Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Admission Confession - The Evidence Act 1872 বিবৃতি স্বীকৃতি স্বীকারোক্তি কাকে বলে সাক্ষ্য আইন ১৮৭২

Admission Confession- The Evidence Act 1872 বিবৃতি স্বীকৃতি স্বীকারোক্তি সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ ধারা ১৭: স্বীকৃতির সংজ্ঞা স্বীকৃতি হচ্ছে মৌখিক বা লিখিত এমন কোন বিবৃতি, যা কোন বিচার্য বিষয় বা প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে কোন অনুমানের ইঙ্গিত বহন করে, এবং যা নিম্নে উল্লিখিত ব্যক্তিগণের মধ্যে কেহ নিম্নেবর্ণিত কোন পরিস্থিতিতে করে থাকে। ধারা ১৮ স্বীকৃতি মামলার পক্ষ বা তার প্রতিনিধি কর্তৃক মামলার বিষয়বস্তুতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক যার কাছে হতে স্বার্থ প্রাপ্তি ঘটেছে তৎকর্তৃক কোন মামলার কোন পক্ষ, অথবা কোন পক্ষের কোন প্রতিনিধি আদালত যাকে সংশ্লিষ্ট পরিস্থিতিতে উক্ত পক্ষের প্রতিনিধি হিসাবে বিবৃতি দানের জন্য প্রকাশ্যে বা ইঙ্গিতে ক্ষমতা প্রাপ্ত বলে মনে করেন, তিনি কোন বিবৃতি দিলে তা স্বীকৃতি। কোন প্রতিনিধিত্বমূলক দেওয়ানি মামলার বাদী বা বিবাদী যে বিবৃতি দান করেন, তা প্রতিনিধি হিসাবে প্রদত্ত না হয়ে থাকলে স্বীকৃতি নয়। নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের বিবৃতি, যথা (১) মামলার বিষয়বস্তুতে যারা মালিকানাগত বা আর্থিক কোন স্বার্থ আছে এবং অনুরূপ স্বার্থ সংশ্লিণষ্ট ব্যক্তি হিসাবে যখন তিনি বিবৃতি দান করেন, সে বিবৃতি। অথবা (

বিষয় এর প্রাসঙ্গিকতা বিচার্য বিষয় প্রাসঙ্গিক বিষয়

Chapter II -Of the Relevancy of Facts দ্বিতীয় অধ্যায়-বিষয় এর প্রাসঙ্গিকতা ধারা ৫ বিচার্য বিষয়/ ঘটনা ও প্রাসঙ্গিক বিষয়/ ঘটনা সম্পর্কে সাক্ষ্য প্রদান করা যাবে। কোন মামলায় বা কার্যক্রমে বিচার্য প্রত্যেক ঘটনার এবং এ আইনে অত:পর যে সমস্ত বিষয়কে প্রাসঙ্গিক বলে গণ্য করা হয়েছে তার অস্তিত্ব বা অস্তিত্বহীনতা সম্পর্কে সাক্ষ্য দেয়া যেতে পারে, এবং এটা ভিন্ন অপর কোন ঘটনা সম্পর্কে স্বাক্ষ্য দেয়া যাবে না। ব্যাখ্যাঃ দেওয়ানী কার্যবিধি সম্পর্কে বর্তমানের প্রচলিত কোন আইন মােতাবেক কোন ব্যক্তি যে ঘটনা প্রমাণ করার অধিকারী নয়, এ ধারা মােতাবেক সে ব্যক্তি সে ঘটনা সম্পর্কে সাক্ষ্য দিতে পারবে না। উদাহরণ- বিচার্য বিষয় / প্রাসঙ্গিক বিষয় (ক) ক-এর মৃত্যু ঘটানাের ইচ্ছা নিয়ে লাঠি ‘খ’ দ্বারা পিটিয়ে তাকে হত্যা করার অপরাধে ক অভিযুক্ত হলো। ক-এর বিচারে নিম্নলিখিত ঘটনাগুলি বিচার্যঃ ক কর্তৃক পেটার ফলে খ-এর মৃত্যু ঘটানাে; ক কর্তৃক খ-এর মৃত্যু ঘটানাের ইচ্ছা। (খ) দেওয়ানী মামলার বাদী যে মুচলেকার উপর নির্ভর করে, তা সে সঙ্গে নিয়ে আসেনি। তবে মামলার প্রথম শুননানীতে তা উপস্থাপন দেওয়ানী কার্যবিধিতে যেরূপ বিদান আছে, তা

Evidence Act 1872 Relevancy of Facts Preliminary সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা

Part I -Relevancy of Facts প্রথম খন্ড- ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা Chapter I -Preliminary প্রথম অধ্যায় -প্রারম্ভিক ধারা ১ সংক্ষিপ্ত শিরােনাম, আওতা ও কার্যকারিতা শুরু এ আইন ১৮৭২ সালের স্বাক্ষ্য আইন নামে গণ্য হবে। এটা সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বলবত হবে, এবং ১৯৫২ সনের সেনাবহিনী আইন, ১৯৬১ সনের নৌ-শৃঙ্খলা আইন, অথবা ১৯৫৩ সনের নৌবাহিনী (শৃঙ্খলা) আইন দ্বারা‌ সংশােধিত নৌ-শৃঙ্খলা আইন, অথবা বিমান বাহিনী আইন অনুসারে গঠিত সামরিক আদালত ছাড়া সকল আদালত ও সামরিক আদালতে সকল প্রকার বিচারে প্রযােজ্য হবে। কিন্তু এই আইন আদালত কিংবা অফিসারের কাছে হাজিরকৃত এফিডেভিটে বা সালিশের কার্যক্রমে প্রয়ােগযােগ্য হবে না। এই আইন ১৮৭২ সালের ১লা সেপ্টেম্বর তারিখে কার্যকরী হবে। ধারা ৩ সংজ্ঞা এই আইনে বিষয় কিংবা প্রসঙ্গের পরিপন্থি কিছু না থাকলে নিন্মলিখিত শদ্বগুলি ও শব্দসমষ্টিগুলির অর্থে হবে- আদালত: আদালত বলতে সমস্ত জজ, ম্যাজিস্ট্রেট এবং সালীস ছাড়া স্বাক্ষ্য গ্রহণে আইনত কর্তৃত্বপ্রাপ্ত সমস্ত ব্যক্তিকে বুঝাবে। বিষয়:  বিষয় বলতে বুঝাবে (১) ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য কোন কিছু বা কোন কিছুর অবস্থা বা কোন কিছুর সম্পর্কে। (২) মানসিক কোন অবস্থা, যে সম

Perpetual Injunctions চিরস্থায়ী স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা কি কখন মঞ্জুর করা হয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ধারা ৫৪

Chapter Ten -Of Perpetual Injunctions দশম অধ্যায় -চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা সম্বন্ধীয় ব্যাপারে ধারা ৫৪ চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুরের সময় এই অধ্যায়ের অন্তর্ভুক্ত বা এই অধ্যায়ে বর্ণিত অন্যান্য বিধানের আওতাধীন আবেদনকারীর স্বপক্ষে বিরাজমান বাধ্যবাধকতা, তা প্রকাশ্য হোক অথবা অনুমিত হোক, ভঙ্গ করাকে নিরোধের জন্য চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করা যেতে পারে। যেক্ষেত্রে তেমন বাধ্যবাধকতা চুক্তির ফলে উদ্ভূত হয়, সেক্ষেত্রে আদালত এই আইনের দ্বিতীয় অধ্যায়ের বিধানসমূহ ও নিয়মাবলী কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হবেন। যেক্ষেত্রে প্রতিবাদী বাদীর সম্পত্তির অধিকারে বা সম্ভোগে অনধিকার হস্তক্ষেপ করে বা হস্তক্ষেপের হুমকি দেয়, সেক্ষেত্রে আদালত নিম্নে বর্ণিত ক্ষেত্রসমূহে চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা মঞ্জুর করতে পারেন- ক) যেক্ষেত্রে প্রতিবাদীর জন্য সম্পত্তির জিম্মাদার; খ) যেক্ষেত্রে অধিকার লংঘনের ফলে কৃত বাস্তব ক্ষতি বা সম্ভাব্য ক্ষতি নিরূপণের কোন মানদন্ড নেই; গ) যেক্ষেত্রে অধিকার লংঘন এমন ধরণের যে, আর্থিক ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে তার পর্যাপ্ত প্রতিকার করা যাবে না; ঘ) যেক্ষেত্রে এমন সম্ভাবনা থাকে যে, অধিকার লংঘনের জন্য আর্থিক ক্ষত

Preventive Relief Temporary Injunction নিরোধক প্রতিকার সাধারণ নিষেধাজ্ঞা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন

Part Three -Of Preventive Relief নিরোধক প্রতিকার সম্বন্ধীয় ব্যাপারে Chapter Nine - of Injunctions Generally নবম অধ্যায়- সাধারণ নিষেধাজ্ঞা সম্বন্ধীয় ব্যাপারে ঔ ধারা ৫২ নিরােধক প্রতিকার মঞ্জুরের প্রক্রিয়া আদালতের সুবিবেচনামূলক ক্ষমতাবলে অস্থায়ী বা চিরস্থায়ী নিষধাজ্ঞা জারির মাধ্যমে নিরােধক প্রতিকার মঞ্জুর করা হয়। আলােচনা ও প্রয়ােগ -নিরােধক প্রতিকার (প্রিভেন্টিভ রিলিফ -ইনজংশন) নিরোধক প্রতিকার কি? (Preventive relief) ইংল্যান্ডের কমন ল' ব্যবস্থায় কোন অন্যায় কাজ হতে বিরত থাকতে অথবা তার দ্বারা কৃত অন্যায় কাজকে অপসারণ করতে বলার কোন ক্ষমতা কমন ল’ আদালতের ছিল না। কোন কিছু রক্ষা করার জন্য কমন ল’ আদালত কোন আদেশ দিতে পারত না। তাছাড়া মামলা চলাকালীন সময় মামলার বিষয়বস্তুকে রক্ষা করার জন্য কোন আদেশও কমন ল’ আদালত দিতে পারত না। আর এজন্যই ইকুইটি আদালত নিরােধকমূলক প্রতিকার (preventive relief) মঞ্জুর করতে বাধ্য হত। কারণ নিরােধক প্রতিকার ছাড়া ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। নিরােধক প্রতিকার হলাে এমন এক ধরণের প্রতিকার, যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তিকে কোন কিছু করা হতে বিরত থাকতে অথবা তার দ্বারা কৃত কোন অন্

তত্ত্বাবধায়ক রিসিভার নিয়ােগ ধারা ৪৪ চৌচল্লিশ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন

Chapter Seven - Of the Appointment of Receivers অধ্যায় সাত - তত্ত্বাবধায়ক নিয়ােগ সম্বন্ধীয় ব্যাপারে ধারা ৪৪ তত্ত্বাবধায়ক / রিসিভার নিয়ােগ সুবিবেচনামূলক প্রক্রিয়াধীন মােকদ্দমায় তত্ত্বাবধায়ক নিয়ােগ আদালতের সম্পূর্ণ ইচ্ছাধীন। দেওয়ানি কার্যবিধি আইনের নজির তার নিয়ােগের রকম ও ফলাফল এবং তার অধিকার, ক্ষমতা, কর্তব্য এবং দায়-দায়িত্ব দেওয়ানি কার্যবিধি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হবে। আদালত কর্তৃক রিসিভার নিয়োগ সংক্রান্ত আলোচনা রিসিভার কাকে বলে? মোকদ্দমা চলাকালীন সময়ে বা আদালত দ্বারা ডিগ্রী প্রদান এর পরে ফরিয়াদির আবেদনক্রমে আদালত তার ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে ও সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ধারা ৪৪ এর বিধান অনুসারে সালে সালিশি সম্পত্তির দেখাশোনার জন্য একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ করতে পারেন যাকে রিসিভার বলে। ধারা ৪৪-এ বলা হয়েছে যে, রিসিভার নিয়ােগ, তার অধিকার, ক্ষমতা, কর্তব্য ও দায়-দায়িত্ব ১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। রিসিভারের ক্ষমতা কতটুকু? (Power of Receiver) আদালতের কাছে সংগত ও সুবিধাজনক মনে হলে দেওয়ানি কার্যবিধির নম্বর ৪০ এর আদেশের বিধি নং ১ এর উপবিধি অনুযায়ী নিম্নলিখিত

ঘোষণামূলক ডিক্রি ঘোষণামূলক মামলা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন

 Chapter Six - of Declaratory Decrees অধ্যায় ছয় -ঘোষণামূলক ডিক্রি সম্বন্ধীয় ব্যাপারে ধারা ৪২ মর্যাদা কিংবা অধিকার ঘােষণা সম্পর্কে আদালতের সুবিবেচনামূলক ক্ষমতা আইনানুগ পরিচয় বা কোন সম্পত্তির স্বত্বের অধিকারী কোন ব্যক্তি এমন যেকোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মােকদ্দমা দায়ের করতে পারে যে, তেমন মর্যাদা বা অধিকারের ব্যাপারে তার স্বত্ব অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেছে বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছে; এবং আদালত তার ইচ্ছাধীন ক্ষমতাবলে ঘােষণা করতে পারেন যে, তার তেমন অধিকার রয়েছে এবং তেমন মােকদ্দমায় আরও কোন প্রতিকার দাবি করা বাদীর জন্য আবশ্যক নয়। এরূপ ঘােষণার পথে প্রতিবন্ধকতা শর্ত থাকে যে, যেক্ষেত্রে দাবি কেবল স্বত্বের ঘােষণা ছাড়া আরও প্রতিকার দাবি করতে সমর্থ, কিন্তু তা করা হতে বিরত থাকে, সেক্ষেত্রে আদালত তেমন ঘােষণা প্রদান করবেন না। ব্যাখ্যা—একটি সম্পত্তির জিম্মাদার এমন একটি স্বত্ব অস্বীকার করতে আগ্রহী ব্যক্তি যে জীবিত নয় এমন এক ব্যক্তির স্বত্বের প্রতিকূল এবং সে জীবিত থাকলে সে তার জন্য একজন জম্মাদার হত। উদাহরণ - মর্যাদা কিংবা অধিকার ঘােষণা ক) ‘ক’ বৈধভাবে একটি জমি দখল করেছে। পার্শ্ববর্তী গ্রা