- Get link
- X
- Other Apps
HSC English First Paper English For Today Unit 2 Lesson 3
Novera Ahmed was the pioneer of modern sculpting in Bangladesh. She is also one of the most under and misrepresented artists In the country. When describing the works of the first modern Bangladeshi sculptor Novera Ahmed, Shilpacharja Zainul Abedin proclaimed “What Novera is doing now will take us a long time to understand - she is that kind of artist.“ This aptly describes her progressive thoughts in the field of sculpture. Novera Ahmed was born in a culturally inclined family in Chittagong, where she was inspired by her mother's skills in making dolls’ houses out of clay and became fascinated with working with three-dimensional forms. As Ahmed was educated in London and Florence, her sculptural vocabulary was based on a combination of western ideas and folk traditions. Many of her artefacts were based on village lives and folk motifs, of which she was a keen observer. She also incorporated Buddhist themes in her works, and developed an individual style that depicted the experiences of women, In August 1960, Novera Ahmed had her first solo exhibition organised on the ground floor of Central Public Library (now Dhaka University Library). It was the first-ever solo sculpture exhibition by any sculptor of Bangladesh (East Pakistan back then). It was inaugurated by General Azam Khan of the Pakistan Army, who was so impressed with her work that he gave her a grant of 10,000 tk to promote sculpture as an art form. She used cement, wood, plaster and stone for the material for her sculptures. In the early 1960s, upon the Pakistan Art Council's invitation, she moved to West Pakistan and produced many works there,
In 1962, she traveled to Bombay to learn Bharatanatyam, and a year later moved to Paris where she remained for the rest of her life. She lived in Thailand from 1968 to 1970 and had her second solo exhibition in Bangkok's Alliance Francaise in 1970. At that time she was using remains from plane crashes of American airplanes from the Vietnam War. Novera Ahmed was one of the original designers of the Shaheed Minar, in which she collaborated with Hamidur Rahman. She was awarded the Ekushey Padak in 1997 in absentia, and an exhibition was arranged from her works left behind in Dhaka in April - May, 1998.
বঙ্গানুবাদ :
নভেরা আহমেদ
নভেরা আহমেদ বাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্যের অগ্রদূত ছিলেন। তিনি দেশের অন্যতম অবমূল্যায়িত ও ভূলভাবে উপস্থাপিত শিল্পীদের একজন। বাংলাদেশের প্রথম আধুনিক ভাস্কর নভেরা আহমেদের কাজ সম্পর্কে বর্ণনা করতে গিয়ে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন বলেছিলেন, “নভেরা এখন যা করছেন তা বুঝতে আমাদের অনেক সময় লাগবে - তিনি এমনই একজন শিল্পী।" এটি তাঁর ভাস্কর্য শিল্পের দূরদর্শী ও প্রগতিশীল চিন্তাধারার যথাযথ বর্ণনা। নভেরা আহমেদ চট্টগ্রামে একটি সাংস্কৃতিকমনা পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন, যেখানে তাঁর মা মাটির তৈরি পুতুলের বাড়ি বানাতে দক্ষ ছিলেন। এটি তাঁকে ত্রিমাত্রিক অবয়ব নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী করে তোলে। আহমেদ লন্ডন ও ফ্লোরেন্সে পড়াশোনা করায় তাঁর ভাস্কর্য শৈলীর মধ্যে পশ্চিমা ধারার এবং লোকজ ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ দেখা যায়। তাঁর অনেক শিল্পকর্ম গ্রামীণ জীবন ও লোকজ মোটিফের উপর ভিত্তি করে সৃষ্ট, যেগুলোর তিনি ছিলেন গভীর পর্যবেক্ষক। এছাড়া তিনি তাঁর কাজে বৌদ্ধ ধর্মীয় থিমও অন্তর্ভুক্ত করেছেন এবং নারীর অভিজ্ঞতাকে উপস্থাপন করে এমন একটি নিজস্ব শৈলী গড়ে তুলেছেন। ১৯৬০ সালের আগস্টে, নভেরা আহমেদের প্রথম একক প্রদর্শনী কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগারের (বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার) নিচতলায় অনুষ্ঠিত হয়। এটি ছিল বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) কোনো ভাস্করের প্রথম একক ভাস্কর্য প্রদর্শনী। এটি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জেনারেল আজম খান উদ্বোধন করেছিলেন, যিনি তাঁর কাজ দেখে এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তিনি ভাস্কর্যকে একটি শিল্প রূপে প্রোমোট করার জন্য তাঁকে ১০,০০০ রুপি অনুদান দিয়েছিলেন। তিনি তাঁর ভাস্কর্যের জন্য সিমেন্ট, কাঠ, প্লাস্টার এবং পাথর ব্যবহার করতেন। ১৯৬০-এর দশকের শুরুর দিকে পাকিস্তান আর্ট কাউন্সিলের আমন্ত্রণে, তিনি পশ্চিম পাকিস্তানে যান এবং সেখানে অনেক কাজ করেন।১৯৬২ সালে, তিনি ভরতনাট্যম শিখতে বোম্বে ভ্রমণ করেন এবং এক বছর পর প্যারিসে যান, যেখানে তিনি তাঁর বাকি জীবন কাটান। ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত তিনি থাইল্যান্ডে বসবাস করেন এবং ১৯৭০ সালে ব্যাংককের অ্যালায়েন্স ফ্রঁসেজ-এ তাঁর দ্বিতীয় একক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধে ধ্বংসপ্রাপ্ত আমেরিকান বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে উপাদান সংগ্রহ করে কাজ করতেন। নভেরা আহমেদ শহীদ মিনারের মূল নকশাকারদের একজন ছিলেন, যেখানে তিনি হামিদুর রহমানের সাথে কাজ করেছিলেন। তিনি ১৯৯৭ সালে তার অনুপস্থিতিতে একুশে পদক পান এবং ১৯৯৮ সালের এপ্রিল-মে মাসে ঢাকায় তাঁর রেখে যাওয়া কাজের একটি প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়।