Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

সাক্ষ্যগ্রহণ ও লিপিবদ্ধ করার পদ্ধতি

Chapter 25 - Of the Mode of Taking and Recording Evidence in Enquiries and Trials পঁচিশতম অধ্যায় - অনুসন্ধান ও বিচারের সময় সাক্ষ্যগ্রহণ ও লিপিবদ্ধ করার পদ্ধতি সম্পর্কিত ধারা ৩৫৩ আসামির উপস্থিতিতে সাক্ষ্য গ্রহণ করতে হবে প্রকাশ্যরূপে ভিন্নরূপ বিধান না থাকলে বিংশ, দ্বাবিংশ ও ত্রয়ােবিংশ অধ্যায়ের অধীন গৃহিত সকল সাক্ষ্য আসামির উপস্থিতিতে বা তার ব্যক্তিগত উপস্থিতি যখন প্রয়োজন না হয়, তখন তার কৌসুলীর উপস্থিতিতে গ্রহণ করতে হবে। ধারা ৩৫৪ সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করার পদ্ধতি ম্যাজিস্ট্রেট বা দায়রা জজ কর্তৃক এই বিধির অধীন (সংক্ষিপ্ত বিচার ব্যতিত) অনুসন্ধান বা বিচারকালে নিম্নবর্ণিত পদ্ধতিতে সাক্ষীদের সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করতে হবে। ধারা ৩৫৫ প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক কতিপয় অপরাধের বিচারের নথি ১) প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিংশ বা দ্বাবিংশ অধ্যায়ের অধীন কোন বিচারের ক্ষেত্রে এবং ধারা ৫০৪ এর অধীন পরিচালিত পুরাে কার্যক্রমের ক্ষেত্রে (যদি বিচার চলাকালে না হয় ) সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের সময় ম্যাজিস্ট্রেট প্রত্যেকটি সাক্ষীর সাক্ষ্যের সারমর্মের একটি স্মারকলিপি প্র

Compounding offences - Code of Criminal Procedure 1898 অপরাধের আপোস নিষ্পত্তি

Compounding offences - Code of Criminal Procedure 1898 অপরাধের আপোস নিষ্পত্তি / অপরাধের আপোষ মীমাংসা ধারা ৩৪৫ অপরাধের আপোষ নিষ্পত্তি/ মিমাংসা ১) নিম্নবর্ণিত তালিকার প্রথম দুই স্তম্ভে বর্ণিত দন্ডবিধি (১৮৬০ সালের ৪৫ নং আইন) এর বিভিন্ন ধারায় দণ্ডনীয় অপরাধ সমূহ আপোষ মীমাংসা উক্ত তালিকার তৃতীয় স্তম্ভ উল্লেখিত ব্যক্তিগণ করতে পারবেন। ২) নিম্নলিখিত তালিকার প্রথম দুই স্তম্ভে দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারা সমূহের দণ্ডনীয় অপরাধ সমূহের আপোস যে আদালতে উক্ত অপরাধ সম্পর্কিত অভিযোগ বিচারাধীন রয়েছে সেই আদালতের অনুমতি নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্তম্ভে উল্লেখিত ব্যক্তিগণের আপোস করতে পারেন। ৩) অত্র ধারার অধীন কোন অপরাধ আপােসযােগ্য হলে উক্ত অপরাধের সহায়তা বা উক্ত অপরাধ করার চেষ্টা ও এইরূপ চেষ্টা স্বয়ং যখন অপরাধ বলে গণ্য হয় অনুরূপভাবে আপস করা যেতে পারে। ৪) এই ধারার অধীন অপরাধের আপােস করার জন্য অন্যভাবে যােগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তি আঠার বৎসরের কম বয়স্ক হলে বা জড়বুদ্ধি বা পাগল হলে, তার পক্ষ হতে চুক্তি সম্পাদনের যােগ্যতাসম্পন্ন কোন ব্যক্তি আদালতের মঞ্জুরি নিয়ে উক্ত অপরাধ আপােস মীমাংসা করতে পারে। ৫) যখন আসামি

Inquiries and Trials General Provisions Law of Criminal Procedure অনুসন্ধান ও বিচার

Chapter 24 General Provisions as to Inquiries and Trials চব্বিশতম অধ্যায় অনুসন্ধান ও বিচার সম্পর্কে সাধারণ বিধানসমূহ প্রসঙ্গে ধারা ৩৩৭ অপরাধীর সহযােগিকে ক্ষমা প্রদর্শন ১) কেবলমাত্র দায়রা আদালতে যে কােন অপরাধ বা দশ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় কোন অপরাধ বা দন্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫ং আইন) এর ২১১ এর অধীন সাত বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ডে দন্ডনীয় কোন অপরাধ বা দন্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ২১৬ক, ৩৬৯, ৪০১, ৪৩৫ ও ৪৭৭ক এর কোন অপরাধের ক্ষেত্রে একজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, বা কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধটির তদন্ত, অনুসন্ধান বা বিচারের কোন পর্যায়ে অপরাধটির সাথে প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে জড়িত বা সেই সম্পর্কে গােপন তথ্যের অধিকারী বলে অনুমিত কোন ব্যক্তি সাক্ষ্য গ্রহনের উদ্দেশ্যে তাকে এ শর্তে ক্ষমা করার প্রস্তাব দিতে পারেন যে, তার জানা মতে অপরাধটি সম্পর্কিত সম্পূর্ণ অবস্থা এবং উহার সংঘটনের ব্যাপারে মূল অপরাধী বা সহায়তাকারি হিসাবে জড়িত প্রত্যেক ব্যক্তি সম্পর্কে তাকে পূর্ণাঙ্গ ও সত্য ঘটনা প্রকাশ করলে তাকে ক্ষমা করা যাবে। তবে শর্ত থাকে যে অপরাধটি যখন অনুসন্ধান বা বিচারের পর্যায়ে আছ

Trials before Courts of Session Law of Criminal Procedure দায়রা আদালতে বিচার প্রসঙ্গে

Chapter 23 Of Trials before Courts of Session তেইশতম অধ্যায় দায়রা আদালতে বিচার প্রসঙ্গে ধারা ২৬৫ক সরকারি কৌসুলী মামলা পরিচালনা করবেন দায়রা আদালতে প্রত্যেকটি বিচারে সরকারি কৌসুলী অভিযােগকারির পক্ষে মামলা পরিচালনা করবেন । ধারা ২৬৫খ অভিযােগকারির পক্ষে বক্তব্য শুরু আসামি ধারা ২০৫গ অনুসারে আদালতে হাজির হলে বা তাকে হাজির করা হলে সরকারি কৌসুলী আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযোেগ বর্ণনার মাধ্যমে এবং কি সাক্ষ্য দ্বারা তিনি আসামির দোষ প্রমাণ করতে চাহেন তা বিবৃত করার মাধ্যমে নিজ বক্তব্য আরম্ভ করবেন। ধারা ২৬৫গ অব্যাহতি মােকদ্দমার নথি ও তদসহ দাখিলী দলিলাদি বিবেচনা এবং তৎসম্পর্কে আসামি ও অভিযােগকারির পক্ষের বক্তব্য শুনার পর আদালত যদি মনে করেন যে, আসামির বিরুদ্ধে মােকদ্দমা চালাইবার যথেষ্ট কারণ নাই, তা হলে আদালত আসামিকে রেহাই দিবেন ও ঐরূপ করার কারণ লিপিবদ্ধ করবেন। ধারা ২৬৫ঘ অভিযােগ গঠন ১) উপরিউক্তরূপ বিবেচনা ও শুনানির পর যদি আদালত এই অভিমতে উপনিত হন যে, আসামি একটা অপরাধ করেছে এইরূপ মনেকরার কারণ আছে, তা হলে আদালত আসামির বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযােগ প্রণয়ন করবেন। ২) যেক্ষেত্রে আদালত উপ-ধারা (১) এর অধীন অভ

Summary Trials ধারা ২৬০ সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষমতা ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter 22 Of Summary Trials বাইশতম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত বিচার প্রসঙ্গে ধারা ২৬০ সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষমতা ১) বিধিতে যাই থাকুক না কেন- ক) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, খ) কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, এবং গ) প্রথম শ্রেণীর ক্ষমতাসম্পন্ন কোন ম্যাজিস্ট্রেটর বেঞ্চ নিম্নবর্ণিত অপরাধসমূহের সবগুলির বা যেকোন একটি সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার করবেন- ক) মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে বা দুই বৎসরের অধিক মেয়াদের কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে এইরূপ অপরাধ; খ) দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ২৬৪, ২৬৫, ও ২৬৬ এর অধীন ওজন ও পরিমাপ সম্পর্কিত অপরাধ; গ) একই বিধির ধারা ৩২৩ এর অধীন আঘাত; ঘ) একই বিধির ধারা ৩৭৯, ৩৮০ বা ৩৮১ এর অধীন চুরি, যেই ক্ষেত্রে চোরাইমালের মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; ঙ) একই বিধির ধারা ৪০৩ এর অধীন অসৎভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ, যে ক্ষেত্রে আত্মসাৎকৃত সম্পত্তির মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; চ) একই বিধির ধারা ৪১১ এর অধীন চোরাইমাল গ্রহণ বা রাখা, যেক্ষেত্রে উক্ত মালের মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; ছ) একই বিধির ৪০৪ এর অধীন চোরাইমাল গােপন বা হস্তান্তর করতে সাহায্য করা, যেক্ষ

Trial of Cases by Magistrates procedure in Cases ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মােকদ্দমার বিচার প্রসঙ্গে

Chapter 20 Of the Trial of Cases by Magistrates বিশতম অধ্যায় ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মােকদ্দমার বিচার প্রসঙ্গে ধারা ২৪১ procedure in Cases মােকদ্দমার পদ্ধতি মােকদ্দমার বিচারের সময় ম্যাজিস্ট্রেটগণ নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করবেন। ধারা ২৪১ক আসামিকে যখন অব্যাহতি দেওয়া হবে আসামি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির হলে বা তাকে হাজির করা হলে ম্যাজিস্ট্রেট মামলার নথি ও তৎসহ পেশকৃত সমস্ত কাগজপত্র বিবেচনা করে এবং প্রয়ােজন মনে করলে আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করে এবং ফরিয়াদী ও আসামিকে বক্তব্য পেশ করার সুযােগ দিয়া যদি মনে করেন যে, অভিযােগ ভিত্তিহীন, তা হলে তিনি আসামিকে অব্যাহতি দিবেন এবং এইরূপ করার কারণ লিপিবদ্ধ করবেন। ধারা ২৪২ অভিযােগ গঠন করতে হবে উপরিউক্ত বিবেচনা ও শুনানির পর ম্যাজিস্ট্রেট ধদি এই মত পােষণ করেন যে, আসামি অপরাধ করেছে বলে মনে করার কারণ আছে, তা হলে ম্যাজিস্ট্রেট যে অপরাধের জন্য আসামিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে, সেই অপরাধ বিষয়ে রীতিসিদ্ধ অভিযােগ গঠন করবেন এবং তাকে যে অপরাধের জন্য অভিযােগ করা হলাে, অনুরূপ অপরাধ তিনি স্বীকার করেন কিনা তা জিজ্ঞাসা করবেন। ধারা ২৪৩ অভিযােগের সত্যতা স্বীকারের পর দণ্ড

Joinder of Charges অভিযোগ সমূহের সংযুক্তকরণ ধারা ২৩৩ সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ

Joinder of Charges অভিযোগ সমূহের সংযুক্তকরণ ধারা ২৩৩ সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ ধারা ২৩৪, ২৩৫, ২৩৬ ও ২৩৯-এ উল্লিখিত ক্ষেত্র ব্যতিত কোন ব্যক্তি অপরাধে অভিযুক্ত হলে প্রত্যেকটি সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ হবে এবং এইরূপ প্রত্যেক অভিযােগসমূহের বিচার পৃথক হবে। সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ  উদাহরণ ক একটি ক্ষেত্রে চুরি এবং অপর একটি ক্ষেত্রে গুরুতর আঘাতের অপরাধে অভিযুক্ত হয়েছে। চুরি ও মারাত্মক আঘাত করার জন্য ক-এর বিরুদ্ধে অবশ্যই পৃথকভাবে অভিযােগ গঠন করতে হবে এবং তার বিচার পৃথকরূপে করতে হবে। ধারা ২৩৪ একই ধরণের তিনটি অপরাধ এক বৎসরের মধ্যে হলে একত্রে অভিযােগ করা যাবে ১) যখন কোন ব্যক্তি একই ধরণের একাধিক অপরাধে অভিযুক্ত হয় এবং অপরাধসমূহ প্রথম অপরাধ হতে শেষ অপরাধ পর্যন্ত বার মাস সময়ের মধ্যে সংঘটিত হয়, তখন অপরাধসমূহ একই ব্যক্তি সম্পর্কিত হউক বা না হউক, তার বিরুদ্ধে তিন এর অনধিক যে কোন সংখ্যক অপরাধের জন্য অভিযােগ গঠন করা যেতে পারে এবং একটিমাত্র মােকদ্দমায় বিচার করা যেতে পারে। ২) অপরাধসমূহ যখন দণ্ডবিধি বা কোন বিশেষ বা স্থানীয় আইনের একই ধারা অনুসারে একই পরিমাণ দণ্ডে দণ্ডনীয়