- Get link
- X
- Other Apps
An essay - A Religious Festival, The Christmas
The Christmas
Introduction: The Christmas has a profound significance for the Christians. About two thousand years ago the child Jesus was born in a humble stable in Bethelhem. The Magi were the three wise men of the East. They brought gifts to the Infant Savior. They were led by a star to the stable at Bethelhem where Jesus was born in a manger a trough in which food is laid for horses and cattle. Tradition calls them Melchior, Gasper and Balthazar - three kings of the East. The first man offered gold, the emblem of royalty; the second man, frankincense, in token of divinity and the third, myrrh, as a symbol of death. They introduced the art of giving presents on the eve of the annual celebration of the birth of Jesus Christ. And the custom has taken root in the Christian world.
Ways of celebration : In Bangladesh the Christians constitute a small but an important segment of the overall population, and they celebrate their greatest festival with due solemnity and religious fervour. The programmes of the day are highlighted by holding the Christmas Carols and services in Churches and illumination of private houses. The day is declared a public holiday by the government, and Radio and TV channels put up special programmes on the day. Members of the Christian families decorate Christmas trees. In the city of Dhaka in particular, Christmas services and carols are arranged in different churches including Mary's Cathedral at Kakrail, Holy Cross Church at Laxmi Bazar, and Holy Rosary Church at Tejgaon.
Christ's teaching: The ideals for which Jesus Christ lived and died should be reawakened in all. Like other great men, Jesus Christ came to this world with a message of peace and preached it for good fellow-feeling. With a view to reaching that goal, he made supreme sacrifice. In this strife-torn world, the teaching of Jesus Christ brings new hopes and new aspirations.
Conclusion: Religious feeling is a very sensitive issue. People of all religions should be free to exercise their respective religions. Bangladesh is a secular country. It is also incorporated in our constitution. The state itself encourages people of all religions to follow and perform their respective religions. In addition, the government takes care of the security of all religions.
রচনা : একটি ধর্মীয় উৎসব -যিশু খ্রীষ্টের জন্মদিন পালন
ভূমিকা: প্রিষ্টানদের কাছে খ্রীষ্টের জন্মদিনের সুগভীর তাৎপর্য আছে। প্রায় দুই হাজার বছর আগে শিশু যিশু বেথেলহেমের একটি সাদাসিধে আস্তাবলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। পুরোহিতমণ্ডলী ছিলেন প্রাচ্যের তিনজন জ্ঞানী পুরুষ। তারা শিশু ত্রাণকর্তার কাছে উপহার নিয়ে এসেছিলেন। একটি তারকা বেথেলহেমের আস্তাবলের দিকে তাঁদেরকে পথ দেখিয়েছিল যেখানে যিশু জন্মগ্রহণ করেছিলেন একটি গামলায়, যা কিনা একটি পাত্র - যেটাতে ঘোড়া এবং গবাদি পশুর জন্য খাবার রাখা হয়। ইতিহাস তাদেরকে প্রাচ্যের তিনজন রাজা মেলকিয়র, গাসপার এবং বেলথাজার বলে ডাকে। প্রথম ব্যক্তি স্বর্ণ রাজকীয়তার প্রতীক, দ্বিতীয় ব্যক্তি গুগগুল, দেবত্বের প্রতীক এবং তৃতীয় ব্যক্তি, সুগন্ধিনির্যাস মৃত্যুর প্রতীক প্রদান করে। তারা যীশুর জন্মবার্ষিকী উদযাপনের প্রাক্কালে উপহার প্রদানের রীতি প্রবর্তন করেছিলেন। আর এই রীতিটি খ্রিষ্টান জগতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে খ্রিস্টানরা মোট জনসংখ্যার ছোটো, কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তারা যথাযথ গাম্ভীর্য ও ধর্মীয় উদ্দীপনা নিয়ে তাদের মহান উৎসব উদযাপন করে। দিনের প্রধান কার্যক্রমগুলোর মধ্যে থাকে ক্রিসমাসের স্তুতিমূলক গান এবং গির্জায় সেবাদান এবং ব্যক্তিগত ঘরগুলোতে আলোকসজ্জাকরণ। দিনটি সরকার কর্তৃক ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং রেডিও ও টেলিভিশন চ্যানেলসমূহ এই দিন উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচার করে। খ্রিষ্টান পরিবারের সদস্যরা ক্রিসমাস গাছ সাজায়। বিশেষ করে ক্রিসমাস সার্ভিস এবং ক্রিসমাসের স্তুতিসহ গানগুলো ঢাকা শহরে কাকরাইলের মেরিস ক্যাথিড্রাল, লক্ষ্মীবাজারে হলিক্রস গীর্জা ও তেজগাঁও হলি রোজারী গির্জাতে অনুষ্ঠিত হয়।
থ্রিস্টের শিক্ষা : যীশু খ্রীষ্ট যে আদর্শসমূহের জন্য বেঁচেছিলেন এবং মারা গিয়েছিলেন, তা সকলের মধ্যে পুনর্জাগরিত তথ্য উচিত। অন্যান্য মহান ব্যক্তির মতোই, যিশু শান্তির এক বার্তা নিয়ে এই জগতে এসেছিলেন এবং কল্যাণকর সহানুভূতির শিক্ষা দিয়েছেন। সে লক্ষ্যে পৌঁছানোর স্পৃহায় তিনি আত্মাহুতি দিয়েছিলেন। এই দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় জগতে, যিশুখ্রিষ্টের শিক্ষা নতুন আশা এবং নতুন আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আসে।
উপসংহার: ধর্মীয় অনুভূতি একটি সংবেদনশীল বিষয়। সকল ধর্মের মানুষদের তাদের নিজ নিজ ধর্মপালনের স্বাধীনতা থাকা উচিত। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। এটি আমাদের সংবিধানেও অন্তর্ভুক্ত। রাষ্ট্র নিজেই সকল ধর্মের মানুষদের তাদের নিজ নিজ ধর্ম অনুসরণ এবং পালন করতে উৎসাহিত করে। অধিকন্তু সরকার সব ধর্মের নিরাপত্তা বিধানে যত্নবান।