Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Summary Trials ধারা ২৬০ সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষমতা ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter 22 Of Summary Trials বাইশতম অধ্যায় সংক্ষিপ্ত বিচার প্রসঙ্গে ধারা ২৬০ সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষমতা ১) বিধিতে যাই থাকুক না কেন- ক) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, খ) কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, এবং গ) প্রথম শ্রেণীর ক্ষমতাসম্পন্ন কোন ম্যাজিস্ট্রেটর বেঞ্চ নিম্নবর্ণিত অপরাধসমূহের সবগুলির বা যেকোন একটি সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার করবেন- ক) মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে বা দুই বৎসরের অধিক মেয়াদের কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে এইরূপ অপরাধ; খ) দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ২৬৪, ২৬৫, ও ২৬৬ এর অধীন ওজন ও পরিমাপ সম্পর্কিত অপরাধ; গ) একই বিধির ধারা ৩২৩ এর অধীন আঘাত; ঘ) একই বিধির ধারা ৩৭৯, ৩৮০ বা ৩৮১ এর অধীন চুরি, যেই ক্ষেত্রে চোরাইমালের মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; ঙ) একই বিধির ধারা ৪০৩ এর অধীন অসৎভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ, যে ক্ষেত্রে আত্মসাৎকৃত সম্পত্তির মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; চ) একই বিধির ধারা ৪১১ এর অধীন চোরাইমাল গ্রহণ বা রাখা, যেক্ষেত্রে উক্ত মালের মূল্য দশ হাজার টাকার অধিক নহে; ছ) একই বিধির ৪০৪ এর অধীন চোরাইমাল গােপন বা হস্তান্তর করতে সাহায্য করা, যেক্ষ

Trial of Cases by Magistrates procedure in Cases ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মােকদ্দমার বিচার প্রসঙ্গে

Chapter 20 Of the Trial of Cases by Magistrates বিশতম অধ্যায় ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মােকদ্দমার বিচার প্রসঙ্গে ধারা ২৪১ procedure in Cases মােকদ্দমার পদ্ধতি মােকদ্দমার বিচারের সময় ম্যাজিস্ট্রেটগণ নিম্নবর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করবেন। ধারা ২৪১ক আসামিকে যখন অব্যাহতি দেওয়া হবে আসামি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির হলে বা তাকে হাজির করা হলে ম্যাজিস্ট্রেট মামলার নথি ও তৎসহ পেশকৃত সমস্ত কাগজপত্র বিবেচনা করে এবং প্রয়ােজন মনে করলে আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করে এবং ফরিয়াদী ও আসামিকে বক্তব্য পেশ করার সুযােগ দিয়া যদি মনে করেন যে, অভিযােগ ভিত্তিহীন, তা হলে তিনি আসামিকে অব্যাহতি দিবেন এবং এইরূপ করার কারণ লিপিবদ্ধ করবেন। ধারা ২৪২ অভিযােগ গঠন করতে হবে উপরিউক্ত বিবেচনা ও শুনানির পর ম্যাজিস্ট্রেট ধদি এই মত পােষণ করেন যে, আসামি অপরাধ করেছে বলে মনে করার কারণ আছে, তা হলে ম্যাজিস্ট্রেট যে অপরাধের জন্য আসামিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে, সেই অপরাধ বিষয়ে রীতিসিদ্ধ অভিযােগ গঠন করবেন এবং তাকে যে অপরাধের জন্য অভিযােগ করা হলাে, অনুরূপ অপরাধ তিনি স্বীকার করেন কিনা তা জিজ্ঞাসা করবেন। ধারা ২৪৩ অভিযােগের সত্যতা স্বীকারের পর দণ্ড

Joinder of Charges অভিযোগ সমূহের সংযুক্তকরণ ধারা ২৩৩ সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ

Joinder of Charges অভিযোগ সমূহের সংযুক্তকরণ ধারা ২৩৩ সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ ধারা ২৩৪, ২৩৫, ২৩৬ ও ২৩৯-এ উল্লিখিত ক্ষেত্র ব্যতিত কোন ব্যক্তি অপরাধে অভিযুক্ত হলে প্রত্যেকটি সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ হবে এবং এইরূপ প্রত্যেক অভিযােগসমূহের বিচার পৃথক হবে। সুস্পষ্ট অপরাধের জন্য পৃথক অভিযােগ  উদাহরণ ক একটি ক্ষেত্রে চুরি এবং অপর একটি ক্ষেত্রে গুরুতর আঘাতের অপরাধে অভিযুক্ত হয়েছে। চুরি ও মারাত্মক আঘাত করার জন্য ক-এর বিরুদ্ধে অবশ্যই পৃথকভাবে অভিযােগ গঠন করতে হবে এবং তার বিচার পৃথকরূপে করতে হবে। ধারা ২৩৪ একই ধরণের তিনটি অপরাধ এক বৎসরের মধ্যে হলে একত্রে অভিযােগ করা যাবে ১) যখন কোন ব্যক্তি একই ধরণের একাধিক অপরাধে অভিযুক্ত হয় এবং অপরাধসমূহ প্রথম অপরাধ হতে শেষ অপরাধ পর্যন্ত বার মাস সময়ের মধ্যে সংঘটিত হয়, তখন অপরাধসমূহ একই ব্যক্তি সম্পর্কিত হউক বা না হউক, তার বিরুদ্ধে তিন এর অনধিক যে কোন সংখ্যক অপরাধের জন্য অভিযােগ গঠন করা যেতে পারে এবং একটিমাত্র মােকদ্দমায় বিচার করা যেতে পারে। ২) অপরাধসমূহ যখন দণ্ডবিধি বা কোন বিশেষ বা স্থানীয় আইনের একই ধারা অনুসারে একই পরিমাণ দণ্ডে দণ্ডনীয়

Form of Charges ধারা ২২১ অভিযােগে অপরাধের বিবরণ থাকতে হবে ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Chapter 19 উনিশতম অধ্যায় Of the Charge অভিযোগ বিষয়ে Form of Charges অভিযোগের ধরণ বা ফরম ধারা ২২১ অভিযােগে অপরাধের বিবরণ থাকতে হবে ১) এই বিধির অধীন গঠিত অভিযােগে প্রত্যেক আসামি যে অপরাধে অভিযুক্ত হয়েছে, উহার বিবরণ থাকবে। ২) অভিযােগের নির্দিষ্ট নামই যথেষ্ট বিবরণ যে আইনের দ্বারা অপরাধটি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে উহার কোন নির্দিষ্ট নাম থাকলে অভিযােগে শুধুমাত্র সেই নামেই উহার বিবৃতি দেওয়া যাবে। ৩) অপরাধের নির্দিষ্ট নাম না থাকলে কিভাবে উল্লেখ করতে হবে যে আইনের দ্বারা অপরাধটি সৃষ্টি হয়েছে, তাতে উহার কোন নির্দিষ্ট নাম না থাকলে উহার সংজ্ঞা এমনভাবে উল্লেখ করতে হবে যাতে আসামি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযােগ সম্পর্কে সুস্পষ্টরূপে বুঝিতে পারে। ৪) যে আইন এবং আইনের ধারার অধীন অপরাধ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে অভিযােগে তার উল্লেখ করতে হবে। ৫) অভিযােগে কি বুঝানাে হয়েছে কোন ক্ষেত্রে অভিযােগ প্রণয়ন করা হলে তা এই মর্মে বিবৃতি দেওয়ার সামিল হয় যে, উক্ত বিশেষ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অপরাধটি সৃষ্টির জন্য আইনত যে সমস্ত শর্ত রহিয়াছে, তা পূরণ করা হয়েছে। ৬) অভিযােগের ভাষা অভিযােগ ইংরেজীতে কিংবা আদালতের ভাষায় লি

ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যক্রম শুরু - পরােয়ানা ইস্যু

Chapter 17 Of the Commencement of Proceedings before Megistrate ম্যাজিস্ট্রেট এর কার্যক্রম শুরু সম্পর্কিত Issue of Process পরোয়ানা ইস্যু ধারা ২০৪ পরােয়ানা ইস্যু  ১) কোন অপরাধ আমলে আনয়নকারী ম্যাজিস্ট্রেট যদি মনে করেন যে, কার্যক্রম গ্রহণ করার মত পর্যাপ্ত কারণ আছে এবং ঘটনাটি এইরূপ যে, প্রথম পর্যায়ে দ্বিতীয় তফসিলের চতুর্থ কলাম অনুসারে একটি সমন দেওয়া যেতে পারে, তা হলে তিনি আসামির হাজির হওয়ার জন্য সমন ইস্যু করবেন। ঘটনাটি যদি এইরূপ প্রতীয়মান হয় যে, উক্ত কলাম অনুসারে প্রথম পর্যায়েই পরােয়ানা দেওয়া সমীচীন, তা হলে তিনি উহা দিতে পারবেন, অথবা তিনি যদি উপযুক্ত বলে মনে করেন, তা হলে অসামিকে কোন নির্দিষ্ট সময়ে তার নিজের কিংবা (নিজের এখতিয়ার না থাকলে) অপর কোন এখতিয়ারবান ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির করার বা হাজির হওয়ার জন্য সমন ইস্যু করতে পারেন। ১ক) ফরিয়াদী পক্ষের সাক্ষীদিগের তালিকা দাখিল না করা হলে আসামির বিরুদ্ধে উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন সমন বা পরােয়ানা ইস্যু করা যাবে না। ১খ) লিখিত নালিশের ভিত্তিতে উপ-ধারা (১) এর অধীন ইস্যুকৃত সমন বা পরােয়ানা ইস্যুকরার সময় তার সাথে নালিশের একটি নকল স

ধারা ২০০ ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট ফরিয়াদীর জবানবন্দি

Chapter 16 Of Complaints to Magistrates ধারা ২০০ ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট ফরিয়াদীর জবানবন্দি নালিশের ভিত্তিতে অপরাধ আমলে আনয়নকারি ম্যাজিস্ট্রেট অবিলম্বে ফরিয়াদীকে এবং উপস্থিত যদি থাকে, সাক্ষীগণের মধ্যে যে কয়জনের উপযুক্ত বিবেচনা করেন, তাদের শপথ গ্রহণপূর্বক জবানবন্দি গ্রহণ করবেন ও জবানবন্দির সারাংশ লিপিবদ্ধ করবেন এবং ফরিয়াদী বা এইরূপ সাক্ষী উহাতে স্বাক্ষর দান করবেন, এবং ম্যাজিস্ট্রেটও স্বাক্ষর দান করবেন। তবে শর্ত নিম্নে প্রদত্ত হলাে যে- ক) যখন লিখিত নালিশ করা হয় তখন ধারা ১৯২ এর অধীন মােকদ্দমাটি হস্তান্তরের পূর্বে এইরূপ জবানবন্দি গ্রহণের প্রয়ােজন আছে বলে এখানে কিছুই বর্ণিত হয় নাই। কক) যখন লিখিত নালিশ করা হয় এবং আদালত বা সরকারি কর্মচারী তার সরকারি কর্তব্য সম্পাদনের সময় এই ধারণা করা হয় যে সরকারি কর্তব্য সম্পাদনের সময় এই নালিশ করেন, তখন ফরিয়াদীর এইরূপ জবানবন্দি গ্রহণের প্রয়ােজন আছে বলে এখানে কিছুই বর্ণিত হয় নাই। খ) প্রশাসনিক আদেশ, ১৯৪৯ এর তফসিল বলে বাতিলকৃত। গ) যখন ধারা ১৯২-এর অধীন মােকদ্দমা হস্তান্তর করা হয় এবং হস্তান্তরকারি ম্যাজিস্ট্রেট পূর্বেই ফরিয়াদীর এবং সাক্ষী থাকলে স্

Cognizance of Offences by Magistrate ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া Crpc

Conditions Required for Initiation of Proceedings মোকদ্দমা দায়ের এর জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাদি Cognizance of Offences by Magistrate ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া ধারা ১৯০ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া ১) অতঃপর উল্লেখিত ব্যতিক্রম ব্যতিত কোন চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, এবং উপ-ধারা (১) ও (২) এর আওতায় এই বিষয়ে বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট যে কোন অপরাধ আমলে আনতে পারবেন- ক) এমন বিষয়াবলী সম্বন্ধে নালিশ পাইয়া যার মাধ্যমে উক্ত অপরাধ সংঘটিত হয়; খ) কোন পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে এইরূপ বিষয়াদি সম্বন্ধে লিখিত প্রতিবেদন পাইয়া; গ) এইরূপ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে পুলিশ কর্মকর্তা ব্যতিরেকে অন্য কোন ব্যক্তির কাছ থেকে খোঁজ পাইয়া বা নিজের জ্ঞানমতে বা সন্দেহবশত- ২) সরকার অথবা এতদ্বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের জারিকৃত সাধারণ বা বিশেষ আদেশ সাপেক্ষে, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় বা ৩য় শ্রেণীর যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটকে (১) উপধারার (ক) দফা বা (খ) দফার অধীন সে সকল অপরাধ আমলে নেবার ক্ষম