- Get link
- X
- Other Apps
দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ।
বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার?
ডিক্রি কি?
ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি?
ডিক্রি বলে বিবেচিত বা Deemed Decree কাকে বলে?
২(২) ধারা অনুযায়ী কোন সিদ্ধান্তগুলো ডিক্রি না?
প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
প্রাথমিক ডিক্রি কি কি?
চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য কি?
রায় কাকে বলে?
ডিক্রিদার কাকে বলে?
দায়িক কাকে বলে?
সরকারী উকিল কাকে বলে?
আইনানুগ প্রতিনিধি কাকে বলে?
জজ কাকে বলে?
মধ্যবর্তী মুনাফা কাকে বলে?
বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার?
ডিক্রি কি?
ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি?
ডিক্রি বলে বিবেচিত বা Deemed Decree কাকে বলে?
২(২) ধারা অনুযায়ী কোন সিদ্ধান্তগুলো ডিক্রি না?
প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
প্রাথমিক ডিক্রি কি কি?
চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য কি?
রায় কাকে বলে?
ডিক্রিদার কাকে বলে?
দায়িক কাকে বলে?
সরকারী উকিল কাকে বলে?
আইনানুগ প্রতিনিধি কাকে বলে?
জজ কাকে বলে?
মধ্যবর্তী মুনাফা কাকে বলে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ।
বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার?
ডিক্রি কি?
ডিক্রি হলো আদালতের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত যেটা চূড়ান্তভাবে মোকদ্দমার বিতর্কিত সমগ্র বা যে কোন বিষয় সম্পর্কে পক্ষসমূহের অধিকার নির্ধারণ করে।
ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি?
২(২) ধারা অনুযায়ী আদালতের কোন সিদ্ধান্ত ডিক্রি হতে হলে নিম্নলিখিত শর্তপূরণ করতে হবে-
ডিক্রির আবশ্যিক শর্তসমূহ:
i.অবশ্যই একটি বিচারিক সিদ্ধান্ত থাকতে হবে।
ii. এমন বিচারিক সিদ্ধান্তের আনুষ্ঠানিক অভিব্যক্তি থাকতে হবে।
iii. এমন আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত অবশ্যই কোন মোকদ্দমায় প্রদত্ত হতে হবে।
iv. এমন সিদ্ধান্ত মোকদ্দমায় বিরোধীয় সকল বা কোন একটি বিষয়ে পক্ষগণের অধিকার নির্ধারণ করবে।
v. এমন নির্ধারণ অবশ্যই চূড়ান্ত প্রকৃতির হতে হবে।
উদাহরণ: ‘ক’ ‘খ’ এর বিরুদ্ধে একটি বিক্রয় চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য মোকদ্দমা দায়ের করে। আদালত বিচার শেষে সিদ্ধান্ত দেয় যে, ‘খ’ ‘ক’ কে বিক্রয় চুক্তি অনুযায়ী জমিটি অর্পণ করবে। যেহেতু আদালতের এই সিদ্ধান্ত পক্ষসমূহের বিরোধ নির্ণয় করেছে, তাই এটা একটি ডিক্রি।
ডিক্রি বলে বিবেচিত বা Deemed Decree কাকে বলে?
আদালতের যে সকল সিদ্ধান্ত ২(২) ধারার শর্তপূরণ করেনা সেগুলো ডিক্রি বলে গণ্য হবেনা। কিন্তু দেওয়ানী কার্যবিধির অধীন কিছু নির্দিষ্ট আদেশ এবং সিদ্ধান্ত ২(২) ধারার শর্তপূরণ না করলেও, সেগুলো ডিক্রি বলে বিবেচিত হবে যা Deemed Decree নামে পরিচিত। ২(২) ধারায় বলা হয়েছে, “আরজি প্রত্যাখ্যান এবং ১৪৪ ধারায় বর্ণিত প্রত্যার্পন বিষয়ক কোন প্রশ্ন নির্ধারণও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে। ২(২) ধারার শর্তপূরণ না করলেও, সেগুলো ডিক্রি বলে গণ্য হয়। কারণ ২(২) ধারায় এগুলোকে ডিক্রি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সুতরাং ২ (২) ধারা অনুযায়ী নিম্নলিখিত দুইটি সিদ্ধান্তও ডিক্রি বলে গণ্য হবে।
১. আরজি প্রত্যাখ্যান [Rejection of Plaint) এর সিদ্ধান্ত
২. প্রত্যর্পণ (Restitution) বিষয়ে আদালতের কোন সিদ্ধান্ত
আরজি প্রত্যাখ্যান এর সিদ্ধান্ত:
আদালত কর্তৃক আরজি প্রত্যাখ্যান বা নাকচের সিদ্ধান্ত ২(২) ধারা অনুযায়ী ডিক্রি। অর্থাৎ আদেশ ৭ এর ১১ বিধিতে উল্লেখিত কোনো কারণে যেমন আরজিতে মামলার কারণ উল্লেখ না থাকলে, মোকদ্দমাটি আইন দ্বারা বারিত হলে আদালত আরজি প্রত্যাখ্যানের আদেশ দিতে পারে। আদালতের আরজি প্রত্যাখ্যানের বা নাকচের এই আদেশ ডিক্রি বলে গণ্য হবে।
প্রত্যর্পণ (Restitution) বিষয়ে আদালতের কোন সিদ্ধান্ত:
সিভিল প্রসিডিউর কোডের ১৪৪ ধারার অধীন প্রত্যর্পণ বিষয়ে আদালতের কোন সিদ্ধান্ত হলো ডিক্রি। কোন জিনিস তার প্রকৃত মালিককে ফেরত দেওয়ার পন্থা হলো প্রত্যর্পণ। প্রত্যর্পণ এর নীতি হলো এই যে, ডিক্রি সংশোধন বা বাতিলের সময়, ভুল ডিক্রি থেকে মোকদ্দমার যে পক্ষ কোন কিছু লাভ গ্রহণ করেছে সেই পক্ষ অপর পক্ষকে তাই প্রত্যর্পণ বা ফিরিয়ে দিবে যা অপর পক্ষ উক্ত ভুল ডিক্রির জন্য হারিয়েছিল। আদালতের ডিক্রিজারিতে যে-সম্পত্তির দখল গ্রহণ করা হয়, ডিক্রি বাতিল হলে দেওয়ানী কার্যবিধির ১৪৪ ধারা অনুসারে ওই সম্পত্তির দখল প্রত্যর্পণ করতে হয় সেই ব্যক্তির নিকট যে ডিক্রি জারিতে উক্ত সম্পত্তির দখল হারিয়েছিল। কোন পক্ষের আবেদনক্রমে আদালত প্রত্যর্পণের আদেশ দিতে পারে। এমন আদেশ দেওয়ানী কার্যবিধির ২ (২) ধারা অনুযায়ী ডিক্রি বলে গণ্য হবে।
২(২) ধারা অনুযায়ী কোন সিদ্ধান্তগুলো ডিক্রি না?
২(২) ধারা অনুযায়ী নিম্নলিখিত দুইটি সিদ্ধান্ত ডিক্রি হিসাবে উল্লেখ করা হয়নি।
১. যে কোন বিচারিক সিদ্ধান্ত বা আদালতের আদেশ যার বিরুদ্ধে আদেশ হিসেবে আপীল করা যায়। অর্থাৎ আপীলযোগ্য আদেশ ডিক্রি বলে গণ্য হবেনা। কোন কোন আদেশগুলো আপীলযোগ্য তা দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৩ আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন: অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ, আরজি ফেরতের আদেশ ইত্যাদি আপীলযোগ্য আদেশ।
২. ব্যর্থতার কারণে কোন খারিজ আদেশ যেমন: শুনানীর জন্য নির্ধারিত দিনে বাদী হাজির না হলে আদালত মোকদ্দমা খারিজের আদেশ দিলো। এটা আদেশ কিন্তু ডিক্রি না।
ডিক্রির প্রকারভেদ: প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
২(২) ধারায় ডিক্রির সংজ্ঞায় প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি উল্লেখ করা হয়েছে এবং ২(২) ধারার ব্যাখ্যায় প্রাথমিক ডিক্রি এবং চূড়ান্ত ডিক্রির সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এবং আংশিক প্রাথমিক এবং আংশিক চূড়ান্ত ডিক্রির উল্লেখ করা হয়েছে। ২(২) ধারার ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ডিক্রি তখনই প্রাথমিক হয়, যখন মোকদ্দমার চূড়ান্ত নিষ্পত্তির জন্য আরও ব্যবস্থা গ্রহণের দরকার থাকে। যখন এমন বিচারিক সিদ্ধান্ত চূড়ান্তভাবে মোকদ্দমা নিষ্পত্তি করে, তখন এটা চূড়ান্ত ডিক্রি। এটা আংশিকভাবে প্রাথমিক এবং আংশিকভাবে চূড়ান্ত হতে পারে।
প্রাথমিক ডিক্রি কি কি?
ক. দখল এবং মধ্যবর্তীকালীন মুনফার ডিক্রি (আদেশ ২০ বিধি ১২)
খ. অগ্রক্রয়ের মোকদ্দমায় ডিক্রি (আদেশ ২০ বিধি ১৪)
গ. পার্টনারশীপ বিলোপ মোকদ্দমার ডিক্রি (আদেশ ২০ বিধি ১৫)
ঘ. মালিক এবং প্রতিনিধির মধ্যে হিসাব সংক্রান্ত মোকদ্দমার ডিক্রি (আদেশ ২০ বিধি ১৬)
ঙ. বাটোয়ারা এবং পৃথক দখলের জন্য মোকদ্দমার ডিক্রি (আদেশ ২০ বিধি ১৮)
চ. বন্ধকি সম্পত্তি উদ্ধারের অধিকার হরণের [foreclosure] মোকদ্দমা (আদেশ ৩৪ বিধি ২ থেকে ৩)
ছ. বন্ধকি সম্পত্তি বিক্রয়ের মোকদ্দমা (আদেশ ৩৪ বিধি ৪ থেকে ৫)
জ. বন্ধকি সম্পত্তি উদ্ধারের [redemption] মোকদ্দমা (আদেশ ৩৪ বিধি ৭ থেকে ৮)
চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে?
মামলা যখন চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়, তখন তাকে চূড়ান্ত ডিক্রি বলে। একটি ডিক্রি ২টি উপায়ে চূড়ান্ত হতে পারে যথা;
i.উক্ত ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীলের জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোন আপীল করা হয়নি বা বিষয়টি উচ্চ আদালত নিষ্পত্তি করেছে; এবং
ii.ডিক্রি প্রদানকারী আদালত ডিক্রিটি চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করলে।
ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য কি?
ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য হলো ডিক্রি চূড়ান্তভাবে মামলার পক্ষদ্বয়ের অধিকার এবং কর্তব্য নির্ধারণ করে। কিন্তু আদেশ মামলার পক্ষদ্বয়ের অধিকার এবং কর্তব্য চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করতে পারে আবার নাও পারে। প্রত্যেক ডিক্রি আপীলযোগ্য (শর্তাধীন)। কিন্তু সাধারণত আদেশ আপীলযোগ্য না। শুধুমাত্র সেই সকল আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যায়, যে গুলোকে দেওয়ানী কার্যবিধির ৪৩ আদেশে বা ১০৪ ধারায় আপীলযোগ্য আদেশ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণত আরজিতে যে বিষয়ে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে সেই বিষয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত হলো ডিক্রি এবং পিটিশন বা দরখাস্ত দায়েরের মাধ্যমে যে বিষয়ে আদালতের কোন সিদ্ধান্ত চাওয়া হয়েছে সেটা হলো আদেশ [Abdul Hamid vs. Abdul Jayar (33 DLR 341)
রায় Judgment কাকে বলে?
ধারা ২(৯) অনুযায়ী রায় বলতে ডিক্রি বা আদেশের যুক্তি হিসেবে বিচারক যে বর্ণনা দেন, তা রায় বলে। মোকদ্দমার শুনানীর পর আদালত রায় ঘোষণা করে এবং এরুপ রায়ের ভিত্তিতে ডিক্রি প্রদান করে। [ধারা-৩৩]
ডিক্রিদার Decree Holder কাকে বলে?
আদালত যে ব্যক্তির পক্ষে ডিক্রি বা জারি করার যোগ্য কোন আদেশ দেয়, সেই ব্যক্তিকে ডিক্রিদার বলে।
দায়িক (Judgment-debtor) কাকে বলে?
ধারা-২(১০) অনুযায়ী আদালত যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে ডিক্রি বা জারি করার যোগ্য কোন আদেশ দেয়, সেই ব্যক্তিকে দায়িক বলে।
সরকারী উকিল (Government Pleader) কাকে বলে?
ধারা-২(৭) অনুযায়ী সরকারী উকিল বলতে দেওয়ানী কার্যবিধির অধীন সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত সকল বা যে কোন কার্য সম্পাদন করার উদ্দেশ্যে সরকার কর্তৃক নিযুক্ত অফিসার কে বুঝায় বা সরকারী উকিলের নির্দেশ অনুযায়ী কার্যরত অপর কোন উকিলকে বুঝায় ।
আইনানুগ প্রতিনিধি (legal Representative) কাকে বলে?
ধারা-২(১১) অনুযায়ী আইনানুগ প্রতিনিধি হলো সেই ব্যক্তি যে মৃত ব্যক্তির সম্পত্তির প্রতিনিধিত্ব করে; যে ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি পরিচালনা করে; এবং যে ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির প্রতিনিধি হিসেবে মোকদ্দমা করে বা মৃত ব্যক্তির প্রতিনিধি হিসেবে যার বিরুদ্ধে মামলা করা যায়। যেমন উত্তরাধিকার, উইলের নির্বাহক, মোহান্ত বা সেবাইত আইনানুগ প্রতিনিধি হিসাবে মোকদ্দমা দায়ের করতে পারে।
জজ (Judge) কাকে বলে?
ধারা ২ (৮) অনুযায়ী বিচারক বা জজ অর্থ হলো দেওয়ানী আদালত পরিচালনাকারী কর্মকর্তা।
মধ্যবর্তী মুনাফা (Mesne Profits) কাকে বলে?
ধারা ২(১২) অনুযায়ী বেআইনীভাবে দখলকৃত সম্পত্তিতে স্বাভাবিক নিয়মে যে লাভ তৈরি হয় বা বেআইনীভাবে দখলদার ব্যক্তি সাধারণ বুদ্ধিমত্তায় যে লাভ করতে পারতো, সুদসহ উক্ত মুনাফা কে মধ্যবর্তী মুনাফা বলে। তবে বেআইনীভাবে দখলদার ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির কোন উন্নয়ন করলে এবং সেই উন্নয়নের ফলে কোন মুনাফা হলে, উক্ত মুনাফা মধ্যবর্তী মুনাফা বলে গণ্য হবে না।
উপাদানঃ মধ্যবর্তী মুনাফার ক্ষেত্রে বাদীকে প্রমাণ করতে হবে যে-
১. সে উক্ত সম্পত্তির মালিক; এবং
২. বিবাদী কর্তৃক বাদীর সম্পত্তিতে বেআইনী বা অন্যায় দখলে থাকা;
৩. বেআইনী দখলদার বিবাদী উক্ত সম্পত্তি হতে সাধারণ বুদ্ধিমত্তায় মুনাফা গ্রহণ করেছে। সেই ক্ষেত্রে সুদসহ মুনাফা হলো মধ্যবর্তী মুনাফা এবং বাদী দখল উদ্ধারের মোকদ্দমায় এই মধ্যবর্তী মুনাফার জন্য মোকদ্দমা দায়ের করতে পারে।
টপিকস
দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ। বিচারিক সিদ্ধান্ত কত প্রকার?ডিক্রি কি?ডিক্রির শর্তসমূহ কি কি? ডিক্রি বলে বিবেচিত বা Deemed Decree কাকে বলে? ২(২) ধারা অনুযায়ী কোন সিদ্ধান্তগুলো ডিক্রি না? প্রাথমিক ডিক্রি ও চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে? প্রাথমিক ডিক্রি কি কি? চূড়ান্ত ডিক্রি কাকে বলে? ডিক্রি এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য কি? রায় কাকে বলে? ডিক্রিদার কাকে বলে? দায়িক কাকে বলে? সরকারী উকিল কাকে বলে? আইনানুগ প্রতিনিধি কাকে বলে? জজ কাকে বলে? মধ্যবর্তী মুনাফা কাকে বলে?
ইউটিউব ভিডিও - দেওয়ানী কার্যবিধির ২ ধারায় সংজ্ঞা সমূহ Definitions of Civil Procedure Code