Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

HSC English First Paper English For Today - Unit 5 Lesson 5 Frederick Douglass

HSC English First Paper English For Today - Unit 5 Lesson 5 Frederick Douglass

Narrative of the Life of Frederick Douglass, an American Slave

I was born in Tuckahoe, near Hillsborough, and about twelve miles from Easton, in Talbot County Maryland. I have no accurate knowledge of my age, never having seen any authentic record containing it. By far the larger part of the slaves know as little of their ages as horses know of theirs, and it is the wish of most masters within my knowledge to keep their slaves thus ignorant. I do not remember to have ever met a slave who could tell of his birthday. They seldom come nearer to it than planting-time, harvest-time, cherry-time, spring-time, or fall-time. A want of information concerning my own was a source of unhappiness to me even during childhood. The white children could tell their ages.


 I could not tell why I ought to be deprived of the same privilege. I was not allowed to make any inquiries of my master concerning it. He deemed all such inquiries on the part of a slave improper and impertinent, and evidence of a restless spirit. The nearest estimate I can give makes me now between twenty-seven and twenty-eight years of age. I come to this, from hearing my master say, sometime during 1835, I was about seventeen years old. My mother was named Harriet Bailey. She was the daughter of Isaac and Betsey Bailey, both colored, and quite dark. My mother was of a darker complexion than either my grandmother or grandfather. 


My father was a white man. He was admitted to be such by all I ever heard speak of my parentage. The opinion was also whispered that my master was my father; but of the correctness of this opinion, I know nothing; the means of knowing was withheld from me.


My mother and I were separated when I was but an infant - before I knew her as my mother. It is a common custom, in the part of Maryland from which I ran away, to part children from their mothers at a very early age. Frequently, before the child has reached its twelfth month, its mother is taken from it, and hired out on some farm a considerable distance off, and the child is placed under the care of an old woman, too old for field labor. For what this separation is done, I do not know, unless it be to hinder the development of the child's affection toward its mother, and to blunt and destroy the natural affection of the mother for the child. This is the inevitable result. 


I never saw my mother, to know her as such, more than four or five times in my life; and each of these times was very short in duration, and at night. She was hired by a Mr. Stewart, who lived about twelve miles from my home. She made her journeys to see me in the night, travelling the whole distance on foot, after the performance of her day's work. She wes a field hand, and a whipping is the penalty of not being in the field at sunrise, unless a slave has special permission from his or ber master to the contrary--a permission which they seldom get, and one that gives to him that gives it the proud name of being a kind master. I do not recollect of ever seeing my mother by the light of day. She was with me in the night. She would lie down with me, and get me to sleep, but long before I waked she was gone. Very little communication ever took place between us. Death soon ended what little we could have while she lived, and with it her hardships and suffering. She died when I was about seven years old, on one of my master's farms, near Lee's Mill. I was not allowed to be present during her illness, at her death, or burial. 


She was gone long before I knew anything about it. Never having enjoyed, to any ‘considerable extent', her soothing presence, her tender and watchful care, I received the tidings of her-death with much the same emotions I should have probably felt at the death of a stranger.


বঙ্গানুবাদ : 

একজন আমেরিকান দাস ফ্রেডরিক ডগলাসের জীবনালেখ্য 

আমি হিলসবারোর নিকটে, ইস্টন থেকে প্রায় বারো মাইল দূরে মেরিল্যান্ডের টালবট কাউন্টির টাকাহোয় জন্মগ্রহণ করি। আমার বয়স সম্পর্কে আমার কোনো সঠিক ধারণা নেই, কারণ আমি কখনো কোনো প্রামাণিক রেকর্ড দেখিনি। বেশিরভাগ দাসরা তাদের বয়স সম্পর্কে তেমন কিছু জানে না, যেমন ঘোড়ারা তাদের বয়স সম্পর্কে জানে না, এবং আমার জানা মতে বেশিরভাগ প্রভু তাদের দাসদের এইভাবে অজ্ঞ রাখতে চায়। আমার কখনো এমন কোনো দাসের সাথে দেখা করেছি বলে মনে নেই যে কিনা তার জন্মদিন বলতে পারে। তারা সাধারণত কাছাকাছি একটা কিছু বলতে পারে, যেমন: রোপণের সময়, ফসল তোলার সময়, চেরির সময়, বসন্ত বা শরতের সময়। আমার নিজের সম্পর্কে এই অজ্ঞানতা আমার শৈশবেই আমার মধ্যে একটি অসন্তুষ্টির উৎস ছিল। শ্বেতাঙ্গ শিশুরা তাদের বয়স বলতে পারত।


আমি বলতে পারিনি কেন আমি একই অধিকার থেকে বঞ্চিত হবো। আমাকে আমার প্রভুর কাছে এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার অনুমতি দেওয়া হতো না। তিনি দাসের পক্ষ থেকে এই ধরনের প্রশ্নকে অপ্রয়োজনীয় এবং ঔদ্ধত্য বলে মনে করতেন এবং এটি এক ধরনের অস্থির মানসিকতার প্রমাণ হিসেবে গণ্য করতেন। আমার অনুমান আমার বর্তমান বয়স সাতাশ থেকে আটাশ বছরের মধ্যে। এ রকমটিই আমার অনুমান, কারণ ১৮৩৫ সালের কোনো এক সময়ে আমার প্রভুকে বলতে শুনেছিলাম যে আমি প্রায় সতেরো বছর বয়সী। 


আমার মায়ের নাম ছিল হ্যারিয়েট বেইলি। তিনি ছিলেন আইজাক এবং বেটসি বেইলির কন্যা, দুজনেই বর্ণ গোত্রীয় মানুষ এবং বেশ কালো। আমার মা আমার দাদা-দাদির চেয়ে বেশি কালো ছিলেন। 


আমার বাবা ছিলেন একজন শ্বেতাঙ্গ। আমার পিতৃত্ব সম্পর্কে যাদের কথা শুনেছি, তারা সবাই এটাকে মেনে নিয়েছে। এছাড়াও গুজব ছিল যে আমার প্রভুই আমার বাবা; তবে এই ধারণার সঠিকতা সম্পর্কে আমি কিছু জানি না, কারণ এই বিষয়ে জানতে আমাকে কোনো সুযোগ দেওয়া হয়নি।


আমার মা এবং আমাকে আমার শৈশবকালেই আলাদা করা হয়েছিল - যখন আমি তাকে মা হিসেবে চিনতাম না। মেরিল্যান্ডের যে অংশ থেকে আমি পালিয়েছি, সেখানে ছোট শিশুদের তাদের মায়েদের থেকে খুব অল্প বয়সেই বিচ্ছিন্ন করা একটি সাধারণ প্রথা। প্রায়ই, শিশু এক বছরেরও কম বয়সী থাকতেই তার মাকে দূরের কোনো খামারে কাজ করতে পাঠানো হয়, এবং শিশুটিকে এমন একজন বৃদ্ধ মহিলার তত্ত্বাবধানে রাখা হয়, যিনি মাঠের কাজে অক্ষম। কেন এই বিচ্ছেদ ঘটানো হয়, তা আমি জানিনা, যদি না এর উদ্দেশ্য হয় শিশুর মায়ের প্রতি স্নেহের বিকাশকে বাধা দেওয়া এবং সন্তানের প্রতি মায়ের স্বাভাবিক স্নেহকে দুর্বল ও ধ্বংস করা।

এর ফলাফল অবধারিত।

আমি জীবনে চার বা পাঁচবারের বেশি আমার মাকে দেখিনি, তাই তাকে মা হিসেবে চেনার অবকাশ হয়নি। প্রতিবারের সাক্ষাৎ ছিল খুবই সংক্ষিপ্ত, এবং তা রাতে ঘটেছিল। মি. স্টুয়ার্ট নামের এক লোক তাকে ভাড়া করেছিলেন, যিনি আমার বাড়ি থেকে প্রায় বারো মাইল দূরে থাকতেন। সারাদিনের কাজ শেষে তিনি আমাকে দেখতে রাতের বেলায় হেঁটে চলে আসতেন। তিনি মাঠে কাজ করতেন, এবং সূর্যোদয়ের আগে মাঠে না থাকলে চাবুক মারা হতো, যদি না কোনো দাস তার প্রভুর থেকে বিশেষ অনুমতি পেত -যা খুব কম‍ই দেওয়া হতো, এবং এই অনুমতি দেওয়া প্রভু 'দয়ালু প্রভু' হিসেবে প্রশংসিত হতো। আমি দিনের আলোতে কখনো আমার মাকে দেখেছি বলে মনে করতে পারি না। তিনি রাতে আমার সঙ্গে থাকতেন। তিনি আমার পাশে শুয়ে আমাকে ঘুম পাড়িয়ে নিতেন, কিন্তু আমি ঘুম থেকে জাগার আগেই তিনি চলে যেতেন। আমাদের মধ্যে খুব কমই কোনো কথা হতো। তার জীবদ্দশায় যা কিছু সামান্য সম্পর্ক ছিল তা মৃত্যুই শেষ করে দেয়, এবং তার কষ্ট ও যন্ত্রণাও সেইসঙ্গে শেষ হয়। আমি যখন প্রায় সাত বছর বয়সী ছিলাম, তখন তিনি লি’স মিলের কাছে আমার প্রভুর এক খামারে মারা যান। তার অসুস্থতা, মৃত্যু বা দাফনের সময় আমাকে সেখানে থাকতে দেওয়া হয়নি। 


আমি কিছু জানার আগেই তিনি চলে গিয়েছিলেন। তার সান্ত্বনাময় উপস্থিতি, তার স্নেহপূর্ণ এবং নিবিড় যত্ন খুব বেশি উপভোগ করতে না পারায়, তার মৃত্যুর সংবাদ আমি এমনভাবে গ্রহণ করি, যেমনটি সম্ভবত একজন অপরিচিত ব্যক্তির মৃত্যুর সংবাদ শুনে অনুভব করতাম।

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...