- Get link
- X
- Other Apps
HSC English First Paper English For Today - Unit 9 Lesson 4 Sexual Harassment
Sexual Harassment in Public Place
Like many other South Asian countries, in Bangladesh, the gravity of sexual harassment in public space has been diluted and almost "normalised" through calling it 'eve-teasing' 'Eve teasing is just another term for sexual harassment in public space or street harassment in Bangladesh and other South Asian countries. By using a benign word such as 'teasing' to express a behaviour that is grossly inappropriate, it reduces the extent of the action, therefore, we should use the word sexual harassment instead of 'eve-teasing' in order to address this deep-seated problem of our society. Although late, policymakers in Bangladesh are also finally realising that eve-teasing constitutes sexual harassment. There is no estimate on national prevalence of sexual harassment in public spaces in Bangladesh. However, Action Aid found, that 84% of women they surveyed (of 800 women and girls) in 2015 reported experiencing sexual harassment in the public. According to Ain O Salish Kendra (ASK), a legal aid organisation, 108 women were sexually harassed in Bangladesh between January and October 2018, of which eight women attempted suicide, and seven men were murdered when they protested these harassments.
To allow social change regarding sexual harassment to take place in Bangladesh, it is imperative that we as a society listen more to the survivors, rather than blaming them. Starting from school level interventions, public and private stakeholders must immediately begin to reframe the messaging around socialization of boys and girls and stop the propagation of stereotypical mind-set from parents, teachers and community to their children.
জনসমক্ষে যৌন হয়রানি
অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশের মতো বাংলাদেশেও জনসমক্ষে যৌন হয়রানিকে ইভ-টিজিং' নামে অভিহিত করে সেটির গুরুত্বকে হালকা করে ফেলা হয়েছে এবং প্রায় “স্বাভাবিক” করে ফেলা হয়েছে। ‘ইভ-টিজিং' মূলত জনসমক্ষে যৌন হয়রানি বা চলতি পথে হয়রানির ভিন্ন এক নাম, যা বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দক্ষিণ এশীয় দেশে ব্যবহৃত হয়। একটি জঘন্য অনভিপ্রেত আচরণকে ‘টিজিং' (মজা করা)-এর মতো নিরীহ শব্দ দিয়ে প্রকাশ করলে সেটির গুরুত্বকে হ্রাস পায়, তাই আমাদের সমাজের এই গভীর সমস্যা মোকাবিলা করতে ‘ইভ-টিজিং' এর পরিবর্তে যৌন হয়রানি শব্দটি ব্যবহার করা উচিত।
ইতোমধ্যে অনেকটা দেরি হয়ে গেলেও, বাংলাদেশের নীতিনির্ধারকরা অবশেষে বুঝতে শুরু করেছেন যে ইভ-টিজিং যৌন হয়রানির অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশে জনসমক্ষে যৌন হয়রানির জাতীয় পরিসংখ্যান নেই। তবে অ্যাকশনএইড ২০১৫ সালে ৮০০ নারী ও কিশোরীকে নিয়ে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখেছে যে, ৮৪% নারী জনসমক্ষে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। একটি আইনি সহায়তা সংস্থা, আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আঙ্ক) জানায় যে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশে ১০৮ জন নারী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন, যার মধ্যে আটজন আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন এবং এই হয়রানির প্রতিবাদ করতে গিয়ে সাতজন পুরুষ লোক হত্যার শিকার হয়েছেন ।
বাংলাদেশে যৌন হয়রানির বিষয়ে সামাজিক পরিবর্তন আনতে হলে, এটি একান্ত প্রয়োজনীয় যে ভুক্তভোগীদেরকে দোষারোপ না করে বরং আমাদের পক্ষে সমাজের প্রেক্ষিত থেকে তাদের কথা আরও বেশি করে শোনা জরুরি। স্কুলের হস্তক্ষেপকারী পর্যায় থেকে শুরু করে, জনসাধারণ ও স্বতন্ত্র অংশীজনদের উচিত অবিলম্বে ছেলে-মেয়েদের সামাজীকিকরণ সম্পর্কিত বার্তা ঢেলে সাজানো শুরু করা এবং অভিভাবক, শিক্ষক ও কমিউনিটির পক্ষ থেকে শিশুদের মাঝে প্রচলিত মানসিকতার প্রচার-প্রসার বন্ধ করা।