- Get link
- X
- Other Apps
Unit-1: Lesson-2 from HSC First Paper English For Today
HSC English First Paper Part 1: Reading Test
Artificial intelligence has the potential to revolutionise the way we learn and teach. As a tool in the classroom, Al can provide students with personalised learning experiences, automate repetitive tasks and and provide instant feedback. However, it also has its limitations. Let us explore the pros and cons of Al as a tool in the classroom, address the concern that Al could be a threat to teachers' and Instructors' jobs and discuss the role of edtech companies in advancing this Al use case.
Advantages of Al in the Classroom
One of the main advantages I see of Al in the classroom is personalised learning. Al-powerededucational tools can analyse data on student performance and provide tailored support to improvetheir grades.Al can also provide Instant feedback. For example, Al-powered educational tools can provide students with immediate feedback on their work, allowing them to identify and correct mistakes quickly. Another advantage of Al is its ability to automate repetitive tasks. It can grade assignments and quizzes, which can free up teachers time for other tasks, such as lesson planning and providing more one-on-one attention to students. There are already a few Al tools that support learning in classroom or workplace contexts. For example, Ahura is an Al-powered learning assistant that tracks learning habits by observing attention and engagement. Knewton offers an adaptive learning platform that provides personalized learning experiences for students. Querium is an Al-powered tutor that provides students with step-by-step tutoring on math problems and builds personalized lesson plans. ALEKS is an Al-powered learning platform that provides individualized learning paths based on students' strengths and weaknesses. Carnegie Learning offers an Al-powered tutor that helps students improve their math skills by providing personalised learning based on their performance. There's also Smart Sparrow, which allows users to provide constructive feedback that is unique to each student. Finally,Gradescope is an Al-powered grading tool that automates the grading process, which can free up teachers' time and allow them to provide more individualised attention to students. These are just a few examples of Al tools with applications in the classroom. It is important to note that these tools should not replace teachers but rather assist them in their work.
বঙ্গানুবাদ : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আমাদের শিখন-শিক্ষণ পদ্ধতিতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে। একটি উপকরণ হিসেবে, এআই শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগতকৃত শিখন অভিজ্ঞতা এনে দিতে পারে, পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলো স্বয়ংক্রিয় করতে পারে এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিতে পারে। তবে, এর কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। এসো, শ্রেণিকক্ষে কার্যসম্পাদন হিসেবে এআই-এর সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আলোচনা করি, এআই শিক্ষক এবং প্রশিক্ষকদের চাকরির জন্য হুমকি হতে পারে কিনা এমন উদ্বেগ আলোচনা করি এবং এই এআই ব্যবহারের ক্ষেত্রে এডটেক কোম্পানিগুলোর ভূমিকা ব্যাখ্যা করি।
শ্রেণিকক্ষে এআই ব্যবহারের সুবিধাসমূহ।
এআই-এর একটি প্রধান সুবিধা হল শ্রেণিকক্ষে ব্যক্তিগতকৃত শিখন । এআই-চালিত শিক্ষা সরঞ্জামগুলো শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষমতার ডেটা বিশ্লেষণ করে এবং তাদের গ্রেড উন্নত করতে উপযোগী সহায়তা প্রদান করতে পারে।এআই তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রদান করতেও সক্ষম। উদাহরণস্বরূপ, এআই-চালিত শিক্ষা সরঞ্জামগুলো শিক্ষার্থীদের কাজের ওপর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দিতে পারে, যা তাদের ভুলগুলি দ্রুত চিহ্নিত করতে এবং সংশোধন করতে সাহায্য করে। এআই-এর আরেকটি সুবিধা হল এটি পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারে । এটি গ্রেড অ্যাসাইনমেন্ট এবং কুইজ মূল্যায়ন করতে পারে, যা শিক্ষকদের অন্য কাজের জন্য যেমন পাঠ পরিকল্পনা এবং শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত মনোযোগ দেওয়ার জন্য সময় বাঁচায়। এরই মধ্যে কিছু এআই সরঞ্জাম শ্রেণিকক্ষে বা কর্মক্ষেত্রে শিখন-সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, Ahura হলোএকটি এআই-চালিত শিক্ষা সহায়ক, যা শিক্ষার্থীর মনোযোগ এবং অংশগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করে তাদের শিখনের অভ্যাসকে ট্র্যাক করে। Knewton একটি অভিযোজনযোগ্য শিখন প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে, যা ইংলিশ ফর টুডে-এর শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যক্তিগত কৃত শিখন অভিজ্ঞতা প্রদান করে। Querium হলো একটি এআই-চালিত শিক্ষক, যা শিক্ষার্থীদেরকে ধাপে ধাপে গণিতের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে এবং ব্যক্তিগতকৃত পাঠ পরিকল্পনা তৈরি করে। ALEKS একটি এআই-চালিত লার্নিং প্ল্যাটফর্ম, যা শিক্ষার্থীদের শক্তি এবং দুর্বলতার ওপর ভিত্তি করে শিখনের ব্যক্তিগত উপায় প্রদান করে। Carnegie Learning এআই-চালিত শিক্ষকের সুবিধা প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে গাণিতিক দক্ষতা উন্নত করতে ব্যক্তিগত শিখন প্রদান করে সহায়তা করে।এছাড়া Smart Sparrow রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের গঠনমূলক প্রতিক্রিয়া প্রদান করতে দেয় যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য অনন্য ।পরিশেষে, Gradescope হলো একটি এআই-চালিত মূল্যায়ন সরঞ্জাম, যা গ্রেডিং প্রক্রিয়াকে স্বয়ংক্রিয় করে, যাতে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের প্রতি আরও স্বকীয়ভাবে মনোযোগ দিতে পারেন। এগুলো ক্লাসরুমে এ আই এর প্রয়োগের কয়েকটি উদাহরণ। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এই সরঞ্জাম গুলো শিক্ষকদের স্থানে প্রতিস্থাপন করার জন্য নয় বরং তাদের কাজের সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হতে হবে।
The role of Adtech companies
Edtech companies play a crucial role in advancing the use of AI in the classroom and ensuring that it is used ethically and responsibly. To do so, they should consider the following:
1: Cost: The cost of developing and implementing Al-powered educational tools can be a significant barrier for schools and teachers. Edtech companies should work to make Al technology accessible to a broader range of schools and teachers and explore alternative funding options, such as grants or partnerships, to help offset the costs.
2. Human interaction: Al-powered educational tools cannot replace the human and emotional support that students need to succeed. Edtech companies should aim to develop Al tools that augment, rather than replace, the role of teachers and provide students with a well-rounded education that includes both personalized learning and human interaction.
3. Privacy and security: Privacy concerns are a significant limitation of Al in the classroom. Edtech companies must ensure that the sensitive personal data collected and stored by Al-powered educational tools are properly secured and that privacy is maintained.
4. Improved AI capabilities: Current Al-powered educational tools have limitations, such as a lack of creativity and originality and a limited understanding of context. Edtech companies should aim to improve Al capabilities and overcome these limitations to create more advanced, innovative and effective Al tools for the classroom.
5. Ethical considerations: Edtech companies should consider the ethical implications of AI Technology in education and develop Al tools in a transparent, fair and responsible manner. They must also ensure that they develop and use AI tools in accordance with the laws and regulations governing data privacy, security and intellectual property.
In conclusion, AI has the potential to be a valuable addition to the classroom. Still, edtech companies should develop Al tools with caution and in collaboration with teachers, educators and students to ensure that they are helpful, ethical and effective in meeting the needs of learners. I believe that AI could revolutionise the way we teach and learn.
বঙ্গানুবাদ: এডটেক কোম্পানিগুলো শ্রেণিকক্ষে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এআই ব্যবহার বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি যাতে নৈতিক ও দায়িত্বশীল ভাবে ব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করে। এ লক্ষ্যে তাদের নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত:
১. খরচ: এআই চালিত শিক্ষা সরঞ্জাম তৈরি ও বাস্তবায়নের খরচ স্কুল এবং শিক্ষকদের জন্য একটি বড় বাধা হতে পারে। এডটেক কোম্পানি গুলোর উচিত এআই প্রযুক্তিকে আরো বেশি সংখ্যক স্কুল এবং শিক্ষকের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করা। এছাড়াও খরচ কমাতেই অনুদান বা অংশীদারিত্বের মতো অর্থায়নের বিভিন্ন বিকল্প উপায় খুঁজে বের করা উচিত।
২. মানবিক যোগাযোগ: শিক্ষার্থীদের জন্য দরকারি মানবিক ও আবেগিক সহায়তার বিষয়টি কখনোই এআই-চালিত শিক্ষা-সরঞ্জাম দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যাবে না । এডটেক কোম্পানিগুলোর উচিত এমন এআই টুল তৈরি করা যা শিক্ষকদের ভূমিকা হ্রাস করার পরিবর্তে বরং তাদেরকে সহায়তা করে এবং শিক্ষার্থীদেরকে পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা প্রদানে সাহায্য করে, যাতে স্বকীয় শিখনের পাশাপাশি মানবিক যোগাযোগও অন্তর্ভুক্ত থাকে ।
৩. গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা: শ্রেণীকক্ষে এআই ব্যবহারের বড় সমস্যা হলো গোপনীয়তার প্রশ্ন। এডটেক কোম্পানিগুলোকে অবশ্যই এআই-চালিত শিক্ষা-সরঞ্জামগুলোর মাধ্যমে সংগৃহীত ও জমাকৃত সংবেদনশীল ব্যক্তিগত তথ্য যথাযথভাবে সুরক্ষিত রাখা এবং গোপনীয়তা বজায় রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
৪. উন্নত এআই সক্ষমতা: বর্তমান এআই-চালিত শিক্ষা-সরঞ্জামগুলোর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যেমন সৃজনশীলতার অভাব, মৌলিকত্বের অভাব এবং প্রসঙ্গ বিষয়ে সীমিত অনুধাবন। এডটেক কোম্পানিগুলোর উচিত এআই-এর সক্ষমতা বাড়ানো এবং এই সীমাবদ্ধতাগুলো কাটিয়ে উঠার মাধ্যমে শ্রেণীকক্ষের জন্য আরও উন্নত, উদ্ভাবনী এবং কার্যকরী এআই সরঞ্জামাদি তৈরি করা ।
৫. নৈতিক দিক: এডটেক কোম্পানিগুলোর উচিত শিক্ষা ক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তির নৈতিক প্রভাবগুলো বিবেচনায় নেওয়া এবং স্বচ্ছতা,ন্যায়ানুগতা ও দায়িত্বশীলতার সাথে এআই সরঞ্জাম তৈরি করা । তাদেরকে অবশ্যই ডেটার গোপনীয়তা, নিরাপত্তা এবং মেধা সম্পত্তি সংক্রান্ত আইন ও বিধিমালা মেনে এআই সরঞ্জাম তৈরি ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে ।
উপসংহারে বলা যায়, শ্রেণীকক্ষে এআই হতে পারে একটি মূল্যবান সংযোজন। তবে, এডটেক কোম্পানিগুলোর উচিত হবে শিক্ষক, শিক্ষাবিদ এবং শিক্ষার্থীদের সাথে মিলে এআই সরঞ্জামগুলো তৈরি করা, যাতে তা শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনের জন্য সহায়ক, নৈতিক মানসম্পন্ন এবং কার্যকর হয়। আমি বিশ্বাস করি, শিক্ষণ-শিখনের পদ্ধতিতে এআই বিপ্লব ঘটাতে পারে ।
Steps to paraphrasing without plagiarising
1. Read the source articles thoroughly.
The first step in rewriting articles is to thoroughly understand the source material. Choose which passages you want to paraphrase. Look closely for points that support the topic you're writing your own paper about.
2. Try rewriting passages by memory.
Rewriting from memory forces you to come up with new ways to say the same message. You can then go back to your notes and the source material to make sure that all of your information is accurate and add anything you forgot.
3. Thoroughly rewrite by changing language and sentence structure.
Use synonyms to replace the essential words of an original passage with other words that mean the same thing, such as using scientist for researcher or seniors for the elderly. This is a common approach to paraphrasing, but it's not sufficient on its own. Editing the sentence structure by rearranging the order of certain phrases and clauses or combining or breaking apart sentences is another strategy for paraphrasing. Be careful that doing so doesn't cause you to overuse the passive voice. Sometimes, you can rephrase a sentence by changing the parts of speech, such as converting a gerund into the operative verb or turning an adjective into an adverb. This strategy depends on the wording of the original passage, so you may not always have the opportunity.
4. Check that your article rewording is different enough.
After writing a rough draft, review the original source to check that you changed enough. You want to avoid what's called "patchwriting." where the paraphrased text is too close to the original and the reader might recognize "patches of it. This is also a good opportunity to verify that you have included all the correct information.
5. Review your content for accuracy and proofread your prose.
Paraphrasing is a ripe opportunity for introducing errors and inaccuracies. Make sure you haven't changed the meaning of the original work as you've adjusted its style and structure. Then use Grammarly to proofread your content for clarity, conciseness, and grammatical correctness.
8. Add the citations.
Last but not least, be sure to include the citation. Make sure you're using the correct citation format for your style, whether APA, MLA, or Chicago. If you're paraphrasing an article, most of the time you will use a parenthetical citation after the passage.
বঙ্গানুবাদ :
কিভাবে প্লেজারিজম এড়িয়ে প্যারাফ্রেজিং করবেন
১. মূল নিবন্ধগুলো ভালোভাবে পড়ুন:
নিবন্ধ পুনর্লিখনের প্রথম ধাপ হলো মূল উপকরণগুলোকে পুরোপুরি বোঝা। যে অংশগুলোর প্যারাফ্রেজ করতে চান, সেগুলো বেছে নিন। খেয়াল করবেন কোন কোন পয়েন্টগুলো আপনার নিজের গবেষণার বিষয়বস্তুকে সমর্থন করে।
২. স্মৃতি থেকে অনুচ্ছেদটি পুনর্লিখন করার চেষ্টা করুণ:
স্মৃতি থেকে পুনর্লিখন করলে আপনাকে একই বক্তব্য নতুনভাবে বলার উপায় খুঁজতে হবে। আপনার সমস্ত তথ্য সঠিক থাকা এবং ভুলে কোনোকিছু বাদ না যাওয়া নিশ্চিত করতে পরবর্তীতে আপনি আপনার নোট এবং উৎস উপকরণগুলো আবার দেখতে পারেন।
৩. ভাষা এবং বাক্যের গঠন পরিবর্তন করে সম্পূর্ণরূপে পুনর্লিখন করুণ:
মূল অংশের গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলোকে অন্য শব্দগুলির সাথে প্রতিস্থাপন করতে প্রতিশব্দ ব্যবহার করুণ যা একই জিনিস বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, 'গবেষক' এর পরিবর্তে 'বিজ্ঞানী' বা 'বয়স্ক' এর পরিবর্তে 'প্রবীণ' ব্যবহার করতে পারেন। এটি একটি সাধারণ পদ্ধতি, তবে এটি যথেষ্ট নয়।
* বাক্য গঠনে পরিবর্তন আনতে কিছু অংশের ক্রম পরিবর্তন করা, কিছু বাক্য মিলিয়ে লেখা বা আলাদা করে লেখা একটি কার্যকর পদ্ধতি হতে পারে।
*খেয়াল রাখবেন, যাতে ভাব বাচ্যের অতি ব্যবহার না হয়।
• কিছু কিছু ক্ষেত্রে, বাক্যের গঠন পরিবর্তন করে প্যারাফ্রেজ করা সম্ভব হয়, যেমন ক্রিয়াবাচক বিশেষ্যকে ক্রিয়া হিসাবে বা বিশেষণকে ক্রিয়াবিশেষণ হিসেবে পরিবর্তন করা। এই কৌশলটি মূল গ্রন্থ অংশের শব্দের উপর নির্ভর করে, তাই আপনার কাছে সবসময় সুযোগ নাও থাকতে পারে।
৪. আপনার লেখাটি যথেষ্ট ভিন্নরকম হয়েছে কি না তা লক্ষ্য করুণ:
প্রাথমিক খসড়া লেখার পর মূল উৎসের সাথে মিলিয়ে দেখুন আপনি যথেষ্ট পরিবর্তন আনতে পেরেছেন কিনা। “প্যাচরাইটিং”এড়ানোর চেষ্টা করুণ, যেখানে প্যারাফ্রেজ করা লেখা মূল লেখার প্রায় একই রকম হয় এবং পাঠক কিছু অংশ ধরে ফেলতে পারে, এতে আপনি যে সকল সঠিক তথ্য অন্তর্ভুক্ত করেছেন তা নিশ্চিত করারও সুযোগ পাবেন।
৫. আপনার লেখার সঠিকতা যাচাই করুণ এবং প্রুফ সংশোধন করুণ:
প্যারাফ্রেজিং এর সময় অনেক সময় ভুল বা অসঙ্গতি দেখা দিতে পারে। মূল লেখার অর্থ বদলে না দিয়ে শুধুমাত্র সেটির শৈলী এবং গঠন পরিবর্তন করা নিশ্চিত করুণ। তারপর স্পষ্টতা, সংক্ষিপ্ততা এবং ব্যাকরণগত শুদ্ধতার জন্য আপনার বিষয়বস্তু প্রুফরিড করতে ব্যাকরণগত ্ভাবে ব্যবহার করুণ।
৬. সূত্র উল্লেখ করুণ:
পরিশেষে, অবশ্যই সূত্র উল্লেখ করতে ভুলবেন না। আপনার লেখা যে ধরনেরই (APA, MIA, or Chicago) হোক না কেন, সূত্র উল্লেখের সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করুণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রে, প্যারাফ্রেজ করা লেখার শেষে একটি প্যারেনথেটিক্যাল সাইটেশন যুক্ত করতে হবে।