Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

রিভিউ Review রিভিশন Revision

রিভিউ কি?
কোথায় রিভিউ আবেদন করতে হয়?
কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিউ আবেদন করা যায়?
রিভিউ কারণ কি?
কত দিনের মধ্যে রিভিউ দায়ের করতে হয়?
রিভিউ আবেদন প্রত্যাখ্যান এবং মঞ্জুর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি?
রিভিশন কি?
রিভিশন দায়েরের কারণ কি?
কিভাবে রিভিশন আদালত নির্ধারণ করতে হয়?
কোন আদালতে রিভিশন আবেদন দায়ের করতে হয়?
কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়?
কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়? 
কখন দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যায়?
কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয়?

রিভিউ [Review]

দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৪ ধারায় এবং ৪৭ আদেশে রিভিউ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

রিভিউ কি?

রিভিউ হলো ডিক্রি প্রদানকারী আদালত বা বিচারক কর্তৃক নিজের সিদ্ধান্তের ভুল সংশোধনের জন্য বিচারিক পর্যালোচনা। যে পক্ষ আদালতের ডিক্রি বা আদেশ দ্বারা সংক্ষুদ্ধ হয়, সেই পক্ষ রিভিউ আবেদন করতে পারে।

কোথায় রিভিউ আবেদন করতে হয়?

যে আদালত ডিক্রি বা আদেশ দেয়, সেই আদালতে ডিক্রি বা আদেশটি রিভিউ করার জন্য আবেদন করতে হয়। যেমন সহকারী জজ ডিক্রি দিলে, সেই ডিক্রির বিরুদ্ধে উক্ত সহকারী জজের নিকট রিভিউ আবেদন করতে হয়।

কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিউ আবেদন করা যায়?

কোন ডিক্রি বা আদেশের দ্বারা সংক্ষুদ্ধ যেকোনো ব্যক্তি ধারা ১১৪ এবং ৪৭ আদেশের ১ বিধির অধীন রিভিউ করতে পারে যেক্ষেত্রে-
ক. যে ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীলের বিধান আছে কিন্তু কোন আপীল করা হয়নি। বা
খ. যে সকল ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীলের অনুমতি নেই।
গ. স্মল কজেজ আদালত এর রেফারেন্সে প্রদত্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিভিউ করা যায়।

রিভিউ করার কারণ কি?

নিম্নবর্ণিত কারণে রিভিউ আবেদন করা যেতে পারে:
ক) যদি মোকদ্দমা সম্পর্কে নতুন এবং গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয় আবিষ্কার হয়।
খ) যদি মোকদ্দমার নথিতে কোন সুস্পষ্ট ভুল দেখা যায়।
গ) অন্য কোনো কারণে রিভিউ করা যায়।

কত দিনের মধ্যে রিভিউ দায়ের করতে হয়?

ডিক্রি বা আদেশ জারির সময় হতে ৯০ দিনের মধ্যে রিভিউ দায়ের করতে হবে | তামাদি আইন, ১৯০৮ এর ১৭৩ অনুচ্ছেদ)। দেওয়ানী কার্যবিধির অধীন যে আদালতেই রিভিউ আবেদন করা হোক না কেন, রিভিউ করার তামাদির মেয়াদ ৯০ দিন।

রিভিউ আবেদন প্রত্যাখ্যান এবং মঞ্জুর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি?

দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৩ (১) আদেশ অনুযায়ী বলা যায়, যে পক্ষ রিভিউ আবেদন করে, আদালত যদি
রিভিউ আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেয়, সেই আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যায়। অর্থাৎ রিভিউ আবেদন মঞ্জুর একটি আপীলযোগ্য আদেশ। কিন্তু রিভিউ আবেদন না মঞ্জুরের বিরুদ্ধে আপিল বা আপত্তি দায়ের করা যায় না আদেশ-৪৭ বিধি ৭(১)। যেহেতু রিভিউ আবেদন নাবঞ্জুর করে প্রদত্ত সিদ্ধান্ত আপিলযোগ্য নয় তাই এর বিরুদ্ধে ১১৫ ধারা অনুযায়ী রিভিশন করা যাবে। ৪৭ আদেশের ৭ (২) বিধির অধীনে রিভিউ আবেদনকারীর অনুপস্থিতি বা হাজির না হওয়ার কারণে আদালত রিভিউ আবেদনটি প্রত্যাখ্যান করতে পারে। উক্ত ৪৭ আদেশের ৭ (২) বিধির অধীনে রিভিউটি পুনঃবহালের আবেদন করা যেতে পারে।

রিভিশন [Revision]

রিভিশন কি?

রিভিশন অর্থ হলো ক্ষমতা সম্পন্ন উচ্চ আদালত কর্তৃক নিম্ন আদালতের কোন মামলার সিদ্ধান্ত সঠিক করার জন্য সংশোধন করা। রিভিউ এবং রিভিশনের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো রিভিউ দায়ের করা হয় ডিক্রি প্রদানকারী আদালতে অন্যদিকে রিভিশন দায়ের করা হয় ডিক্রি প্রদানকারী আদালতের রিভিশন ক্ষমতা সম্পন্ন উচ্চ আদালতে (হাইকোর্ট বিভাগ এবং জেলা জজের নিকট)। দেওয়ানী আদালতের ডিক্রি বা আদেশ দ্বারা সংক্ষুব্ধ পক্ষ রিভিশন আবেদন দায়ের করতে পারে।

রিভিশন দায়েরের কারণ কি?

দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫ ধারা অনুযায়ী কোনো ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করা যাবে যদি-
ক. ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীলের বিধান না থাকলে এবং
খ. নিম্ন আদালত আইনগত ভুল করার কারণে ডিক্রি বা আদেশে ভুল হয়েছে এবং
গ. উক্ত ভুলের কারণে ন্যায়বিচার ব্যর্থ হলে রিভিশন দায়ের করা যাবে।
শুধুমাত্র আইনত ভুলের ক্ষেত্রে আদালত রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করবে না। যদি আইনগত ভুলটি ন্যায় বিচার বিঘ্ন করে, শুধুমাত্র আদালত তখনই রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করবে। উদাহরণ: সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারায় আদালত কর্তৃক প্রদত্ত কোন সিদ্ধান্ত ডিক্রি হলেও তার বিরুদ্ধে আপীল দায়ের করা যাবেনা। কারণ এই আইনের ৯ ধারায় বলা হয়েছে, এই ধারার অধীন প্রদত্ত কোন ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল বা রিভিউ দায়ের করা যাবেনা। সুতরাং এই ক্ষেত্রে রিভিশন করা যাবে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আদালত রিভিশন ক্ষমতা শুধুমাত্র তখনই প্রয়োগ করবে যখন নিম্ন আদালত ডিক্রি প্রদানে আইনগত ভুল করেছে এবং উক্ত আইনগত ভুলের কারণে ন্যায় বিচার ব্যর্থ হচ্ছে।

কিভাবে রিভিশন আদালত নির্ধারণ করতে হয়?

দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫ ধারা অনুযায়ী ২ (দুই) ধরণের আদালতের রিভিশন এখতিয়ার আছে।
১. হাইকোর্ট বিভাগের
২. জেলা জজ আদালতের
১১৫ (১) ধারায় হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন দায়ের সম্পর্কিত বিধান করা হয়েছে। ১১৫ (২) ধারায় জেলা জজের আদালতে রিভিশন দায়ের সম্পর্কিত বিধান করা হয়েছে। জেলা জজ রিভিশন মামলা হস্তান্তর করলে অতিরিক্ত জেলা জজও রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে এবং সেই ক্ষেত্রে জেলা জজের যে রিভিশন ক্ষমতা আছে তার সকল ক্ষমতা অতিরিক্ত জেলা জজের থাকবে [ধারা ১১৫(৩)]৷

কোন আদালতে রিভিশন আবেদন দায়ের করতে হয়?

কোন আদালতে রিভিশন দায়ের করতে হবে, তা মোকদ্দমার মূল্যমান অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয় না বরং ডিক্রি এবং আদেশের প্রকৃতি অনুযায়ী নির্ধারণ করতে হয়। আপীল কোথায় দায়ের করতে হবে তা
নির্ধারণ করতে হয় মোকদ্দমার মূল্যমান অনুযায়ী কিন্তু রিভিশন কোথায় দায়ের করতে হয় সেটা নির্ধারণ করতে মোকদ্দমার মূল্যমান বিবেচ্য বিষয় না। বরং রিভিশনের ক্ষেত্রে মূল বিবেচ্য বিষয় হলো আমরা কি আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিশন করছি নাকি আপীলঅযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করছি।

কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়?

যে আদালতই ডিক্রি প্রদান করুক না কেন, আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে সর্বদা রিভিশন দায়ের করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে। যেমন সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা জজ, বা জেলা জজের সকলের আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিশন করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে। এই ক্ষেত্রে কোন আদালত আপীলঅযোগ্য ডিক্রিটি দিয়েছে বা মোকদ্দমার মূল্যমান কত তা গুরুত্বপূর্ণ না। উদাহরণ: সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারায় যদি সহকারী জজ কোন ডিক্রী প্রদান করে, তাহলে উক্ত ডিক্রির বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন করতে হবে। কারণ ৯ ধারার ডিক্রীটি আপীলঅযোগ্য কিন্তু এর বিরুদ্ধে রিভিশন করা যায়। এই ক্ষেত্রে কিন্তু কোন আদালত ডিক্রি দিয়েছে বা মোকদ্দমার মূল্যমান বিবেচনা করা হয়নি বরং আপীলঅযোগ্য ডিক্রি হওয়ার কারণে রিভিশনটি হাইকোর্ট বিভাগে দায়ের করতে হবে।

কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়?

আপীলঅযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করা যেতে পারে হাইকোর্ট বিভাগে বা জেলা জজের নিকট। এখন হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন করবেন নাকি জেলা জজের নিকট রিভিশন করবেন, তা নির্ধারিত হবে কোন আদালত আপীলঅযোগ্য আদেশটি দিয়েছে, সেটার উপর ভিত্তি করে। যেমন সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ বা যুগ্ম জেলা জজ আপীলঅযোগ্য আদেশ দিলে, তার বিরুদ্ধে সর্বদা জেলা জজের নিকট রিভিশন দায়ের করতে হবে এবং জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ আপীলঅযোগ্য আদেশ দিলে তার বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন দায়ের করতে হবে। উদাহরণ: ৯ আদেশের অধীন সহকারী জজ মামলা খারিজের আদেশ দিলো। ৯ আদেশের অধীন মামলা খারিজের আদেশ আপীলঅযোগ্য আদেশ। সুতরাং রিভিশন করা যাবে। এই ক্ষেত্রে রিভিশন করা যেতে পারে জেলা জজের নিকট। কিন্তু যদি মামলা খারিজের আদেশটি জেলা জজ দিতো তাহলে রিভিশন করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে। এখানে কোন আদালত আপীলঅযোগ্য আদেশটি দিয়েছে সেটা বিবেচনা করা হয়েছে।

কখন দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যায়?

দেওয়ানী কার্যবিধির ১১৫(৪) ধারায় অনুমতি সাপেক্ষে রিভিশন সম্পর্কে বিধান করা হয়েছে। একমাত্র হাইকোর্ট বিভাগে অনুমতি সাপেক্ষে দ্বিতীয় দেওয়ানী রিভিশন দায়ের করা যায়। অর্থাৎ হাইকোর্ট বিভাগে দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করার ক্ষেত্রে অনুমতি নিতে হবে। একমাত্র জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজের রিভিশনে প্রদত্ত আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যায় । উদাহরণ: মনে করেন, মোকদ্দমার শুনানীর সময় বাদী অনুপস্থিত থাকার কারণে সহকারী জজ মোকদ্দমাটি খারিজের আদেশ প্রদান করে। মোকদ্দমা খারিজ আদেশ হলো আপীলঅযোগ্য আদেশ। বাদী উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে জেলা জজের নিকট রিভিশন দায়ের করে। জেলা জজ রিভিশনটি প্রত্যাখ্যান করে আদেশ প্রদান করে। এই ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমতি নিয়ে হাইকোর্ট বিভাগে দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যাবে। কিন্তু হাইকোর্ট বিভাগে প্রথম রিভিশন দায়ের করার ক্ষেত্রে অনুমতির প্রয়োজন নেই। যেমন সহকারী জজ সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারায় ডিক্রি দিলে, রিভিশন দায়ের করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে। যেহেতু রিভিশনটি প্রথমে হাইকোর্ট বিভাগে দায়ের করা হচ্ছে, তাই অনুমতি প্রয়োজন নেই। এখানে লক্ষ্যনীয় যে, দেওয়ানী কার্যবিধিতে দ্বিতীয় আপীলের কোন সুযোগ নেই। কিন্তু ফৌজদারী কার্যবিধিতে খালাস এবং অপর্যাপ্ত দণ্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় আপীলের সুযোগ আছে। দেওয়ানী কার্যবিধিতে অনুমতি সাপেক্ষে দ্বিতীয় রিভিশনের বিধান আছে। কিন্তু ফৌজদারী কার্যবিধিতে দ্বিতীয় রিভিশনের কোন সুযোগ নেই। দেওয়ানী কার্যবিধিতে রিভিউ এর বিধান আছে কিন্তু ফৌজদারীতে রিভিউ এর বিধান নেই।

কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয়?

তামাদি আইনে রিভিশন দায়েরর জন্য তামাদির মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়নি। কিন্তু এই ক্ষেত্রে প্রাক্টিস হলো আপীল দায়েরের সময় রিভিশন দায়েরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। অর্থাৎ হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন দায়ের করতে হবে ৯০ দিনে মধ্যে এবং জেলা জজের নিকট রিভিশন দায়ের করতে হবে ৩০ দিনের মধ্যে।

টপিকস 

রিভিউ কি? কোথায় রিভিউ আবেদন করতে হয়? কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিউ আবেদন করা যায়? রিভিউ করার কারণ কি? কত দিনের মধ্যে রিভিউ দায়ের করতে হয়? রিভিউ আবেদন প্রত্যাখ্যান এবং মঞ্জুর বিরুদ্ধে প্রতিকার কি? রিভিশন কি? রিভিশন দায়েরের কারণ কি? কিভাবে রিভিশন আদালত নির্ধারণ করতে হয়? কোন আদালতে রিভিশন আবেদন দায়ের করতে হয়? কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য ডিক্রির বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়? কোন আদালতে আপীলঅযোগ্য আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন দায়ের করতে হয়? কখন দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যায়? কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয়? 

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...