বলে? মিথ্যা দলিল প্রস্তুতকরণ কাকে বলে? বিভিন্ন ধরনের জালিয়াতির শাস্তি কি? দ্বিবিবাহ বা দ্বিগামিতা কাকে বলে? কোন কোন ক্ষেত্রে দ্বিগামিতা বা বহুবিবাহের অপরাধ সংক্রান্ত ৪৯৪ ধারা প্রযোজ্য হবেনা? দ্বিগামিতার বা বহুবিবাহের শাস্তি কি? দ্বিগামিতার বা বহুবিবাহের মামলা কিভাবে করতে হয়? ব্যভিচার কাকে বলে? ব্যভিচার এর শাস্তি কি? মানাহানি Defamation কাকে বলে? অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন কাকে বলে? নারীর শালীনতা অমান্য করার শাস্তি কি? অপরাধসমূহ সংঘটনের উদ্যোগের শাস্তি কি? জালিয়াতি [Forgery] ধারা: ৪৬৩ থেকে ৪৮৯ দণ্ডবিধির ৪৬৩ ধারায় জালিয়াতি কে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ৪৬৫ ধারায় জালিয়াতির শান্তি উল্লেখ করা হয়েছে। জালিয়াতি কাকে বলে? দণ্ডবিধির ৪৬৩ ধারা অনুযায়ী কোন ব্যক্তি জালিয়াতি করেছে বলে গণ্য হবে যদি সে নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে কোন মিথ্যা দলিল বা দলিলের অংশ প্রস্তুত করে- ১. কোন ব্যক্তি বা জনসাধারণের ক্ষতি সাধন করতে ; বা ২. কোন দাবি বা অধিকার সমর্থন করতে; বা ৩. কোন ব্যক্তিকে কোন সম্পত্তি পরিত্যাগ করতে: বা ৪. কোন লোককে প্রকাশ্য বা অপ্রকাশ্য চুক্তি সম্পাদনে বাধ্য করতে; বা

অপরাধমূলক অনধিকার Criminal Trespass প্রবেশ কাকে বলে অনধিকার গৃহপ্রবেশ House Trespass কাকে বলে

অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশ কাকে বলে? অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশের শাস্তি কি? অনধিকার গৃহপ্রবেশ কাকে বলে? সঙ্গোপনে অনধিকার গৃহপ্রবেশ কাকে বলে? রাত্রি বেলায় সঙ্গোপনে অনধিকার গৃহপ্রবেশ কাকে বলে? অনধিকার গৃহপ্রবেশের শর্তসমূহ কি কি? অনধিকার গৃহপ্রবেশের শাস্তি কি? অপথে গৃহপ্রবেশ বা সিঁধকেটে গৃহপ্রবেশ বলতে কি বুঝায়? অপথে গৃহপ্রবেশের কয়টি উপায় আছে? অনধিকার গৃহ প্রবেশ এবং অপথে গৃহ প্রবেশ এর মধ্যে পার্থক্য কি? অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশের শাস্তি কি? অপরাধমূলক অনধিকার [Criminal Trespass] প্রবেশ কাকে বলে? অপরাধমূলক অনধিকার: দণ্ডবিধির ৪৪১ ধারায় অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। ৪৪১ ধারায় নিম্নলিখিত ২টি অংশে অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশ হলো- ১. কোন ব্যক্তি কর্তৃক অন্যকোন ব্যক্তির দখলী সম্পত্তিতে প্রবেশ করা- ক. কোন অপরাধ সংঘটনের অভিপ্রায়ে খ. সম্পত্তির দখলদার কোন ব্যক্তিকে ভীতি প্রদর্শন, অপমান বা বিরক্ত করার জন্য বা ২. কোন ব্যক্তি কর্তৃক অন্যকোন ব্যক্তির দখলী সম্পত্তিতে আইনগতভাবে প্রবেশ করে- ক. বেআইনীভাবে সেখানে অবস্থান করে

চোরাই মাল Stolen Property প্রতারণা Cheating অনিষ্টসাধন কাকে বলে

চোরাইমাল কাকে বলে? চোরাই মাল সম্পর্কিত শাস্তি সমূহ কি কি? প্রতারণা কাকে বলে? প্রতারণার শাস্তি কি? অনিষ্টসাধন কাকে বলে? অনিষ্ঠসাধনের শাস্তি কি? চোরাই মাল [Stolen Property] ৪১০ ধারায় চোরাই মালকে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এবং ৪১১ ধারায় অসাধুভাবে চোরাই মাল গ্রহণের শাস্তি উল্লেখ করা হয়েছে। চোরাইমাল কাকে বলে? ৪১০ ধারা অনুযায়ী নিম্নলিখিত ৫টি উপায়ে কোন সম্পত্তির দখল হস্তান্তর বা গ্রহণ করা হলে উক্ত সম্পত্তি চোরাই মাল বলে গণ্য হবে- ১. চুরি ২. বলপূর্বক গ্রহণ ৩. দস্যুতা ৪. অপরাধমূলক আত্মসাৎ ৫. অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ প্রতারণা বা ডাকাতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পত্তি চোরাই মাল বলে গণ্য হবে না। যদি চোরাই মাল দখলের অধিকারী ব্যক্তির নিকট চলে আসে, তাহলে উক্ত সম্পত্তি আর চোরাই মাল বলে গণ্য হবে না। চোরাই মাল সম্পর্কিত শাস্তি সমূহ কি কি? দন্ডবিধির ৪১১ ধারা অনুযায়ী অসাধুভাবে চোরাই মাল গ্রহণের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ৩ বছর পর্যন্ত হতে পারে বা অর্থদণ্ডসহ বা উভয়দন্ডে দণ্ডিত হবে। ৪১২ ধারা অনুযায়ী ডাকাতের সংগঠনের সময় চুরিকৃত সম্পত্তি অসাধুভাবে গ্রহণের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ১০ বছর পর্যন