Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

অপরাধমূলক সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ Criminal Misapproriation of Property অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ Criminal Breach of Trust

অপরাধমূলকভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ কত প্রকার?
অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ কাকে বলে?
অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের শর্তসমূহ কি কি?
চুরি এবং অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ এর মধ্যে পার্থক্য কি?
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ কাকে বলে?
অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের উপাদান বা শর্ত কি কি?
অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মধ্যে পার্থক্য কি?
অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি কি?

অপরাধমূলক সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ [Of Criminal Misapproriation of Property]


অপরাধমূলক সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ কত প্রকার?অপরাধমূলক সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ দুই (২) প্রকার-

১. অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ [Dishonest Misappropriation of Property]

২. অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ [Criminal Breach of Trust]

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ কাকে বলে?

৪০৩ ধারায় অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ বলতে অসাধুভাবে কোন অস্থাবর সম্পত্তি আত্মসাৎ (তছরুপ) করা বা নিজস্ব ব্যবহারে পরিণত করা অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ বলে গণ্য হবে।

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের শর্তসমূহ কি কি?

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের অপরাধ সংঘটিত হয়েছে বলে গণ্য হবে যদি নিম্নলিখিত শর্তসমূহ পূরণ হয়-

১. অভিযুক্ত ব্যক্তি অসাধুভাবে অন্যের সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে বা তার নিজস্ব ব্যবহারে পরিণত করেছে।

২. সম্পত্তিটি অবশ্যই অস্থাবর সম্পত্তি হতে হবে।

৩. সম্পত্তি নিজস্ব ব্যবহারে পরিণত করা বা আত্মসাৎকরণ অবশ্যই অসাধুভাবে হবে।

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের বিস্তারিত তথ্য।

অস্থাবর সম্পত্তি:

দন্ডবিধির ৪০৩ ধারা অনুযায়ী অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের বিষয়বস্তু হতে হবে অস্থাবর সম্পত্তি যেমন- স্বর্ণ, টাকা, ইত্যাদি। যেমন:- “ক” “খ” এর নিকট থেকে ২ টি বস্তা নিয়ে যায় এবং ফেরত না নিয়ে বিক্রয় করে দেয়। ‘ক’ অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে।

অসাধুভাবে সম্পত্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করা:

প্রাথমিকভাবে সৎ উদ্দেশ্যে সম্পত্তি গ্রহণ অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ না বরং সৎ উদ্দেশ্যে সম্পত্তি গ্রহণ করে বা পেয়ে পরবর্তীতে অসাধুভাবে সম্পত্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করা অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ হবে। অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পত্তি প্রাথমিকভাবে সৎ উদ্দেশ্যে গ্রহণ করে থাকে বা পেয়ে থাকে কিন্তু পরবর্তীতে অসাধুভাবে সম্পত্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করে। যেমন: A রাস্তায় ১০০০ টাকা পেল এবং মালিক-কে টাকাটা ফেরত দিবে বলে গ্রহণ করলো। কিন্তু টাকা ফেরত না দিয়ে A নিজ ব্যবহারে পরিণত করলো। A যখন টাকাটা গ্রহণ করেছে তখন পর্যন্ত কোনো অপরাধ করেনি কিন্তু যখন টাকাটা নিজ ব্যবহারে পরিণত করেছে, তখন A অসাধুভাবে আত্মসাৎ করেছে বলে গণ্য হবে। অর্থাৎ প্রাথমিকভাবে সম্পত্তি গ্রহণ করলেই যে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ হবে তা না কিন্তু পরবর্তীতে যদি সম্পত্তিটি অসাধুভাবে নিজ ব্যবহারে পরিণত করা হয়, তাহলে সেটা অসাধুতাবে আত্মসাৎকরণ বলে গণ্য হবে।

সাময়িক সময়ের জন্য সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ:

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ সাময়িক সময়ের জন্য বা স্থায়ী সময়ের জন্য হতে পারে। অভিযুক্ত ব্যক্তি সাময়িক বা স্থায়ী যেরুপ সময়ের জন্য সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ বা নিজ ব্যবহারে পরিণত করুক না কেনো, তা অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ বলে গণ্য হবে। যদি এমন হয় যে, অভিযুক্ত ব্যক্তি সাময়িক সময়ের জন্য সম্পত্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করেছে এবং পরবর্তীতে সম্পত্তির মালিককে সম্পত্তি ফেরত দিয়ে দিয়েছে, সেই ক্ষেত্রেও অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে বলে গণ্য হবে।

খুঁজে পাওয়া সম্পত্তির ক্ষেত্রে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ:

যে সম্পত্তি কোন ব্যক্তির দখলে নেই, এমন সম্পত্তি যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি খুঁজে পায় এবং কোন প্আত্মসাৎকরণ অভিপ্রায় ছাড়া উক্ত সম্পত্তি গ্রহণ করে, তাহলে সে কোন অপরাধ করেনি। কিন্তু যখন অভিযুক্ত ব্যক্তি উক্ত সম্পত্তির মালিক কে তা জানতে পারে বা মালিককে খুঁজে বের করার চেষ্টা না করে পরবর্তীতে উক্ত সম্পত্তি অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করে, তখন অভিযুক্ত ব্যক্তি অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে বলে গণ্য হবে।

পরিত্যাক্ত সম্পত্তি বা মালিকবিহীন সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎকরণ হতে পারেনা:

সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাক্ত সম্পত্তি বা যে সম্পত্তির কোন মালিক থাকে না, সেই সম্পত্তির ক্ষেত্রে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ হতে পারেনা। কোন ব্যক্তিকে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের জন্য দণ্ডিত করতে হলে উক্ত সম্পত্তির কোনো না কোনো মালিক থাকতে হবে। এই ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পত্তির মালিক কে তা জানে কি জানে না তা গুরুত্বপূর্ণ না বরং অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্পত্তিটি তার নিজের না এটা জানার পরও বা সম্পত্তির মালিককে খুঁজে পাওয়া যাবেনা এটা জানার পরও সম্পত্তিটি নিজ ব্যবহারে পরিণত করলে, সে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে বলে গণ্য।

মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎকরণ:

মৃত ব্যক্তির দখলী সম্পত্তি অসাধুভাবে নিজ ব্যবহারে পরিণত করা হলে, তা অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ বলে গণ্য হবে।

চুরি এবং অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ এর মধ্যে পার্থক্য কি?

চুরি এবং অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ উভয়ের বিষয়বস্তু অস্থাবর সম্পত্তি হলেও, কোনটি চুরি এবং কোনটি অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ তা নির্ণয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম হলো-

১. চুরির ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তি জানে যে সম্পত্তিটি কার দখলে আছে এবং এটা জেনে সে উক্ত দখলদারের অনুমতি ছাড়া অসাধুভাবে সম্পত্তি গ্রহণ করে। চুরির ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তির শুরুতে অসাধু অভিপ্রায় থাকে এবং যখনই সে দখল থেকে সম্পত্তি গ্রহণ করে এবং স্থানান্তর করে, তখনই চুরি সংঘটিত হয়।

২. কিন্তু অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে অভিযুক্ত ব্যক্তি সৎ উদ্দেশ্যে সম্পত্তি গ্রহণ করতে পারে এবং পরবর্তীতে যখন সে অসাধুভাবে সম্পত্তি নিজ ব্যবহারে পরিণত করে, তখনই সে অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছে বলে গণ্য হবে।

অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ [Criminal Breach of Trust]

অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ কাকে বলে?

কোনো ব্যক্তি, কোনো সম্পত্তি বা সম্পত্তির উপরে আধিপত্যের বা বিশ্বাসভরে ভারপ্রাপ্ত হয়ে উক্ত সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎ (তছরুপ) করে বা নিজের ব্যবহারে পরিণত করে, তাহলে তা অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ হবে।

অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের উপাদান বা শর্ত কি কি?

কোন ব্যক্তিকে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের জন্য দায়ী করতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো প্রমাণ করতে হবে-

১. অভিযুক্ত ব্যাক্তি বিশ্বাসভরে বা আধিপত্যে ভারপ্রাপ্ত হয়ে সম্পত্তি (স্থাবর বা অস্থাবর উভয় সম্পত্তি) পেয়েছিল,

২. উক্ত সম্পত্তি সে অসাধুভাবে-

ক) আত্মসাৎ করেছে বা

খ) নিজের ব্যবহারে পরিণত করেছে বা

গ) ব্যবহার করেছে বা

ঘ) হস্তান্তর করেছে।

৩. কিভাবে তাকে এই ট্রাস্ট থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে আইনে নির্দেশিত সেই সংক্রান্ত পদ্ধতি ভঙ্গ করে অথবা ট্রাষ্ট থেকে অব্যাহতি সংক্রান্ত কোন আইনগত চুক্তি ভঙ্গ করে, সে এরুপ কাজ করেছে।

৪. ইচ্ছাকৃতভাবে অন্য ব্যক্তিকে তদরুপ করার অনুমতি দান করেছে।

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মধ্যে পার্থক্য কি?

১. অসাধুভবের সম্পত্তি আত্মসাৎ শুধুমাত্র অস্থাবর সম্পত্তির ক্ষেত্রে হতে পারে কিন্তু অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ স্থাবর এবং অস্থাবর উভয় ক্ষেত্রে হতে পারে।

২. অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরনের ক্ষেত্রে সম্পত্তিটি কোন ঘটনাক্রমে বা অন্য কোন পন্থায় অপরাধীর দখলে আসে এবং তারপর অপরাধী সম্পত্তিটি নিজস্ব ব্যবহারে পরিণত করে বা অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে কিন্তু অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গের ক্ষেত্রে সম্পত্তিটি আইনগতভাবে বিশ্বাসভরে অপরাধীকে অর্পণ করা হয় তারপর সে অসাধুভাবে সম্পত্তিটি আত্মসাৎ করে।

৩. অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করার ক্ষেত্রে কোন চুক্তিগত সম্পর্ক থাকে না কিন্তু অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের ক্ষেত্রে চুক্তিগত সম্পর্ক থাকে।

৪. অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করনের ক্ষেত্রে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ থাকে না কিন্তু অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের ক্ষেত্রে অসাধু পাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ থাকে।

অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি কি?

দন্ডবিধির ৪০৩ ধারা অনুযায়ী অসাধু ভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করণের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ২ বছর পর্যন্ত হতে পারে বা অর্থদণ্ডসহ বা উভয়দন্ডে হবে।

৪০৪ ধারা অনুযায়ী কোন মৃত লোকের মৃত্যুকালে তার সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎকরনে শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ৩ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ড সহকারে দণ্ডিত হবে। যদি মৃত ব্যক্তির চাকর বা ক্লার্ক কর্তৃক অসাধু পাবে সম্পত্তির আত্মসাৎ করে তাহলে শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা সাত বছর পর্যন্ত হতে পারে।

৪০৬ ধারা অনুযায়ী অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ৩ বছর পর্যন্ত হতে পারে বা অর্থদণ্ডসহ বা উভয়দন্ডে দণ্ডিত হবে।

৪০৭ ধারা অনুযায়ী বাহক কর্তৃক অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ৭ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডসহ দণ্ডিত হবে।

৪০৮ ধারা অনুযায়ী কেরানি বা চাকর কর্তৃক অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গের শাস্তি যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ৭ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডসহ দণ্ডিত হবে।

৪০৯ ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মচারী বা ব্যাংকার বা বাণিজ্যিক প্রতিনিধি বা এজেন্ট কর্তৃক অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাবাস বা যে কোন বর্ণনার কারাবাস যা ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং অর্থদণ্ডসহ দণ্ডিত হবে।

টপিকস 

অপরাধমূলকভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ কত প্রকার? অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ কাকে বলে? অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরণের শর্তসমূহ কি কি? চুরি এবং অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ এর মধ্যে পার্থক্য কি? অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ কাকে বলে? অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের উপাদান বা শর্ত কি কি? অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের মধ্যে পার্থক্য কি? অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎকরন এবং অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি কি?

ইউটিউব ভিডিও - অপরাধমূলক সম্পত্তি আত্মসাৎকরণ Criminal Misapproriation of Property অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ Criminal Breach of Trust

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a