Skip to main content

Posts

Showing posts from January 24, 2022

Video Article Preposition Phrase Clause

বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা

 Section 17 18 19 Civil Procedure Code 1908 ধারা ১৭ ১৮ ১৯ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১৭ বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা। স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক বা উহাতে কোনো ক্ষতির কারণে আনীত মামলার সম্পত্তি যদি বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে থাকে তবে ঐ সম্পত্তির অংশ বিশেষ যে আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে অবস্থিত, সেরূপ আদালতে মামলা করা যেতে পারে। তবে শর্ত থাকে যে এই প্রকার মামলার বিষয়বস্তুর মূল্য সম্পর্কে সারা দাবিটি উক্তরূপ আদালতে গ্রহণ করতে পারে। ধারা ১৮। একাধিক আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তির জন্য মামলা (১) কোন স্থাবর সম্পত্তি যখন দুই বা ততােধিক আদালতের কোনটির স্থানীয় সীমানার এখতিয়ারে অবস্থিত, সে সম্পর্কে অনিশ্চিয়তা দেখা দেয়, এরূপ আদালতের ভিতর যে কোন একটি আদালত যদি সন্তুষ্ট হয়ে মনে করে যে, এরূপ অনিশ্চয়তার ন্যায়সঙ্গত কারণ রয়েছে তা হলে তদমর্মে একটি বিবৃতি লিপিবদ্ধ করে ঐ সম্পত্তির ব্যাপারে যে কোন মামলা গ্রহণ ও বিচার করতে পারবে এবং উক্তরূপ মামলার ডিক্রীর উক্তরূপ কার্যকারিতা থাকবে, যেইরূপ এই আদালতের নিজস্ব এখতিয়ারে স্থানীয় সীমারেখার ভিতর সম্পত্তি অবস

ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয়

Section 15 & 16 Civil Procedure Code  ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয় ধারা ১৫। যে আদালতে মামলা করতে হবে প্রত্যেকটি মামলা উহার বিচার করার যােগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন পর্যায়ের আদালতে দায়ের করতে হবে। ১৫ ধারার বিশ্লেষণ সর্বনিম্ন আদালতে মামলা করার বিধান রয়েছে। এছাড়া ও উচ্চাদালতের মামলা করা হলে আদালত তা স্ববিবেচনাক্রমে বিচার করতে পারেন বা সংশ্লিষ্ট আদালতে আরজি দাখিল করার জন্য ফেরৎ দিতে পারেন। আদালতের বিচার করার এখতিয়ার না থাকলে তদকর্তৃক প্রদত্ত ডিক্রী বাতিল বলে পরিগণিত হবে। কোন আদালতে দেওয়ানি মােকদ্দমা দাখিল করতে হবে, সে বিষয়ে এই ধারায় নিয়ম-কানুন দেয়া হয়েছে। ১৫ ধারার পরিধি ও উদ্দেশ্য দেওয়ানি কার্যবিধর ধারা ১৫ এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, উচ্চ আদালতকে নিম্ন আদালত দ্বারা বিচারযােগ্য মােকদ্দমার বিচার করা থেকে বিরত রাখা। ধারাটি প্রকৃতপক্ষে পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করে, অধিক্ষেত্র নয়। মােকদ্দমা কোন আদালতে সর্ব প্রথম রুজু করবে উহার একটি মূলনীতি প্রদান করাই এই ধারার উদ্দেশ্য। যখন উচ্চ ও নিম্ন দুইটি আদালতই একটি মােকদ্দমা গ্রহণ করার সমসাময়িক ক্ষমতা রাখে, তখন যেই আদালত নিম্নস্তরের উহাকেই মোকদ্দম

Section 1ধারা ১২ ও ১৩ পুনরায় মামলা করার বাধা

 Section 12 and 13, Civil Procedure Code 1908  ধারা ১২ এবং ১৩ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১২- পুনরায় মামলা করার বাধা। যখন কোন বিধি মোতাবেক কোন বিশেষ আইনে বাদী দ্বারা পুনরায় মামলা করা হতে বারিত করা হয়, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন গ্রহণযোগ্য, সেরুম কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা করতে পারবেন না। ধারা ১২ বিশ্লেষণ কোন বিশেষ কারণে একজন বাঁদিকে নতুন মামলা করা হতে বিরত করা সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ অর্থাৎ কোন বাদী একই কারণে যাতে পুনরায় মামলা দায়ের করতে না পারে (Bar to further suit) এরূপ নিষিদ্ধতা সম্পর্কে ১৯০৮ দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নম্বর ধারায় সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে। পুনরায় মামলা দায়ের করার বাধা সম্পর্কে দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নং ধারায় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যখন কোন বিধি অনুসারে কোন বিশেষ কারণে বাদী কর্তিক পুনরায় মামলা দায়ের করা নিষিদ্ধ হয়ে থাকে, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন প্রযোজ্য সেরূপ কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা দায়ের করতে পারবে না। ধারা ১৩। কখন বিদেশি রায় চূড়ান্ত নয় কোন বিদেশি আদালত কোন বিষয়ে বিচার করলে ও তা একই পক্ষগুলাে বা তাদের সূত্রে এ

Section 11 Civil Procedure Code 1908 Res Judicata ধারা ১১ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ প্রাক্ সিদ্ধান্ত

Section 11 - Civil Procedure Code 1908 Res Judicata ধারা ১১- দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ১৯০৮ প্রাক্ সিদ্ধান্ত বা দোবারা দোষ। ধারা ১১। প্রাক্ সিদ্ধান্ত বা দোবারা দোষ বা Res Judicata কাকে বলে কোনো আদালত এমন কোন মামলা বা প্রশ্নের বিচার করবেন না, যার প্রত্যক্ষ বা বিচার্য বিষয়বস্তু পূর্ববর্তী কোন মামলার প্রত্যক্ষ এবং মূল বিচার্য বিষয়বস্তু ছিল, এবং মামলাটি একই পক্ষগুলোয় ভিতর হয়েছে, যাদের সূত্রে বা যাদের ভিতর একজনের সূত্রে পরবর্তী মামলায় পক্ষগুলাের বা পক্ষগুলাের ভিতর একজন স্বত্ব দাবি করেন, এবং মামলাটি এমন একটি আদালতে শ্রুত ও চূড়ান্তভাবে নিস্পত্তি হয়েছে, যে আদালত পরবর্তী যামলা বা যে মামলায় পরবর্তী বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, তার বিচার করতে এখতিয়ারসম্পন্ন। ব্যাখা ১: "পূর্ববর্তী মামলা” বলতে সে মামলা বুঝাবে, যার বিচার বর্তমান মামলার পূর্বেই হয়ে গিয়েছে, উহা পূর্বে দায়ের করা হয়েছে কি-না, সে সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না। ব্যাখ্যা ২: উক্ত ধারার উদ্দেশ্য কোন আদালতে বিচার করার ক্ষমতা, উহার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার অধিকার বিষয়ক ব্যবস্থা বাদ দিয়ে বিবেচনা করতে হবে; ব্যাখ্যা ৩: উ