- Get link
- X
- Other Apps
HSC English First Paper English For Today - Unit 4 Lesson 2
Contribution of a great woman to our environment
“We have a special responsibility to the ecosystem of this planet. ln making sure that other species survive we will be ensuring the survival of our own.”
The first African woman and first environmentalist awarded the Nobel Peace Prize, Wangari Maathai (1940-2011) received that honour in 2004 as the founder of the Green Belt Movement in Kenya, a nonprofit organization dedicated to planting trees, environmental conservation, and women's rights.
Maathai introduced the idea of planting trees with the people and developed it into a broad-based, grassroots organization designed to conserve the environment and improve women’s quality of life. In 1986 the Green Belt Movement established a Pan African Green Belt Network and has introduced over 40 individuals from other African countries to its approach.
The Movement set both short and long-term objectives. The overall aim has been to create public awareness of the need to protect the environment through tree planting and sustainable management. More specifically, it has initiatives to promote and protect biodiversity, to protect the soil, to create jobs especially in the rural areas, to give women a positive image in the community and to assert their leadership qualities. It promotes food security and assists people to make the link between environmental degradation and many of the problems they face, including poverty and livelihood insecurity.
Over its first 20 years, many of the Movement's objectives have been achieved. Environmental awareness has been greatly increased in the world. and many women's groups have sold millions of seedlings to the Movement using the income to meet immediate domestic needs such as education of their children or investing it in other income-generating ventures. Tree planting has become an honourable activity and many people have adopted it.
In later years Maathai's own work had focused on the human rights situation in Kenya. Standing up for a democratic, multi-ethnic Kenya, she was subjected to defamation, persecution, detention and physical attacks.
Maathai received numerous awards and honorary degrees. Time Magazine identified her as one of 100 most influential people in the world in 2005, and Forbes Magazine as one of 100 most powerful women in the world. In 2007 she was awarded the Nelson Mandela Award for Health and Human Rights, in 2010 the Lions Humanitarian Award and the International Freedom Award. She died from cancer in 2011, but her legacy continues in many projects worldwide, such as in ‘Plant for the Planet: The Billion Tree Campaign’.
Source:
1.https://rightlivelihood.org/the-change-makers/find-a-laureate/wangari-maathai/
2. Sharing the Earth.
বঙ্গানুবাদ :
আমাদের পরিবেশের প্রতি একজন মহৎ নারীর অবদান।
“এই গ্রহের বাস্তুতন্ত্রের প্রতি আমাদের বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে। অন্যান্য প্রজাতির টিকে থাকা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের নিজেদের টিকে থাকাও নিশ্চিত করতে পারি।"
প্রথম আফ্রিকান নারী এবং প্রথম পরিবেশবাদী হিসেবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করা ওয়াংগারি মাথাই (১৯৪০-২০১১) ২০০৪ সালে এই সম্মান অর্জন করেন। তিনি কেনিয়ায় গ্রিন বেল্ট মুভমেন্ট নামে একটি অলাভজনক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন, যা বৃক্ষরোপণ, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে।
মাথাই জনগণকে সাথে নিয়ে বৃক্ষরোপণের ধারণা প্রবর্তন করেন এবং এটিকে একটি ব্যাপকভিত্তিক, তৃণমূল পর্যায়ের সংগঠনে রূপান্তরিত করেন, যা পরিবেশ সংরক্ষণ এবং নারীদের জীবনের মান উন্নয়নের জন্য কাজ করে। ১৯৮৬ সালে গ্রিন বেল্ট মুভমেন্ট প্যান আফ্রিকান গ্রিন বেল্ট নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করে এবং আফ্রিকার অন্যান্য দেশের ৪০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে এই পদ্ধতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।
মুভমেন্টটির দীর্ঘমেয়াদি এবং স্বল্পমেয়াদি উভয় ধরনের লক্ষ্যই রয়েছে। সামগ্রিক উদ্দেশ্য ছিল বৃক্ষরোপণ এবং টেকসই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিবেশ সুরক্ষার প্রয়োজন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি করা। বিশেষত, এটি জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ভূমি সুরক্ষা, গ্রামীণএলাকায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সমাজে নারীদের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়া এবং তাদের নেতৃত্বের গুণাবলীর উপর জোর দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। এটি খাদ্য নিরাপত্তাকে ত্বরান্বিত করে এবং মানুষকে পরিবেশগত অবনতি এবং দারিদ্র্য ও জীবিকার অনিশ্চয়তার মতো সমস্যার মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করতে সহায়তা করে ।
প্রথম ২০ বছরে, মুভমেন্টের অনেক লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। সারা বিশ্বে পরিবেশ সচেতনতা অনেক বেড়েছে এবং বহু নারীর দল মুভমেন্টে লক্ষ লক্ষ চারা বিক্রি করেছে, যা তারা তাদের শিশুদের শিক্ষা বা অন্যান্য আয় সৃজনকারী উদ্যোগে বিনিয়োগ করতে ব্যবহার করেছে। বৃক্ষরোপণ একটি সম্মানজনক কার্যক্রমে পরিণত হয়েছে এবং অনেকেই এটিকে গ্রহণ করেছে।
পরবর্তী বছরগুলোতে, মাথাই কেনিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতির উপর তার কাজকে কেন্দ্রীভূত করেন। গণতান্ত্রিক, বহু-জাতিগোষ্ঠী অধ্যুষিত কেনিয়ার পক্ষে দাঁড়িয়ে তাকে নিন্দা, নিপীড়ন, আটক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল।
মাথাই অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছিলেন। ২০০৫ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির অন্যতম এবং ২০০৫ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন তাকে বিশ্বের ১০০ সেরা ক্ষমতাধর নারীর অন্যতম হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। ২০০৭ সালে তাকে নেলসন ম্যাণ্ডেলা অ্যাওয়ার্ড ফর হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস প্রদান করা হয়, ২০১০ সালে লায়ন্স হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাওয়ার্ড এবং ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিডম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
তিনি ২০১১ সালে ক্যান্সারে মারা যান, তবে বিশ্বজুড়ে অনেক প্রকল্পের মাধ্যমে এখনও তার কাজের ধারা অব্যাহত রয়েছে, যেমন 'প্লান্ট ফর দা প্লানেট: দা বিলিয়ন ট্রি ক্যাম্পেইন'।