- Get link
- X
- Other Apps
Essay - A Journey Bus রচনা - একটি বাস ভ্রমণ
A Journey Bus
Introduction: The journey made by a bus is called a journey by bus. It is highly enjoyable. With the advancement of science and technology, bus journey has become easy and comfortable. Last month, I made a journey by bus. I enjoyed it much. The memories are still fresh in my mind.
Occasion: During the summer vacation, I got a golden opportunity to visit my uncle who lives in Dhaka. My father permitted me to go to my uncle's house. I along with my elder brother went there by bus from Satkhira bus terminal.
Arrangement: We made proper arrangements before three days of taking the journey. We washed our clothes and bought tickets before a day. On the fixed date, we reached the terminal half an hour before starting the bus.
Start of the journey: The bus 'Eagle Paribahan' started at 8.30 a.m. from Satkhira bus terminal to Dhaka Gabtoli. The bus driver started the bus and everybody felt calm.
Inside the compartment: It was a large bus. Almost all the seats were packed. Inside the compartment, there was no open spaces because, there were lots of bags and luggages. After the start of the bus, the supervisor checked the tickets whereas the passengers were talking, some were reading newspapers, some were sleeping.
Description: I greatly enjoyed the bus journey. When the bus started, I got thrilled. I opened half portion of the window pane. I looked outside. Our bus was going through open spaces. The road divided the area into two halves. I looked at the beautiful atmosphere. The green fields and ponds, canals seemed to me as the blessings of nature. Sometimes the bus was running speedily and in some places it became slow to give place to other vehicles. The entire natural atmosphere including trees, fields, bushes, forests seemed to be running the opposite direction of the bus. I was observing newer and newer sights going out of my sight as the bus moved forward.
River crossing by ferry: After four hours of starting, our bus reached Daulatdia ferry ghat. I got down from the bus. I enjoyed the dazzling sight of the river. Our bus went to board the ferry. At the ferry, the hawkers were selling chanacur and other foods. I bought chanacur and ate standing on the deck of the ferry. At that time gentle breeze was blowing along with soft heat. The total atmosphere seemed dreamy to me. After one hour, the ferry reached the Paturia ferry ghat and our bus started its journey again.
A narrow escape from an accident: Our bus started fast. The road was clear. Sometimes some cars and trucks were coming from the opposite side. I was somewhat calm them. I felt relaxed. I was ruminating about different things. I felt a cat sleep. All on a sudden, I was alarmed at a jerk. I got fear. When I looked outside, I was terrified to see that our bus was about to fall on a road side hole. Thank God, our driver succeeded to keep the bus safe. All the passengers were grateful to God for saving us from a serious mishap.
Destination: After this, our bus was running slowly. Everyone was in unknown perturbation. The bus stopped at various places and I was passing time in agitation. At 2. p.m. our bus reached Gabtoli bus terminal. I got down from the bus. One of my cousins was waiting for us at the terminal. He greeted us. We got on a rickshaw with him and reached our destination.
Conclusion: Our bus journey was a thrilling one though we had a hair-breadth escape. I enjoyed it much. It will not be forgotten from my memory. It will remain ever fresh in my mind for ever.
রচনা - বাস ভ্রমণ
ভূমিকাঃ যে ভ্রমণ বাসে সম্পন্ন করা হয়, তাকে বাস ভ্রমণ বলে । এটি খুবই উপভোগ্য। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সাহায্যে বাস ভ্রমণ সহজ ও আরামদায়ক হয়েছে। গত মাসে আমি বাস ভ্রমণ করেছি। আমি এটি খুব উপভোগ করেছি। স্মৃতি এখনো আমার মনে অবিস্মৃত ৷
উপলক্ষ: গ্রীষ্মের ছুটিতে আমি ঢাকায় বসবাসকারী আমার চাচার সাথে দেখা করতে যাওয়ার একটা সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিলাম। আমার আব্বা আমাকে চাচার বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দিলেন। আমি আমার বড় ভাইয়ের সাথে সাতক্ষীরা বাস টার্মিনাল থেকে সেখানে গিয়েছিলাম।
আয়োজন: ভ্রমণে যাওয়ার তিন দিন পূর্বে আমরা যথযথ আয়োজন করলাম। একদিন পূর্বে আমরা কাপড়-চোপড় কাঁচলাম ও টিকিট ক্রয় করলাম। নির্ধারিত দিনে, বাস ছাড়ার আধা ঘণ্টা পূর্বে আমরা টার্মিনালে পৌঁছলাম ।
ভ্রমণ শুরু: ‘ঈগল পরিবহন'-এর বাস সকাল সাড়ে আটটায় সাতক্ষীরা বাস টার্মিনাল থেকে ঢাকা গাবতলীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলো। বাসের চালক বাসের যাত্রা শুরু করলো এবং সবাই নিস্তব্ধ অনুভব করলো।
বাসের মধ্যে: এটি ছিল একটি বড় বাস। প্রায় সবকটি আসন ছিল ঠাসাঠাসি অসংখ্য ব্যাগ ও গাট্টি প্যাটরার কারণে, বাসের মধ্যে কোন ফাঁকা জায়গা ছিল না। বাস ছাড়ার পর, পরিদর্শক টিকিট পরীক্ষা করলেন অপরপক্ষে যাত্রীরা কথা বলছিলেন, কেউ সংবাদপত্র পাঠ করছিলেন, কেউ ঘুমাচ্ছিলেন।
বর্ণনা: আমি বাস ভ্রমণ অত্যন্ত উপভোগ করেছিলাম। বাস যাত্রা শুরু করলে, আমি রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। আমি জানালার কাচের পাতের অর্ধাংশ খুলেছিলাম। আমি বাইরের দিকে তাকালাম। আমাদের বাস ফাঁকা জায়গার মধ্য দিয়ে চলছিল। রাস্তা তার জায়গাকে দুইভাগে ভাগ করেছিল। আমি সুন্দর পারিপার্শ্বিক অবস্থা অবলোকন করছিলাম। সবুজ ক্ষেত্র ও পুকুর, খাল আমার কাছে প্রকৃতির আশীর্বাদ বলে মনে হয়েছিল। কখনো কখনো বাস গতিতে চলছিল এবং কোন কোন স্থানে এটি গতি কমিয়ে দেয় অন্য যানবাহনের জায়গা করে দেয়ার জন্য। গাছপালা, মাঠ, ঝোঁপ, বনসহ সকল প্রাকৃতিক পরিবেশকে মনে হচ্ছিল বিপরীত দিকে দৌড়াচ্ছে। বাস যখন সামনের দিকে চলছিল, তখন বাহিরে দৃষ্টি দিয়ে আমি নতুন নতুন দৃশ্য লক্ষ করছিলাম ।
ফেরীতে নদী পাড়ি দেয়া: যাত্রা করার চার ঘণ্টা পর, আমাদের বাস দৌলতদিয়া ফেরী ঘাটে পৌছল। আমি বাস থেকে নামলাম। আমি নদীর উজ্জ্বল দৃশ্য উপভোগ করলাম। আমাদের বাস ফেরীর পাটাতনের উপর উঠলো, হকার চানাচুর ও অন্যান্য খাবার বিক্রি করছিল। আমি চানাচুর কিনে ফেরীর ডেকের উপর দাঁড়িয়ে খেলাম। সেই সময়ে হালকা গরমসহ মৃদু বাতাস বইতে ছিল। সমগ্র পারিপার্শ্বিক অবস্থা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছিল। এক ঘণ্টার পর, ফেরী পাটুরিয়া ফেরী ঘাটে পৌছল এবং আমাদের বাস পুনরায় যাত্রা শুরু করলো।
অল্পের জন্য দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা: আমাদের বাস দ্রুত যাত্রা শুরু করেছিল। রাস্তা ছিল ফাঁকা। কোন কোন সময় কিছু গাড়ি ও ট্রাক বিপরীত দিক থেকে আসছিল। আমি তাদের উপর কিছুটা শান্ত ছিলাম। আমি স্বস্তি বোধ করলাম । e আমি ভিন্ন জিনিস রোমন্থন করছিলাম। আমি ক্ষণস্থায়ী নিদ্রা দিয়েছিলাম। হঠাৎ ঝাঁকুনীতে আতঙ্কিত হলাম। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। যখন আমি বাইরে তাকালাম, তখন বাসটিকে রাস্তার পাশের একটি গর্তে পড় পড় অবস্থায় দেখে t আমি অত্যন্ত ভীত হয়ে গেলাম। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, আমাদের চালক বাসটিকে r রক্ষা করতে সফল হলো। ভয়ানক দুর্ঘটনা থেকে আমাদের রক্ষা করার জন্য r সব যাত্রীরা ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞ ছিল।
গম্ভব্য: এরপর থেকে আমাদের বাস ধীরে ধীরে চলছিল। প্রত্যেকে অজানা উদ্বেগের মধ্যে ছিল। বাসটি বিভিন্ন স্থানে থামলো এবং আমি আকুলতার মধ্যে S সময় কাটাচ্ছিলাম। অপরাহ্ন দুই টায় আমাদের বাস গাবতলী টার্মিনালে - পৌছল । আমি বাস থেকে নামলাম। আমার চাচাতো ভাই টার্মিনালে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল। সে আমাদের অভিবাদন জানালো। আমরা তার সাথে S. রিক্সায় চড়ে আমাদের গন্তব্যে পৌঁছলাম ।
উপসংহার: আমাদের বাস ভ্রমণ ছিল অন্যতম রোমঞ্চকর যদিও আমরা অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছিলাম। আমি এটি খুব উপভোগ করেছিলাম। এটি আমার স্মৃতি থেকে কখনো মুছে যাবে না। এটি চিরদিন আমার মনে অবিস্মৃত থাকবে।