Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

An essay -Acid Throwing রচনা - এসিড নিক্ষেপ

An essay -Acid Throwing

Acid Throwing

Introduction: Acid throwing to someone is a terrorist activity which results in grave consequences. It is one of the most heinous crimes. Nowadays it has become a major concern in our country. Almost everyday we find the news of acid throwing to somebody in all the national dailies of our country. Mostly women fall victim to it. It results from multifarious causes, specially from the rejected love-offer.

Main causes: In most cases this heinous crime is committed by the rejected lovers who think that it is their usual right to get their love proposals fulfilled. But they forget that the girl has also the same human right to reject such a proposal if it displeases her. It may be committed by a dowry hunting husband. In our country greedy husbands and their relatives ask a great amount of dowry from their wives and if their fathers fail to meet their demand, the unfortunate poor girls fall victim to acid throwing. Sometimes, husbands demand movable and immovable property from their fathers-in-law and other near relatives of their wives. Generally girls do not want to bring or sell their poor fathers or relatives' property for their husbands. But selfish husbands insist more and more and in failure they do not hesitate to throw acid to their wives. Even children, the epitome of innocence and divine beauty cannot escape from the clutches of the acid throwers. Women, girls as well as their guardians are always anxious about the miscreants. They cannot go out alone and even if they do so, they are apprehensive of probable mishaps that may befall them at any time.

Consequences: The girl or woman who becomes the victim of acid throwing may die or has to drag a miserable existence if she survives. Acid damages the part of the body where it falls and gives the victim an indescribable feeling of pain and anguish. It takes a long time to recover it. It burns the place and deforms the appearance. Sometimes the victim turns blind. Though the victim, however, recovers from physical pain, the painful experience can never be forgotten.

Inhuman act: Generally, acid is thrown as a step of revenge. It is a crime not only against women but also against the whole humanity. It is more barbarous and ruthless than killing. A person killed once is out of all worldly pangs and sufferings, while an acid survivor has to survive constantly undergoing tremendous physical, psychological and social torments. So acid throwing to anyone should be stopped at any cost.

Process of controlling: To curb acid throwing to anybody, the availability of acid must be made restricted and difficult. At present anyone can go and buy acid from the market. The policy regarding its import and sale is being ignored by businessmen to make quick profit at any cost. In recent years acid has been used as a means of revenge for most trivial reasons and it is carried openly from one place to another. As a result, there occur accidents causing loss of precious lives. The govt must take strict decisions so that the sale of acid is restricted.

Rehabilitation facilities: Treatment and rehabilitation facilities for acid victims must be improved. In an effort to provide medical care for the acid victims, the govt has established a burn unit at Dhaka Medical College Hospital. Being the only such facility in the country of 160 million people it is at present inaccessible to victims. Long delays in medical care have hampered recovery of most of the victims. We should form Women Repression Preventive Committee in every village or ward of the town. The committee should be careful about the desperate youngmen. They may hold meetings once every month on this topic and if any such occurrence takes place anywhere, they should hand over the criminal to the police. Moreover, strict and exemplary punishment, with death sentence to the culprits, must be enforced. At present some NGOs offer counselling, skills training and other rehabilitation programmes to help survivors integrate into society.

Conclusion: It is a matter of great regret that although we have reports of acid throwing to people in other countries too, the number of incidents is probably the highest in Bangladesh. The criminals show no mercy in throwing acid to a face that they loved a few days ago. There must be public awareness coupled with the concern that throwing acid to others is to throw it to oneself. Some criminals are destroying the image of Bangladesh. We cannot let the world think that we are a barbaric people. For too long, the matter has not been dealt with seriously. Let us hope that the criminals will be brought to book and the victims get all the support they need.

বাংলা অনুবাদ

রচনা - এসিড নিক্ষেপ

ভূমিকা : কারো ওপর এসিড নিক্ষেপ একটি সন্ত্রাসী কার্যকলাপ যার পরিণতি অত্যন্ত মারাত্মক। জঘন্য অপরাধের মধ্যে এটি অন্যতম। আজকাল এটি আমাদের দেশে বড়ো উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই আমরা আমাদের দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোতে কারো ওপর এসিড নিক্ষেপের খবর দেখতে পাই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মহিলারা এটির শিকার হয়। বহুবিধ কারণ হতে, বিশেষত প্রত্যাখ্যাত প্রেম-প্রস্তাব থেকে এটি ঘটে।

প্রধান কারণসমূহ : বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই জঘন্য অপরাধ প্রত্যাখ্যাত প্রেমিকদের দ্বারা সংঘটিত হয় যারা মনে করে যে তাদের প্রেমের প্রস্তাবগুলো পূর্ণ হওয়া তাদের স্বাভাবিক অধিকার। কিন্তু তারা ভুলে যায় যে মেয়েটিরও এমন একটি প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করার অধিকার আছে যদি প্রস্তাবটি তাকে অসন্তুষ্ট করে। এটি যৌতুকলোভী স্বামী দ্বারা সংঘটিত হতে পারে। আমাদের দেশে লোভী স্বামীরা এবং তাদের আত্মীয়রা তাদের স্ত্রীদের কাছ থেকে অনেক বেশি যৌতুক দাবি করে এবং যদি তাদের বাবা তাদের চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হন, তবে দুর্ভাগা দরিদ্র মেয়েদের এসিড নিক্ষেপের শিকার হতে হয়। কখনও কখনও স্বামীরা তাদের শ্বশুর এবং তাদের স্ত্রীর অন্যান্য নিকট আত্মীয়ের কাছে স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তি দাবি করে। সাধারণত মেয়েরা তাদের স্বামীদের জন্য তাদের দরিদ্র বাবা-মা বা আত্মীয়দের সম্পত্তি' আনতে বা বিক্রি করতে চায় না। কিন্তু স্বার্থপর স্বামীরা স্ত্রীদের উপর অনেক বেশি পীড়াপীড়ি করে এবং স্ত্রীদের ব্যর্থতায় তারা তাদের স্ত্রীদের এসিড ছুড়তে দ্বিধা করে না। এমনকি শিশুরা, যারা নিষ্পাপ এবং ঐশ্বরিক সৌন্দর্যের প্রতীক তারাও এসিড নিক্ষেপকারীদের থাবা হতে মুক্তি পায় না। নারীরা, মেয়েরা ও তাদের অভিভাবকরা সবসময় দুর্বৃত্তদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকে। তারা একা বাইরে যেতে পারে না এবং এমনকি যদি তারা যায়, তবে তারা সম্ভাব্য দুর্ঘটনার আশঙ্কায় শঙ্কিত থাকে যা যে কোনও সময় তাদের ক্ষেত্রে ঘটতে পারে।

ফলাফল : মেয়ে বা মহিলা যেই এসিড নিক্ষেপের শিকার হয় হয়তো সে মারা যায় বা সে যদি বেঁচে থাকে তবে তাকে একটি দুর্দশাগ্রস্ত অস্তিত্ব বয়ে বেড়াতে হয়। এসিড শরীরের যে অংশে পড়ে সে অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে অবর্ণনীয় বেদনা এবং যন্ত্রণা দেয়। ক্ষতস্থান সারতে দীর্ঘ সময় লাগে। এসিডে নিক্ষিপ্তস্থান পুড়ে যায় এবং বিকৃত হয়ে যায়। কখনও কখনও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি অন্ধ হয়ে যায়। যাহোক যদিও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি শারীরিক যন্ত্রণা থেকে উপশম লাভ করে, তথাপি সে বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতাটি কখনো ভুলতে পারে না।

অমানবিক কাজ : সাধারণত প্রতিশোধের একটি পদক্ষেপে হিসাবে এসিড ছোড়া হয়। এটা শুধুমাত্র নারীদের বিরুদ্ধে নয় বরং সমগ্র মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। এটি হত্যার চেয়েও অধিক নৃশংস ও নিষ্ঠুর। একবার যে ব্যক্তি নিহত হয়েছে সে সমস্ত জাগতিক যন্ত্রণা ও কষ্ট থেকে মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু একজন এসিডে পোড়া জীবন্ত ব্যক্তিকে প্রতিনিয়ত প্রচণ্ড শারীরিক, মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক নির্যাতন সহ্য করে টিকে থাকতে হয়। তাই যে কোনো মূল্যে কারো প্রতি এসিড নিক্ষেপ বন্ধ করা উচিত।

নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়া : কারো ওপর এসিড নিক্ষেপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এসিডের প্রাপ্যতা সীমিত ও দুরূহ করতে হবে। বর্তমানে যে কেউই বাজারে যেয়ে এসিড কিনতে পারেন। যে কোনো মূল্যে দ্রুত মুনাফার আশায় ব্যবসায়ী কর্তৃক এসিডের আমদানি ও বিক্রয়ের বিষয়ে নীতিমালা উপেক্ষিত হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসিড খুব তুচ্ছ কারণে প্রতিশোধের উপায় হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং এটি মুক্তভাবে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বহন করা হচ্ছে। ফলস্বরূপ, মূল্যবান প্রাণের ক্ষতিসহ দুর্ঘটনা ঘটে। সরকারকে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে এসিড বিক্রি সীমাবদ্ধ হয়।

পুনর্বাসন সুবিধাসমূহ : এসিডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসন সুবিধার উন্নয়ন আবশ্যক। এসিডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসার প্রচেষ্টায় সরকার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি বার্ন ইউনিট স্থাপন করেছে। ১৬০ মিলিয়ন মানুষের দেশটিতে এই ধরনের একমাত্র সুবিধা হিসাবে বর্তমানে এটি এসিডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য অপ্রবেশ্য। চিকিৎসার ক্ষেত্রে দীর্ঘ বিলম্ব অধিকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের আরোগ্য লাভে বাধাগ্রস্ত করেছে। প্রত্যেক গ্রামে বা শহরের ওয়ার্ডে আমাদের নারী নির্যাতন প্রতিরোধক কমিটি গঠন করা উচিত। উচ্ছৃঙ্খল যুবকদের সম্পর্কে কমিটির সতর্ক থাকা উচিত। এই বিষয়ে প্রতি মাসে একবার তারা সভা করতে পারে এবং যদি এই রকম ঘটনা কোথাও ঘটে তবে তাদের উচিত অপরাধীকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা। উপরন্তু, অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করা আবশ্যক। এসিডে ক্ষতিগ্রস্ত বেঁচে থাকা মানুষদের সমাজে পুনর্বাসনে সহায়তা করতে বর্তমানে কিছু এনজিও পরামর্শ দান, দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ এবং অন্যান্য পুনর্বাসন কর্মসূচির প্রস্তাব করেছে।

উপসংহার : এটি অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে, যদিও আমরা অন্যান্য দেশেও মানুষের উপর এসিড নিক্ষেপের খবর পাই, এই ঘটনার সংখ্যা সম্ভবত বাংলাদেশেই সর্বোচ্চ। কয়েকদিন আগে যে মুখখানাকে তারা ভালোবাসতো সেই মুখে এসিড নিক্ষেপ করতে অপরাধীরা কোনো কৃপা দেখায় না। উদ্বেগের পাশাপাশি জনসাধারণের মধ্যে এই সচেতনতা থাকতে হবে যে, অন্যদের প্রতি এসিড ছুড়ে মারা মানে নিজেদের প্রতি এসিড ছুড়ে মারা। অপরাধী বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করছে। আমরা পৃথিবীর মানুষকে এমনটি চিন্তা করতে দিতে পারি না যে, আমরা একটি বর্বর জনসম্প্রদায়। দীর্ঘ সময় ধরেই বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়নি। আমরা আশা করি যে, অপরাধীদেরকে শাস্তির আওতায় আনা হবে এবং ক্ষতিগ্রস্তরা তাদের প্রয়োজনীয় সব সহায়তা পাবে।

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...