Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

জুডিকাটা সম্পর্কে আলোকপাত করুন। - বার কাউন্সিল পরীক্ষা

প্রশ্ন: দেওয়ানী কার্যবিধি ১০ ধারার তাৎপর্য আলোচনা করুন। ঐ ধারা অনুযায়ী একটি মোকদ্দমায় স্থগিত করতে হলে কি কি শর্ত পালিত হইতে হইবে তা আলোচনা করুন। - বার কাউন্সিল পরীক্ষা, ২৯ আগষ্ট, ২০০৮।

উত্তর: ১০ ধারার তাৎপর্য বা উদ্দেশ্য।

দেওয়ানী মোকদ্দমার ক্ষেত্রে ১০ ধারা বিশেষ উদ্দেশ্যে দেওয়ানী কার্যবিধিতে যুক্ত করা হয়েছে। নিচে দেওয়ানী কার্যবিধির ১০ ধারার তাৎপর্য বা উদ্দেশ্য আলোচনা করা হলো।

১. বিরোধপূর্ণ সিদ্ধান্ত এড়ানোঃ

একই বিষয়ে আদালত যেন বিরোধপূর্ণ সিদ্ধান্ত না দেয় তা থেকে আদালতকে বিরত রাখতে দেওয়ানী কার্যবিধির ১০ ধারায় রেস-সাবজুডিস নীতিটি যুক্ত করা হয়েছে। সিদ্দিক মিয়া বনাম ইদ্রিস মিয়া মামলায় বলা হয়েছে, ১০ ধারার উদ্দেশ্য হলো মোকদ্দমার কার্যক্রমের বহুত্ব নিবারণ করা এবং বিরোধপূর্ণ সিদ্ধান্ত এড়িয়ে চলা। আইনের নীতি হলো একই প্রতিকারের ক্ষেত্রে একই আদালত কর্তৃক দুইটি পরস্পর বিরোধী রায়ের সম্ভাবনা হতে আদালতকে বিরত রাখা।

২. মোকদ্দমার বহুত্ব নিবারণ করা:

একই বিষয় নিয়ে যেন একাধিক মোকদ্দমা না হতে পারে তার একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা ১০ ধারায় করা হয়েছে। রেস-সাবজুডিস নীতির উদ্দেশ্য হলো মোকদ্দমার বাদীকে একটি মোকদ্দমার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা এবং এইভাবে একই বিষয় নিয়ে একাধিক মোকদ্দমা দায়ের করা হতে বাদীকে বিরত রাখা। অর্থাৎ একই বিষয়ে মোকদ্দমার বহুত্ব নিবারণ করা।

৩. পক্ষসমূহের অসুবিধা দূর করা:

একই বিষয় নিয়ে একাধিক মোকদ্দমা চলমান থাকলে পক্ষসমূহ হয়রানির সম্মুখীন হতে পারে। ১০ ধারার উদ্দেশ্য হলো পক্ষসমূহের এই অসুবিধা দূর করা এবং রেস-জুডিকাটার নীতি কার্যকর করা।

8. আদালতের সময় সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা।

যেহেতু রেস-সাবজুডিস এর মাধ্যমে একই বিষয়ে একই পক্ষগণের মধ্যে বিচারাধীন মোকদ্দমা নিয়ে নতুন করে আর একটি মোকদ্দমা দায়ের করা হলে উক্ত পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমার বিচার স্থগিত করা হয়, ফলে আদালত বিচারিক কার্যে সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে পারে। ১০ ধারা মোকদ্দমা দায়ের করাকে বারিত করেনি, কিন্তু যদি সুনির্দিষ্ট কিছু শর্তপূরণ হয় তাহলে শুধুমাত্র বিচারকে বারিত করেছে। সুতরাং আদালত পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি খারিজ করবে না কিন্তু বিচার স্থগিত রাখবে।

১০ ধারায় রেস-সাবজুডিস প্রয়োগের শর্তসমূহঃ

১০ ধারার অধীন রেস-সাবজুডিস নীতি প্রয়োগ করে পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি স্থগিত করার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত শর্তসমূহ পূরণ করতে হবে। ১০ ধারার নীতি প্রয়োগ করতে হলে-

১. অবশ্যই দুইটি মোকদ্দমা থাকতে হবে। একটি হলো পূর্বে দায়েরকৃত মোকদ্দমা এবং অন্যটি হলো পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমা;

২. উভয় মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় প্রত্যক্ষ এবং মৌলিকভাবে একই হতে হবে;

৩. উভয় মোকদ্দমা একই পক্ষগণের বা তাদের প্রতিনিধিদের মধ্যে হতে হবে;

৪. পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি অবশ্যই বিচারাধীন থাকতে হবে প্রার্থীত প্রতিকার অনুমোদন দেওয়ার এখতিয়ারসম্পন্ন

i.বাংলাদেশের কোন আদালতে; বা

ii.বাংলাদেশের বাইরে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত কোন আদালতে বা

iii. সুপ্রীম কোর্টে

৫. পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি যে আদালতে দায়ের করা হয়েছে সেই আদালতের দাবীকৃত প্রতিকার দেওয়ার এখতিয়ার থাকতে হবে । মিনোসের বনাম হেমা মামলায় বলা হয়েছে ১০ ধারা প্রয়োগ করতে হলে পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি বিচার করার এখতিয়ার আদালতের থাকতে হবে। যেখানে পূর্ববর্তী মোকদ্দমায় যে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে তা মঞ্জুর করার এখতিয়ার আদালতের নেই, সেখানে পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি যদিও একই পক্ষ এবং একই বিষয় নিয়ে হয়, সেক্ষেত্রে পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি স্থগিত করা হবে না ।

৬. উভয় মোকদ্দমায় উভয় পক্ষগণ একই স্বত্ত্বের অধীন মোকদ্দমা দায়ের করেছে।

প্রশ্ন: রেস জুডিকাটা বলিতে কি বুঝায় এবং রেস জুডিকাটা প্রয়োগ করিতে হইলে কি কি শর্ত পালিত হইতে হইবে উদাহরণসহ আলোচনা করুন। - বার কাউন্সিল পরীক্ষা, ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০০৮।

প্রশ্ন: রেস জুডিকাটা সম্পর্কে আলোকপাত করুন। - বার কাউন্সিল পরীক্ষা - ২২ এপ্রিল ২০১১

উত্তর: Res-judicata অর্থ:

Res-judicata বলতে দোবারা দোষ বা বিচারিত বিষয় বুঝায়। দেওয়ানী কার্যবিধির ১১ ধারায় রেস-জুডিকাটা মতবাদটি সন্নিবেশিত করা হয়েছে। রেস জুডিকাটা নীতির মূল কথা হলো এখতিয়ারসম্পন্ন আদালত কর্তৃক চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত কোন বিচারিত বিষয়কে পরবর্তীতে পুনরায় বিচার করা যাবেনা। এই নীতির মূল কথা হলো, একবার নিষ্পত্তিকৃত কোন মোকদ্দমা, পুনরায় বিচার করা যায় না। প্রত্যেক মোকদ্দমার একটি চূড়ান্ত নিষ্পত্তি থাকতে হবে। অন্যথায়, একবার চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত বিষয় নিয়ে একই পক্ষগণকে পুনরায় মোকদ্দমা দায়ের করার সুযোগ দিলে, কোন মোকদ্দমার সমাপ্তি থাকবে না এবং মোকদ্দমার বহুত্ব সৃষ্টি হবে যা আদালতের সময় নষ্টসহ পক্ষগণের জন্য হয়রানি সৃষ্টি করবে। এই অচলাবস্থা হতে পরিত্রাণ পাবার উদ্দেশ্যে দেওয়ানী কার্যবিধির ১১ ধারায় রেস জুডিকাটা মতবাদ প্রবর্তন করা হয়। আইন বা ঘটনা সম্পর্কিত কোন বিষয় যখন মোকদ্দমার দুই পক্ষগণের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হয় এবং উচ্চ আদালতে আপীল না করার কারণে বা আপীল খারিজ হওয়ার কারণে বা কোন আপীলের সুযোগ না থাকায় সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত হলে, মোকদ্দমার কোন পক্ষকে উক্ত বিচারিত বিষয়টি ভবিষৎ কোন মোকদ্দমায় পুনরায় বিচারাধীন করার অনুমতি দেওয়া হবেনা। ১১ ধারায় বলা হয়েছে, যখন একটি বিষয় চূড়ান্তভাবে উপযুক্ত আদালত কর্তৃক নিষ্পত্তি করা হয়ে থাকে তখন কোন পক্ষই নিষ্পত্তিকৃত বিষয়টি পুনরায় অন্য কোন মামলায় চালু করতে পারবেনা।

প্রশ্ন: রেস জুডিকাটা নীতি প্রয়োগের ক্ষেত্রে কি কি শর্ত পূরণ করা আবশ্যক। - বিজেএস পরীক্ষা, ২০১৩

উত্তর: রেস জুডিকাটা নীতি প্রয়োগের আবশ্যিক শর্তসমূহঃ

রেস জুডিকাটা নীতির মূল কথা হলো এখতিয়ারসম্পন্ন আদালত কর্তৃক চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত কোন বিচারিত বিষয়কে পরবর্তীতে পুনরায় বিচার করা যাবেনা। এই নীতির মূল কথা হলো, একবার নিষ্পত্তিকৃত কোন মোকদ্দমা, পুনরায় বিচার করা যায় না। দেওয়ানী কার্যবিধির ১১ ধারা অনুযায়ী রেস জুডিকাটা নীতি প্রয়োগ করতে হলে নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করতে হবে;

১. দুইটি মামলা:

রেস জুডিকাটা নীতি প্রয়োগ করতে হলে অবশ্যই দুইটি মামলা থাকতে হবে; পূর্বে দায়েরকৃত এবং এখতিয়ারসম্পন্ন আদালত কর্তৃক চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত মামলা এবং পরবর্তীতে একই বিচার্য বিষয় নিয়ে দায়েরকৃত মামলা। পূর্ববর্তী মোকদ্দমা বলতে এমন মোকদ্দমা হতে হবে যেটা বর্তমানে বিরোধীয় মোকদ্দমাটির পূর্বে নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

২. একই বিচার্য বিষয়:

পূর্ববর্তী এবং পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় একই হতে হবে। ১১ ধারায় বলা হয়েছে, কোন আদালত এমন কোন মোকদ্দমা বা প্রশ্নের বিচার করবে না যার মূল বিচার্য বিষয় পূর্ববর্তী কোন মোকদ্দমার মূল বিচার্য বিষয় ছিল। মোকদ্দমার বিষয়বস্তু না বরং মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় রেস-জুডিকাটা নীতির মূল ভিত্তি। দুইটি মোকদ্দমার বিষয়বস্তু, মোকদ্দমার কারণ এবং প্রতিকার ভিন্ন হতে পারে কিন্তু দুইটি মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় যদি একই হয়, সেই ক্ষেত্রে রেস-জুডিকাটা নীতি প্রয়োগ হবে।

৩. একই পক্ষদ্বয়

পূর্ববর্তী মোকদ্দমায় যে সকল পক্ষদ্বয় ছিল পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি সেই একই পক্ষদ্বয়ের মধ্যে হতে হবে অথবা এমন কোন পক্ষদ্বয়ের মধ্যে হতে হবে যারা বা যাদের মধ্যে কেউ তাদের একই স্বত্বের দাবী করে।

৪. একই স্বত্বঃ

পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমায় দাবিকৃত প্রতিকার বা স্বত্ব পূর্ববর্তীর মোকদ্দমায় দাবিকৃত একই স্বত্ব ছিল। একই স্বত্ব বলতে একই সক্ষমতা বোঝায়। স্বত্ব বলতে কোন পক্ষের সক্ষমতা বা স্বার্থ বোঝায়। স্বত্ব বলতে মোকদ্দমার কারণ বোঝায় না কিন্তু যে পক্ষ মোকদ্দমা করেছে বা যার বিরুদ্ধে করা হয়েছে তার স্বার্থ কে বোঝায়। যদি প্রথম মোকদ্দমাটি সম্পত্তিতে কোন চার্জ প্রতিষ্ঠার জন্য করা হয় এবং দ্বিতীয় মোকদ্দমাটি মালিকানার উপর ভিত্তি করে করা হয়, সেই ক্ষেত্রে একই স্বত্ব মামলা করেছে বলা যাবে না” |

৫. এখতিয়ার সম্পন্ন আদালত:

যে আদালত পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটির বিচার করেছে সে আদালত অবশ্যই পরবর্তী মোকদ্দমাটি বিচার করার এখতিয়ার সম্পন্ন হবে। অর্থাৎ, এখতিয়ারসম্পন্ন আদালত বলতে এমন আদালতকে বোঝানো হয়েছে, যে আদালতে বর্তমান মোকদ্দমাটি যদি পূর্ববর্তী মোকদ্দমার সময় দায়ের করা হতো, তাহলে উক্ত আদালত এমন মোকদ্দমার বিচার করতে পারতো।

৬. চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হতে হবে:

পরবর্তী মোকদ্দমার মূল বিচার্য বিষয় পূর্ববর্তী মোকদ্দমায় চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। যখন মোকদ্দমা আপীল অবস্থায় থাকে তখন পূববর্তী মোকদ্দমার সিদ্ধান্ত রেস জুডিকাটা দ্বারা বারিত হবে না। কোন বিষয় চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করা হয়েছে বলে গণ্য হবে যখন আপীল করার বিধান থাকা স্বত্বেও নির্দিষ্ট সময়ে কোন আপীল দায়ের করা হয় নি বা যেখানে আপীলের কোন বিধান নেই।

উদাহরণ : 'ক' 'খ' এর বিরুদ্ধে চুক্তি ভঙ্গের দায়ে ক্ষতিপূরণের মোকদ্দমা দায়ের করেছে। আদালত মোকদ্দমাটি 'খ' এর পক্ষে রায় দিয়েছে। যদি 'ক' পরবর্তীতে 'খ' এর বিরুদ্ধে পুনরায় একই চুক্তি ভঙ্গের দায়ে মোকদ্দমা দায়ের করে, তাহলে আদালত পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটি খারিজ করে দিবে।

প্রশ্ন: সংশ্লিষ্ট বিধানাবলী উল্লেখপূর্বক উদাহরণসহ রেস-সাবজুডিস এবং 'রেস জুড়িকাটার মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করুন"। -বার কাউন্সিল পরীক্ষা, ৮ মার্চ ২০১৪

প্রশ্ন: রেস জুডিকাটা (Res-judicata) রেস সাব জুডিস এর পার্থক্যমূলক বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি? - বিজেএস পরীক্ষা, ২০১৩)

প্রশ্ন: রেস-সাবজুডিস এবং রেস-জুডিকাটার মধ্যে পার্থক্য সংশ্লিষ্ট বিধান উল্লেখপূর্বক আলোচনা করুন। -বিজেএস পরীক্ষা, ২০০৭

উত্তর: রেস সাবজুডিস এবং রেস জুডিকাটার মধ্যে পার্থক্য:

রেস-সাবজুডিস এবং রেস জুডিকাটার মধ্যে পার্থক্য নিচে আলোচনা করা হলো।

১. ধারা

দেওয়ানী কার্যবিধির ১০ ধারায় রেস-সাবজুডিস নীতি আলোচনা করা হয়েছে। দেওয়ানী কার্যবিধির ১১ ধারায় রেস-জুড়িকাটা নীতি আলোচনা করা হয়েছে।

২. সংজ্ঞা

দেওয়ানী কার্যবিধির ১০ ধারায় বলা হয়েছে প্রার্থীত প্রতিকার অনুমোদন দেওয়ার এখতিয়ার সম্পন্ন বাংলাদেশের কোন আদালতে একই পক্ষসমূহের মধ্যে কোন মামলা বিচারাধীন থাকলে, পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় সরাসরি ও প্রকৃতপক্ষে পূর্ববর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমার বিচার্য বিষয় হলে আদালত পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমাটির বিচার কার্য করবে না। অন্যদিকে, দেওয়ানী কার্যবিধির ১১ ধারায় রেস জুডিকাটা নীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, যখন একটি বিষয় চূড়ান্তভাবে উপযুক্ত আদালত কর্তৃক নিষ্পত্তি করা হয়ে থাকে তখন কোন পক্ষই নিষ্পত্তিকৃত বিষয়টি পুনরায় অন্য কোন মামলায় চালু করতে পারবেনা।

৩. প্রযোজ্যতা

রেস-সাবজুডিস নীতিটি বিচারাধীন কোন মোকদ্দমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। রেস জুডিকাটা নীতিটি চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত কোন মোকদ্দমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

৪. বিচারাধীন বা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত

১০ ধারা প্রযোজ্য করার ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী উভয় মোকদ্দমা বিচারাধীন মোকদ্দমা হতে হবে। কিন্তু রেস জুডিকাটার ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী মোকদ্দমাটি চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তিকৃত হতে হবে।

৫. বিচার স্থগিত এবং মামলা খারিজ

রেস-সাবজুডিস পরবর্তীতে দায়েরকৃত কোন বিচারাধীন মোকদ্দমার বিচার স্থগিত করে কিন্তু মামলাটি খারিজ করেনা। ১১ ধারায় আদালত পরবর্তীতে দায়েরকৃত মোকদ্দমা খারিজের আদেশ প্রদান করে।

৬. মোকদ্দমার কার্যধারা

রেস-সাবজুডিস একই পক্ষদ্বয়ের মধ্যে দুইটি সমান্তরাল মোকদ্দমার কার্যধারাকে নিষিদ্ধ করে। রেস জুডিকাটার ক্ষেত্রে যে মামলা পূর্বে নিষ্পত্তি হয়েছে তার বিচার করবে না।

৭. একত্রে শুনানী:

রেস-সাবজুডিসের ক্ষেত্রে উভয় মোকদ্দমা একত্রিকরণ করার পর আদালত মোকদ্দমার একত্রে শুনানীর আদেশ দিতে পারে কিন্তু রেস জুডিকাটার ক্ষেত্রে একত্রে শুনানীর কোন সুযোগ নেই।


বার কাউন্সিল পরীক্ষা এবং বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বিজেএস লিখিত পরীক্ষার এই পর্বের প্রশ্নপত্র এবং উত্তর ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন

ডাউনলোড

Lessons in English 

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...