Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

আত্মহত্যা অস্বাভাবিক মৃত্যু বা পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়ে তদন্ত কবর হতে লাশ উত্তোলন

আত্মহত্যা বা অস্বাভাবিক মৃত্যু বা পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়ে তদন্ত বা অনুসন্ধান। যে সকল কারণে অনুসন্ধান বা তদন্ত হতে পারে। যে সকল ম্যাজিস্ট্রেট সুরতহাল করতে ক্ষমতাবান। মৃত্যুর কারণ বিষয়ে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক পরিচালিত অনুসন্ধান। কবর হতে লাশ উত্তোলনের [disinter corpses] ক্ষমতা। আত্মহত্যা বা অস্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়ে বিধিবিধান কি? আত্মহত্যা বা অস্বাভাবিক মৃত্যু বা পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়ে তদন্ত বা অনুসন্ধান [ধারা ১৭৪ থেকে ১৭৬] ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৪, ১৭৫ এবং ১৭৬ ধারা আত্মহত্যার বিষয়ে অনুসন্ধান বা হঠাৎ, সন্দেহজনক, সহিংস বা অস্বাভাবিক মৃত্যুর ক্ষেত্রে অনুসন্ধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এমন মৃত্যুর ক্ষেত্রে ১৭৪ ধারায় পুলিশ কর্তৃক অনুসন্ধান/তদন্ত এবং ১৭৬ ধারায় ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অনুসন্ধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ১৭৫ ধারায় তদন্ত পরিচালনাকারী পুলিশ কর্মকর্তা মামলার সাথে পরিচিত ব্যক্তিকে হাজিরার জন্য সমন ইস্যু করতে পারে। যে সকল কারণে অনুসন্ধান বা তদন্ত হতে পারে : ১৭৪ ধারায় তদন্ত : ১৭৪ ধারায় পুলিশ নিম্নলিখিত ৩টি ক্ষেত্রে মৃত্যুর বিষয়ে তদন্ত করে প্রস্তুতকৃত প্রতিবে

পুলিশ ডায়েরী পুলিশ রিপোর্ট চূড়ান্ত প্রতিবেদন চার্জশিট নারাজী পিটিশন কি

পুলিশ ডায়েরী কি? পুলিশ ডায়েরীতে পুলিশ যে সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করে। কখন কিভাবে পুলিশ ডায়েরীর ব্যবহার করা হয়? পুলিশ অফিসারের রিপোর্ট বলতে কি বুঝায়? পুলিশ রিপোর্ট কত প্রকার? চূড়ান্ত প্রতিবেদন কাকে বলে? চার্জ শীট কাকে বলে?। পুলিশ রিপোর্ট দাখিল এর ফলাফল। অধিকতর তদন্ত এবং সম্পূরক চার্জশীট কাকে বলে? পুলিশ রিপোর্ট দাখিলের পরবর্তী কার্যধারা। নারাজী পিটিশন কি? কে নারাজী দরখাস্ত দাখিল করতে পারে? নারাজী দরখাস্ত প্রত্যাখ্যানের বিরুদ্ধে কি প্রতিকার রয়েছে? পুলিশ ডায়েরী [Police Diary] [ধারা ১৭২] পুলিশ ডায়েরী কি? পুলিশের তদন্তের অগ্রগতি যে ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করা হয়, সেটা হলো পুলিশী ডায়েরী । ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারায় পুলিশ ডায়েরী সম্পর্কে বিধান করা হয়েছে। পুলিশ ডায়েরীতে পুলিশ যে সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করে (ধারা ১৭২(১): ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭২ ধারায় বলা হয়েছে, তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা কর্তৃক প্রতিদিন একটি ডায়েরীতে তার তদন্তের অগ্রগতি লিপিবদ্ধ করবে এবং কখন তিনি খবর বা তথ্য পেয়েছিলেন,কখন তিনি তদন্ত শুরু এবং সমাপ্ত করেছেন, কোন কোন স্থান বা স্থানসমূহে তিনি পরিদর্শন করেছেন এবং

ফৌজদারী মামলার তদন্ত পুলিশ কর্তৃক সাক্ষী তলব জবানবন্দী দোষ স্বীকারোক্তি ধারা ১৬৪

ফৌজদারী মামলার তদন্ত। তদন্ত [Investigation] [8 (১) (ঠ)] । ম্যাজিস্ট্রেটর আদেশবলে তদন্ত। পুলিশের নিজ উদ্যোগে তদন্ত। প্রাথমিক তথ্য বিবরণী এবং এজাহারের সাক্ষ্যগত মূল্য কতটুকু? ফৌজদারী কার্যবিধিতে তদন্ত সংশ্লিষ্ট ধারাসমূহ কি কি? পুলিশ কর্তৃক সাক্ষী তলব, সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ এবং উহার ব্যবহার। তদন্তকারী পুলিশ কর্তৃক সাক্ষী তলব। তদন্তকারী পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ। তদন্তকারী পুলিশ কর্তৃক সাক্ষীর জবানবন্দি লিখিতভাবে রেকর্ড করা। পুলিশ কর্তৃক লিখিতভাবে লিপিবদ্ধকৃত বক্তব্যের ব্যবহার। সাক্ষীর জবানবন্দী যেক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। সাক্ষীর জবানবন্দী যেক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। দোষস্বীকারমূলক বক্তব্য রেকর্ড করা। যে সকল ম্যাজিস্ট্রেট দোষস্বীকারোক্তি [Confession] রেকর্ড করতে পারে। কখন বিবৃতি বা দোষস্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধ করতে পারে? দোষ স্বীকারোক্তি লিপিবদ্ধ করনের কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ফৌজদারী মামলার তদন্ত [Investigation in Criminal Cases] তদন্ত [Investigation] [8 (১) (ঠ)] : তদন্ত অর্থ হল সাক্ষ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কোন পুলিশ অফিসার অথবা ম্যাজিস্ট্রেট ব্যতীত অন

ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ - নালিশি মামলা করার পদ্ধতি

ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ [Complaint to Magistrate]। নালিশকারীর জবানবন্দি। নালিশী মামলা [C.R. Case] কাকে বলে? কে নালিশ গ্রহণ করতে পারে? [ধারা ২০০] অভিযোগকারী বা নালিশকারীর জবানবন্দি গ্রহণ বা পরীক্ষা করা [ Examination of Complainant]। যে ক্ষেত্রে জবানবন্দি গ্রহণ করার প্রয়োজন নেই। [ধারা ২০২] প্রসেস ইস্যু স্থগিত করা (Postponement for issue of process)। [ধারা- ২০৩] নালিশ খারিজ (Dismissal of Complaint)। নালিশ খারিজ করতে ম্যাজিস্ট্রেট কি কি সকল বিষয় বিবেচনা করবে? নালিশ খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিকার। [ধারা ২০৪| প্রসেস ইস্যু করা [Issue of Process)। [ধারা ২০৪(৩)] প্রসেস ফি (সমন বা পরোয়ানা ফি) পরিশোধ না করার ফলাফল। নালিশ খারিজ হলে প্রতিকার। [ধারা ২০৫] অভিযুক্ত ব্যক্তির ব্যক্তিগত হাজিরা হতে অব্যাহতি। [ধারা ২০৫ঘ] একই অপরাধ বিষয়ে নালিশী মামলা ও পুলিশ তদন্ত চলতে থাকলে তখন যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। নালিশকারী বা অভিযুক্ত মারা গেলে তার ফলাফল। ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ [Complaint to Magistrate] [ধারা ২০০-২০৩] নালিশকারীর জবানবন্দি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ দায়ের করা হলে, ম্যা

কিভাবে একটি ফৌজদারী মামলা দায়ের করতে হয় ও পরবর্তী কার্যপদ্ধতি

ফৌজদারী মামলা দায়ের ও পরবর্তী কার্যপদ্ধতি। থানায় পুলিশের নিকট মামলা দায়ের (ধারা ১৫৪ ও ১৫৫)। [ধারা-১৫৪] আমলযোগ্য মামলার সংবাদ [Information in Cognizable Cases ] । এজাহার দায়ের কি? প্রাথমিক তথ্য বিবরণী [FIR] কি? [ধারা ১৫৫] আমলঅযোগ্য মামলার সংবাদ [Information in Non-Cognizable Cases] । ফৌজদারী মামলা দায়ের ও পরবর্তী কার্যপদ্ধতি যে কোন ব্যক্তি ২ টি উপায়ে ফৌজদারী মামলা দায়ের করতে পারে । তিনি কোন অপরাধ সংঘটন বিষয়ে থানায় পুলিশের নিকট সংবাদ প্রদান করতে পারে বা তিনি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট গিয়ে নালিশ দায়ের করতে পারে। থানায় পুলিশের নিকট আমলযোগ্য অপরাধের সংবাদ প্রদান করলে পুলিশ ১৫৪ ধারার পদ্ধতি অনুসরণ করে এবং আমলঅযোগ্য অপরাধের সংবাদ প্রদান করা হলে ১৫৫ ধারা অনুসরণ করে। অন্যদিকে কোন ব্যক্তি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট আমলযোগ্য বা আমলঅযোগ্য উভয় অপরাধ বিষয়ে নালিশ দায়ের করতে পারে। সেই ক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট ২০০ ধারার পদ্ধতি অনুসরণ করে। প্রকৃতপক্ষে পুলিশের নিকট অপরাধ সংঘটন বিষয়ে সংবাদ দেওয়া হোক বা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ দায়ের করা হোক, চূড়ান্তভাবে ম্যাজিস্ট্রেটই ১৯০ ধারার অধীন অপরাধ

অপরাধ দমন শান্তি-শৃঙ্খলা সংরক্ষণ গণ উপদ্রব নিবারণের জন্য প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা

অপরাধ দমন [Prevention of Offences]। [ধারা ১০৬ থেকে ১২৬ক] শান্তি এবং সদাচরণের জন্য মুচলেকা। শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা। । জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অন্য কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শান্তি রক্ষা বা সদাচরণের জন্য মুচলেকার আদেশ দিতে পারে। মুচলেকা না প্রদানের শাস্তি। বেআইনী সমাবেশ কি? ১৪৪ ধারা জারি। যখন ১৪৪ ধারা জারি করা যায়। স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধ।  অপরাধ দমন [Prevention of Offences] ফৌজদারী কার্যবিধিতে অপরাধ দমন, শান্তি-শৃঙ্খলা সংরক্ষণ কিংবা গণ উপদ্রব নিবারণের জন্য কিছু প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা পুলিশ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে দেওয়া হয়েছে । ১. শান্তি রক্ষা ও সদাচরণের জন্য মুচলেকা (ধারা-১০৬-১২৬ ক) ২. বেআইনী সমাবেশ (ধারা-১২৭-১৩২) ৩. জনসাধারণের উৎপাত (ধারা-১৩২ক-১৪২) ৪. উৎপাত বা আসন্ন বিপদের জরুরী ক্ষেত্রে আদেশ (১৪৪ ধারা জারী) ৫. স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধ (ধারা ১৪৫) [ধারা ১০৬ থেকে ১২৬ক] শান্তি এবং সদাচরণের জন্য মুচলেকা ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৬ ধারায় মুচলেকার আদেশের উদ্দেশ্য হলো অপরাধ প্রবণ ব্যক্তি যাতে ভবিষ্যতে কোন অপরাধ না করে । ফৌজদা

Paragraph on Internet Uses and Abuses of Internet

Internet Uses and Abuses of Internet   At present the most convenient, reliable and cheapest mode of communication is internet. For the significant improvement of economic, social and educational development, it has a huge potential In Bangladesh. Automation in the production process of goods and services both in government and private sectors, it brings a huge development. We know that internet has some demerits too. Nowadays, especially the teenagers are the direct victim of internet and face the danger of demerits of internet. Students chat and waste their time with their friends or even unknown persons, when they are supposed to be at their desk to study. Besides, people are becoming addicted to the social networking like Facebook, Imu, Whatsapp sites by spending too much time on internet. This makes them isolated from family and friends. Thus, people are becoming unsocial. The importance of internet is vast. Internet helps us communicate with the people all around the world.