Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

কোন কোন চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য না? Contracts not Specifically Enforceable

অনিবন্ধিত বিক্রয় চুক্তি কি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যাবে?
২১ক ধারা কখন হতে কার্যকর হয়?
সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি প্রদানে আদালতের ক্ষমতা কতটুকু?
কখন আদালত ডিক্রি না দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?
কখন আদালত ডিক্রি দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?
কোন কোন ব্যক্তির জন্য চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য এবং বলবৎযোগ্য না?
কে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে?
কোন ব্যক্তি চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে না?
কার বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যায় ?
কোন পক্ষগণকে কার্য সম্পাদনে বাধ্য করা যায় না?

কোন কোন চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য না? [Contracts not Specifically Enforceable]

যে সকল চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য না তা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১ ধারায় আদালত ৮টি ক্ষেত্রে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের আদেশ দিবে না। যথা:
ক. যে চুক্তির কার্যসম্পাদন না করলে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দ্বারা পর্যাপ্ত প্রতিকার হয়;
খ. আদালত চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের আদেশ দিবে না
i. সূক্ষ বা অসংখ্য বিবরণের সমষ্টি এমন চুক্তি
ii. যে চুক্তির সম্পাদন পক্ষসমূহের ব্যক্তিগত যোগ্যতার উপর নির্ভর করে অথবা ইচ্ছার [volition]
উপর নির্ভরশীল অথবা
iii. যে চুক্তির প্রকৃতি এমন যে, আদালত উক্ত চুক্তির উল্লেখযোগ্য শর্তাবলীর সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন
কার্যকরী করতে পারে না;
গ. যে চুক্তির শর্তাবলী আদালত যুক্তিসঙ্গত নিশ্চয়তার সাথে নির্ণয় করতে পারে না;
ঘ. যে চুক্তি তার প্রকৃতির কারণেই বাতিলযোগ্য;
ঙ. ট্রাষ্টীগণ কর্তৃক সম্পাদিত চুক্তি, যা তাদের ক্ষমতা বর্হিভূত বা ট্রাষ্ট ভঙ্গ করে সম্পাদিত হয়;
চ. বিশেষ উদ্দেশ্যে গঠিত করপোরেশন বা পাবলিক কোম্পানির পক্ষে অথবা তেমন কোম্পানির উদ্যোক্তা ব্যক্তিগণ কর্তৃক সম্পাদিত চুক্তি যা তাদের ক্ষমতার অতিরিক্ত;
ছ. যে চুক্তির কার্যসম্পাদন করতে হলে শুরু করার তারিখ হতে ৩ (তিন) বৎসরের বেশি সময় ক্রমাগত
কাজ করে যেতে হবে।
জ. যে চুক্তির বিষয়বস্তুর উল্লেখযোগ্য অংশ উভয় পক্ষ বর্তমান ধরে নিলেও চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার আগেই তার বিলুপ্তি ঘটেছে।

তাছাড়া যদি কোনো চুক্তিতে আরবিট্রেশন ক্লজ থাকে তাহলে কোন চুক্তিই সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরী
করা যাবে না।

অনিবন্ধিত বিক্রয় চুক্তি কি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যাবে?

Specific Relief (Amendment) Act-2004 দ্বারা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১এ ধারা সংযুক্ত করে
নিয়ম করা হয় যে, স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের অনিবন্ধিত চুক্তিপত্র সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যাবে না। কিন্তু বিধানটি ১লা জুলাই ২০০৫ থেকে কার্যকর হয়। সুতরাং ২০০৫ সাল হতে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১এ ধারা অনুযায়ী, এই আইনে অথবা অন্য কোন আইনে বিপরীত যা কিছু কার্যকর থাকুক না কেন, স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যেতে পারে যদি চুক্তিটি লিখিত হয় এবং The Registration Act, 1908 এর অধীনে নিবন্ধিত হয়। এই ক্ষেত্রে হস্তান্তরগ্রহীতা বিক্রিত সম্পত্তির আংশিক বা পুরোপুরি দখল নিয়েছে কিনা তা প্রাসঙ্গিক না। এবং চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের মোকদ্দমা দায়েরকালীন সময়ে চুক্তির অবশিষ্ট মূল্য আদালতে দাখিল করা হলে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়ের চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যেতে পারে।

২১ক ধারা কখন হতে কার্যকর হয়?

Specific Relief (Amendment) Act-2004, কার্যকর বা বলবৎ হয়েছিল ০১.০৭.২০০৫ তারিখ হতে। সুতরাং ০১.০৭.২০০৫ তারিখের পূর্বে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় সংক্রান্ত যে সকল চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, সেই সকল চুক্তি সংক্রান্ত কোন মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে অবশিষ্ট চুক্তি মূল্য জমা দিয়ে মামলা দায়েরের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ০১.০৭.২০০৫ বা এর পর হতে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় সংক্রান্ত যে সকল চুক্তি হয়েছে, সেই সকল চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণের মামলা দায়েরের সময় বাদীকে আরজির সাথে অবশিষ্ট চুক্তিমূল্য জমা দিতে হবে।
২১এ ধারায় উল্লেখিত শর্ত সমূহ পালন করা বাদীর জন্য বাধ্যতামূলক এবং এই নিয়ম অমান্য করলে আদালত সেই চুক্তিটির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের আদেশ দিবেনা।

সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি প্রদানে আদালতের ক্ষমতা কতটুকু?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২২ ধারা অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি প্রদানে এখতিয়ার হচ্ছে বিবেচনামূলক এবং কেবলমাত্র তা করা আইনসম্মত, এ কারণেই আদালত এমন প্রতিকার মঞ্জুর করতে বাধ্য না। আদালতের বিবেচনামূলক ক্ষমতা স্বেচ্ছাধীন হবেনা বরং নিখুত এবং যুক্তিযুক্ত, বিচার বিভাগীয় নীতি দ্বারা নিযন্ত্রিত এবং আপীল আদালত কর্তৃক সংশোধনযোগ্য হতে হবে। ২২ ধারায় ২টি ক্ষেত্রে আদালত চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণের ডিক্রি না দিয়ে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে পারে। ১টি ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি দিতে যথাযথভাবে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে।

কখন আদালত ডিক্রি না দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?

নিম্নলিখিত ২টি ক্ষেত্রে চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণের ডিক্রি না দিয়ে ক্ষতিপূরণ [solatium] প্রদান করতে
বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে-
i. বিবাদীর প্রতি বাদীর অন্যায় সুবিধা আছে;
যেখানে এমন পরিস্থিতিতে চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে যে, তা বাদীকে বিবাদীর উপর একটি অন্যায় সুবিধা
প্রদান করছে, যদিও সেখানে বাদীর পক্ষ হতে কোন জালিয়াতি বা ভুল বিবরণ নাও থাকতে পারে।
ii. বিবাদীর প্রতি কঠোরতা;
যেখানে চুক্তির কাজ সম্পাদন বিবাদীকে কোন কঠোরতায় বা কষ্টে জড়িয়ে ফেলবে যা বিবাদী বুঝতে পারেনা, অপরদিকে উহা না করলে বাদীকে এমন ধরণের কোন কঠোরতায় জড়াবে না। এই দুটি ক্ষেত্রে আদালত চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণের ডিক্রি না দিয়ে ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে।

সান্ত্বনাপ্রদ ক্ষতিপূরণ [Solatium] কি?

Solatium অর্থ হলো সান্ত্বনাপ্রদ ক্ষতিপূরণ। সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তি প্রমাণিত হলেও বিক্রেতার কষ্টলাঘবের জন্য ক্রেতাকে সান্ত্বনাপ্রদ ক্ষতিপূরণ প্রদানে চুক্তি বলবৎ অগ্রাহ্য করা যায় বা চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণ নাও করা যেতে পারে।

কখন আদালত ডিক্রি দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?

যেখানে বাদি সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনযোগ্য চুক্তির উল্লেখযোগ্য কাজ সম্পাদন করেছে অথবা চুক্তির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তেমন ক্ষেত্রে আদালত ডিক্রি দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে।

কোন কোন ব্যক্তির জন্য চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য এবং বলবৎযোগ্য না?

যে সকল ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পেতে পারে তা ২৩ ধারায়, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার পাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত বাধা ২৪ ধারায় এবং যে সকল পক্ষকে চুক্তি বলবৎকরণের ক্ষেত্রে বাধ্য করা যায়না তা ২৮ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে 

কে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে?

কে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন পেতে পারে তা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২৩ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে। ২৩ ধারা অনুযায়ী ৮ শ্রেণীর ব্যক্তি চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে।

কোন ব্যক্তি চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে না?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২৪ ধারা অনুযায়ী চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন এমন ব্যক্তির পক্ষে করা যায় না-
ক. যে চুক্তি ভঙ্গের জন্য ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারবে না;
খ. যে নিজে চুক্তির কোন প্রয়োজনীয় শর্তভঙ্গ করে বা শর্ত পালন করতে অসমর্থ হয় এবং যার ফলে তার নিজের অংশের কাজ সম্পাদন বাকী থাকে;
গ. যে ইতোমধ্যে তার প্রতিকার বেছে নিয়েছে এবং যে চুক্তিভঙ্গের জন্য ইতোমধ্যে ক্ষতিপূরণ পেয়েছে;
ঘ. যে চুক্তির আগেই অবগত ছিল যে, উহার বিষয়বস্তু (যদিও তা কোন মূল্যবান প্রতিদান ভিত্তিক নহে) বিলিবন্দোবস্ত করা হয়েছিল এবং তখন তা কার্যকরী ছিল।

কার বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যায় ?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২৭ ধারায় যার বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যায় তা এবং যার বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যায় না তা ২৮ ধারায় বিধান করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২৭ ধারা অনুসারে, নিম্নলিখিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎ করা যায়,
ক. চুক্তির যে কোন পক্ষের বিরুদ্ধে;
খ, পরবর্তী সময়ে চুক্তিতে সৃষ্ট স্বত্ব দ্বারা তার (চুক্তির পক্ষ) মাধ্যমে দাবীদার যে কোন ব্যক্তির
গ. চুক্তির পূর্ববর্তী কোন স্বত্ব এবং যে স্বত্ব সম্পর্কে বাদী অবগত ছিল, সেই স্বত্বের অধীন দাবীদার যে
কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎ করা যায়।
ঘ. যখন কোন পাবলিক কোম্পানী চুক্তিবদ্ধ হয় এবং তারপর কোম্পানীটি অন্য পাবলিক কোম্পানীর
সাথে একত্রিত হয়, তখন একত্রিত হওয়ার ফলে গঠিত নতুন কোম্পানীর বিরুদ্ধে;
ঙ. যখন কোন পাবলিক কোম্পানীর উদ্যোক্তাগণ কোম্পানি গঠিত হওয়ার পূর্বেই চুক্তি করে, তখন
কোম্পানির বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট বলবৎকরণ করা যেতে পারে। তবে এই সেক্ষেত্রে চুক্তিটি কোম্পানি কর্তৃক অনুমোদিত এবং গৃহীত হতে হবে এবং চুক্তিটি কোম্পানি গঠনের শর্ত দ্বারা সমর্থিত হতে হবে।

কোন পক্ষগণকে কার্য সম্পাদনে বাধ্য করা যায় না?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২৮ ধারা অনুসারে, নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কোন পক্ষের বিরুদ্ধে চুক্তির
সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন বলবৎ করা যায় না; যথা:
ক. প্রতিদান মারাত্মকভাবে অপর্যাপ্ত হলে;
খ.যদি ভুল বিবরণ, গোপন চক্রান্ত বা অসদাচরণের মাধ্যমে সম্মতি অর্জন করা হয়;
গ. যদি ভুল তথ্য দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বা ভুল ধারণার বশবর্তী হয়ে বা অপ্রত্যাশিতভাবে তার সম্মতি প্রদান করা হয়ে থাকে। তাহলে পক্ষগণকে কার্য সম্পাদনে বাধ্য করা যায় না।

টপিকস 

কোন কোন চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য না? অনিবন্ধিত বিক্রয় চুক্তি কি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যাবে? ২১ক ধারা কখন হতে কার্যকর হয়? সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদনের ডিক্রি প্রদানে আদালতের ক্ষমতা কতটুকু? কখন আদালত ডিক্রি না দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে? কখন আদালত ডিক্রি দিতে বিবেচনামূলক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে? কোন কোন ব্যক্তির জন্য চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎযোগ্য এবং বলবৎযোগ্য না? কে সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে? কোন ব্যক্তি চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের প্রতিকার পেতে পারে না? কার বিরুদ্ধে চুক্তির সুনির্দিষ্ট কার্যসম্পাদন করা যায় ? কোন পক্ষগণকে কার্য সম্পাদনে বাধ্য করা যায় না? 


Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a