Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা

 Section 17 18 19 Civil Procedure Code 1908 ধারা ১৭ ১৮ ১৯ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১৭ বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা। স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক বা উহাতে কোনো ক্ষতির কারণে আনীত মামলার সম্পত্তি যদি বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে থাকে তবে ঐ সম্পত্তির অংশ বিশেষ যে আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে অবস্থিত, সেরূপ আদালতে মামলা করা যেতে পারে। তবে শর্ত থাকে যে এই প্রকার মামলার বিষয়বস্তুর মূল্য সম্পর্কে সারা দাবিটি উক্তরূপ আদালতে গ্রহণ করতে পারে। ধারা ১৮। একাধিক আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তির জন্য মামলা (১) কোন স্থাবর সম্পত্তি যখন দুই বা ততােধিক আদালতের কোনটির স্থানীয় সীমানার এখতিয়ারে অবস্থিত, সে সম্পর্কে অনিশ্চিয়তা দেখা দেয়, এরূপ আদালতের ভিতর যে কোন একটি আদালত যদি সন্তুষ্ট হয়ে মনে করে যে, এরূপ অনিশ্চয়তার ন্যায়সঙ্গত কারণ রয়েছে তা হলে তদমর্মে একটি বিবৃতি লিপিবদ্ধ করে ঐ সম্পত্তির ব্যাপারে যে কোন মামলা গ্রহণ ও বিচার করতে পারবে এবং উক্তরূপ মামলার ডিক্রীর উক্তরূপ কার্যকারিতা থাকবে, যেইরূপ এই আদালতের নিজস্ব এখতিয়ারে স্থানীয় সীমারেখার ভিতর সম্পত্তি অবস

ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয়

Section 15 & 16 Civil Procedure Code  ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয় ধারা ১৫। যে আদালতে মামলা করতে হবে প্রত্যেকটি মামলা উহার বিচার করার যােগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন পর্যায়ের আদালতে দায়ের করতে হবে। ১৫ ধারার বিশ্লেষণ সর্বনিম্ন আদালতে মামলা করার বিধান রয়েছে। এছাড়া ও উচ্চাদালতের মামলা করা হলে আদালত তা স্ববিবেচনাক্রমে বিচার করতে পারেন বা সংশ্লিষ্ট আদালতে আরজি দাখিল করার জন্য ফেরৎ দিতে পারেন। আদালতের বিচার করার এখতিয়ার না থাকলে তদকর্তৃক প্রদত্ত ডিক্রী বাতিল বলে পরিগণিত হবে। কোন আদালতে দেওয়ানি মােকদ্দমা দাখিল করতে হবে, সে বিষয়ে এই ধারায় নিয়ম-কানুন দেয়া হয়েছে। ১৫ ধারার পরিধি ও উদ্দেশ্য দেওয়ানি কার্যবিধর ধারা ১৫ এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, উচ্চ আদালতকে নিম্ন আদালত দ্বারা বিচারযােগ্য মােকদ্দমার বিচার করা থেকে বিরত রাখা। ধারাটি প্রকৃতপক্ষে পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করে, অধিক্ষেত্র নয়। মােকদ্দমা কোন আদালতে সর্ব প্রথম রুজু করবে উহার একটি মূলনীতি প্রদান করাই এই ধারার উদ্দেশ্য। যখন উচ্চ ও নিম্ন দুইটি আদালতই একটি মােকদ্দমা গ্রহণ করার সমসাময়িক ক্ষমতা রাখে, তখন যেই আদালত নিম্নস্তরের উহাকেই মোকদ্দম

Section 1ধারা ১২ ও ১৩ পুনরায় মামলা করার বাধা

 Section 12 and 13, Civil Procedure Code 1908  ধারা ১২ এবং ১৩ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১২- পুনরায় মামলা করার বাধা। যখন কোন বিধি মোতাবেক কোন বিশেষ আইনে বাদী দ্বারা পুনরায় মামলা করা হতে বারিত করা হয়, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন গ্রহণযোগ্য, সেরুম কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা করতে পারবেন না। ধারা ১২ বিশ্লেষণ কোন বিশেষ কারণে একজন বাঁদিকে নতুন মামলা করা হতে বিরত করা সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ অর্থাৎ কোন বাদী একই কারণে যাতে পুনরায় মামলা দায়ের করতে না পারে (Bar to further suit) এরূপ নিষিদ্ধতা সম্পর্কে ১৯০৮ দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নম্বর ধারায় সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে। পুনরায় মামলা দায়ের করার বাধা সম্পর্কে দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নং ধারায় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যখন কোন বিধি অনুসারে কোন বিশেষ কারণে বাদী কর্তিক পুনরায় মামলা দায়ের করা নিষিদ্ধ হয়ে থাকে, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন প্রযোজ্য সেরূপ কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা দায়ের করতে পারবে না। ধারা ১৩। কখন বিদেশি রায় চূড়ান্ত নয় কোন বিদেশি আদালত কোন বিষয়ে বিচার করলে ও তা একই পক্ষগুলাে বা তাদের সূত্রে এ

Section 11 Civil Procedure Code 1908 Res Judicata ধারা ১১ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ প্রাক্ সিদ্ধান্ত

Section 11 - Civil Procedure Code 1908 Res Judicata ধারা ১১- দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ প্রাক্ সিদ্ধান্ত বা দোবারা দোষ। ধারা ১১। প্রাক্ সিদ্ধান্ত বা দোবারা দোষ বা Res Judicata কাকে বলে কোনো আদালত এমন কোন মামলা বা প্রশ্নের বিচার করবেন না, যার প্রত্যক্ষ বা বিচার্য বিষয়বস্তু পূর্ববর্তী কোন মামলার প্রত্যক্ষ এবং মূল বিচার্য বিষয়বস্তু ছিল, এবং মামলাটি একই পক্ষগুলোয় ভিতর হয়েছে, যাদের সূত্রে বা যাদের ভিতর একজনের সূত্রে পরবর্তী মামলায় পক্ষগুলাের বা পক্ষগুলাের ভিতর একজন স্বত্ব দাবি করেন, এবং মামলাটি এমন একটি আদালতে শ্রুত ও চূড়ান্তভাবে নিস্পত্তি হয়েছে, যে আদালত পরবর্তী যামলা বা যে মামলায় পরবর্তী বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, তার বিচার করতে এখতিয়ারসম্পন্ন। ব্যাখা ১: "পূর্ববর্তী মামলা” বলতে সে মামলা বুঝাবে, যার বিচার বর্তমান মামলার পূর্বেই হয়ে গিয়েছে, উহা পূর্বে দায়ের করা হয়েছে কি-না, সে সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না। ব্যাখ্যা ২: উক্ত ধারার উদ্দেশ্য কোন আদালতে বিচার করার ক্ষমতা, উহার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার অধিকার বিষয়ক ব্যবস্থা বাদ দিয়ে বিবেচনা করতে হবে; ব্যাখ্যা ৩: উ

রেস-সাবজুডিস ধারা ১০ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 10 Civil Procedure Code  রেস-সাবজুডিস  Res Subjudice  Stay of Suit ধারা ১০ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন  ধারা ১০। মামলা স্থগিতকরণ Stay of Suit প্রার্থীত প্রতিকার অনুমােদন দিবার এখতিয়ার সম্পন্ন বাংলাদেশের একইরূপ বা অপর কোন আদালতে বা সরকার দ্বারা স্থাপিত বা পরিচালিত ও একই এখতিয়ারে অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশ এর সীমানার বাহিরের কোন আদালতে বা সুপ্রিমকোর্টে একই পক্ষগুলোর ভিতর বা স্থলাভিষিক্ত তাদের বা তাদের যে কোন লােকের একই সত্ত্বাধিকারে মামলা বিচারাধীন থাকলে, (পরবর্তী) মামলার বিচার্য বিষয় সরাসরি ও প্রকৃতপক্ষে পূর্ববর্তী দায়েরকৃত মামলার বিচার্য বিষয় হলে আদালত উক্তরূপ মামলার বিচার কার্য নিস্পন্ন করবে না। ধারা ১০। মামলা স্থগিতকরণ Stay of Suit ব্যাখ্যা পূর্ববর্তী মামলা যদি কোন বিদেশি আদালতে দায়ের করা হয়ে থাকে, তবে মামলার কারণ একই হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের কোন আদালতে পরবতী মামলার বিচারে বাধা সৃষ্টি হবে না। ধারা ১০। মামলা স্থগিতকরণ Stay of Suit  বিশ্লেষণ রেস-সাবজুডিস Res Subjudice দেওয়ানি আইনে, রেস’সাবজুডিস' বলতে বিচারাধীন কোন বিষয়ে অথবা রায় দান মূলতবী করার বিষয়ের ক্ষেত্রে আনীত কোন ম

ধারা 9 দেওয়ানী কার্যবিধি আইন দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ার

Section 9 civil procedure code ধারা ৯ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন দেওয়ানি আদালতের এখতিয়ার ধারা ৯। বারিত না হলে আদালত সমস্ত প্রকার দেওয়ানী মামলার বিচার করবে। অত্র আইনে বর্ণিত বিধানাবলী-সাপেক্ষে এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে নিষিদ্ধ না হলে সমস্ত প্রকার দেওয়ানী প্রকৃতির মামলার বিচার করার এখতিয়ার আদালতের থাকবে। ৯ ধারার ব্যাখ্যা  যে মামলা সম্পত্তি বা পদের অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, তা দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা; উক্ত অধিকার ধর্মীয় আচার বা অনুষ্ঠানাদি বিষয়ক প্রশ্নের মীমাংসার উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করলেও তার ফলে দেওয়ানি প্রকৃতি নষ্ট হয় না । দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ৯ ধারার বিশ্লেষণ আদালতের এখতিয়ার “আদালতের এখতিয়ার” (Jurisdiction of the Court) বলতে আইন দ্বারা নির্ধারিত সীমাবদ্ধতা সাপেক্ষে, বিচার কার্য সম্পন্ন করার জন্য আদালতের উপর অর্পিত ক্ষমতাকে বুঝায়। (Jurisdiction of the Court means the authority of a Court to administer justice subject to the limitations imposed by law.) অর্থাৎ, ‘আদালতের এখতিয়ার’ বলতে আদালতের উপর অর্পিত এমন এক ক্ষমতা প্রয়ােগ করার অধিকারকে বুঝায়, যার ভিত্তি

দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ আর্থিক এখতিয়ার

Section 6 Civil Procedure Code 1908 Discussion দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ এর ৬ ধারার বিশ্লেষণ ধারা ৬। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ আর্থিক এখতিয়ার অন্যত্র উল্লেখিত সুস্পষ্ট বিধানগুলাে ছাড়া এই আইনের বিধান কোন আদালতকে তার সাধারণ এখতিয়ারের আর্থিক সীমারেখার (যদি থাকে) বেশি মূল্যসম্পন্ন বিষয়বস্তু বিষয়ক মামলার বিচার করার এখতিয়ার প্রদান করবে না। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ৬ ধারার বিশ্লেষণ আর্থিক এখতিয়ার এই ধারায় আদালতের আর্থিক অধিক্ষেত্রের নিয়ম-কানুন বর্ণনা করা হয়েছে। যে আদালতের বিচারের ক্ষমতা বাংলাদেশে সহকারী জজের আর্থিক এখতিয়ার নির্দিষ্ট করা আছে। তারা সেই সেই সীমার মধ্যেই বিচার করতে পারেন। মােকদ্দমার মূল্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে স্যুট ভ্যালুয়েশন আইনের ৭ ধারাতে। এই আইনের ধারা ৮ এ বলা হয়েছে, কোর্ট ফি-মূল্য ও এখতিয়ারমূল্য কতিপয় মােকদ্দমা একই হবে। ৬ ধারা কেবল মােকদ্দমার ক্ষেত্রেই প্রযােজ্য। যা মােকদ্দমা বা মােকদ্দমার ধারাবাহিকতা নয় সেখানে এই ধারার শর্তাবলি প্রয়ােগ করবে না। মােকদ্দমার কার্যক্রমের বেলায়ও ইহা প্রয়ােগ করবে। ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৬ ধারার আওতায় দেওয়ানি আ