Skip to main content

A Trip to a Village on a Holiday

How to write an essay in English

A Trip to a Village on a Holiday

Introduction: I was born in the capital city. I have been brought up in the capital city. I live in the capital city. But Bangladesh is a big village - a bucolic land of 88 thousand villages. So, my thoughts often wandered about what village life meant. I had been thinking of visiting a village some day or other. And that came true when my roommate, Shafiq proposed to me to go with him to his village to spend the Shab-e-Barar holiday that was at the door. He did not miss to say that his parents and brothers and sisters would be very happy to find me in their midst.

Going to visit: I have never seen what golden Bangladesh is. Maybe, a country is golden in which poverty, illiteracy, corruption, violence, terrorism, toll collection, sky-high price-rise, unemployment and pollution reign supreme as in Bangladesh. But I have had a first-hand experience of a golden opportunity for the proposal of Shafiq to visit his village was, of course, a golden opportunity for me. His home is in a village which is about 3 hours journey from the Saidabad bus terminal of the capital city. We started early on the day and reached his simple home of unadorned beauty, shaded and fruited by various trees creating a peaceful piece of Nature. It was far from my mind that far from the madding crowd a home would welcome me with such a thrill of joy. As we got off from the rickshaw. Shafiq's parents and brothers and sisters came upto the gate to receive me with a warmth of heart that I had never had any opportunity to taste. Then we had a wash at the brick-built ghat of their pond and ate a breakfast with tasteful cakes, fruits and dainties of a village home. The familial affection which garnished the breakfast made it the most unforgettable to me.

At forenoon: Shafiq took me to the village club where his friends, pre-informed, were present. The village boys with unmixed simplicity took me into their bosoms. It was a get-together of joy. I was in a wonderland, delight in which the club-secretary spoke for me a few words of welcome each of which was charged with love and sincerity. The other boys spoke about the various activities of the club which related to their self-improvement and development of their village. I also gave them a neat-little speech expressing my hearty gratitude and overwhelming wonder I felt being in their midst.

At noon: Shafiq took me to their pond, again, for bath. I was afraid, I did not know how to swim. But I had my bath under the open sky- different from the one in the closed bathroom - sitting on the stairs of the ghat, with a new thrill of pleasure, while Shafiq swam and dived and made merry. Then served by Shafiq's  mother and sisters who seemed to be no other than mine. Shafiq and I had our midday meal consisting of courses that were all pure and fresh giving me a marvellous palate and flavour.

The late afternoon: After midday meal or dinner, as one may call it, which I had to eat to my fill under the pressure of the affection of Shafiq's mother, my newly-earned auntie. I had a short sleep or what maybe referred to as a nap. Then Rafiq took me to the beel', a large waterbody stretching in a straight line in parallel to their village and running three miles down to merge in the nearby river. There his friends were waiting with a small boat (dingi) for an afternoon's boating with me. We plied in the beel up and down under the shady sky in the placid environment between two villages of untold scenic beauty with enchanting sights and sounds of nature and the liquid fire of the crimson reflection of the mellowing inclining setting sun. Then we returned home by the narrow, gigzag, delightful walkway through the shadowing village- a new experience too.

The evening and night: It was the evening of 'Shab-e-Barat. I noticed the exchange of sweets and snacks between families and families that showed the tradition of sympathy, friendship and togetherness of the village people. After making ablution. Rafiq and I went to the adjacent village mosque with the azan for Maghreb prayer. The village people, old and young, as well as the children assembled in the mosque in serene and sacred prayer outfits and with a mood of devoted worshippers. We offered our prayer and worship till eleven and Rafiq and I returned home while many of the others came home at their respective convenient times for supper and returned to mosque to pray for the rest of the night. It was an experience of my feeling and discovering myself in the religious way and I made a vow never to forget my religious duties and obligations. We dropped off to bed at about 12:00 midnight.

The following morning: I woke up with the azan for morning prayer and awakened up Shafiq so that we could say our morning prayer in congregation in the mosque. We came back and again slept for long hours until Rafiq's sister, and by now my sister too, Rozina conveyed my auntie's call for breakfast. After breakfast, Shafiq and I got ready to return to the hostel, as our examination was near at hand. I took leave of Shafiq's family with a very heavy heart, making promises to visit them again and again. We reached the hostel at 12:00 noon.

Conclusion: My one day's trip to Shafiq's village gave me an idea of village life. It gave me an experience of a life away from mechanic urban life- simple, sweet, enviable and never to be forgotten.

বাংলা অনুবাদ

কিভাবে ইংরেজিতে Essay লিখতে হয়

ছুটির দিনে গ্রামে ভ্রমণ

ভূমিকা : আমি রাজধানীতে জন্মগ্রহণ করেছিলাম। আমি রাজধানী শহরে প্রতিপালিত হয়েছি। আমি রাজধানীতে বাস করি। কিন্তু বাংলাদেশ একটি বড় গ্রাম -৮৮ হাজার গ্রামের এক মেঠো ভূমি। সুতরাং গ্রাম্যজীবন মানে কী— সেই সম্পর্কে আমার চিন্তা প্রায়ই ঘুরপাক খেতো। কোনো একদিন আমি একটি গ্রাম ভ্রমণের চিন্তা করছিলাম। আর এটা সত্য হলো যখন আমার রুমমেট শফিক আমাকে তার সাথে তাদের গ্রামে গিয়ে আসন্ন শবেবরাত'-এর ছুটি কাটানোর প্রস্তাব করলো। সে এটা বলতে ভুলেনি যে তার বাবা-মা ও ভাই-বোনেরা তাদের মাঝে আমাকে পেয়ে খুব খুশি হবে।

ভ্রমনে যাওয়া : সোনার বাংলা কীরূপ তা আমি কখনোই দেখিনি । সম্ভবত একটি দেশ স্বর্ণীল, যেখানে বাংলাদেশের মতো দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা, দুর্নীতি, সহিংসতা, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, আকাশ ছোঁয়া মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব এবং দূষণ চরম মাত্রায় বিরাজমান। কিন্তু আমার সুবর্ণ সুযোগের এক প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা রয়েছে আর শফিকের গ্রামে যাওয়ার প্রস্তাব, অবশ্যই আমার জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ ছিল। তার বাড়ি একটি গ্রামে যা রাজধানী শহরের সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে প্রায় ৩ ঘণ্টার পথ। আমরা সকাল সকাল যাত্রা করেছিলাম এবং প্রকৃতির শান্তিপূর্ণ এক নমুনা সৃষ্টিকারী বিভিন্ন গাছের ছায়া এবং ফলেঘেরা নিরলংকার সৌন্দর্যপূর্ণ তার সাদাসিধা বাড়িতে পৌঁছালাম। এটা আমার কল্পনাতীত ছিল যে জনকোলাহল হতে এত দূরের বাড়ি এত রোমাঞ্চকর আনন্দের সাথে এমন শিহরণ সহকারে আমাকে স্বাগত জানাবে। যখন আমরা রিক্সা থেকে নেমেছিলাম, তখন হৃদয়ের উষ্ণ ভালোবাসা নিয়ে আমাকে স্বাগত জানাতে শফিকের বাবা-মা ও ভাই-বোন সদর দরজা পর্যন্ত এসেছিল যেটা উপভোগ করার সুযোগ আমি কখনোই পাইনি। তারপর আমরা তাদের ইটের তৈরি পুকুরের 'ঘাটে' হাতমুখ ধুয়েছিলাম এবং একটি গ্রামের বাড়ির সুস্বাদু কেক, ফল ও মজাদার খাবার দিয়ে সকালের নাস্তা পেয়েছিলাম। পারিবারিক মায়া যা সকালের নাস্তাকে সুশোভিত করেছিল সেটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি অবিস্মরণীয় ছিল।

পূর্বাহ্নে : রফিক আমাকে গ্রামের ক্লাবে নিয়ে গেল যেখানে পূর্বেই অবগত করা তার বন্ধুগণ উপস্থিত ছিল। গ্রামের ছেলেরা নির্মল সরলতায় আমাকে তাদের বুকে টেনে নিয়েছিল। এ যেন ছিল আমার উদ্দেশ্যে সম্ভাষণজ্ঞাপক পুরানো বন্ধুবান্ধবের আনন্দের কিছু কথা বললেন যার প্রতিটিই ছিল পুনর্মিলন। আমি ছিলাম আনন্দের এক বিস্ময়কর স্থানে যেখানে ক্লাবের সম্পাদক আমার উদ্দেশ্যে সম্ভাষণ জ্ঞাপক কিছু কথা বললেন যার প্রতিটি ছিল ভালোবাসা ও আন্তরিকতায় পরিপূর্ণ। অন্যান্য ছেলে তাদের আত্মোন্নতি ও গ্রামের উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত ক্লাবের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে বলেছিল। তাদের মাঝে অবস্থান করে আমি যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও বিস্ময় অনুভব করেছিলাম তা প্রকাশ করে আমিও তাদের উদ্দেশ্যে একটি ছোটো পরিচ্ছন্ন বক্তৃতা দিয়েছিলাম।

দুপুরে : শফিক স্নানের জন্য আমাকে আবার তাদের পুকুরে নিয়ে গেল। আমি ভীত ছিলাম, আমি সাঁতার জানতাম না। কিন্তু আনন্দের এক নতুন রোমাঞ্চের সাথে ঘাটের সিঁড়ির উপর বসে, আমি খোলা আকাশের নিচে আমার স্নান করেছিলাম— যা বদ্ধ গোসলখানার গোসল থেকে ভিন্ন, তখন শফিক সাঁতার কেটে ও ডুব দিয়ে উল্লাস করছিল। তারপর শফিক ও আমি, শফিকের মা ও বোন, যাদেরকে আমার কাছে আমার নিজের মা ও বোন ছাড়া অন্য কেউ মনে হয়নি। তাদের দ্বারা পরিবেশনকৃত দুপুরের খাবার খেলাম যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল নানা রকমের বিশুদ্ধ ও টাটকা খাবার; যা আমাদেরকে এক অপূর্ব রুচিবোধ ও স্বাদ প্রদান করেছিল ।

পড়ন্ত বিকেলে : আমি একটু ঘুমিয়েছিলাম অথবা বলা যেতে পারে হালকা ঘুম দিয়েছিলাম মধ্যাহ্ন ভোজন বা ডিনারের পরে, যেভাবে কেউ কেউ একে বলে, শফিকের মা, আমার নতুন পাওয়া খালার স্নেহের চাপে সেই খাবার বেলায় উদরপূর্ণ হওয়া পর্যন্ত আমাকে খেতে হয়েছিল। তারপর শফিক আমাকে নিয়ে গেল বিলে, এক বড়ো জলাশয় যা তাদের গ্রামের সমান্তরালে সোজা প্রসারিত এবং তিন মাইলের পরিসর জুড়ে প্রসারিত হয়ে নিকটবর্তী নদীর সাথে মিশে গেছে। আমার সাথে বিকেল বেলায় নৌকাচালনার জন্যে সেখানে তার বন্ধুরা একটি ছোটো নৌকা (ডিঙি) নিয়ে অপেক্ষা করেছিল। আমরা প্রকৃতির মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ও কলরব, এবং কোমল, হেলে-পড়া অস্তগামী সূর্যের রক্তিম প্রতিফলনের তরল আগুনসমেত অবর্ণনীয় নৈসর্গিক দৃশ্যে পরিপূর্ণ দু-গ্রামের মাঝখানে ছায়াময় আকাশের নিচে শান্ত পরিবেশে নৌকা চালিয়েছিলাম। তারপর আমরা অন্ধকারে ঢেকে যাচ্ছে এমন গ্রামের মধ্য দিয়ে সংকীর্ণ, আঁকাবাঁকা, আনন্দময় হাঁটার পথ ধরে বাড়ি ফিরলাম- এটি ছিল এক নতুন অভিজ্ঞতাও।

সন্ধ্যা এবং রাত্রি : এটি ছিল 'শবেবরাত'-এর সন্ধ্যা। আমি লক্ষ্য করলাম পরিবারগুলোর মধ্যে মিষ্টি ও হালকা জলখাবারের বিনিময় যা গ্রামের মানুষদের সহানুভূতি, বন্ধুত্ব এবং ঐক্যবদ্ধতার ঐতিহ্যকে প্রদর্শন করেছিল। মাগরিবের আজান-এর সাথে সাথে নামাজ আদায়ের জন্য ওজু করে রফিক এবং আমি গ্রামের নিকটবর্তী মসজিদে গিয়েছিলাম। গভীরভাবে নিবেদিত ইবাদতের মানসিকতা নিয়ে নির্মল এবং পবিত্র প্রার্থনার পোশাকে গ্রামের মানুষ, বৃদ্ধ, যুবক ও শিশুরা মসজিদে একত্রিত হয়েছিল। এগারোটা পর্যন্ত আমরা আমাদের নামাজ ও ইবাদত আদায় করেছিলাম এবং শফিক ও আমি বাড়িতে ফিরে এসেছিলাম যখন আরো অনেকেই রাতের খাবারের জন্য তাদের সুবিধাজনক সময়ে বাড়িতে এসেছিলেন এবং রাতের বাকি সময় প্রার্থনা করার জন্য মসজিদে ফিরে গিয়েছিলেন। এটা ছিল ধর্মীয় পথে আমার নিজেকে অনুভব করা ও আবিষ্কার করার এক অভিজ্ঞতা এবং আমি আমার ধর্মীয় কোনো কর্তব্য এবং বাধ্যবাধকতা কখনো ভুলে না যাওয়ার শপথ করেছিলাম। রাত প্রায় ১২ টার দিকে আমরা বিছানায় শুয়ে পড়লাম।

পরের দিন সকাল : সকালের ‘আজানের' সঙ্গে সঙ্গে আমি জেগে উঠেছিলাম এবং শফিককে জাগিয়েছিলাম যাতে আমরা মসজিদে জামায়াতের সহিত আমাদের সকালের নামাজ আদায় করতে পারি। আমরা ফিরে আসলাম এবং দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ঘুমালাম যতক্ষণ না শফিকের বোন, আর তখন আমারও বোন, রোজিনা নাস্তার জন্য আমার খালার তলব নিয়ে এসেছিল। নাস্তার পর শফিক এবং আমি হোস্টেলে ফিরার জন্যে প্রস্তুত হচ্ছিলাম, যেহেতু আমাদের পরীক্ষা সন্নিকটে ছিল। বারবার তাদেরকে দেখতে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমি শফিকের পরিবারের নিকট থেকে বিদায় গ্রহণ করেছিলাম। দুপুর ১২ টায় আমরা হোস্টেলে পৌঁছলাম।

উপসংহার : শফিকের গ্রামে আমার একদিনের সফর আমাকে গ্রামের জীবন সম্পর্কে একটি ধারণা দিয়েছিল। এটা আমাকে যান্ত্রিক শহুরে জীবন থেকে অনেক দূরের সরল, মধুর, ঈর্ষণীয় এবং কখনো ভোলা যাবে না এমন এক জীবনের অভিজ্ঞতা দান করেছিল ।

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়