- Get link
- X
- Other Apps
অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ বলতে কি বুঝায়?
দেওয়ানী আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ কি কি?
কেন আদালত কমিশন নিয়োগ করে?
আদালত কোন কোন ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করতে পারে?
কখন আদালত সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন দিতে পারে?
কোন কোন ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করা যেতে পারে?
কিভাবে স্থানীয় বা সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন দেওয়া হয়?
কখন হিসাব পরীক্ষা করার বা সম্বনয় করার জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারে?
কখন স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে?
কখন আদালত রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে?
কখন আদালত বিবাদীকে দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে?
জামানতের আদেশ বা গ্রেপ্তারের আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদীর কি প্রতিকার আছে?
দেওয়ানী আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ কি কি?
কেন আদালত কমিশন নিয়োগ করে?
আদালত কোন কোন ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করতে পারে?
কখন আদালত সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন দিতে পারে?
কোন কোন ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করা যেতে পারে?
কিভাবে স্থানীয় বা সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন দেওয়া হয়?
কখন হিসাব পরীক্ষা করার বা সম্বনয় করার জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারে?
কখন স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে?
কখন আদালত রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে?
কখন আদালত বিবাদীকে দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে?
জামানতের আদেশ বা গ্রেপ্তারের আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদীর কি প্রতিকার আছে?
অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ [Ad-inerim Orders] বলতে কি বুঝায়?
অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ হলো মোকদ্দমা চলমান থাকার সময় বা মোকদ্দমার কার্যক্রম চলমান থাকার সময়, আদালত কর্তৃক জারিকৃত আদেশ যে গুলো চূড়ান্তভাবে মোকদ্দমার বিষয়বস্তুতে পক্ষদ্বয়ের অধিকার এবং দায় নির্ধারণ করে না। মোকদ্দমা দায়ের পর এবং চূড়ান্ত রায়ের আগে, আদালত প্রয়োজনীয় অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দিতে পারে। মোকদ্দমা দায়ের এবং চূড়ান্ত রায় হওয়ার মধ্যবর্তী সময়ে, আদালত মোকদ্দমার পক্ষদ্বয়ের অধিকার রক্ষা করার জন্য, অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দিতে পারে।
দেওয়ানী আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ কি কি?
১. আদালতে জমাদানের আদেশ। আদেশ ২৪
২. ব্যয়ের জন্য জামানত। আদেশ ২৫
৩. কমিশন জারি। আদেশ ২৬
৪. রায়ের পূর্বে আটক। আদেশ ৩৮
৫. রায়ের পূর্বে ক্রোক। আদেশ ৩৮
৬. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা। আদেশ ৩৯
৭. অন্তবর্তীকালীন আদেশ Interlucatory Order) আদেশ ৩৯
৮. রিসিভার নিয়োগের আদেশ। আদেশ ৪০।
কেন আদালত কমিশন নিয়োগ করে?
দেওয়ানী কার্যবিধির অধীন কমিশন অর্থ হলো আদালতের কার্যধারায় ব্যবহারের প্রয়োজনে সাক্ষ্যপ্রমাণাদি পেতে বা স্থানীয় তদন্ত করতে বা সম্পত্তি বাটোয়ারা করতে, আদালত বা বিচারক কর্তৃক প্রদত্ত কর্তৃত্ব। অনেক ক্ষেত্রে আদালতে সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব নাও হতে পারে। যেমন: যদি সাক্ষী অসুস্থ হয়। সেই ক্ষেত্রে আদালত কোন ব্যক্তিকে কমিশন নিয়োগ করে অর্থাৎ সাক্ষ্য গ্রহণের ক্ষমতা অর্পণ করে। দেওয়ানী কার্যবিধির ৭৫, ৭৬, ৭৭ ও ৭৮ ধারাসমূহে এবং ২৬ আদেশে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ, সরেজমিনে তদন্ত, হিসাব নিরীক্ষা ও সম্পত্তির ভাগবাটোয়ারার জন্য কমিশন প্রেরণ এবং কমিশনের বিধানবলি, এখতিয়ার ও ক্ষমতা ইত্যাদি বর্ণনা করা হয়েছে।
আদালত কোন কোন ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করতে পারে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ৭৫ ধারা অনুযায়ী, আদালত নিম্নলিখিত ৪টি ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করতে পারে;
১. কোন ব্যক্তির জবানবন্দি বা সাক্ষ্য গ্রহণ করতে।
২. স্থানীয় বা সরেজমিনে তদন্ত অনুষ্ঠানের জন্য।
৩. হিসাব পরীক্ষা ও সমন্বয় করতে।
৪. সম্পত্তি বাটোয়ারা করার জন্য।
কখন আদালত সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন দিতে পারে?
কোনো ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কোন কোন ক্ষেত্রে আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারবে তা ২৬ আদেশের ১ বিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে এবং যে ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করবে তা ২৬ আদেশের ৪ বিধিতে উল্লেখ করা হয়েছে। সাধারণ নিয়ম হলো প্রত্যেক ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণ করতে হবে আদালতে। তবে ২৬ আদেশের ১ বিধি অনুযায়ী নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে, আদালত সাক্ষীদের জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন প্রেরণ করতে পারে।
১. আদালতের এখতিয়ারভুক্ত এলাকায় বসবাসকারী কোন ব্যক্তি আদালতে উপস্থিত হওয়া থেকে অব্যাহতি পেয়ে থাকলে;
২. সাক্ষী অসুস্থ বা অচল হওয়ার কারণে হাজির হতে অপারগ হলে;
কোন কোন ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করা যেতে পারে?
২৬ আদেশের ৪ বিধি অনুযায়ী আদালত সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন ইস্যু করতে পারে,
১. যদি উক্ত ব্যক্তি আদালতের স্থানীয় এখতিয়ারের সীমার বাইরে বসবাস করে:
২. যদি উক্ত ব্যক্তি যে তারিখে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হবে তার পূর্বে সে আদালতের স্থানীয় এখতিয়ারভুক্ত এলাকা ত্যাগের উপক্রম করলে;
৩. আদালতের মতে প্রজাতন্ত্রের চাকুরিতে কর্মরত কোন ব্যক্তি যে জনসেবার ক্ষতি ব্যতীত উপস্থিত হতে পারবে না, সেরূপ ব্যক্তিদের জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে।
কিভাবে স্থানীয় বা সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন দেওয়া হয়?
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ আদেশের ৯ বিধির অধীন আদালত সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন ইস্যু করতে পারে। নিম্নলিখিত কারণে, আদালত সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন ইস্যু করতে পারে।
ক. মামলার বিরোধীয় কোন বিষয় ব্যাখ্যা করার জন্য বা
খ. কোন সম্পত্তির-
১. বাজার দর
২. মধ্যবর্তী মুনাফা [Mesne Profit]
৩. ক্ষতিপূরণের টাকা
৪. বাৎসরিক প্রকৃত মুনাফা নির্ণয় করার জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারে।
আদালত কর্তৃক নির্ধারিত অনধিক ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় তদন্তের প্রতিবেদন জমা দিতে হবে।
কখন হিসাব পরীক্ষা করার বা সম্বনয় করার জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ আদেশের ১১ নিয়ম অনুসারে, কোনো মামলায় হিসাবপত্র পরীক্ষা বা সংশোধন করা প্রয়োজন হলে আদালত যাকে উপযুক্ত মনে করে, তার নিকট কমিশন প্রেরণ করে উক্ত হিসাব পরীক্ষা বা সংশোধন করার নির্দেশ দিতে পারে।
কখন স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে?
দেওয়ানী কার্যবিধির ২৬ আদেশের ১৩ ও ১৪ নিয়ম অনুসারে, যদি সম্পত্তি-বাটোয়ারার জন্য প্রাথমিক ডিক্রি প্রদত্ত হয়ে থাকে এবং বিষয়টি যদি দেওয়ানী কার্যবিধির ৫৪ ধারার আওতায় না পড়ে, তবে আদালত যাকে উপযুক্ত মনে করবে, তার নিকট কমিশন প্রেরণ করে প্রাথমিক ডিক্রিতে বর্ণিত স্বত্ব-অনুসারে সম্পত্তিটি বাটোয়ারা করাবে।
রায়ের পূর্বে গ্রেফতার এবং ক্রোক [Arrest And Attachment Before Judgment]:
আইনের সাধারণ নিয়ম হলো আদালত রায় প্রদান করলে ডিক্রি বাস্তবায়ন করতে দায়িককে গ্রেফতার করা হতে পারে বা তার সম্পত্তি ক্রোক করা হতে পারে [আদেশ ২১]। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে রায় প্রদানের পূর্বেই বিবাদীকে গ্রেফতার করার প্রয়োজন হতে পারে বা তার সম্পত্তি ক্রোক করা প্রয়োজন হতে পারে যেন ডিক্রির ফলে বাদী যে প্রতিকারটি পেতে পারে তা কার্যকর করতে বিবাদী বিলম্ব না করাতে পারে বা উক্ত ডিক্রি কার্যকর করা যাবে না এমন কোন কাজ করা হতে বিবাদীকে বিরত রাখতে। এটা করতে ৩৮ আদেশের অধীন আদালত ২ ধরণের আদেশ দিতে পারে-
১. রায়ের পূর্বে গ্রেফতার [আদেশ ৩৮ বিধি ১ থেকে ৪]
২. রায়ের পূর্বে ক্রোক [আদেশ ৩৮ বিধি ১ থেকে ১৩]
কখন আদালত রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে?
আদেশ ৩৮ বিধি-১ থেকে ৪ অনুযায়ী আদালত রায়ের পূর্বে বিবাদীকে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে-
ক. যদি বিবাদী বাদীকে বিলম্বিত করার নিমিত্তে বা আদালতের কোন পরোয়ানা এড়াবার লক্ষ্যে কিংবা তার বিরুদ্ধে জারি হতে পারে এরুপ কোন ডিক্রি জারি ব্যাহত বা বিলম্বিত করার উদ্দেশ্যে, বিবাদী-
I. আত্মগোপন করেছে বা আদালতের আঞ্চলিক সীমানা ত্যাগ করেছে; অথবা
II.আত্মগোপন করার বা আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমা ত্যাগ করতে উদ্যোগ নিয়েছে; বা
III. তার সম্পত্তি বা সম্পত্তির কোন অংশ হস্তান্তর করেছে বা আদালতের এখতিয়ারের স্থানীয় সীমা হতে অপসারণ করেছে। দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৮ আদেশের ৪ বিধির অধীন আদালত অর্থের মোকদ্দমায় বিবাদীকে রায়ের পূর্বে দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে।
খ. বিবাদী বাংলাদেশ ত্যাগ করার প্রচেষ্টা করেছে যেন বিবাদীর বিরুদ্ধে জারিকৃত কোন ডিক্রি প্রদত্ত হলে তা প্রয়োগ করতে বাধাগ্রস্থ বা বিলম্বিত হতে পারে।
এই সমস্ত ক্ষেত্রে আদালত বিবাদীকে গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানা জারি করতে পারবে এবং কেন তিনি আদালতে হাজির হওয়ার জন্য জামানত প্রদান করবে না তার কারণ দর্শাইবার জন্য তাকে আদালতের সম্মুখে আনার আদেশ দিতে পারবে। বিবাদী যদি পরোয়ানা জারিকারক কর্মকর্তার নিকট বাদীর দাবিকৃত অর্থ জমা দেন তবে তাকে গ্রেপ্তার করা যাবেনা।
কখন আদালত বিবাদীকে দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে?
বিবাদী উপযুক্ত কারণ দর্শাতে ব্যর্থ হলে, আদালত তাকে পর্যাপ্ত অংকের টাকা বা অন্য কোন সম্পত্তি আদালতে জমা দিতে আদেশ দিবে [আদেশ ৩৮ বিধি ২ এবং ৩]। জামানত দিতে ব্যর্থ হলে, আদালত তাকে ৬ মাসের বেশি সময়ের জন্য দেওয়ানী কারাগারে আটক আদেশ দিবে না অথবা যদি মোকদ্দমার মূল্যমান ৫০ টাকার বেশি না হয়, সেক্ষেত্রে ৬ সপ্তাহের বেশি দেওয়ানী আটক আদেশ দিবে না।[আদেশ ৩৮বিধি ৪]। ৩৮ আদেশের ১ থেকে ৪ বিধি অর্থের মোকদ্দমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। দেওয়ানী কার্যবিধির ৩৮ আদেশ অনুযায়ী বিবাদীকে রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ কোন স্থাবর সম্পত্তি বা ভূমি সংক্রান্ত মোকদ্দমায় যেমন বাটোয়ারা, নিষেধাজ্ঞার মামলা, ফোরক্লোজার বা বন্ধকী সম্পত্তির জামানত ফেরত পাওয়ার ক্ষেত্রে মঞ্জুর করা যায় না। কিন্তু অর্থ আদায়ের মোকদ্দমায় বিবাদীকে রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ আদালত মঞ্জুর করতে পারে। ৩৮ আদেশের ৪ বিধির অধীন আদালত রায়ের পূর্বে বিবাদীকে অনধিক ৬ মাসের গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে।
জামানতের আদেশ বা গ্রেফতারের আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদীর কি প্রতিকার আছে?
৩৮ আদেশের ২ বা ৩ বিধির অধীন জামানত প্রদানের আদেশ দিলে উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবে। কারণ এটা ৪৩ বিধির অধীন আপীলযোগ্য আদেশ। ২ এবং ৩ বিধির অধীন জামানত প্রদানে ব্যর্থ হলে, আদালত বিবাদীকে ৩৮ আদেশের ৪ বিধির অধীন দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে। দেওয়ানী কারাগারে কোন ব্যক্তিকে গ্রেফতার বা আটকের আদেশ হলো আপীলযোগ্য। তাই ৩৮ আদেশের অধীন আদালত বিবাদীকে দেওয়ানী কারাগারে গ্রেফতার বা আটকের আদেশ দিলে, উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদী আপীল দায়ের করতে পারবে [ধারা ১০৪]।
টপিকস
অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ বলতে কি বুঝায়? দেওয়ানী আদালতের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশসমূহ কি কি? কেন আদালত কমিশন নিয়োগ করে? আদালত কোন কোন ক্ষেত্রে কমিশন ইস্যু করতে পারে? কখন আদালত সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য কমিশন দিতে পারে? কোন কোন ব্যক্তির জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করা যেতে পারে? কিভাবে স্থানীয় বা সরেজমিনে তদন্তের জন্য কমিশন দেওয়া হয়? কখন হিসাব পরীক্ষা করার বা সম্বনয় করার জন্য আদালত কমিশন ইস্যু করতে পারে? কখন স্থাবর সম্পত্তি বাটোয়ারার জন্য আদালত কমিশন প্রেরণ করতে পারে? কখন আদালত রায়ের পূর্বে গ্রেফতারের আদেশ দিতে পারে? কখন আদালত বিবাদীকে দেওয়ানী কারাগারে আটকের আদেশ দিতে পারে? জামানতের আদেশ বা গ্রেপ্তারের আদেশের বিরুদ্ধে বিবাদীর কি প্রতিকার আছে?