Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Criminal Courts Offices ফৌজদারি আদালত কার্যালয়সমূহ এর গঠন ক্ষমতা শ্রেণীবিভাগ

Part 2: Constitution and Powers of Criminal Courts and Offices দ্বিতীয় ভাগ: ফৌজদারি আদালত ও কার্যালয়সমূহ এর গঠন এবং ক্ষমতা Chapter 2: Of the Constitution of Criminal Courts and Offices দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ ফৌজদারি আদালত ও কার্যালয় সমূহের গঠন A) Classes of Criminal Courts ক) ফৌজদারি আদালতের শ্রেণীবিভাগ ধারা ৬ ফৌজদারি আদালতের শ্রেণীবিভাগ (১) সুপ্রীম কোর্ট ও এই আইন ছাড়া বর্তমানে বলবৎ অন্য কোন আইন দ্বারা গঠিত আদালত ব্যতীত বাংলাদেশে ২(দুই) প্রকারের ফৌজদারি আদালত থাকবে- ক) দায়রা আদালত খ) ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (২) দুই শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে, যথা ক) জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, এবং খ) নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট। (৩) চার শ্রেণীর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে- ক) মেট্রোপলিটন এলাকায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং অন্য সব এলাকাতে থাকবেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট খ) প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, যিনি মেট্রোপলিটন এলাকায়, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে আখ্যায়িত হবেন; গ) দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট; এবং ঘ) তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট। ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ধারা ৬ -ব্যাখ্যা এই উপ-ধারার উদ্

প্রথম ভাগ প্রারম্ভিক প্রথম অধ্যায় ফৌজদারী কার্যবিধি আইন

Criminal Procedure Code Part 1 Preliminary chapter 1 প্রথম ভাগ প্রারম্ভিক প্রথম অধ্যায় ফৌজদারী কার্যবিধি আইন ধারা ১ শিরােনাম, প্রবর্তন এবং বিস্তৃতি (১) এই আইন ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮ নামে অভিহিত হবে এবং ইহা ১লা জুলাই, ১৮৯৮ থেকে বলবৎ হবে। (২) ইহা সমগ্র বাংলাদেশে প্রযােজ্য হবে, তবে বিপরীত কোন সুস্পষ্ট বিধান না থাকিলে ইহা বর্তমানে কার্যকর কোন বিশেষ আইন, কোন বিশেষ এখতিয়ার অথবা ক্ষমতা অথবা বর্তমানে কার্যকর অন্য কোন আইন কর্তৃক নির্ধারিত কোন বিশেষ কার্যবিধি প্রভাবিত করবে না। ধারা ৪ সংজ্ঞাসমূহ  (১) বিষয়বস্তু বা প্রসঙ্গ অন্য কিছু বুঝতে না চাইলে এই বিধিতে নিম্নে বর্ণিত শব্দসমূহ এবং অভিব্যক্তিসমূহের নিম্নোক্ত অর্থ হবে- ক) কোন আদালতের কার্যক্রম প্রসংগে কৌসুলী অর্থে চালু/কার্যকর আইন মােতাবেক এইরূপ যে কোন আদালতে আইন ব্যবসা করিতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কৌসুলী বা মুক্তার বুঝাবে এবং এইরূপ কার্যক্রমে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে নিযুক্ত অন্য যেকোন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করবে। কক) এটর্নি জেনারেল অর্থে বাংলাদেশের জন্য নিযুক্ত এটর্নি জেনারেল বুঝাবে এবং বাংলাদেশের অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল, ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অথবা

আদেশ ৫০ ক্ষুদ্র বিষয়ক আদালত স্মল কজ কোর্টস কি

Order 50 Small Cause Courts আদেশ ৫০ ক্ষুদ্র বিষয়ক আদালত Small cause Courts আদেশ ৫০ বিধি ১ ক্ষুদ্র বিষয়ক আদালত নিম্নে বর্ণিত বিধানসমূহ ১৮৮৭ সনের (১৮৮৭ সনের ৯নং আইন) প্রাদেশিক ক্ষুদ্র বিষয়ক বিচারাদালত আইন দ্বারা গঠিত আদালতসমূহে বা উক্ত আইনের অধীনে ক্ষুদ্র বিষয়ক আদালত এখতিয়ার প্রয়ােগকারী আদালতসমূহে প্রয়ােগযােগ্য হবে না, অর্থাৎ ক) এই তফসিলের যতদূর সম্পর্কিত ১) ক্ষুদ্র বিষয়ক আদালতে বিচারার্থে অধিগ্রহণ হতে মুক্ত মামলাগুলাে বা একই রকম মামলার ডিক্রী জারি; ২) স্থাবর সম্পত্তির বিপরীতে ডিক্রী জারি বা অংশীদারী সম্পত্তিতে অংশীদারদের স্বার্থ; ৩) বিচার্য বিষয় ধার্য সম্পর্কে; এবং খ) নিম্নোক্তি বিধি এবং আদেশগুলাে আদেশ-২, ১ (মামলা গঠন); আদেশ-১০, ৩ (পক্ষগণের জবানবন্দী লিপিবদ্ধকরণ); আদেশ-১৫, ৪ এ যতদূর পরিমাণ অবিলম্বে রায় ঘােষণা সম্বন্ধে বিধান ছাড়া ১৫ আদেশ;  আদেশ-১৮, বিধিগুলাে ৫ হতে ১২ (সাক্ষ্য); আদেশগুলাে ৪১ হতে ৪৫ (আপিলগুলাে); আদেশ-৪৭ বিধি ২, ৩, ৫, ৬, ৭ (পুনরীক্ষণ);

আদেশ ৪৯ হাইকোর্ট ডিভিশনের পরোয়ানা জারি সংক্রান্ত বিধান

Order 49 High Court Division আদেশ ৪৯ হাইকোর্ট বিভাগ, দেওয়ানী কার্যবিধি আইন আদেশ ৪৯ বিধি ১ হাইকোর্ট ডিভিশনের পরোয়ানা কে জারি করতে পারে হাইকোর্টের দেওয়ানী এখতিয়ার প্রয়ােগ করার সময়ে যে সকল দলিল হাজির করতে হয়, সে সমস্ত দলিল হাজির করার নােটিশ, সাক্ষীর প্রতি সমন এবং বিচার সম্বন্ধীয় অন্যান্য সকল প্রকার সমন বা পরােয়ানা, হাইকোর্টের উইল ও বিবাহ বিষয়ক এখতিয়ার সম্পর্কিত সমন বা পরােয়ানা সংশ্লিষ্ট মামলায় নিযুক্ত আইনজীবী দ্বারা বা তদ্বারা নিযুক্ত লােক বা হাইকোর্টের কোন বিধি বা আদেশ অনুযায়ী নির্দিষ্ট অপর কোন লোক দ্বারা জারি করা যাবে। কিন্তু বিবাদীর প্রতি সমন, ডিক্রী জারির পরোয়ানা এবং উত্তরদায়কের প্রতি নােটিশ এইভাৰে জারি করা যাবে না। আদেশ ৪৯ বিধি ২ হাইকোর্ট বিভাগ সম্পর্কে ব্যতিক্রম এই আইন চালু হওয়ার সময় হাইকোর্ট দ্বারা সাক্ষ্য গ্রহণ বা রায় ও আদেশ লিখিত করা সম্পর্কে যে সব নিয়ম-কানুন কার্যকর ছিল, এই তফসিলে বিবৃত কোন বিধানাবলে সেগুলি কোনভাবে ক্ষুন্ন বা প্রভাবিত হবে না। আদেশ ৪৯ বিধি ৩ বিধানসমূহ প্রয়ােগ হাইকোর্ট দ্বারা তার সাধারণ বা বিশেষ মূল দেওয়ানী এখতিয়ার প্রয়ােগকালীন সময়ে নি

আদেশ ৪৮ বিবিধ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Order 48 Miscellaneous আদেশ ৪৮ বিবিধ আদেশ ৪৮ বিধি ১ পরােয়ানা প্রেরণকারী পক্ষের খরচেই জারি করতে হবে ১) এই আইনের আওতাধীনে যদি আদালত অন্যরূপ নির্দেশ প্রদান না করে তাহলে যে পক্ষের দ্বারা যাবতীয় পরােয়ানা প্রদত্ত হবে, সে পক্ষের খরচায় তা জারি করা হবে। জারির খরচ  একই ধরনের জারির জন্য ধার্যকৃত কোর্ট ফি পরােয়ানা প্রদানের আগে নির্ধারিত সময়ের ভিতর পরিশােধ করতে হবে। আদেশ ৪৮ বিধি ২ আদেশ এবং নােটিশ জারি করার পদ্ধতি যে সকল আদেশ, নােটিশ এবং অন্যান্য দলিল এই আইন অনুযায়ী কাউকেও প্রদান করতে বা কারাে উপর জারি করতে হবে, সেগুলি সমন জারির জন্য বর্ণিত পদ্ধতিতে জারি করতে হবে। আদেশ ৪৮ বিধি ৩ পরিশিষ্টসমূহে প্রদত্ত ফরমের ব্যবহার  পরিশিষ্টসমূহে প্রদত্ত ফরমগুলাে প্রতিক্ষেত্রে অবস্থা বিশেষ দরকার হতে পারে এরূপ পরিবর্তনসহ তাতে বর্ণিত উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হবে।

Order 47 Review আদেশ ৪৭ রিভিউ, রায় পুনরীক্ষণ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Order 47 Review আদেশ ৪৭ রিভিউ, রায় পুনরীক্ষণ। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন আদেশ ৪৭ বিধি ১ রায় পুনরীক্ষণের জন্য দরখাস্ত ১) কোন লােক নিজে কোন কারণে অসন্তোষ বােধ করলে ক) যে ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা চলে, কিন্তু আপিল রুজু করা হয় নাই, এধরনের কোন ডিক্রী বা আদেশ কর্তৃক, খ) যে ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল চলে না, এরূপ কোন ডিক্রী বা আদেশ কর্তৃক, বা গ) ক্ষুদ্র বিষয়ক বিচারাদালতের উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তসমূহ সম্বন্ধে প্রদত্ত সিদ্ধান্ত কর্তৃক, যদি কোন লােক এমন ধরণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা প্রমাণের সন্ধান লাভ করে, যা মামলার ডিক্রীপ্রাপ্ত হওয়ার আগে নানান চেষ্টা করা স্বত্ত্বেও তার জানার ভিতর বিদ্যমান হয় নাই বা আদালতে তা হাজির করতে অক্ষম হয়েছেন, সে কারণে, বা নথিতে আপাত ভুল বা ভ্রান্তির কারণে, বা অপর কোন পর্যাপ্ত কারণে যদি উক্ত লােক তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত ডিক্রী বা আদেশ পুনরীক্ষণ করাতে ইচ্ছা পােষণ করেন, তবে উক্ত লােক তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত ডিক্রী বা আদেশ পুনরীক্ষণ করার জন্য যে আদালত দ্বারা উক্ত ডিক্রী বা আদেশ প্রদত্ত হয়েছে, সে আদালতে তার রায় পুনরীক্ষণ করার দরখাস্ত করতে পারবে। ২) কোন পক্ষ

আদেশ ৪৬ হাইকোর্ট বিভাগে রেফারেন্স অভিমত গ্রহণ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Order 46 Reference আদেশ ৪৬ অভিমত গ্রহণ- দেওয়ানী কার্যবিধি আইন আদেশ ৪৬ বিধি ১ হাইকোর্ট বিভাগে প্রশ্নের অভিমত গ্রহণ  যেক্ষেত্রে ডিক্রী আপিলযােগ্য নয়, সেক্ষেত্রে মামলায় বা আপিলের শুনানীর সময় বা যেক্ষেত্রে উক্তরূপ কোন ডিক্রী জারি করার সময়, আইন বা আইনের ন্যায় কার্যকর কোন রীতি সম্পর্কিত এমন প্রশ্নের সৃষ্টি হয়, যার উপর মামলা বা আপিল বিচারকারী বা ডিক্রী নির্বাহী আদালত যুক্তিসঙ্গত সন্দেহ পােষণ করে, সেক্ষেত্রে এটা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বা কোন পক্ষদের কোন লােকের আবেদনক্রমে মামলাটির ঘটনাবলি ও সন্দেহের বিষয়গুলাে সম্বলিত একটি বিবৃতি লিখিত করতে পারে এবং হাইকোর্ট বিভাগে সিদ্ধান্তের জন্য ঐ বিষয় নিজস্ব অভিমতসহ একই ধরনের বিবৃতি প্রেরণ করতে পারে। আদেশ ৪৬ বিধি ২ আদালত হাইকোর্ট ডিভিশনের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে ডিক্রী প্রদান করতে পারেন অনুরূপ রেফারেন্স প্রেরণ করা সত্ত্বেও আদালত কর্মক্রম স্থগিত রাখিতে পারে বা মামলা অগ্রসর হতে পারেন, এবং হাইকোর্ট বিভাগ প্রেরিত বিষয় সম্বন্ধে সিদ্ধান্তের আলােকে ডিক্রী বা আদেশ প্রদান করতে পারেন; কিন্তু রেফারেন্সে প্রেরিত বিষয়ের উপর রায়ের নকল না পাওয়া পর্যন্ত যে মামলায়