- Get link
- X
- Other Apps
দেওয়ানি মোকদ্দমার পক্ষসমূহ।
মোকদ্দমায় পক্ষভুক্ত কাকে বলে?
দেওয়ানি মোকদ্দমার প্রয়োজনীয় পক্ষ কাকে বলে?
দেওয়ানি মোকদ্দমার উপযুক্ত পক্ষ কাকে বলে?
ভুল বিবাদীর নামে মোকদ্দমা দায়ের করলে কি করনীয়?
কখন আদালত বাদী সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে?
কখন আদালত অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন করতে পারে?
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা কাকে বলে?
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমার শর্তসমূহ কি কি?
দেওয়ানী মোকদ্দমা বা মামলা দায়ের থেকে শুরু করে ডিক্রি জারি পর্যন্ত ধাপগুলো কি কি?
মোকদ্দমায় পক্ষভুক্ত কাকে বলে?
দেওয়ানি মোকদ্দমার প্রয়োজনীয় পক্ষ কাকে বলে?
দেওয়ানি মোকদ্দমার উপযুক্ত পক্ষ কাকে বলে?
ভুল বিবাদীর নামে মোকদ্দমা দায়ের করলে কি করনীয়?
কখন আদালত বাদী সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে?
কখন আদালত অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন করতে পারে?
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা কাকে বলে?
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমার শর্তসমূহ কি কি?
দেওয়ানী মোকদ্দমা বা মামলা দায়ের থেকে শুরু করে ডিক্রি জারি পর্যন্ত ধাপগুলো কি কি?
দেওয়ানি মোকদ্দমার পক্ষসমূহ
দেওয়ানী মোকদ্দমায় দুই ধরণের পক্ষ থাকে। যথা:
১. বাদী পক্ষ (Plaintiff )
২. বিবাদী পক্ষ |Defendants)
মোকদ্দমায় পক্ষভুক্ত [Joinder of Parties] কাকে বলে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ১নং আদেশে কতিপয় ব্যক্তি নির্দিষ্ট শর্তপূরণ সাপেক্ষে মোকদ্দমার পক্ষভুক্ত হতে পারে। মোকদ্দমার পক্ষভুক্তি ২ প্রকার যথা:
১. বাদীর পক্ষভুক্ত (Joinder of plaintiffs) এবং
২.বিবাদীর পক্ষভুক্তি (Joinder of defendants)
একটি মোকদ্দমায় একাধিক ব্যক্তিকে বাদী এবং বিবাদী হিসেবে অর্ন্তভুক্ত করা যেতে পারে। একটি মোকদ্দমায় সকল ব্যক্তি বাদী বা বিবাদী হিসেবে যুক্ত হতে পারে, যদি-
১. মোকদ্দমার প্রত্যেক বাদী বা বিবাদীর দাবীকৃত প্রতিকার একই কার্য বা লেনদেন থেকে উৎপত্তি হয় বা
২. মোকদ্দমাটি এমন যে, যদি এই ব্যক্তিরা (বাদী বা বিবাদী) পৃথক মোকদ্দমা দায়ের করে, তাহলে
আইন বা তথ্য সংক্রান্ত একটি সাধারণ প্রশ্নের উদ্ভব হবে। [আদেশ ১ (বিধি ১ এবং ৩)। উদাহরণ-১:
‘ক’ যৌথভাবে ‘খ’ এবং ‘গ’ এর সাথে ১০০ টিন তেল বিক্রয়ের চুক্তি করে । ‘ক’ পরবর্তীতে তা বিক্রয়ে অস্বীকার করে । এখানে ‘খ’ এবং ‘গ’ উভয়ের ক্ষতিপূরণ পাওয়ার অধিকার আছে যা একই কার্য (বিক্রয় চুক্তি) থেকে উদ্ভব হয়েছে । তাই ‘খ’ এবং ‘গ’ বাদী হিসাবে যৌথভাবে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারে । উদাহরণ-২: একটি বাস এবং একটি কার (গাড়ী) এর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ‘ক’ বাসের মালিক এবং ‘খ’ কারের মালিক । সংঘর্ষের ফলে একজন পথচারী, ‘গ’ আহত হয়। এই মোকদ্দমায়, ‘গ’ ‘ক’ এবং ‘খ’ কে বিবাদী করে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারে।
মোকদ্দমার প্রয়োজনীয় পক্ষ [Necessary parties] কাকে বলে? মোকদ্দমার উপযুক্ত পক্ষ [proper parties] কাকে বলে?
মোকদ্দমা গঠনে যার উপস্থিতি অপরিহার্য এবং যার উপস্থিতি ছাড়া কোন কার্যকরী ডিক্রি দেওয়া যায় না সেই হলো প্রয়োজনীয় পক্ষ। যার উপস্থিতি ছাড়া আদালত কার্যকরী কোন আদেশ দিতে পারে কিন্তু পূর্ণাঙ্গ এবং চূড়ান্ত রায় দিতে পারে না সেই হলো উপযুক্ত পক্ষ। উদাহরণ: সম্পত্তি বণ্টনের মোকদ্দমায়, উক্ত সম্পত্তির সকল অংশীদার হলো প্রয়োজনীয় পক্ষ। জমির মালিক দখল পুনরুদ্ধার করার জন্য ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করে। এখানে ভাড়াটিয়া এবং জমির মালিক প্রয়োজনীয় পক্ষ । কিন্তু সাব টেনান্ট (যাকে ভাড়াটিয়া বাড়ি ভাড়া দিয়েছিল) হলো উপযুক্ত পক্ষ।
অ-সংযুক্ত এবং অপসংযোগ পক্ষসমূহ [Non-joinder and mis-joinder of parties] কাকে বলে?
দেওয়ানি কার্যবিধির আদেশ ১ বিধি-৯ অনুযায়ী মোকদ্দমার প্রয়োজনীয় বা উপযুক্ত পক্ষকে মোকদ্দমায় পক্ষ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত না করলে, তাকে পক্ষসমূহের অ-সংযুক্ত [Non-joinder] বলে। প্রয়োজনীয় বা উপযুক্ত পক্ষ ছাড়া অন্যকোন ব্যক্তি যার প্রয়োজন নেই তাকে পক্ষভুক্ত করলে, সেটাকে পক্ষসমূহের অপসংযোগ [Mis joinder] বলে। কোন মোকদ্দমায় পক্ষসমূহের অ-সংযুক্ত এবং অপসংযোগ এর কারণে কোন মোকদ্দমা ব্যর্থ হবেনা [আদেশ ১, বিধি ৯]।
ভুল বিবাদীর নামে মোকদ্দমা দায়ের করলে কি করনীয়?
আদেশ-১ এর ১০ (১) বিধি অনুযায়ী মামলা দায়েরের পর আদালত বাদী সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে। অন্যদিকে আদেশ-১ এর ১০ (২) বিধি অনুযায়ী মামলা দায়েরের পর আদালত অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন করে প্রয়োজনীয় বা উপযুক্ত পক্ষ সংযুক্ত করার আদেশ দিতে পারে। মূলত ১০ বিধি আদালতকে মোকদ্দমার যেকোনো সময় পক্ষ সংশোধন করার ক্ষমতা দিয়েছে এবং এই ক্ষমতা আদালতের বিবেচনামূলক।
কখন আদালত বাদী সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে?
যখন বাদী হিসাবে ভুল ব্যক্তির নামে মোকদ্দমা দায়ের করা হয়েছে বা সঠিক বাদীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে কোন সন্দেহ আছে, তখন আদালত মোকদ্দমার যেকোনো পর্যায়ে অন্য যেকোনো ব্যক্তিকে বাদী হিসাবে সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে-
১. যদি মোকদ্দমাটি সরল বিশ্বাসপ্রসূত ভুলের মাধ্যমে দায়ের করা হয় বা
২. মোকদ্দমায় বিরোধের প্রকৃত বিষয় নির্ধারণ করার জন্য এটা প্রয়োজনীয় হয় [বিধি ১০(১)]
কখন আদালত অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন [Striking Out] করতে পারে?
আদালত মোকদ্দমার যে কোন পর্যায়ে যে কোন পক্ষের আবেদন অনুযায়ী অথবা বিনা আবেদনে এবং আদালতের নিকট সংগত মনে হলে, অসঙ্গতভাবে পক্ষভুক্ত বাদী বা বিবাদী কে বাদ দিতে এবং যে ব্যক্তিকে সংযুক্ত করা প্রয়োজন, তাকে যুক্ত করতে আদেশ দিতে পারে । এটা হলো অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন করা [বিধি ১০(২)]।
এখানে জেনে রাখা ভালো যে, নতুন ভাবে বিবাদী সংযোজিত হলে আরজি সংশোধন করতে হয় । [বিধি ১০ (৪)]। যে ব্যক্তিকে নতুনভাবে বিবাদীরুপে মোকদ্দমায় যুক্ত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে আইনগত কার্যক্রম আরম্ভ হয়েছে বলে গণ্য হবে যখন সে সমন প্রাপ্ত হয়েছে তখন থেকে। [বিধি ১০(৫)]
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা কাকে বলে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ১ আদেশের ৮ বিধিতে প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণ নিয়ম হলো, মোকদ্দমার বিষয়বস্তুতে স্বার্থ রয়েছে এমন সকল ব্যক্তি উক্ত মোকদ্দমায় বাদী বা বিবাদী হিসেবে যুক্ত হবে। কিন্তু ১ নং আদেশের ৮ নং বিধি এই নিয়মের একটি ব্যতিক্রম। ৮ নং বিধি অনুযায়ী মোকদ্দমার বিষয়বস্তুতে একাধিক ব্যক্তির স্বার্থ জড়িত থাকলে, উক্ত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ আদালতের অনুমতি নিয়ে বা আদালতের ইচ্ছায় সকল স্বার্থবান ব্যক্তির পক্ষে মোকদ্দমা চালাইতে বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে। কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ একই রকমের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যাপারে সবার পক্ষে মোকদ্দমা দাখিল করলে বা জবাব প্রদান করলে, উক্ত মোকদ্দমাকে প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা বলে ।
প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমার শর্তসমূহ কি কি?
১. মোকদ্দমার পক্ষ অবশ্যই অনেক বা একের অধিক হতে হবে;
২. তাদের মোকদ্দমায় অবশ্যই একই স্বার্থ থাকতে হবে;
৩. আদালতের নিকট হতে অনুমতি নিতে হবে। এটা বাধ্যতামূলক;
৪. সকল পক্ষকে উক্ত মোকদ্দমা দায়ের সম্পর্কে বাদীর খরচে নোটিশ দিতে হবে।
অর্থাৎ প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা দায়ের করতে হলে বা জবাব দিতে হলে, প্রমাণ করতে হবে যে, কতিপয় ব্যক্তিদের উক্ত মোকদ্দমার বিষয় বস্তুতে একই স্বার্থ বা সাধারণ স্বার্থ বা অভিন্ন স্বার্থ ছিল। প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমার বৈধতার জন্য আদালতের অনুমতি আবশ্যক।
দেওয়ানী মোকদ্দমা বা মামলা দায়ের থেকে শুরু করে ডিক্রি জারি পর্যন্ত ধাপগুলো কি কি?
মোকদ্দমা দায়ের
১. আরজি দাখিল:
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ ধারায় এবং ৪ আদেশ অনুযায়ী প্রত্যেক দেওয়ানী মোকদ্দমা আরজি দাখিলের মাধ্যমে দায়ের করতে হবে (আদেশ ৬ এবং ৭)
২. সমন প্রদান:
সমন প্রদানের মাধ্যমে বিবাদীকে বিষয়টি জানানো হয় এবং লিখিত জবাব দাখিলের জন্য আহ্বান করা হয় (আদেশ ৫]
৩. লিখিত জবাব দাখিল:
বিবাদী কর্তৃক লিখিত জবাব দাখিল করা হয় এবং বাদীর দাবীর জবাব প্রদান। [আদেশ ৬ ও ৮]
৪. মধ্যস্থতার জন্য প্রেরণ:
লিখিত জবাব দাখিলের পর উভয় পক্ষ হাজির হলে, আদালত মোকদ্দমাটির শুনানী মুলতুবি রেখে মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তির জন্য মধ্যস্থতাকারীর নিকট প্রেরণ করতে পারে এবং মোকদ্দমাটি মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হলে উক্ত নিষ্পত্তি অনুসারে আদালত ডিক্রি বা আদেশ প্রদান করবে [ধারা ৮৯ক]
৫. পক্ষগণ হাজির না হলে করণীয়:
মোকদ্দমার পক্ষ হাজির না হলে আদালত ৯ আদেশে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারে।
বিচারপূর্ব কার্যধারা
৬. আদালত কর্তৃক পক্ষগণের জবানবন্দী গ্রহণ:
মধ্যস্থতা ব্যর্থ হলে মধ্যস্থতার পূর্বে মোকদ্দমাটি যে অবস্থায় ছিল সেখান থেকে শুরু হবে এবং আদালত প্রথম শুনানীর দিন নির্ধারণ করে দিবে। পক্ষগণের মধ্যেকার প্রকৃত বিরোধ নির্ধারণ করতে প্রথম শুনানীর দিন আদালত উভয় পক্ষের জবানবন্দি গ্রহণ করবে এবং প্লিডিংসে উল্লেখিত কোন দাবী বা অভিযোগ কোন পক্ষ স্বীকার করে কিনা সেটা বিবেচনা করবে (আদেশ ১০]।
৭. বিচার্য বিষয় গঠন:
প্রথম শুনানীর সময় পক্ষগণ যে সকল বিষয়ে সম্মত হতে ব্যর্থ হলো বা যদি কোন বিষয়ে সম্মত না হয়, তাহলে আদালত যে সকল বিচার্য বিষয়ের উপর মোকদ্দমাটির সঠিক সিদ্ধান্ত নির্ভর করে বলে প্রতীয়মান, সেই গুলোর উপর ভিত্তি করে বিচার্য বিষয় প্রণয়ন করবে (আদেশ ১৪]
৮. প্রথম শুনানিতে রায় ঘোষণা:
যেক্ষেত্রে মোকদ্দমার প্রথম শুনানীর দিন এটা প্রতীয়মান হয় যে, পক্ষগণের মধ্যে কোন বিচার্য বিষয় নেই, সেই ক্ষেত্রে আদালত রায় ঘোষণা করতে পারে। কিন্তু বিচার্য বিষয় থাকলে, আদালত ৩০ ধারা অনুসরণ করবে এবং সাক্ষীর প্রতি হাজির হওয়ার জন্য সমন প্রদান বা দলিল দাখিল বা প্রকাশ বা দলিল পরিদর্শন ইত্যাদি আদেশ প্রদান করতে পারে [আদেশ ১৫, ১৬, ১১, ১২ ও ধারা ৩০ থেকে ৩২]
৯. অন্তর্বর্তীকালীন নিষেধাজ্ঞা:
মোকদ্দমার যেকোন কার্যধারায় আদালত অন্তবর্তীকালীন আদেশ যেমন অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, রায়ের পূর্বে আটক, রায়ের পূর্বে ক্রোকে, কমিশন ইত্যাদি ইস্যু করতে পারে [আদেশ ২৬, ৩৮, ৩৯, ৪০ ইত্যাদি]।
বিচার পর্ব কার্যধারা
১০. মোকদ্দমার শুনানী:
দাবী প্রমাণ করার জন্য বাদী বক্তব্য প্রদান শুরু করবে, সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণ ও সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করা, সাক্ষীদের জেরা ও পুনঃজবানবন্দি গ্রহণ, মৌখিক যুক্তিতর্ক বা লিখিত যুক্তিতর্ক প্রদান এবং যুক্তিতর্ক সমাপ্ত করা।
১১. রায় ঘোষণা:
২০ আদেশের ১ থেকে ৫ বিধি অনুসারে আদালত রায় ঘোষণা করতে পারে এবং ডিক্রি ও আদেশ প্রণয়ন করবে।
১২. ডিক্রি জারি:
২১ আদেশ উল্লেখিত পন্থায় ডিক্রি জারির জন্য আবেদন করা।
এই হচ্ছে দেওয়ানী মামলা দায়ের থেকে শুরু করে ডিক্রি জারি পর্যন্ত ধাপগুলো।
টপিকস
দেওয়ানি মোকদ্দমার পক্ষসমূহ। মোকদ্দমায় পক্ষভুক্ত কাকে বলে? দেওয়ানি মোকদ্দমার প্রয়োজনীয় পক্ষ কাকে বলে? দেওয়ানি মোকদ্দমার উপযুক্ত পক্ষ কাকে বলে? ভুল বিবাদীর নামে মোকদ্দমা দায়ের করলে কি করনীয়? কখন আদালত বাদী সংযুক্ত বা স্থলাভিষিক্ত করার আদেশ দিতে পারে? কখন আদালত অপ্রয়োজনীয় পক্ষ কর্তন করতে পারে? প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা কাকে বলে? প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমার শর্তসমূহ কি কি? দেওয়ানী মোকদ্দমা বা মামলা দায়ের থেকে শুরু করে ডিক্রি জারি পর্যন্ত ধাপগুলো কি কি?
ইউটিউব ভিডিও - দেওয়ানি মোকদ্দমার পক্ষসমূহ Parties Civil Suits প্রতিনিধিত্বমূলক মোকদ্দমা