Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

ডিক্রি এবং আদেশ জারি মামলা

ডিক্রি বা আদেশ জারি কাকে বলে?
কোন আদালত ডিক্রি জারি করতে পারে?
কিভাবে ডিক্রি জারির জন্য অন্য আদালতে স্থানান্তর করা যায়?
বিচারকের আদেশপত্র বা অনুরোধলিপি [Precept] কাকে বলে?
Garnishee order বা গার্নিশি আদেশ কাকে বলে?
ডিক্রি জারির সময়সীমা কতদিন?
ডিক্রি জারির প্রথম আবেদন বা জারি মামলা দায়েরের মেয়াদ কত বছর?
ডিক্রির সত্যায়িত কপি নিবন্ধিত হলে ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ কত বছর?
কোন ক্ষেত্রে ডিক্রি জারির মামলা করলে নোটিশ দিতে হবে?

ডিক্রি এবং আদেশ জারি [Execution of Decrees and Orders]

ডিক্রি বা আদেশ জারি কাকে বলে? 

সাধারণ অর্থে জারি অর্থ হলো আদালতের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোন ডিক্রি বা আদেশ বলবৎ করা যেন ডিক্রিদার ডিক্রির ফল ভোগ করতে পারে। ডিক্রি জারির জন্য যে আবেদন করা হয় তা জারি মামলা নামে পরিচিত। দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৬ থেকে ৭৪ ধারা এবং ১৩৫ক জারির সময় এবং পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ বিধি বিধান আলোকপাত করেছে এবং আদেশ ২১ এর ১০৩টি বিধি আছে যেগুলো জারির পদ্ধতি এবং পন্থার বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে।

কোন আদালত ডিক্রি জারি করতে পারে?


৩৮ ধারায় অনুযায়ী একটি ডিক্রি জারি বা বলবৎ করতে পারে-

১. যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছে, সেই আদালত কিংবা

২. যে আদালতে তা জারি করার জন্য প্রেরিত হয়েছে, সেই আদালত।

৩৭ ধারা অনুযায়ী যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছে’ অর্থ হলো প্রথম বা আদি আদালত বা বিচারিক আদালত। কোন ডিক্রি বিচারিক আদালত, আপীল আদালত বা রিভিশন আদালত যে আদালত কর্তৃক প্রদত্ত হোক না কেন, ডিক্রি জারির আবেদন করতে হবে প্রথম বা আদি আদালতে বা বিচারিক আদালতে যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছে বা যে আদালতে তা জারির জন্য প্রেরিত হয়েছে। অন্যদিকে ২১ আদেশের ১০ বিধিতে বলা হয়েছে ডিক্রি জারির আবেদন করতে হবে-

ক. ডিক্রিদানকারী আদালতে

খ. এই মর্মে নিয়োগকৃত অফিসারের নিকট

গ. যে আদালতে ডিক্রি প্রেরন করা হয়েছে, সেই আদালতে বা কর্মকর্তার নিকট ডিক্রি জারির আবেদন দায়ের করতে হবে।

কিভাবে ডিক্রি জারির জন্য অন্য আদালতে স্থানান্তর করা যায়?

ধারা-৩৯ অনুযায়ী কোন ডিক্রিদানকারী আদালত ডিক্রিদারের আবেদনক্রমে বা নিজের ইচ্ছায় উক্ত ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য অন্য আদালতে প্রেরণ করতে পারে।

ক. যার বিরুদ্ধে ডিক্রি প্রদান করা হয়েছে তিনি যদি উক্ত অন্য আদালতের স্থানীয় সীমারেখার মধ্যে স্বেচ্ছায় বসবাস করে কিংবা ব্যবসা পরিচালনা করে;

খ. যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছে, সেই আদালতের স্থানীয় এখতিয়ারের মধ্যে ডিক্রির দাবি পূরণের জন্য পর্যাপ্ত সম্পত্তি না থাকলে এবং অন্য আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমায় তার সম্পত্তি থাকে।

গ. ডিক্রিতে ডিক্রি দানকারী আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমারেখার বাহিরে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয় বা প্রদানের জন্য নির্দেশ থাকলে।

ঘ. ডিক্রি দানকারী অন্য কোন কারণে ডিক্রিটি অন্য আদালতে প্রেরণ করা প্রয়োজনীয় মনে করলে ডিক্রি বাস্তবায়নের জন্য অন্য আদালতে প্রেরণ করতে পারে।

বিচারকের আদেশপত্র বা অনুরোধলিপি [Precept] কাকে বলে?

Precept অর্থ হলো বিচারকের আদেশপত্র বা নির্দেশাজ্ঞা বা অনুরোধলিপি। দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৬ ধারায় Precept সম্পর্কিত বিধান করা হয়েছে। ডিক্রিদারের আবেদনক্রমে ডিক্রি প্রদানকারী আদালত উপযুক্ত মনে করলে অন্য কোনো এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতকে ডিক্রিটি জারি করার অনুরোধ করতে পারে এবং এইরুপ আদালত ডিক্রিজারি করতে এবং অনুরোধপত্রে নির্ধারিত দেনাদারের সম্পত্তি ক্রোক করতে পারে। যে আদালতকে অনুরোধ জানানো হয়েছে, সেই আদালত ডিক্রিজারির ব্যাপারে সম্পত্তি ক্রোকের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসারে সম্পত্তি ক্রোক করবে। ডিক্রিপ্রদানকারী আদালত সময় বাড়িয়ে না দিলে, অথবা যে-আদালতকে অনুরোধ জানানো হয়েছে, সেই আদালতের নিকট ডিক্রি হস্তান্তর না করা হলে এবং ডিক্রিদার সম্পত্তি বিক্রয়ের আবেদন না করলে বিচারকের আদেশপত্র বা অনুরোধলিপি-অনুসারে কোনো ক্রোক ২ (দুই) মাসের অধিককাল বলবৎ থাকবে না।

Garnishee order বা গার্নিশি আদেশ কাকে বলে?

“Garnishee” বা গার্নিশি অর্থ হলো দায়িকের দেনাদার। গার্নিশি হলো এমন ব্যক্তি যে দায়িককে ঋণ পরিশোধ করতে দায়ী বা দায়িককে কোন অস্থাবর সম্পত্তি অর্পণ করতে দায়ী। গার্নিশি আদেশ হলো ডিক্রি জারিকারী আদালত কর্তৃক প্রদত্ত এমন একটি আদেশ যেখানে গার্নিশিকে আদেশ দেওয়া হয় সে যেন দায়িককে অর্থ পরিশোধ না করে কারণ দায়িক, গার্নিশার বা ডিক্রিদারের নিকট ঋণী। দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এর ২১ আদেশের ৪৬A হতে ৪৬H পর্যন্ত গার্নিশি সম্পর্কিত বিধান করা হয়েছে। উদাহরণ: B, A -এর নিকট ১০০০ টাকা পাবে। C, B-এর নিকট ১০০০ টাকা পাবে। ১০০০ টাকা আদায় করার জন্য C. B-এর বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করে এবং ডিক্রিপ্রাপ্ত হয়। গার্নিশি অদেশ দ্বারা আদালত A কে আদেশ দিতে পারে B, A এর নিকট যে ১০০০ টাকা পাবে সেই টাকা A যেন B কে পরিশোধ না করে বরং B কে পরিশোধ করার পরিবর্তে C-কে পরিশোধ করবে কারণ C, B-এর নিকট একই পরিমাণ অর্থ পাবে। এখানে B হলো দায়িক এবং A হলো Garnishee বা দায়িকের দায়িক অর্থাৎ B এর দায়িক হলো A এবং C হলো ডিক্রিদার। গানিশি আদেশের জন্য আবেদন করবে C।

ডিক্রি জারির সময়সীমা কতদিন?

জারির মামলা দায়েরের তামাদির মেয়াদ অর্থাৎ ডিক্রি জারির আবেদন কত সময়ের মধ্যে দায়ের করতে হবে তা তামাদি আইনের ১৮২ এবং ১৮৩ অনুচ্ছেদে অনুযায়ী নির্ধারণ করতে হয়। তামাদি আইনের ১৮২ এবং ১৮৩ অনুচ্ছেদে ডিক্রি জারির প্রাথমিক বা প্রথম দরখাস্ত দায়েরের তামাদির মেয়াদ উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যদিকে দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৮ ধারায় ডিক্রি জারির নতুন আবেদন (fresh application) দায়েরের তামাদির সর্বোচ্চ মেয়াদ উল্লেখ করা হয়েছে।

ডিক্রি জারির প্রথম আবেদন বা জারি মামলা দায়েরের মেয়াদ কত বছর?

তামাদি আইনের ১৮২ অনুচ্ছেদের অধীন ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ ৩ বৎসর। অর্থাৎ ১৮২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ডিক্রি প্রদানের তারিখ হতে ৩ বৎসরের মধ্যে ডিক্রিদার ডিক্রি জারির প্রথম আবেদন করবে। অর্থাৎ জারি মামলা দায়েরের তামাদির মেয়াদ ৩ বৎসর।

ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দায়েরের সর্বোচ্চ মেয়াদ কত বছর?

দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৮ ধারা ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দাখিল করার সর্বোচ্চ মেয়াদ নির্ধারণ করে দিয়েছে। ৪৮ ধারায় বিধান করা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞার ডিক্রি ব্যতীত যখন অন্যকোন ডিক্রি জারির আবেদন করা হয়, একই ডিক্রি জারি করার জন্য ১২ বৎসর অতিবাহিত হওয়ার পর দায়েরকৃত কোন নতুন আবেদনের ভিত্তিতে কোন আদেশ দিবেনা। সুতরাং ৪৮ ধারা অনুযায়ী ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দাখিল করার সর্বোচ্চ মেয়াদ ১২ বৎসর। নিয়মটি হলো ডিক্রি প্রদানের পর ৩ বৎসরের মধ্যে ডিক্রি জারির প্রথম দরখাস্ত বা জারি মামলা দায়ের করতে হবে। ৩ বৎসরের মধ্যে জারি মামলা দায়ের করার পর, পরবর্তীতে ১২ বৎসর পর্যন্ত ডিক্রিদার যে কোনো সংখ্যক ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দায়ের করতে পারে। ১২ বছর পরও ডিক্রি জারির নতুন দরখাস্ত দায়ের করা যায় এবং আদালত ডিক্রি জারির আদেশ দিতে পারে যদি দেনাদার প্রবঞ্চনা কিংবা শক্তি প্রয়োগের দ্বারা ডিক্রি জারিতে বাধা প্রদান করে।

 ডিক্রির সত্যায়িত কপি নিবন্ধিত হলে ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ কত বছর?

যেক্ষেত্রে ডিক্রি বা আদেশের সত্যায়িত কপি নিবন্ধিত, সেই ক্ষেত্রে ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ ৬ বৎসর (তামাদি আইন, ১৯০৮, ১৮২ অনুচ্ছেদ)।

কোন ক্ষেত্রে ডিক্রি জারির মামলা করলে নোটিশ দিতে হবে?

আদেশ ২১, বিধি ২২ অনুযায়ী নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ডিক্রি জারির মামলা করলে বা ডিক্রি জারির আবেদন করলে নোটিশ দিতে হবে যে কেন তার বিরুদ্ধে ডিক্রি জারি করা হবে না তার কারণ দর্শানোর জন্য।

১. ডিক্রি প্রদানের ২ বৎসর পর ডিক্রি জারির মামলা করলে; বা

২. কোন পক্ষের বৈধ প্রতিনিধির বিরুদ্ধে ডিক্রি জারির আবেদন করলে; বা

৩. কোন বিদেশী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ডিক্রি জারির আবেদন করলে নোটিশ দিতে হবে।

সংক্ষেপে ডিক্রি জারি সংক্রান্ত যে বিষয়গুলি জানা দরকার তা হলো ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ তামাদি আইনের ১৮২ অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে এবং ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দাখিলের তামাদির মেয়াদ দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৮ ধারায় বলা হয়েছে। ডিক্রি জারির মামলা দায়েরের তামাদির মেয়াদ বা ডিক্রি জারির প্রথম আবেদন দাখিল করার তামাদির মেয়াদ ডিক্রি প্রদানের তারিখ হতে ৩ বৎসর। ডিক্রি জারির নতুন আবেদন দায়ের করার সর্বোচ্চ মেয়াদ ১২ বৎসর। তবে এক দরখাস্ত দাখিল হতে অন্য দরখাস্ত দাখিলের মধ্যেকার সময়ের পার্থক্য ৩ বৎসরের বেশি হবেনা।১২ বছর পরও ডিক্রি জারির নতুন দরখাস্ত দায়ের করা যায় এবং আদালত ডিক্রি জারির আদেশ দিতে পারে যদি দেনাদার প্রবঞ্চনা কিংবা শক্তি প্রয়োগের দ্বারা ডিক্রি জারিতে বাধা প্রদান করে। দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৮ ধারা নিষেধাজ্ঞার ডিক্রি জারির আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। যেক্ষেত্রে কোন ডিক্রি সংশোধন করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে ডিক্রি জারির দরখাস্ত সংশোধনের তারিখ হতে ৩ বছরের মধ্যে দায়ের করতে হবে। (তামাদি আইন, অনুচ্ছেদ ১৮২ (৫)। অন্যদিকে তামাদি আইনের ১৮৩ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক সাধারণ আদিম দেওয়ানী এখতিয়ার প্রয়োগকালে প্রদত্ত রায়, ডিক্রি বা আদেশ অথবা‌ সুপ্রীম কোর্টের আদেশ কার্যকর করার জন্য ১২ বছরের মধ্যে দরখাস্ত দাখিল করতে হবে। উদাহরণ: যেমন আপনি ডিক্রি জারির মামলা করলেন ডিক্রি প্রদানের তারিখ হতে ৩ বৎসরের মধ্যে । ডিক্রি জারির মামলা দায়ের করার পর যদি ডিক্রি জারির কোন নতুন আবেদন দাখিল করার প্রয়োজন পড়ে তাহলে ১২ বৎসরের মধ্যে যেকোনো সংখ্যক নতুন আবেদন দাখিল করা যাবে।

টপিকস 

ডিক্রি বা আদেশ জারি কাকে বলে? কোন আদালত ডিক্রি জারি করতে পারে? কিভাবে ডিক্রি জারির জন্য অন্য আদালতে স্থানান্তর করা যায়? বিচারকের আদেশপত্র বা অনুরোধলিপি [Precept] কাকে বলে? Garnishee order বা গার্নিশি আদেশ কাকে বলে? ডিক্রি জারির সময়সীমা কতদিন? ডিক্রি জারির প্রথম আবেদন বা জারি মামলা দায়েরের মেয়াদ কত বছর? ডিক্রির সত্যায়িত কপি নিবন্ধিত হলে ডিক্রি জারির তামাদির মেয়াদ কত বছর? কোন ক্ষেত্রে ডিক্রি জারির মামলা করলে নোটিশ দিতে হবে? 

ইউটিউব ভিডিও - ডিক্রি এবং আদেশ জারি মামলা 

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a