- Get link
- X
- Other Apps
HSC English First Paper English For Today - Unit 4 Lesson 2
Marie Curie
"Life is not easy for any of us. But what of that? We must have perseverance and above all confidence in ourselves. We must believe that we are gifted for something above and this thing must be attained.” -Marie Curie
Do you know who was the first woman to receive a Nobel Prize? Or the first person in history to achieve the remarkable feat of winning two Nobel Prizes? Do you know who is the only woman to receive two Nobel Prizes, and in two different scientific fields?
The answer to all of these questions points to one extraordinary individual: Marta Salomea Sklodowska-Curie, more famously known as Marie Curie.
Early life
Marie Curie née Maria Sklodowska, was born in Warsaw on November 7, 1867, the daughter of a secondary-school teacher. From childhood she was remarkable for her prodigious memory, and at the age of 16 she won a gold medal on completion of her secondary education at the Russian lycée. Because her father, a teacher of mathematics and physics, lost his savings through bad investment, she had to take work as a teacher and, at the same time, took part clandestinely in the nationalist ‘free university,” reading in Polish to women workers. At the age of 18 she took a post as governess. From her earnings she was able to finance her sister Bronislawa’s medical studies in Paria, with the understanding that Bronislawa would in turn later help her to get an education.
Move to Paris, Pierre Curie, and first Nobel Prize
In 1891, Sklodowska went to Paris and, now using the name Marie, began to follow the lectures of " Paul Appell, Gabriel Lippmann, and Edmond Bouty at the Sorbonne. There she met many physicists who were already well known. Sklodowska worked far into the night in her student quarters garret and virtually lived on bread and butter and tea. She came first in the licence examination of physical sciences in 1893. She began to work in Lippmann's research laboratory and in 1894 was placed second in the licence examination of mathematical sciences. It was in the spring of that year that she met Pierre Curie.
Their marriage (July 25, 1895) marked the start of a partnership that was soon to achieve results of world significance, in particular the discovery of polonium (so called by Marie in honour of her native land) in the summer of 1898 and that of radium a few months later. Following Henri Becquerel’s discovery (1896) of a new phenomenon (which she later called “radioactivity™), Marie Curie, looking for a subject for a thesis, decided to find out if the property discovered in uranium was to be found in other matter. She discovered that this was true for thorium at the same time as G.C. Schmidt did.
Turning her attention to minerals, she found her interest drawn to pitchblende, a mineral whose activity. superior to that of pure uranium, could be explained only by the presence in the ore of small quantities of an unknown substance of very high activity. Pierre Curie then joined her in the work that she had undertaken to resolve this problem and that led to the discovery of the new elements, polonium ang radium. While Pierre Curie devoted himself chiefly to the physical study of the new radiations, Marie Curie struggled to obtain pure radium in the metallic state—achieved with the help of the chemist André-Louis Debierne, one of Pierre, Curie’s pupils. On the results of this research, Marie Cure received her doctorate of science in June 1903 and, with Pierre, was awarded the Davy Medal of the Royal Society. Also, in 1903, they shared with Becquerel the Nobel Prize for Physics for the discovery of radioactivity.
The birth of her two daughters, Iréne and Eve, in 1897 and 1904, did not interrupt Marie’s intensive scientific work. She was appointed lecturer in physics as the Ecole Normale Supérieure for girls in Sévres (1900) and introduced there a method of teaching based on experimental demonstrations. In December 1904 she was appointed chief assistant in the laboratory directed by Pierre Curie.
Death of Pierre and second Nobel Prize
The sudden death of Pierre Curie (April 19, 1906) was a bitter blow to Mane Cure but it was also a decisive turning point in her career: henceforth she was to devote all her energy to completing alone the scientific work that they had undertaken. On May 13, 1906, she was appointed to the professorship that had been left vacant on her husband’s death; she was the first woman to teach in the Sorbonne. In 1908 she became titular professor, and in 1910 her fundamental treatise on radioactivity was published. In 1911 she was awarded the Nobel Prize for Chemistry, for the isolation of pure radium.
Throughout World War I, Marie Curie, with the help of her daughter Iréne, devoted herself to the development of the use of X-radiography. In 1918 the Radium Institute, the staff of which lréne had joined, began to operate in earnest, and it was to become a universal centre for nuclear physics and chemistry. Marie Curie, now at the highest point of her fame and, from 1922, a member of the Academy of Medicine, devoted her researches to the study of the chemistry of radioactive substances and the medical applications of these substances.
Death
In 1934, Marie Curie died as a result of aplastic anemia caused by the action of radiation. Her contribution to physics had been immense, not only in her own work, the importance of which had been demonstrated by the award to her of two Nobel Prizes, but because of her influence on subsequent generations of nuclear physicists and chemists. Marie Curie, together with Iréne Joliot-Curie, wrote the entry on radium for the 13th edition (1926) of the Encyclopedia Britannica.
In 1995 Marie Curie’s ashes were enshrined in the Panthéon in Paris; she was the first woman to receive this honour for her own achievements. Her office and laboratory in the Curie Pavilion of the Radium Institute are preserved as the Curie Museum.
বঙ্গানুবাদ :
ম্যারি কুরি
"জীবন আমাদের কারো জন্যই সহজ নয়। কিন্তু তাতে কী আসে যায়? আমাদের ধৈর্য ধরে থাকতে হবে এবং সর্বোপরি নিজের প্রতি আস্থা রাখতে হবে। আমাদের বিশ্বাস করতে হবে যে কিছু একটা করার জন্য আমরা বিশেষভাবে প্রতিভাবান আর সেই কাজ আমাদেরকে অর্জন করতেই হবে।"
ম্যারি কুরি
তুমি কি জানো নারী হিসেবে প্রথম কে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন? অথবা ইতিহাসে কে সেই প্রথম ব্যক্তি যিনি দুটি নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন? তোমার কি জানা আছে দুটি ভিন্ন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে দুটি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন এমন একমাত্র নারী কে? এই সকল প্রশ্নের উত্তর এক অসাধারণ ব্যক্তিত্বের দিকে ইঙ্গিত করে: মারিয়া সালোমিয়া স্কোডোস্কা-কুরি, যিনি ম্যারি কুরি নামেই বেশি পরিচিত।
প্রাথমিক জীবন
ম্যারি কুরি, জন্মগত নাম মারিয়া স্কোডোস্কা, ১৮৬৭ সালের ৭ নভেম্বর ওয়ারশতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের কন্যা ছিলেন। শৈশব থেকেই তার অসাধারণ স্মৃতিশক্তির জন্য তিনি সুপরিচিত ছিলেন এবং ১৬ বছর বয়সে তিনি রাশিয়ান লিসেয়ের মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে গোল্ড মেডেল জিতেছিলেন। তার বাবা, যিনি ছিলেন গণিত এবং পদার্থবিদ্যার শিক্ষক, বাজে বিনিয়োগের কারণে তার সমস্ত সঞ্চয় হারান, ফলে ম্যারি কুরিকে শিক্ষিকা হিসেবে কাজ করতে হয়। একই সময় তিনি গোপনে জাতীয়তাবাদী “ফ্রি ইউনিভার্সিটিতে”-এ যেতেন, যেখানে তিনি নারী শ্রমিকদেরকে পোলিশ ভাষায় পাঠদান করতেন। ১৮ বছর বয়সে তিনি গৃহশিক্ষিকা হিসেবে কাজ শুরু করেন। তার উপার্জন থেকে তিনি তার বোন ব্রনিসলাভার প্যারিসে চিকিৎসা শাস্ত্রে পড়াশোনার খরচ চালাতে সক্ষম হন, এই শর্তে যে পরে ব্রনিসলাভা তার পড়াশোনার জন্য সহায়তা করবে।
প্যারিসে যাত্রা, পিয়েরে কুরি এবং প্রথম নোবেল পুরস্কার
১৮৯১ সালে, স্কোডোস্কা প্যারিসে যান এবং ম্যারি নামে পরিচিত হন। তিনি সেখানে সোরবোনে পল অ্যাপেল, গ্যাব্রিয়েল লিপম্যানএবং এডমন্ড বুটি'র লেকচার শুনতে শুরু করেন। সেখানে তিনি ইতোমধ্যে বিখ্যাত অনেক পদার্থবিদের সাথে পরিচিত হন। ম্যারি তার ছাত্রাবাসের চিলেকোঠায় গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতেন এবং প্রায়ই রুটি, মাখন এবং চা খেয়ে দিন কাটাতেন। তিনি পদার্থবিজ্ঞানের লাইসেন্স পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেন। তিনি পিম্যান'স রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে কাজ শুরু করেন এবং ১৮৯৪ সালে তিনি গণিত শাস্ত্রের লাইসেন্স পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন। সেই বছরের বসন্তে তার পিয়েরে কুরির সাথে দেখা হয়।
তাদের বিবাহ (২৫ জুলাই, ১৮৯৫) একটি অংশীদারিত্বের সূচনা করেছিল যা শীঘ্রই গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক ফলাফল বয়ে আনে, বিশেষ করে ১৮৯৮ সালের গ্রীষ্মে পোলোনিয়াম (ম্যারি তার নিজ দেশের সম্মানে এর নামকরণ করেছিলেন) এবং কয়েকমাস পর রেডিয়ামের আবিষ্কার। হেনরি বেকেরেল ১৮৯৬ সালে একটি নতুন ঘটনা আবিষ্কার করেছিলেন (যাকে ম্যারি পরে“রেডিওএক্টিভিটি” নামে অভিহিত করেছিলেন)। ম্যারি কুরি, তার থিসিসের বিষয়বস্তু খুঁজতে গিয়ে সিদ্ধান্ত নেন যে ইউরেনিয়ামে পাওয়া বৈশিষ্ট্যটি অন্য কোনো পদার্থেও পাওয়া যায় কিনা তিনি তা বের করবেন। তিনি দেখেন যে, থোরিয়ামের ক্ষেত্রেও এটি সত্য, যা একই সময়ে জি.সি. শ্মিডটও আবিস্কার করেন।
খনিজের দিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে তিনি পিচব্লেন্ড নামক একটি খনিজের বিষয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন, যার কার্যক্রমতা শুদ্ধ ইউরেনিয়ামের থেকে বেশি ছিল, যা শুধুমাত্র অল্প পরিমাণে উচ্চ কার্যক্ষমতাসম্পন্ন একটি অজানা পদার্থের উপস্থিতি দিয়ে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে । পিয়েরে কুরি তখন তার সাথে যোগ দেন যে কাজটি তিনি এই সমস্যার সমাধানের জন্য হাতে নিয়েছিলেন এবং এর ফলে নতুন মৌল পোলোনিয়াম এবং রেডিয়ামের আবিষ্কারের পথে নিয়ে যায়। যেখানে পিয়েরে কুরি নতুন বিকিরণের ভৌত অবস্থা অধ্যয়নে নিবেদিত ছিলেন, সেখানে ম্যারি কুরি শুদ্ধ ধাতব অবস্থায় রেডিয়াম পাওয়ার জন্য প্রাণপণে কাজ করে যাচ্ছিলেন যা পিয়েরে কুরির ছাত্র আন্দ্রে-লুইস ডেবিয়ারনের সাহায্যে সম্পন্ন হয় । এই গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে, ম্যারি কুরি ১৯০৩ সালের জুন মাসে বিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পিয়েরের সঙ্গে মিলে রয়্যাল সোসাইটির ডেভি মেডেল পান। এছাড়াও, ১৯০৩ সালে,তারা বেকেরেলের সঙ্গে যৌথভাবে রেডিওঅ্যাকটিভিটি আবিষ্কারের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান।
১৮৯৭ এবং ১৯০৪ সালে তার দুই কন্যা ইরেন এবং ইভের জন্ম হলেও, তা ম্যারি কুরির নিবিড় বৈজ্ঞানিক কাজকে ব্যাহত করতে পারেনি । তাকে ১৯০০ সালে সেভ্রেসের ইকোল নরমাল সুপেরিয়র ফর গার্লস-এ পদার্থবিজ্ঞানে লেকচারার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং তিনি সেখানে পরীক্ষামূলক প্রদর্শনীর ভিত্তিতে শিক্ষাদানের একটি পদ্ধতি প্রবর্তন করেন। ১৯০৪ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে পিয়েরে কুরির পরিচালিত গবেষণাগারের প্রধান সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় ।
পিয়েরে কুরির আকস্মিক মৃত্যু (১৯ এপ্রিল, ১৯০৬) ম্যারি কুরির জন্য একটি তীব্র আঘাত ছিল, এটি তার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁক বদলও ছিল: এরপর থেকে তিনি একাই তাদের শুরু করা বৈজ্ঞানিক কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য তার সমস্ত শক্তি নিবেদন করেন। ১৯০৬ সালের ১৩ মে তারিখে তাকে তার স্বামীর মৃত্যুর পর শূন্য হওয়া অধ্যাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়; তিনি প্রথম নারী হিসেবে সোরবোনে শিক্ষকতা করেন। ১৯০৮ সালে তিনি টাইটুলার অধ্যাপক হন এবং ১৯১০ সালে রেডিওঅ্যাকটিভিটির উপর তার মৌলিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। ১৯১১ সালে তিনি বিশুদ্ধ রেডিয়াম পৃথকীকরণের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়, ম্যারি কুরি, তার মেয়ে ইরেনের সাহায্যে, এক্স-রেডিওগ্রাফির ব্যবহার উন্নয়নের কাজে নিজেকে নিবেদিত করেন। ১৯১৮ সালে রেডিয়ান ইনস্টিটিউট আন্তরিকতার সাথে তার কাজ শুরু করে, যেখানে ইরেনও যোগ নিয়েছিলেন, এবং এটি পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নের একটি বৈশ্বিক কেন্দ্র হয়ে ওঠে। ম্যারি কুরি, তখন তার খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছেছিলেন এবং ১৯২২ সাল থেকে মেডিসিন একাডেমির সদস্য ছিলেন। তিনি তার গবেষণা রেডিওঅ্যাকটিভ পদার্থের রসায়ন এবং এর চিকিৎসা প্রয়োগের উপর নিবন্ধ করেন।
১৯৩৪ সালে, ম্যারি কুরি রেডিয়েশনের প্রভাবে অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদান ছিল বিশাল, দুটি নোবেল পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি পাওয়া তার কাজের জন্যই শুধু নয়, বরং পরবর্তী প্রজন্মের পারমাণবিক পদার্থবিদ এবং রসায়নবিদদের উপর তার প্রভাবের কারণেও। ম্যারি কুরি এবং ইরেন জোলিও-কুরি যৌথভাবে ১৩তম সংস্করণের জন্য (১৯২৬) এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার জন্য রেডিয়াম বিষয়ক চুক্তিটি লেখেন।
১৯৯৫ সালে, ম্যারি কুরির দেহভস্ম প্যারিসের প্যানথিয়নে স্থাপিত হয়; তিনি প্রথম নারী যিনি নিজের অর্জনের জন্য এই সম্মান পান। কুরির প্যাভিলিয়নের রেডিয়ান ইনস্টিটিউটে তার অফিস এবং গবেষণাগার করি জাদুঘর হিসেবে সংরক্ষিত রয়েছে।