- Get link
- X
- Other Apps
HSC English First Paper English For Today - Unit 9 Lesson 4 Bullying in Bangladesh
35% of school students experience bullying in Bangladesh: UNICEF
[News Desk, bdnews24.com
Published: 06 Sep 2018 03:27 PM BdST Updated: 06 Sep 2018 03:27 PM BdST.)
In Bangladesh, 35 percent students aged between 13 and 15 reported being bullied one or more days in 30 days or involved in a physical fight at least once in 12 months in 2014, says a new report.
Globally, half of students aged between 13 and 15 worldwide - around 150 million-report having experienced peer-to-peer violence such as physical fights or forms of bullying, from their peers in and around school, according to the report released by UNICEF.
The report is based on data from the Health Behaviour in School-aged Children: Cross-national Study and the Global School-based Student Health Surveys. The data include 122 countries, representing 51 per cent of the global population of children between 13 and 15.
The report finds that students experience other forms of violence at school, such as attacks in classrooms or physical punishment by teachers.
About 720 million school-age children live in countries where they are not fully protected by law against forms of physical punishment at school, according to the report.
"Education is the key to building peaceful societies, and yet, for millions of children around the world, school itself is not safe," said UNICEF Executive Director Henrietta Fore. "Every day, students face multiple dangers, including fighting, pressure to join gangs, bullying - both in person and online-violent discipline, sexual harassment and armed violence. In the short-term this impacts their learning, and in the long-term it can lead to depression, anxiety and even suicide. Violence is an unforgettable lesson that no child needs to learn."
Globally, slightly more than one in three students between 13 and 15 said they experience bullying, according to the report. About one in three has been involved in physical fights.
On the other hand, 17 million young adolescents in 39 industrialised countries have admitted bullying others at school, according to the report. While girls and boys are equally at risk of bullying, girls are more likely to become victims of psychological forms of bullying and boys are more at risk of physical violence and threats.
The report notes that violence involving weapons in schools, such as knives and guns, continues to claim lives. It also says that in an increasingly digital world, bullies are disseminating violent, hurtful and humiliating content with the click of a button.
বাংলাদেশে স্কুল শিক্ষার্থীদের ৩৫ শতাংশ উৎপীড়নের শিকার: ইউনিসেফ
একটি নতুন প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৪ সালে বাংলাদেশে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীর ৩৫ শতাংশ ৩০ দিনের মধ্যে এর বা তার বেশি দিন পীড়নের শিকার হয়েছে অথবা ১২ মাসে অন্তত একবার শারীরিক লড়াইয়ে লিপ্ত হয়েছে।
ইউনিসেফ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বব্যাপী ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীর অর্ধেক - প্রায় ১৫০ মিলিয়ন - স্কুলে এবং তার আশেপাশে তাদের সমবয়সীদের কাছ থেকে সহপাঠীদের মধ্যে সহিংসতা যেমন শারীরিক লড়াই বা উৎপীড়নের মতো অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে।
প্রতিবেদনটি “স্কুল-বয়সী শিশুদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আচরণঃ জাতিভেদে গবেষণা এবং স্কুল-ভিত্তিক শিক্ষার্থী স্বাস্থ্য জরিপ” এর তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। তথ্যটিতে ১২২টি দেশ অন্তর্ভুক্ত, যা ১৩ থেকে ১৫ বছরের শিশুদের বিশ্বব্যাপী সংখ্যার ৫১ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, শিক্ষার্থীরা স্কুলে অন্যান্য ধরনের সহিংসতার সম্মুখীন হয়, যেমন শ্রেণীকক্ষে আক্রমণ বা শিক্ষকদের দ্বারা শারীরিক শাস্তি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ৭২০ মিলিয়ন স্কুল-বয়সী শিশু এমন দেশে বাস করে যেখানে তারা স্কুলে শারীরিক শাস্তির বিরুদ্ধে আইন দ্বারা সম্পূর্ণ সুরক্ষিত নয়।
ইউনিসেফ এর নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর বলেছেন, “শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের মূল চাবিকাঠি হল শিক্ষা, কিন্তু তারপরও সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ শিশুর জন্য স্কুল নিজেই নিরাপদ নয় । প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা একাধিক বিপদের সম্মুখীন হয়, যার মধ্যে রয়েছে মারামারি, দলে যোগ দেওয়ার চাপ, সামনাসামনি ও অনলাইনে উৎপীড়ন, শারীরিক শাস্তি, যৌন হয়রানি এবং সশস্ত্র সহিংসতা। স্বল্পমেয়াদে এটি তাদের শিক্ষাকে প্রভাবিত করে এবং দীর্ঘমেয়াদে এটি হতাশা, উদ্বেগ এমনকি আত্মহত্যার দিকেও নিয়ে যেতে পারে। সহিংসতা একটি অবিস্মরণীয় পাঠ যা কোনো শিশুর শেখার দরকার নেই।”
প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ১৩ থেকে ১৫ বছরের শিক্ষার্থীদের প্রতি তিনজনের মধ্যে একজনের বেশি শিক্ষার্থী বলেছে যে তারা পীড়নের শিকার হয়েছে। প্রায় তিনজনের একজন শারীরিক লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে, প্রতিবেদন অনুসারে ৩৯টি শিল্পোন্নত দেশে ১৭ মিলিয়ন তরুণ-তরুণী স্কুলে অন্যদের পীড়ন করার কথা স্বীকার করেছে। যদিও মেয়েরা ও ছেলেরা সমানভাবে উৎপীড়নের ঝুঁকিতে থাকে, মেয়েদের ক্ষেত্রে মানসিক নির্যাতনের শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং ছেলেরা শারীরিক সহিংসতা ও হুমকির ঝুঁকিতে থাকে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, স্কুলে ছুরি এবং বন্দুকের মতো অস্ত্র দিয়ে সহিংসতা জীবন সংহার করে চলেছে। এটি আরও বলে যে, ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল বিশ্বে উৎপীড়নকারীরা একটি বোতামে ক্লিক করে হিংসাত্মক, আঘাতমূলক এবং অপমানজনক বিষয়বস্তু ছড়িয়ে দিচ্ছে।