Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

Section 48 Limit of Time Execution of Decree Civil Procedure Code ধারা ৪৮ ডিক্রি জারির সময়সীমা। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 48 Limit of Time for Execution of Decree - Civil Procedure Code 1908 ধারা 48। ডিক্রি জারির সময়সীমা। আদালতের ক্ষমতা। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ৪৮। ডিক্রি জারির কতিপয় ক্ষেত্রে তামাদি নিষেধাজ্ঞার ডিক্রী ছাড়া অন্য কোন ডিক্রী জারির ক্ষেত্রে আবেদন করা হয়ে থাকলে সে একই ডিক্রী জারির জন্য নিম্নলিখিত তারিখ হতে বার বৎসর পর প্রদত্ত কোন আবেদন মােতাবেক একই ডিক্রী জারির জন্য আদেশ দেয়া যাবে না। ক) যে ডিক্রী জারির আবেদন করা হয়েছে, উহার তারিখ, বা, খ) কোন ডিক্রী বা পরবর্তীকালীন আদেশ এ কোন নির্ধারিত তারিখে বা কিস্তিতে টাকা পরিশােধ বা সম্পত্তি প্রদানের নির্দেশ দেয়া হলে উহা লংঘনের তারিখ । ২) এই ধারার কোন বিধানই ক) আবেদন এর তারিখের অব্যাবহিত পূর্ববর্তী বার বৎসরের ভিতর ডিক্রী জারি দেওয়ার ব্যাপারে সাব্যস্ত দেনাদার প্রবঞ্চনা বা শক্তি প্রয়ােগের দ্বারা ডিক্রী জারিতে বাধা সৃষ্টি করে থাকলে উক্ত বার বৎসর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও উপস্থাপিত আবেদন অনুযায়ী ডিক্রী জারির আদেশ দানে আদালতকে বিরত করবে না; বা খ) ১৯০৮ সনের তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের ১৮৩ অনুচ্ছেদে। কার্যকারীতাকে সীমাবদ্ধ বা অন্যভাবে প্রভাবিত

Section 36-46 Execution of Decree Civil Procedure Code ডিক্রি জারি ধারা ৩৬-৪৬

 Section 36-46 Execution of Decree Civil Procedure Code  ধারা ৩৬-৪৬ ডিক্রি জারি আলোচনা দেওয়ানী কার্যবিধি আইন  ধারা ৩৬। ডিক্রি জারি বিষয়ে উক্ত আইনের বিধানগুলো যতদূর সম্ভব প্রয়োগযোগ্য, আদেশ জারির ক্ষেত্রেও প্রয়োগযোগ্য বলে পরিগণিত হবে। ধারা ৩৭। ডিক্রি প্রদানকারী আদালতের সংজ্ঞা যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছেন বলতে বা অনুরূপ কোন বাক্য দ্বারা ডিক্রি জারির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিষয় বা প্রসঙ্গের বিপরীত কোন বিধান না থাকলে নিম্মোক্ত রূপ অন্তর্ভুক্ত করে বলে বিবেচিত হবে। ক) জারিযোগ্য ডিক্রি আপিল এখতিয়ার ক্ষমতায় প্রদত্ত হয়ে থাকলে প্রাথমিক আদালত এবং খ) প্রাথমিক আদালত উঠে গিয়ে থাকলে বা ডিক্রি জারি করতে এখতিয়ার বিহীন হয়ে থাকলে ডিক্রি জারি করার আবেদন করার সময় যে আদালতের অনুরূপ মামলার বিচার করার এখতিয়ার ছিল সে আদালত। ৩৭ ধারার বিশ্লেষণ ডিক্রি জারি বিচারকারী আদালতই করবে। অনুরূপ ডিক্রির বিপক্ষে আপিল হলেও এই আপিল আদালতের ডিক্রিটিও মূল আদালতকেই জারি করতে হবে। উচ্চতর আদালতে কোনরূপ আপিল করা হলে সে ক্ষেত্রে মূল আদালতই ডিক্রি জারি করবে। আপিল আদালতের ডিক্রিকে প্রাথমিক আদালতের ডিক্রি হিসেবে ব্যাখ্যা করত

ধারা ৩৪ ৩৫ মামলার খরচ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 34 35 35A 35B Cost of Suit Civil Procedure Code  ধারা ৩৪ ৩৫ ৩৫ক ৩৫খ মামলার খরচ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ৩৪। সুদ  ১) যেখানে ও যতদূর সম্ভব ডিক্রীটি টাকা পরিশােধ বিষয়ক হলে, সেখানে আদালত তার ডিক্রীতে মামলা দায়েরের পূর্বে কোন সময়ের জন্য আসল টাকার উপর বিচার প্রাপ্ত কোন সুদের অতিরিক্ত, বিচারপ্রাপ্ত আসল টাকার উপর মামলার তারিখ হতে ডিক্রীর তারিখ পর্যন্ত প্রদেয় আদালত যুক্তিসঙ্গত বিবেচনা করে এরূপ হারে সুদ, এবং ডিক্রীর তারিখ হতে টাকা পরিশােধের তারিখ পর্যন্ত বা আদালত সঠিক মনে করে এরূপ আরাে পূর্বের তারিখ হতে টাকা পরিশােধের পূর্ণ টাকার উপর আদালত যুক্তিসঙ্গত বিচার বিশ্লেষণ করে এরূপ হারে আরাে অধিক সুদ দেওয়ার জন্য আদেশ দিতে পারে। ২) যেখানে ডিক্রীর তারিখ হতে টাকা পরিশােধের তারিখ পর্যন্ত বা আরাে পূর্বের তারিখ হতে উপরিউক্ত সকল টাকার উপর অধিক সুদ পরিশােধ বিষয়ক ডিক্রী নীরব থাকে সেখানে আদালত উক্ত সুদ অগ্রাহ্য করেছে বলে পরিগণিত হবে ও এইজন্য পৃথক মামলা চলবে না। ৩৪ ধারার বিশ্লেষণ অর্থের মামলার ক্ষেত্রে মামলার তারিখ থেকে ডিক্রীর তারিখ পর্যন্ত যে সুদ হয়, তা প্রদানের জন্য আদালত ডিক্রীতে উল্লেখ ক

ধারা ৩৩ রায় ও ডিক্রী দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 33 Civil Procedure Code Judgement and Decree ধারা ৩৩ রায় ও ডিক্রী দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধাৱা ৩৩। রায় ও ডিক্রী Judgement and Decree মামলা শুনানীর পর আদালত রায় ঘােষণা করবে এবং এরূপ রায়ের ভিত্তিতে ডিক্রী প্রদত্ত হবে। ৩৩ ধারার বিশ্লেষণ দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর ধারা-৩৩ এ রায় ও ডিক্রী সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, মামলা শুনানীর পর আদালত রায় ঘােষণা করবে এবং এরূপ রায়ের ভিত্তিতে ডিক্রী প্রদত্ত হবে। একটি রায়ে সাধারণত নিম্নোক্ত বিষয়সমূহ সন্নিবেশিত হয়- ১) মামলার সংক্ষিপ্ত বিবৃতি ২) বিচার্য বিষয়াদি; ৩) গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ ৪) সিদ্ধান্তাদির অনুকুলে যুক্তি। রায়, ডিক্রী এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য আইনগত ফলাফলের দৃষ্টিতে রায়, ডিক্রী এবং আদেশের মধ্যে যে সকল উল্লেখযােগ্য পার্থক্যগুলি বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায় তা হল নিম্নরূপ; যথা: ১) 'রায়' (Judgment) শব্দটির সংজ্ঞা ১৯০৮ সনের দেওয়ানি কার্যবিধি আইনের এই আইনের ২(১) ধারা মতে, “রায়” বলতে বিচারক কর্তৃক প্রদত্ত এমন এক বিবৃতিকে বুঝায় যার ভিত্তি হলো ডিগ্রী বা আদেশ।(Judgement means the statement given by the Judge of the grounds of a d

কিভাবে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করা হয়

Section 26 27 29 30 31 32 institution of suits and summons - Civil Procedure Code  ধারার ২৬ ২৭ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ মামলা মোকদ্দমা দায়ের এবং সমন - দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২৬। মামলা দায়ের প্রত্যেক মামলা আরজি উপস্থাপনের দ্বারা বা নির্ধারিত হতে পারে এরকম অন্য কোন পদ্ধতিতে দায়ের করতে হবে। ২৬ ধারার বিশ্লেষণ মােকদ্দমা কিভাবে আদালতে রুজু করতে হয়, তা এই ধারায় বলা হয়েছে। আদালতে আরজি দাখিল করে মােকদ্দমা রুজু করতে হয়। যে তারিখে আরজি দাখিল করা হয় সেই তারিখে মােকদ্দমা আরম্ভ হয়। আদালতে মােকদ্দমাকে রেজিস্টারভুক্ত করা হয়। কিন্তু রেজিস্টারভুক্তির সাথে মােকদ্দমার শুরু হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই। যে আদালতের এখতিয়ার নাই, সেই আদালতে যদি আরজি দাখিল করা হয়, তবে তার দ্বারা মােকদ্দমা শুরু হয়েছে বলা যাবে না। মােকদ্দমা দায়েরকরণ/ কিভাবে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করা হয় প্রতিটি মােকদ্দমাই যােগ্য আদালতে আরজি উপস্থাপনের মাধ্যমে আরম্ভ করতে হবে। ভুলবশতঃ কোন উচ্চ আদালতে একটি মােকদ্দমা রুজু করার পর উহা অধঃস্তন যােগ্য আদালতে স্থানান্তরিত করা হলে মােকদ্দমাটি বিচারযােগ্যই থাকবে। মােকদ্দমার আরজি দাখিলের দিন থেকেই

ধারা 21 22 23 24 আদালতের এখতিয়ারে আপত্তি দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

 Section 21 22 23 24 objections to jurisdiction. Civil Procedure Code ধারা 21 22 23 24 আদালতের এখতিয়ারে আপত্তি দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২১। এখতিয়ারে আপত্তি যে আদালতে প্রথম মামলা করা হয়, সে আদালতে প্রথম সম্ভাব্য সুযােগ এবং বিচার্য বিষয় সুস্থির করার প্রাক্কালে বা তৎপূর্বে আপত্তি উত্থাপন না করা হলে এবং ন্যায়বিচারের উদ্দেশ্য ব্যর্থ না হলে কোন আপিল বা রিভিশন আদালত মামলা দায়েরের স্থান সম্পর্কে কোন আপত্তি মঞ্জুর করবেন না। ২১ ধারার বিশ্লেষণ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার সম্পর্কে শীঘ্রতম সন্ধিক্ষণে আপত্তি উত্থাপন না করলে তা পরিত্যক্ত হয়েছে বলে পরিগণিত করা যায়। মামলা করার পর চার বৎসর অতিবাহিত হয়েছে, বাদীর সাক্ষীদেরকে বিবাদীপক্ষ জেরা করেছে, বিবাদী পক্ষও সাক্ষ্য প্রদান করেছে। অতঃপর আদালতের সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করার এখতিয়ার নাই বলে বিবাদীর উত্থাপিত আপত্তি গ্রাহ্য হতে পারে না। বিবাদীর কার্য দ্বারা আপত্তি পরিহার করা হয়েছে বলে পরিগণিত হবে। [AIR 1997 (Raj) 19 Mali Vs. Kishen Lal] আদালতের এখতিয়ার বিষয়ক প্রশ্ন নিম্নাদালতে উত্থাপন করে থাকলেও এরূপ এখতিয়ারবিহীনতার কারণে ন্যায়বিচার পরাহত না হয়ে থা

ধারা 20 নালিশের কারণ উদ্ভূত হয় সেখানেই অপরাপর মামলাগুলো রুজুকরণ

 Section 20 Civil Procedure Code Explained ধারা 20 দেওয়ানী কার্যবিধি আইন বিশ্লেষণ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২০ - যেইখানে বিবাদী গন বাস করে বা নালিশের কারণ উদ্ভূত হয় সেখানেই অপরাপর মামলাগুলো রুজুকরণ পূর্বে উল্লেখিত সীমাবদ্ধতা সাপেক্ষে, প্রত্যেকটি মামলায় আদালতে রযু করতে হবে যার একটি স্থানীয় সীমারেখার মধ্যে- ক) বিবাদী, বা একাধিক বিবাদী থাকলে, তাদের প্রত্যেকে মামলাটি দায়ের করার সময় প্রকৃতপক্ষে এবং স্বেচ্ছায় বসবাস করে বা ব্যবসা করে বা লাভজনক কাজ করে কিংবা খ) একাধিক বিবাদী থাকলে তাদের কোন একজন মামলা করার প্রাক্কালে প্রকৃতপক্ষে এবং স্ব-ইচ্ছায়, বসবাস করে বা ব্যবসা করে বা ব্যক্তিগতভাবে লাভজনক কাজ করে। তবে শর্ত থাকে যে, এক্ষেত্রে আদালতের পূর্বানুমতি প্রদত্ত হয় বা যে সকল বিবাদী উক্ত বর্ণনা মতে বসবাস করে না, ব্যবসা করে না বা ব্যক্তিগতভাবে লাভজনক কর্ম করে না। মামলা দায়েরের ব্যাপারে তার মৌন সম্মতি প্রদান করে, অথবা গ) মামলার কারণ সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকঃ উদ্ভব হয়েছে । দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২০ এর ব্যাখ্যা ব্যাখ্যা ১। কোন লােকের একস্থানে স্থায়ী বাসস্থান ও অন্য স্থানে অস্থায়ী বাসস্থ