- Get link
- X
- Other Apps
দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন।
দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ।
কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে?
দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আদালতের বিষয়গত এখতিয়ার কাকে বলে?
দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলতে কি বুঝায়?
দেওয়ানী আদালতে আদি বা মূল এখতিয়ার কাকে বলে?
দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা?
দেওয়ানী আদালতের আপীল এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ।
কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে?
দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আদালতের বিষয়গত এখতিয়ার কাকে বলে?
দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলতে কি বুঝায়?
দেওয়ানী আদালতে আদি বা মূল এখতিয়ার কাকে বলে?
দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা?
দেওয়ানী আদালতের আপীল এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন (Civil Courts]
দেওয়ানী আদালতসমূহের গঠন সম্পর্কে সিভিল কোর্টস অ্যাক্ট, ১৮৮৭ সালের ৩ ধারায় বর্ণনা করা হয়েছে। অর্থাৎ Civil Courts Act, 1887 অনুযায়ী দেওয়ানী আদালতসমূহ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। The Civil Courts Act, 1887 সর্বশেষ সংশোধন করা হয় ২০২১ সালের ১৯ই জানুয়ারি এবং উক্ত দিন হতে সংশোধনী আইনটি কার্যকর হয়। উক্ত সংশোধনী দ্বারা ১৯ ও ২১ ধারা সংশোধন করা হয় এবং দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার বৃদ্ধি করা হয়।
দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ: কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে?
সিভিল কোর্টস এ্যাক্ট, ১৮৮৭ সালের ৩ ধারায় বলা হয়েছে, ৫ প্রকারের দেওয়ানী আদালত থাকবে;
১. জেলা জজের আদালত [Court of District Judge]
২. অতিরিক্ত জেলা জজের আদালত [Court of Additional District Judge]
৩. যুগ্ম জেলা জজের আদালত [Court of Joint District Judge]
৪. সিনিয়র সহকারী জজের আদালত [Court of Senior Assistant Judge]
৫. সহকারী জজের আদালত [Court of Assistant Judge]
একটা বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, প্রতিটি জেলায় সর্বোচ্চ দেওয়ানী আদালতের বিচারক হলো জেলা জজ এবং সর্বোচ্চ ফৌজদারী আদালতের বিচারক হলো দায়রা জজ।
দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আদালত সমূহের এখতিয়ার সঠিকভাবে বুঝতে হলে, দেওয়ানী কার্যবিধি এবং সিভিল কোর্টস এ্যাক্ট, ১৮৮৭ সালের আইন এক সাথে পড়তে হবে। কারণ এই দুইটি আইনে দেওয়ানী আদালতের বিভিন্ন এখতিয়ারের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। আলোচনার প্রয়োজনে দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কে প্রধানত ৫ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
১. বিষয়গত এখতিয়ার
২. আদি এখতিয়ার
৩. আঞ্চলিক এখতিয়ার
৪. আর্থিক এখতিয়ার
৫. আপীল এখতিয়ার
দেওয়ানী আদালতের বিষয়গত এখতিয়ার [Subjective Jurisdiction] কাকে বলে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় দেওয়ানী আদালতগুলোকে দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমার বিচার করার সাধারণ এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। দেওয়ানী আদালতসমূহ কোন ধরনের মোকদ্দমার বিচার করতে পারে বা বিচার করার এখতিয়ার আছে, দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় তা বর্ণনা করা হয়েছে। দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় বলা হয়েছে, আদালতের (এখানে বর্ণিত বিধানাবলী সাপেক্ষে) সকল প্রকার দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বিচার করার এখতিয়ার থাকবে, কেবল সেই সকল মোকদ্দমা ব্যতীত, যেগুলির বিচারার্থে গ্রহণ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বারিত হয়েছে। সুতরাং দেওয়ানী আদালত কর্তৃক কোন মোকদ্দমা বিচার হওয়ার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত ২টি শর্তপূরণ করতে হবে।
১. মোকদ্দমাটি অবশ্যই দেওয়ানী প্রকৃতির হতে হবে এবং
২. মোকদ্দমাটি বিচারার্থে গ্রহণ করতে দেওয়ানী আদালত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বারিত হবেনা।
দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলতে কি বুঝায়?
দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ ধারায় দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমার সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ৯ ধারার ব্যাখ্যায় বিধান করা হয়েছে, যে মোকদ্দমায় সম্পত্তি বা পদের অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, সেই মোকদ্দমা দেওয়ানী প্রকৃতির, যদিও উক্ত অধিকার সম্পূর্ণরূপে ধর্মীয় আচার বা উৎসব সম্পর্কিত সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে পারে। সুতরাং ৯ ধারায় নিম্নলিখিত ২টি অধিকার বিষয়ক মোকদ্দমাকে দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
১. সম্পত্তির অধিকার সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় এমন মোকদ্দমা। যেমন: বন্ধকি সম্পত্তি উদ্ধারের অধিকার বা ঋণ উদ্ধারের অধিকার বা সরকারী কর্মকর্তার বকেয়া বেতন উদ্ধারের অধিকার ইত্যাদি দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা। বা
২. পদের অধিকার [right to office] সম্পর্কে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয় এমন মোকদ্দমা। যেমন মোতায়াল্লির পদের অধিকারহানী করা হয়েছে এই মর্মে ঘোষণার মোকদ্দমা। চুক্তিভঙ্গের জন্য ক্ষতিপূরণের মোকদ্দমা বা ভাড়া আদায়ের মোকদ্দমা বা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার যেমন: চুক্তি বলবৎ, চুক্তি রদ, দলিল সংশোধন, দলিল বাতিল, ঘোষণামূলক মোকদ্দমা, নিষেধাজ্ঞা, সম্পত্তিতে দখল উদ্ধার ইত্যাদি সম্পর্কিত মোকদ্দমা দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলে গণ্য হবে।
দেওয়ানী আদালতে আদি বা মূল এখতিয়ার [Original Jurisdiction] কাকে বলে?
যে সকল দেওয়ানী আদালতের আদি এখতিয়ার আছে, সে সকল আদালত প্রাথমিকভাবে দেওয়ানী মামলা আমলে নিয়ে বিচার করে এবং রায় দেয়। সকল দেওয়ানী আদালতের দেওয়ানী মোকদ্দমা বিচারার্থে আমলে গ্রহণ করার আদি এখতিয়ার নেই। অর্থাৎ প্রাথমিকভাবে দেওয়ানী মোকদ্দমা বিচারের জন্য আমলে নিতে পারে না। Civil Courts Act, 1887 এর ১৮ এবং ১৯ ধারা অনুসারে নিম্নলিখিত দেওয়ানী আদালতগুলোর আদি এখতিয়ার আছে।
১. জেলা জজ আদালত
২. যুগ্ম জেলা জজ আদালত
৩. সিনিয়র সহকারী জজ আদালত
৪. সহকারী জজ আদালত
Civil Courts Act, 1887 এর ১৮ ধারা অনুসারে জেলা জজ ও যুগ্ম জেলা জজ এবং ১৯ ধারা অনুসারে সিনিয়র সহকারী জজ ও সহকারী জজের এখতিয়ার মূল মামলা পর্যন্ত বিস্তৃত হবে অর্থাৎ বিচারার্থে যেকোন দেওয়ানী মূল মোকদ্দমা আমলে নিতে পারে।
আর একটা বিষয় জানা দরকার যে, জেলা জজ, যুগ্ম জেলা জজ, সিনিয়র সহকারী জজ বা সহকারী জজ আদি এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারে কিন্তু অতিরিক্ত জেলা জজের কোন আদি এখতিয়ার নেই। বিশেষ ক্ষেত্রে এবং আইনে উল্লেখ থাকলে জেলা জজ আদি এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারে এবং প্রাথমিকভাবে মোকদ্দমা বিচার করতে পারে। যেমন ট্রেডমার্ক আইন, কপিরাইট আইন বিষয়ে জেলা জজের আদি এখতিয়ার আছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত জেলা জজের কোন আদি এখতিয়ার কোন আইনে দেওয়া হয় নি। অর্থাৎ অতিরিক্ত জেলা জজ আদালতে মূল মামলা দায়ের করা যায় না।
দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা?
আদালতের আর্থিক মূল্যমান নির্ধারণ করা হয় মোকদ্দমার বিষয়বস্তুর মূল্যমান অনুসারে। দেওয়ানী কার্যবিধির ৬ ধারায় এবং Civil Courts Act, 1887 এর ১৮ এবং ১৯ ধারায় মূল মোকদ্দমা গ্রহণের ক্ষেত্রে দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। Civil Courts Act, 1887 এর ১৮ ধারা অনুসারে, জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজের এখতিয়ার দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারার শর্তসাপেক্ষে সকল মূল বা আদি মোকদ্দমার ক্ষেত্রে বিস্তৃত। জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজ কত টাকার মূল্যমানের মোকদ্দমা বিচারের জন্য আমলে নিতে পারে সেটার কোন আর্থিক সীমা ১৮ ধারায় উল্লেখ করা হয়নি। সেহেতু জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজের আর্থিক এখতিয়ার সীমাহীন এবং যেকোন মূল্যমানের মোকদ্দমা বিচারার্থে গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজের এই আর্থিক এখতিয়ার দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারার শর্তসাপেক্ষে। দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারায় বিধান করা হয়েছে, প্রত্যেক দেওয়ানী মোকদ্দমা বিচার করার যোগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে দায়ের করতে হবে। Civil Courts Act, 1887 এর ১৮ ধারা অনুসারে জেলা জজ ও যুগ্ম জেলা উভয়ের মূল মোকদ্দমা বিচারার্থে গ্রহণের জন্য এখতিয়ার থাকলেও, দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারা অনুসারে বিচার করার সর্বনিম্ন আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে। যেহেতু জেলা জজ অপেক্ষা যুগ্ম জেলা জজ নিম্নস্তরের আদালত, সেহেতু যেকোন মূল্যমানের মোকদ্দমা যুগ্ম জেলা জজের নিকট দায়ের করা যায় এবং জেলা জজের নিকট দায়ের করার প্রয়োজন নেই। যেমন: A, B- এর বিরুদ্ধে ১ কোটি টাকা আদায়ের মোকদ্দমা দায়ের করে। যেহেতু দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারা অনুসারে বিচার করার এখতিয়ারসম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হয়, এবং যেহেতু জেলা জজ অপেক্ষা যুগ্ম জেলা জজ নিম্নস্তরের আদালত, সেহেতু মোকদ্দমাটি যুগ্ম জেলা জজের নিকট দায়ের করতে হবে। অন্যদিকে, Civil Courts Act, 1887 (সংশোধনী, ২০২১) এর ১৯ ধারা অনুসারে, সিনিয়র সহকারী জজ এবং সহকারী জজের এখতিয়ার সকল মোকদ্দমা যার মূল্যমান যথাক্রমে ২৫ লক্ষ টাকা এবং ১৫ লক্ষ টাকা অতিক্রম করেনা, সেই সকল ক্ষেত্রে বিস্তৃত। অর্থাৎ The Civil Courts (Amendment) Act, 2021 অনুসারে, যে সকল মোকদ্দমার মূল্যমান ১৫ লক্ষ টাকা বা এর কম, সেই সকল মোকদ্দমা সহকারী জজের নিকট দায়ের করতে হবে এবং যে সকল মোকদ্দমার মূল্যমান ২৫ লক্ষ টাকা বা এর কম, সেই সকল মোকদ্দমা সিনিয়র সহকারী জজের নিকট দায়ের করতে হবে। যেমন: A, B- এর বিরুদ্ধে ১৫০০০০ (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা আদায়ের মোকদ্দমা দায়ের করে। যেহেতু দেওয়ানী কার্যবিধির ১৫ ধারা অনুসারে বিচার করার এখতিয়ারসম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হয়, এবং যেহেতু মোকদ্দমার মূল্যমান অনুসারে সহকারী জজ সর্বনিম্ন স্তরের আদালত, সেহেতু মোকদ্দমাটি সহকারী জজের নিকট দায়ের করতে হবে।
দেওয়ানী আদালতের আপীল এখতিয়ার কি?
দেওয়ানী আপীল আদালতের আপীল এখতিয়ার নির্ধারণ করা হয় মোকদ্দমার মূল্যমান অনুসারে। Civil Courts Act, 1887 এর ২০ এবং ২১ ধারায় আপীল এখতিয়ার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ২০(১) ধারায় বলা হয়েছে, জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজের ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল দায়ের করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে। The Civil Courts (Amendment) Act, 2021 এর ২১(১) ধারায় বলা হয়েছে, যুগ্ম জেলা জজের ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল দায়ের করতে হবে-
ক) জেলা জজের নিকট যেক্ষেত্রে মূল মামলার মূল্যমান ৫০০০০০০০ (পাঁচ কোটি) টাকার অধিক না । এবং
খ) অন্যান্য ক্ষেত্রে অর্থাৎ ৫০০০০০০০ (পাঁচ কোটি) টাকার অধিক হলে হাইকোর্ট বিভাগে আপীল করতে হবে।
The Civil Courts (Amendment) Act, 2021 দ্বারা জেলা জজের শুধুমাত্র আর্থিক এখতিয়ার বৃদ্ধির কারণে হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন কোন আপীল বা কার্যধারা জেলা জজের নিকট স্থানান্তর হবে না | ২১(২) ধারায় বলা হয়েছে, সিনিয়র সহকারী জজ বা সহকারী জজের ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে জেলা জজের নিকট আপীল করতে হবে। সুতরাং দেওয়ানী আপীল দায়ের করা যায় ১) হাইকোর্ট বিভাগে বা ২) জেলা জজের নিকট।
অর্থাৎ মোকদ্দমার মূল্যমান ৫ কোটি টাকার বেশি হলে আপীল করতে হবে হাইকোর্ট বিভাগে এবং মোকদ্দমার মূল্যমান ৫ কোটি বা এর কম হলে আপীল করতে হবে জেলা জজের নিকট। জেলা জজ যে সকল আপীল অতিরিক্ত জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা জজের নিকট প্রেরণ করে, অতিরিক্ত জেলা জজ বা যুগ্ম জেলা সেই সকল আপীল শুনানী এবং নিষ্পত্তি করতে পারে।
টপিকস
দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন। দেওয়ানী আদালতের প্রকারভেদ। কয় প্রকার দেওয়ানি আদালত আছে? দেওয়ানী আদালতের এখতিয়ার কি? দেওয়ানী আদালতের বিষয়গত এখতিয়ার কাকে বলে? দেওয়ানী প্রকৃতির মোকদ্দমা বলতে কি বুঝায়? দেওয়ানী আদালতে আদি বা মূল এখতিয়ার কাকে বলে? দেওয়ানী আদালতের আর্থিক এখতিয়ার কত টাকা? দেওয়ানী আদালতের আপীল এখতিয়ার কি?
ইউটিউব ভিডিও - দেওয়ানী আদালতসমূহ গঠন Civil Courts প্রকারভেদ এখতিয়ার Jurisdiction