Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Bail Section 496 Law of Criminal Procedure যে সকল ক্ষেত্রে জামিন মঞ্জুর করা যাবে

Chapter XXXIX - Of Bail উনচল্লিশতম অধ্যায় -জামিন বিষয়ে। ধারা ৪৯৬ যে সকল ক্ষেত্রে জামিন মঞ্জুর করা যাবে জামিনের অযােগ্য অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি ব্যতিত অন্য কোন ব্যক্তি গ্রেফতার হলে বা কোন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার হলে বা আটক থাকলে কিংবা আদালতে হাজির হলে বা তাকে হাজির করা হলে, সে যদি উক্ত কর্মকর্তার হেফাজতে থাকার সময় বা উক্ত আদালতের কার্যধারার কোন পর্যায়ে জামিন দিতে প্রস্তুত থাকে, তা হলে তাকে জামিনে মুক্তি দিতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত কর্মকর্তা বা আদালত উপযুক্ত মনে করলে তার নিকট হতে জামানত গ্রহণের পরিবর্তে অতঃপর বর্ণিতভাবে হাজির হওয়ার নিমিত্তে জামিনদার ব্যতিত মুচলেকা সম্পাদন করলে তাকে মুক্তি দিতে পারবেন। তবে আরাে শর্ত থাকে যে, অত্র ধারার কোন বিধান ১০৭ ধারার (৪) উপ-ধারা কিংবা ১১৭ ধারার (৩) উপ-ধারার কোন বিধানকে প্রভাবিত করবে বলে মনে করা হবে না। জামিন সম্পর্কিত আলোচনা জামিন করার পদ্ধতি (Procedure of making bail) ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান অনুযায়ি আসামিকে গ্রেফতারের পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আদালতে চালান বা হাজির করতে হয়। তাই গ্রেফতারকৃত আসামিকে থানা হতে

পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়ােগের ক্ষমতা

Part IX Supplementary Provisions নবম ভাগ - পরিপূরক বিধান Chapter 38 - Of the Public Prosecutors -পাবলিক প্রসিকিউটর বিষয়ে ধারা ৪৯২ পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়ােগের ক্ষমতা ১) সরকার বা কোন স্থানীয় এলাকায় সাধারণভাবে, বা কোন মােকদ্দমায় বা কোন নির্দিষ্ট শ্রেণীর মােকদ্দমার নিমিত্তে পাবলিক প্রসিকিউটর নামক এক বা একাধিক কর্মকর্তা নিয়ােগ করতে পারবেন। ২) পাবলিক প্রসিকিউটরের অনুপস্থিতিতে, বা যেক্ষেত্রে কোন পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়ােজিত হন নাই সেক্ষেত্রে মােকদ্দমা পরিচালনার জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সরকার কর্তৃক এতদ্বিষয়ে নির্ধারিত পদের নিম্নপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা ব্যতিত অপর যে কোন ব্যক্তিকে পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়ােগ করতে পারবেন। ধারা ৪৯৩ পাবলিক প্রসিকিউটর সমস্ত আদালতে তার দায়িত্বে ন্যাস্ত মােকদ্দমা পরিচালনা করতে পারবেন। ব্যক্তিগত নিযুক্ত কৌসুলীগণ তার নির্দেশাধীন কাজ করবেন পাবলিক প্রসিকিউটর যে মােকদ্দমায় ভারপ্রাপ্ত হয়েছেন, সেই মােকদ্দমা যে আদালতে অনুসন্ধান, বিচার বা আপিলে রহিয়াছে, তিনি সেই আদালতে কোন প্রকার লিখিত কর্তৃত্ব ব্যতিরেকেই হাজির হতে ও মােকদ্দমা পরিচালনা করতে পারবেন এবং কোন বেসরকারি ব্যক্

হেবিয়াস কর্পাস জাতীয় আদেশ দানের ক্ষমতা হাইকোর্ট বিভাগ

Chapter 37 -Directions of the Nature of a Habeas Corpus সাতত্রিশতম অধ্যায় হেবিয়াস কর্পাস প্রকৃতির নির্দেশ ধারা ৪৯১ হেবিয়াস কর্পাস জাতীয় আদেশ দানের ক্ষমতা ১) হাইকোর্ট বিভাগ যখনই উপযুক্ত মনে করেন, তখন নির্দেশ দিতে পারেন যে ক) উহার ফৌজদারি আপিল অধিক্ষেত্রের সীমার মধ্যে অবস্থানকারি কোন ব্যক্তি সম্পর্কে আইন অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে আদালতে হাজির করা হােক; খ) উপরিউক্ত সীমার মধ্যে সরকারি বা বেসরকারি হেফাজতে বে-আইনিভাবে বা অযৌক্তিকভাবে আটক কোন ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়া হােক; গ) আদালতের বিবেচনাধীন বা তদন্তাধীন কোন বিষয়ে সাক্ষী হিসাবে জবানবন্দি দেওয়ার জন্য উপরিউক্ত সীমার মধ্যে অবস্থিত কোন কারাগারে আটক কোন বন্দীকে আদালতে হাজির করা হােক; ঘ) কোন কোর্ট মার্শাল বা কমিশনারের বিবেচনাধীন কোন বিষয় বিচারের জন্য বা সাক্ষী দিবার জন্য উক্তরূপে আটক বন্দীকে উক্ত কোর্ট মার্শাল বা কমিশনারের নিকট হাজির করা হােক; ঙ) উপরিউক্ত সীমার মধ্যকার কোন বন্দীকে বিচারের উদ্দেশ্যে এক হেফাজত হতে অন্য হেফাজতে স্থানান্তর করা হােক; এবং চ) ১৯৭৩ সনের ৮নং আইন বলে বাতিলকৃত। ২) এই ধারার অধীন মােকদ্দমার কার্যবিধি নিয়ন্ত

বিচার পরিচালনা প্রভাবিত করার অপরাধের ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি

Chapter 35 - Proceedings in case of Certain Offences Affecting the Administration of Justice বিচার পরিচালনা প্রভাবিত করা সংক্রান্ত কতিপয় অপরাধের ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি ধারা ৪৭৬ - ১৯৫ ধারায় উল্লিখিত ক্ষেত্রে পদ্ধতি ১) কোন আবেদনপত্রের ভিত্তিতে বা অন্যভাবে কোন দেওয়ানি, রাজস্ব বা ফৌজদারি আদালত যদি মনে করেন যে, ন্যায়বিচারের স্বার্থে উক্ত আদালতের কার্যক্রমে বা কার্যক্রম সম্পর্কিত বিষয়ে অপরাধ করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে এবং ধারা ১৯৫ এর উপ-ধারা (১) এর দফা (খ) বা (গ)-এ বর্ণিত কোন অপরাধ সম্পর্কে অনুসন্ধান করা আবশ্যক, তা হলে উক্ত আদালত যেইরূপ প্রয়ােজন মনে করেন, সেইরূপ প্রাথমিক অনুসন্ধানের, যদি থাকে, পর সেই মর্মে সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করবেন এবং আদালতের হাকিম কর্তৃক স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযােগ প্রণয়ন করে তা কোন এখতিয়ারবান প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট পাঠাবেন, এবং ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট আসামির হাজির হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জামানত গ্রহণ করতে পারবেন, অথবা কথিত অপরাধ জামিনের অযােগ্য হলে প্রয়ােজনবােধে আসামিকে আটকাবস্থায় উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করতে পারবেন, এবং উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিক

আসামি উন্মাদ হলে মামলার যে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে

 PART VIII SPECIAL PROCEEDINGS অষ্টম ভাগ-বিশেষ কার্যক্রম CHAPTER 34 চৌত্রিশতম অধ্যায় LUNATICS উন্মাদ ধারা ৪৬৪ আসামি উন্মাদ হলে যে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে ১) যখন ম্যাজিস্ট্রেট অনুসন্ধান বা বিচার করছেন, তখন তিনি যদি যুক্তিসঙ্গতভাবে বিশ্বাস করেন যে, আসামি মানসিকভাবে অসুস্থ এবং ফলে আত্মপক্ষ সমর্থনে অপারগ, তা হলে ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত অনুসন্ধান করবেন, এবং জেলার সিভিল সার্জন বা সরকার নির্দেশিত অন্য কোন মেডিকেল কর্মকর্তা দ্বারা তাকে পরীক্ষা করাইবেন এবং অতঃপর সাক্ষী হিসাবে উক্ত সার্জন কর্মকর্তার জবানবন্দি নিবেন। এই জবানবন্দী লিখে নিবেন। (১) এই পরীক্ষা ও অনুসন্ধান সাপেক্ষে ম্যাজিস্ট্রেট ৪৬৬ ধারার বিধান মােতাবেক আসামি সম্পর্কে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন। (২) ম্যাজিস্ট্রেট যদি মনে করেন যে, আসামি মানসিকভাবে অসুস্থ এবং ফলে আত্মপক্ষ সমর্থনে অপারগ, তা হলে তিনি তদীয়মর্মে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করবেন এবং মামলার কার্যপদ্ধতি স্থগিত রাখিবেন। ধারা ৪৬৫ দায়রা আদালতে কোন ব্যক্তি উন্মাদ হলে যে কার্যক্রম অনুসরণ করতে হবে ১) দায়রা আদালতে বিচারের সময় কোন ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থতার কারণে আত্মপক্ষ সমর্থনে অপারগ বলে আ

রেফারেন্স ও রিভিশন বিষয়ে ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter 32 - Of Reference and Revision বত্রিশতম অধ্যায় - রেফারেন্স ও রিভিশন বিষয়ে ধারা ৪৩৫ নিম্ন আদালতের নথি তলব করার ক্ষমতা ১) হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা জজ তার অধিক্ষেত্রের স্থানীয় সীমার মধ্যে অবস্থিত কোন নিম্নতর ফৌজদারি আদালত কর্তৃক লিপিবদ্ধকৃত বা প্রদত্ত কোন সিদ্ধান্ত, দণ্ড বা আদেশের নির্ভুলতা, বৈধতা বা যৌক্তিকতা এবং উক্ত আদালতের কোন কার্যক্রমের নিয়মানুগতা সম্পর্কে পরিতুষ্ট হইবার জন্য উক্ত আদালতের কোন মােকদ্দমার নথিপত্র তলব করতে ও তা পরীক্ষা করতে পারবেন, এবং অনুরূপ নথি তলবের সময় নির্দেশ দিতে পারবেন যে, নথিপত্রের পরীক্ষা সাপেক্ষে কোন দণ্ড কার্যকরিকরণ স্থগিত থাকবে এবং আসামি আটক থাকলে তাকে জামিনে বা তার নিজের দেয়া বন্ডে মুক্তি দিতে হবে। (২) হতে (৪) বাতিলকৃত। ব্যাখ্যা।—নির্বাহী অথবা জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, যাই হউক, সকল ম্যাজিস্ট্রেট এই ধারার উদ্দেশ্য পূরণকল্পে দায়রা জজের অধঃস্তন বলে গণ্য হবে। ধারা ৪৩৬ ইনকোয়ারির আদেশ দিবার ক্ষমতা ৪৩৫ ধারার অধীন বা অন্যভাবে কোন নথি পরীক্ষা করে হাইকোর্ট বা দায়রা জজ নির্দেশ দিতে পারবেন যে, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্

Appeal, Reference Revision আপিল, রেফারেন্স রিভিশন ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Part 7 Of Appeal, Reference and Revision সপ্তম ভাগ - আপিল, রেফারেন্স এবং রিভিশন বিষয়ে Chapter 31 Of Appeals একত্রিশতম অধ্যায় - আপিল বিষয়ে ধারা ৪০৪ অনুরূপ বিধান না থাকলে আপিল চলবে না এই বিধি বা বর্তমানে বলবৎ অপর কোন আইনের বিধানানুসারে না হলে অন্য কোনভাবে কোন ফৌজদারি আদালতের রায় বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে না। আপিল সম্পর্কিত আলােচনা ও প্রয়োগ আপিলঃ আইনের সৃষ্টি বলেই যে অধিকারের বিষয় হিসাবে আপিল চলবে তা নয়। খাদ্য আইন, ১৯৫৬ এর ধারা ৮ এর বিধান আপিলের অধিকার দেয় না। এই ধারা মােতাবেক বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট ফৌজদারি কার্যবিধির অধীন কোন ম্যাজিস্ট্রেট নয় এবং তার আদেশ আপিলযােগ্য নয়। ফৌজদারি আদালতের আপিল ক্ষমতা ফৌজদারি কার্যবিধি (সংশােধন) আইন, ১৯৪৮-এর অধীন কাজ করে বিশেষ জজ খালাসের আদেশ প্রদান করলে ৩১শ অধ্যায় অনুসারে সরকার আপিল দায়ের করতে পারে এবং উক্ত আপিল যথার্থ । ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০৪ ধারার অর্থানুযায়ি বিশেষ জজের আদালত একটি ফৌজদারি আদালত। আপিল দায়েরে বিলম্বঃ যদি উপযুক্ত কারণ থাকে, তবে আপিল দায়েরে বিলম্ব ক্ষমা করা যায়। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আপিল শুনিবার ক্ষমতা রাখেনঃ দ্বিতী