Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

অপরাধ দমন শান্তি-শৃঙ্খলা সংরক্ষণ গণ উপদ্রব নিবারণের জন্য প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা

অপরাধ দমন [Prevention of Offences]। [ধারা ১০৬ থেকে ১২৬ক] শান্তি এবং সদাচরণের জন্য মুচলেকা। শান্তি রক্ষার জন্য মুচলেকা। । জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অন্য কোনো নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শান্তি রক্ষা বা সদাচরণের জন্য মুচলেকার আদেশ দিতে পারে। মুচলেকা না প্রদানের শাস্তি। বেআইনী সমাবেশ কি? ১৪৪ ধারা জারি। যখন ১৪৪ ধারা জারি করা যায়। স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধ।  অপরাধ দমন [Prevention of Offences] ফৌজদারী কার্যবিধিতে অপরাধ দমন, শান্তি-শৃঙ্খলা সংরক্ষণ কিংবা গণ উপদ্রব নিবারণের জন্য কিছু প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা পুলিশ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে দেওয়া হয়েছে । ১. শান্তি রক্ষা ও সদাচরণের জন্য মুচলেকা (ধারা-১০৬-১২৬ ক) ২. বেআইনী সমাবেশ (ধারা-১২৭-১৩২) ৩. জনসাধারণের উৎপাত (ধারা-১৩২ক-১৪২) ৪. উৎপাত বা আসন্ন বিপদের জরুরী ক্ষেত্রে আদেশ (১৪৪ ধারা জারী) ৫. স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত বিরোধ (ধারা ১৪৫) [ধারা ১০৬ থেকে ১২৬ক] শান্তি এবং সদাচরণের জন্য মুচলেকা ফৌজদারী কার্যবিধির ১০৬ ধারায় মুচলেকার আদেশের উদ্দেশ্য হলো অপরাধ প্রবণ ব্যক্তি যাতে ভবিষ্যতে কোন অপরাধ না করে । ফৌজদা

Paragraph on Internet Uses and Abuses of Internet

Internet Uses and Abuses of Internet   At present the most convenient, reliable and cheapest mode of communication is internet. For the significant improvement of economic, social and educational development, it has a huge potential In Bangladesh. Automation in the production process of goods and services both in government and private sectors, it brings a huge development. We know that internet has some demerits too. Nowadays, especially the teenagers are the direct victim of internet and face the danger of demerits of internet. Students chat and waste their time with their friends or even unknown persons, when they are supposed to be at their desk to study. Besides, people are becoming addicted to the social networking like Facebook, Imu, Whatsapp sites by spending too much time on internet. This makes them isolated from family and friends. Thus, people are becoming unsocial. The importance of internet is vast. Internet helps us communicate with the people all around the world.

হাজির হতে বাধ্য করার প্রক্রিয়া গ্রেফতারি তল্লাশি পরোয়ানা হুলিয়া ক্রোক

হাজির হতে বাধ্য করার প্রক্রিয়া (ধারা ৬৮ থেকে ১০৫)। সমন (Summons) কি? কোন ব্যক্তিকে হাজির হওয়ার জন্য সমন। [ধারা-৭২] প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর উপর সমন জারি। [ধারা-৭৩] স্থানীয় সীমার বাইরে সমন জারি। কোনো দলিল হাজির করার জন্য সমন। দলিল বা অন্যকোনো জিনিস হাজির করার জন্য সমন ইস্যু করলে তার বিরুদ্ধে সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তির প্রতিকার কি? গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি [Warrant of Arrest)। [ধারা-৭৮) জমির মালিক প্রভৃতি ব্যক্তির নিকট পরোয়ানা প্রেরণ। [ধারা-৮৩] অধিক্ষেত্রের বাইরে কার্যকর করার জন্য পরোয়ানা প্রেরণ। তল্লাশী পরোয়ানা জারি [Search Warrant]। দলিল হাজিরের জন্য তল্লাশি পরোয়ানা জারি (ধারা ৯৬)। আটক ব্যক্তি তল্লাশির জন্য তল্লাশি পরোয়ানা (ধারা ১০০)। হুলিয়া ও ক্রোক কি?[ [ধারা-৮৭] পলাতক ব্যক্তির জন্য হুলিয়া [proclamation for person abscondingl। কিভাবে ক্রোকী সম্পত্তি পুনরুদ্ধার করা যায়? সম্পত্তি ক্রোক আদেশ বাতিলের জন্য প্রতিকার কি?  হাজির হতে বাধ্য করার প্রক্রিয়া (ধারা ৬৮ থেকে ১০৫) সমন (Summons) কি? ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী সমন ২ ধরনের হতে পারে- ক) কোন ব্যক্তিকে হাজির হওয়ার জন্

বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম

বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম (ধারা ৫৪ থেকে ৫৭)। [ধারা ৬১] আটককৃত ব্যক্তিকে পুলিশ হেফাজতে রাখা। অভিযুক্তকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ ও প্রেরণের কারণ। ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অভিযুক্তকে আটক বা রিমাণ্ড মঞ্জুর। ১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে করনীয়: [ধারা ১৬৭(৫)]।   বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম (ধারা ৫৪ থেকে ৫৭) (Arrest without warrant ) বিনা পরওয়ানায় |without warrant) পুলিশ কোন ব্যক্তিকে কখন গ্রেফতার করতে পারে তা ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪, ৫৫ ও ৫৭ ধারায় বলা হয়েছে। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ ধারা অনুসারে পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়া ও গ্রেফতার ওয়ারেন্ট ব্যতীত ৯ প্রকারের ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পারে । ৫৪ ধারায় পুলিশ নিম্নলিখিত ৯টি  ক্ষেত্রে ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে- ১. যেকোনো ব্যক্তিকে I. যে আমলযোগ্য কোনো অপরাধের সাথে জড়িত বা II. যার বিরুদ্ধে কোনো যুক্তিযুক্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বা বিশ্বাসযোগ্য তথ্য পাওয়া গেছে বা III. উক্ত অপরাধের সাথে তার সংশ্লিষ্ট থাকার যুক্তিযুক্ত সন্দেহ থাকলে ২. আইনসঙ্গত কারণ ব্যতীত যার নিক

ফৌজদারী আদালতসমূহের বিচার করার ক্ষমতা

ফৌজদারী আদালতসমূহের ক্ষমতা। ফৌজদারী আদালতের বিচার করার ক্ষমতা। দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার [Offences under Penal Code] [ধারা ২৮]। অন্যান্য আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার [Offences under other laws] [ধারা ২৯]। ফৌজদারী আদালতসমূহের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা। ফৌজদারী আদালতের ক্রম এবং তাদের শান্তি প্রদানের ক্ষমতা। বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের বিচার ও দণ্ড আরোপের ক্ষমতা [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]। [ধারা-৩৫) একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়। (ধারা-৩৫ক] দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে তার সাজার মেয়াদ। ফৌজদারী আদালতসমূহের ক্ষমতা ফৌজদারী আদালতের বিচার করার ক্ষমতা: দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার কোন আদালত করতে পারে সেটা ২৮ ধারায়, অন্যান্য আইনের অধীন অপরাধসমূহের বিচার কোন আদালত করতে পারে সেটা ২৯ ধারায়, ১৫ বৎসরের নিচের কোনো শিশু কর্তৃক সংঘটিত অপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে আদালতসমূহের এখতিয়ার সম্পর্কে ২৯ ধারায় এবং মৃত্যুদণ্ডযোগ্য শাস্তি নয় এমন অপরাধসমূহের বিচার করার ক্ষেত্রে বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেটদের ক্ষমতা ২৯গ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে। দণ্ড

ফৌজদারী আদালত শ্রেণী ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়রা আদালতসমূহ

ফৌজদারী আদালতের শ্রেণী [ধারা ৬]। দায়রা আদালতসমূহ [Courts of Sessions]। দায়রা জজ নিয়োগ পদ্ধতি। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়োগ (ধারা ১১)। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট [Executive Magistrate] [ধারা ১০]। বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট (Special Magistrate] [ধারা-১২]। ফৌজদারী আদালত [Criminal Courts] ফৌজদারী আদালতের শ্রেণী [ধারা ৬] ৬(১) ধারা অনুসারে ফৌজদারী আদালত ২ শ্রেণীর ৬(২) ধারা অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট ২ শ্রেণীর। ৬(৩) ধারা অনুসারে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ৪ প্রকার। ফৌজদারী আদালত ৬(১) ধারা অনুসারে ফৌজদারী আদালত ২ শ্রেণীর ১)দায়রা আদালত( Courts of Sessions) ২)ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (Courts of Magistrates) ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী ৬(২) ধারা অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট ২ শ্রেণীর ১)বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট (Judicial Magistrates) ২)নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (Executive Magistrates) বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী ৬(৩) ধারা অনুসারে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ৪ শ্রেণীর ১. মহানগর এলাকায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং মহানগর এলাকার বাইরে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২. মহানগর এলাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং মহানগর এলাকার

পদ্ধতিগত আইন তত্ত্বগত বা মৌলিক আইন, দ্বিতীয় তফসিল ফৌজদারী কার্যবিধির প্রয়োগ

পদ্ধতিগত আইন [Procedural Law]। তত্ত্বগত বা মৌলিক আইন [Substantive Law]। যে সমস্ত আইন পদ্ধতিগত আইন [Procedural Law]। যে সমস্ত আইন তত্ত্বগত আইন [Substantive Law]। ফৌজদারী কার্যবিধি আইন। ধারা ৫ -ফৌজদারী কার্যবিধির প্রয়োগ।   পদ্ধতিগত আইন [Procedural Law]: যে আইনে কোন মোকদ্দমা বা মামলার বিচার করার পদ্ধতি অর্থাৎ মামলা দায়ের থেকে শুরু করে চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করা পর্যন্ত যে সকল আইনী প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি অনুসরণ করে বিচার করতে হয়, সেই প্রক্রিয়া বা পদ্ধতি বা নিয়ম যে আইনে উল্লেখ থাকে সেই নিয়ম সংশ্লিষ্ট আইনকে পদ্ধতিগত আইন [ Procedural Law or Adjective Law) বলে। যেমন ফৌজদারী কার্যবিধি, দেওয়ানী কার্যবিধি, তামাদি আইন ইত্যাদি। Procedural Law এবং Adjective Law উভয় পদ্ধতিগত আইন বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। তত্ত্বগত বা মৌলিক আইন [ Substantive Law]: যে আইন কোন অধিকারকে সংজ্ঞায়িত করে, সৃষ্টি করে এবং অর্পণ করে বা কোন শাস্তিকে সংজ্ঞায়িত করে এবং দায় আরোপ করে সেই আইনকে তত্ত্বগত বা মৌলিক আইন [ Substantive Law] বলে। যেমন: সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, দণ্ডবিধি ইত্যাদি। দণ্ডবিধিতে বিভিন্ন অপরা