Skip to main content

Posts

Video Article Preposition Phrase Clause

দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ আর্থিক এখতিয়ার

Section 6 Civil Procedure Code 1908 Discussion দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ এর ৬ ধারার বিশ্লেষণ ধারা ৬। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ আর্থিক এখতিয়ার অন্যত্র উল্লেখিত সুস্পষ্ট বিধানগুলাে ছাড়া এই আইনের বিধান কোন আদালতকে তার সাধারণ এখতিয়ারের আর্থিক সীমারেখার (যদি থাকে) বেশি মূল্যসম্পন্ন বিষয়বস্তু বিষয়ক মামলার বিচার করার এখতিয়ার প্রদান করবে না। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ৬ ধারার বিশ্লেষণ আর্থিক এখতিয়ার এই ধারায় আদালতের আর্থিক অধিক্ষেত্রের নিয়ম-কানুন বর্ণনা করা হয়েছে। যে আদালতের বিচারের ক্ষমতা বাংলাদেশে সহকারী জজের আর্থিক এখতিয়ার নির্দিষ্ট করা আছে। তারা সেই সেই সীমার মধ্যেই বিচার করতে পারেন। মােকদ্দমার মূল্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে স্যুট ভ্যালুয়েশন আইনের ৭ ধারাতে। এই আইনের ধারা ৮ এ বলা হয়েছে, কোর্ট ফি-মূল্য ও এখতিয়ারমূল্য কতিপয় মােকদ্দমা একই হবে। ৬ ধারা কেবল মােকদ্দমার ক্ষেত্রেই প্রযােজ্য। যা মােকদ্দমা বা মােকদ্দমার ধারাবাহিকতা নয় সেখানে এই ধারার শর্তাবলি প্রয়ােগ করবে না। মােকদ্দমার কার্যক্রমের বেলায়ও ইহা প্রয়ােগ করবে। ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৬ ধারার আওতায় দেওয়ানি আ

রাজস্ব আদালতে দেওয়ানী কার্যবিধি আইনের প্রয়োেগ

Section 5 - Civil Procedure Code 1908 discussion. দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ এর উপর বিস্তারিত আলোচনা- ধারা ৫ ধারা ৫। রাজস্ব আদালতে দেওয়ানী কার্যবিধি আইনের প্রয়োেগ  (১) রাজস্ব আদালতে প্রয়ােগযােগ্য বিশেষ আইন কার্যব্যবস্থা সংক্রান্ত বিষয়ে নিরব থাকার ফলে এই আইনের বিধানগুলাে রাজস্ব আদালতের ক্ষেত্রে প্রয়ােগযােগ্য হলে সরকার, সরকারি গেজেটে বিজ্ঞপ্তির দ্বারা ঘােষণা করতে পারে যে, উক্ত বিধানগুলােয় যেসকল অংশ এই আইন দ্বারা সুস্পষ্টরূপে প্রয়ােগযােগ্য করা হয় নাই, তা উক্ত আদালতের ক্ষেত্রে প্রয়ােগযােগ্য হবে না, বা সরকার দ্বারা নির্ধারিত সংশােধনীসহ প্রয়ােগযােগ্য হবে। (২) (১) উপধারায় “রাজস্ব আদালত” বলতে সে আদালত বুঝায়, কৃষির উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত ভূমির খাজনা রাজস্ব বা লাভ বিষয়ক মামলা বা অপরাপর কার্যধারা গ্রহণ করতে কোন আইনের আওতায় এখতিয়ারভুক্ত আদালতকে বুঝায়। তবে ইহা দেওয়ানি প্রকৃতির মামলা কার্যধারার মত অনুরূপ মামলা বা কার্যধারা গুলাে বিচার করতে এই আইনের আওতায় মূল এখতিয়ারভুক্ত দেওয়ানি আদালতকে অন্তর্ভূক্ত করে না। দেওয়ানী কার্যবিধির ৫ ধারার বিশ্লেষণ রাজস্ব আদালতে দেওয়ানি কার্যবিধির প্রয়

ডিক্রী আদেশ রায় ইত্যাদি কাকে বলে

Definitions of Decree, Order, Judgement & others Section 2 of code of civil procedure 1908 ডিক্রী আদেশ রায় ইত্যাদি কাকে বলে। ধারা 2 - দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ ধারা ২। সংজ্ঞা -ডিক্রী আদেশ রায় ও অন্যান্য সংজ্ঞাসমূহ এই আইনে বিষয়বস্তু বা প্রসংগের পরিপন্থি কিছু না থাকলে(১) “বিধি” বলতে বিধিমালা অন্তর্ভূক্ত করবে; (২) “ডিক্রী” বলতে আদালত দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারিত প্রকাশিত এমন সিদ্ধান্ত বুঝায়, যা মামলার বিতর্কিত সকল বা যে-কোন বিষয় সম্পর্কে পক্ষগুলাের অধিকার চড়ান্তভাবে নির্ধারণ করে, এবং এটি প্রাথমিক বা চূড়ান্ত হতে পারে । আরজি বাতিল এবং ১৪৪ ধারায় উল্লেখিত কোন প্রশ্ন নির্ধারণও ইহার অন্তর্ভূক্ত হবে, তবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলাে ইহার অন্তর্ভূক্ত হবে না (ক) যে ন্যায়নির্ণয়কারী রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের মত আপিল করা যেতে পারে; অথবা (খ) যে কোন নির্দেশ পালনের ব্যর্থতার জন্য কোন খারিজের আদেশ । ব্যাখ্যাঃ ডিক্রী তখনই প্রাথমিক হয়, যখন মামলা চূড়ান্ত নিস্পত্তির জন্য আরও ব্যবস্থা গ্রহণের প্রয়ােজন থাকে; মামলা যখন চূড়ান্তরূপে নিস্পত্তি হয়, তখনই ডিক্রী চূড়ান্ত হয়ে থাকে। তবে ডিক্রী আংশিকভাবে

দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ ধারা ৪ বিশ্লেষণ

দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮। ধারা ৪ এর সংজ্ঞা ও বিশ্লেষণ। ধারা ৪ সংজ্ঞা (১) বিপরীত সুনির্দিষ্ট বিধান না থাকলে, বর্তমানে চলমান কোন বিশেষ আইন বা ন্যস্তকৃত কোন বিশেষ এখতিয়ার ক্ষমতা, বা বর্তমানে বলবৎ অপর কোন আইন এর অধীনে বা দ্বারা নির্ণীত কোন বিশেষ আকারের প্রক্রিয়া এই আইনের কোন বিধান দ্বারা সীমিত বা অন্যভাবে প্রভাবিত হবে বলে পরিগণিত হবে না। (২) বিশেষতঃ এবং (১) উপধারায় উল্লেখিত সাধারণ নীতিকে ক্ষুন্ন না করে বর্তমানে বলবৎ কোন আইনের অধীন চাষের জমির জন্য উক্ত জমির ফসল হতে খাজনা আদায়ের ব্যাপারে কোন জমিদারের কোন প্রতিকার থাকলে এই আইনের কোন বিধান তা সীমাবদ্ধ বা প্রভাবিত করবে না। দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮। ৪ ধারার বিশ্লেষণ সাধারণভাবে সকল দেওয়ানি মামলা সকল দেওয়ানি আদালতে দেওয়ানি কার্যবিধিতে বিধৃত পদ্ধতি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয় এটাই নিয়ম। কিন্তু এই ধারায় বলা হয়েছে যে, বর্তমানে চলমান কোন বিশেষ আইন বা ন্যস্তকৃত কোন বিশেষ এখতিয়ার ক্ষমতা, বা বর্তমানে বলবৎ অপর কোন আইন এর অধীনে বা দ্বারা নির্ণীত কোন বিশেষ আকারের প্রক্রিয়া বিপরীত কোন সুনির্দিষ্ট বিধান না থাকলে, এই আইনের কোন বিধান দ্বারা সী

Sec. 3 The Code of Civil Procedure, 1908 দেওয়ানি আদালত শ্রেণীবিভাগ

 Sec. 3 The Code of Civil Procedure, 1908 দেওয়ানী কার্যবিধি 1908 এর ৩নং ধারার বিস্তারিত আলোচনা ধারা ৩। আদালতের পর্যায়ক্রম- এই বিধি মােতাবেক জেলা আদালত হাইকোর্ট বিভাগ এর অধীন এবং জেলা আদালতের নিম্নপর্যায়ভুক্ত প্রত্যেক দেওয়ানি আদালত ও ক্ষুদ্র বিষয়ক বিচারক আদালত হাইকোর্ট বিভাগ ও জেলা আদালতের অধীন । দেওয়ানী কার্যবিধি ৩ ধারার বিশ্লেষণ এই ধারায় বাংলাদেশের আদালতের পর্যায় বর্ণনা করা হয়েছে। সকলের উপরে আছে হাইকোর্ট বিভাগ ও তাহার নিম্নে আছে জেলা আদালত ও তার নিম্নে আছে অন্যান্য দেওয়ানি আদালত। স্মল কজ আদালত জেলা আদালতের নিম্নে। দেওয়ানি আদালত কি? দেওয়ানি আদালতের কোন সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা দেওয়া হয় নাই। তবে দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর ধারা-৯ অনুযায়ী, এই আইনে বর্ণিত বিধানাবলি সাপেক্ষে এবং প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে নিষিদ্ধ না হইলে সকল প্রকার দেওয়ানি প্রকৃতির মামলার বিচার করায় এখতিয়ার আদালতের থাকিবে। এটা হতে এটা অনুমান করা হয় যে, যে সকল আদালত দেওয়ানি মামলার বিচার করে সেগুলােই দেওয়ানি আদালত নামে অভিহিত হবে। দেওয়ানি কার্যবিধির প্রস্তাবনায় যা বলা হয়েছে সেই অনুযায়ী নাগরিক বিবাদ বিচার

এডভোকেটশীপ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা দন্ডবিধি

Penal Code 1860 এডভোকেটশীপ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষার প্রস্তুতি  MCQ মৌখিক ভাইভা প্রশ্ন উত্তর - দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এক নজরে দণ্ডবিধি, ১৮৬০  ১৮৩৪ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম আইন কমিশন (Law commission) গঠিত হয়। থমাস ব্যবিংটন ম্যাকলে (Lord Macawlay) ছিলেন প্রথম ল কমিশনের চেয়ারম্যান। প্রথম আইন কমিশনকে দণ্ডবিধি আইনের খসড়া (Draft) প্রণয়ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রথম ল' কমিশনের তৈরিকৃত খসড়াটি ১৮৬০ সালের এই ৬ই অক্টোবর আইনে পরিণত হয় এবং ১৮৬২ সালের ১লা জানুয়ারি Indian Penal Code নামে আইনটি কার্যকর হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান এই দুই রাষ্ট্র বিভক্ত হওয়ার পরও দণ্ডবিধি আইনটি কার্যকর থাকে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের সৃষ্টির পর ১৯৭২ সালের ২২শে মে জারিকৃত প্রেসিডেন্টের ৪৮নং জরুরি আদেশ বলে পাকিস্তান আমলে চালু দণ্ডবিধি বহাল রাখা হয়। দণ্ডবিধি মূলত একটি মূল আইন (Substantive Law) যা বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সংজ্ঞা ও শাস্তির পরিমাণ নিয়ে আলােচনা করে।  পেনাল কোড বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ  প্রথম আইন কমিশন গঠিত হয়-১৮৩৪ সালে প্রথম আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন-- -লর্

এডভোকেটশীপ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা তামাদি আইন ১৯০৮ Limitation Act 1908

এডভোকেটশীপ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা তামাদি আইন ১৯০৮ Limitation Act 1908 এক নজরে তামাদি আইন তামাদি আইনটি হচ্ছে পদ্ধতিগত আইন। ১৮৫৯ সালে প্রথম তামাদি আইন প্রণয়ন করা হয় এবং ১৮৬২ সালে তা কার্যকর করা হয়। পরবর্তীতে ১৯০৮ সালে বর্তমান তামাদি আইন প্রণয়ন করা হয় এবং ১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে কার্যকর করা হয়। এই আইনটি বিশেষ আইনের তামাদির জন্য এবং ফৌজদারি মূল মামলার ক্ষেত্রে সাধারণত প্রয়ােগ হয় না। তবে ফৌজদারি মামলার আপিলের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হয়। তামাদি আইনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ তামাদি আইন সর্ব প্রথম বিধিবদ্ধ হয়---১৮৫৯ সালে প্রথম তামাদি আইন কার্যকর হয়- -১৮৬২ সালে বর্তমান তামাদি আইনটি প্রণয়ন হয়-১৯০৮ সালে বর্তমান তামাদি আইনটি কার্যকর করা হয়---১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারি মোট ধারা---৩২ টি। মোট অনুচ্ছেদ -- ১৮৩ টি। তামাদি আইনের প্রকৃতি- পদ্ধতিগত (Adjective or Procedural Law) তামাদি আইন কত নং আইন----৯ নং আইন। তামাদি আইন সর্বশেষ সংশােধন হয়-- ২০০৪ সালে। তামাদি আইনের মোট তফসিল -- ৩টি ১ম তফসিলে বর্ণিত আছে- -তামাদির মেয়াদ তামাদি আইনের কোন ২টি ধারা তৎক্ষনাৎ বলবত হয়-- ধারা ১ এবং ৩১ তামাদি আই