Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Specific Performance of Contracts চুক্তি অনুসারে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন প্রসঙ্গে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭

Chapter Two - Of the Specific Performance of Contracts চুক্তি অনুসারে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন প্রসঙ্গে a) Contracts Which may be Specifically Enforced ক) সুনির্দিষ্টভাবে যে সমস্ত চুক্তি বলবৎ করা যেতে পারে আলােচনা ও প্রয়ােগ চুক্তির সুনির্দিষ্ট কর্মসম্পাদন কাকে বলে? (What is specific performance of contract): চুক্তিভঙ্গের কারণে চুক্তিতে আবদ্ধ পক্ষসমূহের মধ্যে কোন পক্ষ এমন ক্ষতির সম্মুখীন হন যার প্রতিকার আর্থিক ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে দেওয়া ন্যায়সঙ্গত যথাযথ এবং পর্যাপ্ত বলে বিবেচনা করা হয় না। তাই আর্থিক ক্ষতিপূরণ যথেষ্ট নয়। এরূপ ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষকে যথাযথ এবং আইনগত প্রতিকার হিসেবে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কর্মসম্পাদনের মাধ্যমে প্রতিকার অনুমােদন করা হয়। আদালত সংশ্লিষ্ট চুক্তির শর্তাবলী সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ এবং প্রতিপালন করার জন্য যথাযথ আদেশ প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশ অনুসারে চুক্তিভঙ্গকারী পক্ষ সংশ্লিষ্ট চুক্তির শর্তাবলী সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করতে বাধ্য হয়। তাই সংক্ষেপে বলতে গেলে‌ যে কর্মটি করার জন্য পক্ষগণ চুক্তিকে আবদ্ধ হয়েছিল তা সুনির্দিষ্টভাবে সম্পাদন করাকে সুনির্দিষ্ট কর্মসম্পাদন বলা

Recovering Possession of Immoveable Property সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার প্রসঙ্গে স্থাবর সম্পত্তির দখল সুনির্দিষ্ট প্রতিকার

Part two Of Specific Relief সুনির্দিষ্ট প্রতিকার সম্পর্কে Chapter One Of Recovering Possession of Property সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধার প্রসঙ্গে (a) Possession of Immoveable Property (ক) স্থাবর সম্পত্তির দখল ধারা ৮ সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তির দখলের অধিকারী ব্যক্তি দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ (১৯০৮ সনের ৫নং আইন) অনুসারে তা নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পুনরুদ্ধার করতে পারে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারার উপর আলােচনা ও প্রয়ােগ দখলের অধিকারী ব্যক্তি (Right of person in possession) কে? সাধারণত কোন সম্পত্তি দখলে রাখার অধিকারী সেই ব্যক্তি অর্থাৎ যার স্বত্ব আছে তিনি সে সম্পত্তি দখলে ও ভােগাধিকার বজায় রাখার অধিকারী। কোন ব্যক্তি কোন‌ সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে লাভ করলে বা ক্রয়, দান, রেহেন (বন্ধক), ইজারা বা বিনিময় মূলে হস্তান্তর গ্রহণ করলে তিনি দখলের অধিকারী। এক্ষেত্রে জমির সাথে দখলকারীর সম্পর্ক defacto প্রকৃতির। অনুরূপ মালিকানাধিকারী ব্যক্তিই সম্পত্তির আইনগত দখলদার। একে dejure দখল বলে, এখানে মালিকানা ও দখল সমন্বিত অর্থে ব্যবহৃত হয়। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮

Specific Relief How Given প্রথম ভাগ -প্রাথমিক বিষয় কিভাবে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার দেওয়া হয়

Part One -Preliminary প্রথম ভাগ -প্রাথমিক বিষয় ধারা ১ সংক্ষিপ্ত শিরােনাম: এই আইন ১৮৭৭ সনের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন নামে অভিহিত হবে। প্রয়ােগের সীমানাঃ সমগ্র বাংলাদেশে ইহা বলবৎ হবে । বলবৎ এর তারিখঃ ১৮৭৭ সনের মে মাসের ১লা তারিখ হতে এই আইন বলবৎ হবে। ধারা ৩ ব্যাখ্যা অনুচ্ছেদ বিষয়বস্তুতে বা প্রসঙ্গে বিপরীত কিছু না থাকলে এই আইনে “বাধ্যবাধকতা” অর্থ আইন দ্বারা কার্যকরীকরণযােগ্য প্রতিটি কর্তব্য। ‘ট্রাষ্ট” অর্থ প্রত্যেক ধরণের সুস্পষ্ট ইঙ্গিতবােধক বা আনুমানিক বিশ্বাসপূর্বক ন্যস্ত মালিকানা। “ট্রাষ্টী” অর্থ এমন প্রতিটি ব্যক্তি অন্তর্ভুক্ত হবে যে সুস্পষ্টভাবে, ইঙ্গিতবােধকভাবে অথবা আনুমানিকভাবে বিশ্বাসপূর্বক ন্যস্ত মালিকানার অধিকারী। উদাহরণসমূহ। ক) খ ক-কে জমি দান করল এবং এতে কোনরূপ সন্দেহ রাখল না যে, খ জীবিত থাকা পর্যন্ত ক তাকে বার্ষিক ১০০০ টাকা বৃত্তি প্রদান করবে। ক এই দান গ্রহণ করল। এক্ষেত্রে এই আইনের অর্থ অনুসারে বার্ষিক বৃত্তির সীমা পর্যন্ত খ-এর জিম্মাদার। খ) ক খ-এর আইনগত চিকিৎসক বা আধ্যাত্মিক উপদেষ্টা। এই উপদেষ্টা পদের সদ্ব্যবহার করে ক কিছু আর্থিক সুবিধা লাভ করল যা অন্যথায় খ-এর নিকটই স্বাভা

Preamble Specific Relief Act, 1877 প্রস্তাবনা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭

 The Specific Relief Act, 1877 সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ (১৮৭৭ সনের ১নং আইন) (৭ই ফেব্রুয়ারী, ১৮৭৭] কতিপয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার সম্পর্কিত আইনের সংজ্ঞা নিরূপণ ও সংশােধনের লক্ষ্যে প্রণীত আইন। প্রস্তাবনা যেহেতু দেওয়ানি মােকদ্দমায় অর্জনযােগ্য কতিপয় ধরণের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার‌ সম্পর্কিত আইনের সংজ্ঞা নিরূপণ এবং সংশােধন করা সমীচীন ও প্রয়ােজনীয়; সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন প্রণয়ন করা হল। আলােচনা ও প্রয়ােগ -প্রস্তাবনা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ প্রস্তাবনা (Preamble) যেহেতু দেওয়ানি মােকদ্দমা সমূহে প্রাপ্তিযােগ্য কয়েক প্রকারের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার সম্বন্ধীয় আইনের ব্যাখ্যা এবং সংশােধন যুক্তিসংগত; ইহা দ্বারা নিম্নলিখিতভাবে ইহা বিধিবদ্ধ করা হল। এই আইনের ধরণ (Nature of this Act) সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ মূলতঃ পদ্ধতিগত আইন। প্রস্তাবনার গুরুত্ব (Importance of preamble) কোন আইনের মধ্যে বিধিবদ্ধ বিধানসমূহ যদি প্রস্তাবনার সাথে সঠিকভাবে সহব্যাপী হয় ও যদি ভিতরের বিধিবদ্ধ বিধানসমূহ পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট হয়, তবে এরকম ক্ষেত্রে উক্ত বিধিবদ্ধ বিধানসমূহ প্রস্তাবনা কিংবা ভূমিকার উপর প্রা

অপরাধগুলোর সংগঠনের চেষ্টা বিষয়ক ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

 Chapter Twenty Three -Of Attempts to Commit Offences তেইশতম অধ্যায় -অপরাধগুলোর সংগঠনের চেষ্টা বিষয়ক ধারা ৫১১ যাবজ্জীবন কারাদন্ডে বা কারাদন্ডে শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটনের চেষ্টা করার দণ্ড যে লোক, এই বিধিমূলে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে বা কারাদন্ডে শাস্তিযোগ্য কোন অপরাধ অনুষ্ঠানের বা এরূপ অপরাধ অনুষ্ঠান করাবার চেষ্টা করে ও এরূপ চেষ্টায় ঐ অপরাধ সংঘটনের অভিমুখে কোন কার্য করে, সে লোক এরূপ চেষ্টার শাস্তির সম্পর্কে এই বিধিতে কোন স্পষ্ট বিধান না থাকার ক্ষেত্রে ঐ অপরাধের জন্য ব্যবস্থিত যাবজ্জীবন কারাদন্ডে বা যে কোন বর্ণনার কারাদন্ডে-যার মেয়াদ ঐ অপরাধের জন্য বিহিত দীর্ঘতম মেয়াদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা কারাদন্ডের অর্ধেক মেয়াদ পর্যন্ত হতে পারে বা এরূপ অপরাধের জন্য ব্যবস্থিত জরিমানা বা উভয় প্রকার দন্ডে দন্ডিত হবে। উদাহরণ ক একটি বাক্স ভেঙ্গে কিছু অলংকারপত্র চুরির চেষ্টা করে ও অনুরূপভাবে বাক্স খোলার পর দেখতে পায় যে তাতে কোন গহণা নাই। সে চুরির লক্ষ্যে একটি কার্য করেছে; তাই এই ধারার আওতায় অপরাধি বলে বলে পরিগণিত হবে। ক, গ-র পকেটে হাত ঢুকায়ে গ-র পকেট মারার চেষ্টা করে। গ-র পকেটে কিছু না থাকবার জন্য ক-র

অপরাধজনক ভয় দেখানো অপমান অনিষ্টকর ও বিরক্তিকর কাজ

Chapter Twenty Two - of Criminal Intimidation, Insult, Prejudicial Act, and Annoyance বাইশতম অধ্যায় -অপরাধজনক ভয় দেখানো, অপমান, অনিষ্টকর কর্ম, ও বিরক্তিকরন বিষয়ক ধারা ৫০৩ অপরাধজনক ভয় দেখানো যে লোক, অপর কোন লোককে আতঙ্কিত করার লক্ষ্যে তার দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির ক্ষতিসাধন করার বা যে লোককে তার স্বার্থ নিহিত আছে তার দেহ বা সুখ্যাতির ক্ষতিসাধন করার ভয় দেখানো, বা সে লোককে এরূপ ভয় দেখানোর বাস্তবায়ন এড়ায়ে‌ যাবার উপায় হিসেবে সে আইনত যে কার্য করতে বাধ্য নয়, তা করতে বাধ্য করার বা সে লোকের যে কার্য করার আইনানুগ কর্তৃত্ত্ব আছে তা হতে তাকে বিরত রাখার লক্ষ্যে এরূপ ভয় দেখানো হয়, সে লোক অপরাধজনক ভয় দেখানো করে। ব্যাখ্যাঃ ভয় দেখানো লোকের স্বার্থ নিহিত আছে এমন কোন মৃত লোকের সুনাম নষ্ট করার হুমকি এই ধারার আওতাধীন হবে। উদাহরণ -অপরাধজনক ভয় দেখানো ক, খ-কে একটি সিভিল কেস পরিচালনা হতে বিরত করার ইচ্ছায় খ এর ঘর পোড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। ক অপরাধজনক ভয় দেখানোর অপরাধে অপরাধি। ধারা ৫০৪ শান্তিভঙ্গের প্ররোচনা প্রদানের লক্ষ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে অপমান যে লোক, এরূপ লক্ষ্যে বা এরূপ আশংকা আছে জ্ঞাত হয়ে ইচ্

Defamation Punishment মানহানি কাকে বলে মানহানির শাস্তি কি ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter Twenty One - Of Defamation একুশতম অধ্যায় -মানহানি বিষয়ক ধারা ৪৯৯ মানহানি কোন লোক যদি অপর কোন লোকের খ্যাতি বা সুনাম নষ্ট করার লক্ষ্যে বা তার খ্যাতি বা সুনাম নষ্ট হবে বলে অবগত হবার পরও বা তার বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ থাকার পরও কথিত বা পাঠের জন্য অভিপ্রেত শব্দাবলি বা মার্কাদি বা দৃশ্যমান কল্পমূর্তির সাহায্যে সে লোক বিষয়ক কোন ঘটনা আরোপ করে বা ব্যক্ত করে, তা হলে সে লোক নিয়ে নির্দেশিত ভিন্নতাগুলো অন্যান্য ক্ষেত্রে ঐ লোকের মানহানি করে বা করেছে বলে পরিগণিত হবে। ব্যাখ্যা ১. কোন কিছুর জন্য কোন মৃত লোকের নিন্দা করা তার মানহানির সামিল হতে পারে, যদি ঐ নিন্দাবাদ এরূপ হয় যে এটা তার জীবদ্দশায় তার মানহানিকর হত ও এটা তার পরিবার ও অন্যান্য কাছে আত্মীয়দের মনকে পীড়িত করার লক্ষ্যে এরূপ ঘটনার আরোপ হয়। ব্যাখ্যা ২. কোন কোম্পানী বা সমিতি বা এরূপ লোক সমাবেশ সম্বন্ধে কোন নিন্দাবাদ করা মানহানির সামিল হতে পারে। ব্যাখ্যা ৩. বিকল্পের আকারে শ্লেষাত্মকভাবে প্রকাশিত নিন্দাবাদ মানহানি সামিল হতে পারে। ব্যাখ্যা ৪. কোন নিন্দাবাদই কোন লোক সুনাম নষ্ট করেছে বলে পরিগণিত হবে না, যদি না ঐ নিন্দাবাদ অন্যান্য লোক