Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

কখন কোথায় কিভাবে ফৌজদারি মামলার রিভিশন করতে হয়

কোন কোন আদালত ফৌজদারী মামলার রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?
কোন আদালতের নিম্ন আদালতের নথি তলবের ক্ষমতা রয়েছে?
রিভিশন এর ক্ষেত্রে কোন আদালত অনুসন্ধানের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা রাখে?
হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশন ক্ষমতা কতটুকু?
দায়রা জজের রিভিশনের ক্ষমতা কতটুকু?
কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায় না?
কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায়?
কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয় বা রিভিশন দায়েরের তামাদি মেয়াদ কতদিন?
কত দিনের মধ্যে আপীল বা রিভিশন নিষ্পত্তি করতে হয়?

ফৌজদারী মামলার রিভিশন প্রসঙ্গে [Of Revision of Criminal Cases]


রিভিশন অর্থ হলো সংশোধন বা উৎকর্ষ সাধনার্থে পুনরীক্ষণ বা সতর্ক বিবেচনা। রিভিশন হলো নিম্ন আদালতের নথি পরীক্ষা করে উর্দ্ধতন আদালত কর্তৃক ভুলত্রুটি সংশোধন করা। ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৩৫ থেকে ৪৪০ এবং ৪৪২ থেকে 88২ক পর্যন্ত রিভিশন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

কোন কোন আদালত রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে?

ফৌজদারী কার্যবিধির অধীন রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে-

১. হাইকোর্ট বিভাগ

২. দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজ

কোন আদালতের নিম্ন আদালতের নথি তলবের ক্ষমতা রয়েছে?

ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৩৫ (১) ধারায় হাইকোর্ট বিভাগ এবং দায়রা জজ অধীনস্থ কোন ফৌজদারী আদালতের কোনো মামলার নথি তলব করতে পারে বা মামলার কোন কার্যক্রম পরীক্ষা করতে পারে। নিম্নলিখিত কারণে হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা জজ নিম্ন আদালতের নথি তলব বা পরীক্ষা করতে পারে:

১. অধীনস্থ আদালত কর্তৃক প্রদত্ত বা লিপিবদ্ধকৃত কোন দত্ত বা আদেশের নির্ভুলতা, বৈধতা বা যৌক্তিকতা সম্পর্কে সন্তুষ্ট হতে; বা

২. অধীনস্থ আদালতের মামলার কার্যক্রম রীতিসম্মত কিনা সে সম্পর্কে সন্তুষ্ট হতে।

উক্ত নথি পর্যালোচনা থাকাকালীন সময়ের জন্য হাইকোর্ট বিভাগ বা দায়রা জজ কোনো দন্ড কার্যকর করা স্থগিতের আদেশ দিতে পারে; এবং যদি অভিযুক্ত আটক থাকে, তাহলে তাকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে বা আসামীর নিজ মুচলেকায় জামিন দিতে পারে।

রিভিশন এর ক্ষেত্রে কোন আদালত অনুসন্ধানের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা রাখে?(Power to order inquiry):

৪৩৬ ধারায় হাইকোর্ট তার অধীনস্থ কোন আদালতকে বা দায়রা জজ তার অধীনস্থ কোন

১. চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটকে বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে নিজেদের দ্বারা বা

২. তাদের অধীনস্থ কোন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা অধিকতর অনসন্ধান করার আদেশ দিতে পারে এবং

৩. চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিজে অনুসন্ধান করতে পারে বা তার অধীনস্থ কোনো ম্যাজিস্ট্রেটকে অনুসন্ধান করার নির্দেশ দিতে পারে নিম্ন বর্ণিত বিষয়ে-

i. ২০৩ ধারায় খারিজ হয়েছে এমন যেকোন নালিশ বিষয়ে বা

ii. ২০৪ (৩) ধারায় খারিজ করা হয়েছে এমন কোন নালিশ বিষয়ে বা

iii. যে মামলায় কোনো অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে সেই মামলায় অধিকতর অনুসন্ধানের নির্দেশ দিতে পারবে।

হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশন ক্ষমতা কতটুকু?

৪৩৯ ধারায় হাইকোর্ট বিভাগকে রিভিশন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। মামলার নথি রিভাইজ করে রিভিশনের সময় হাইকোর্ট আসামীর শাস্তি বাড়াতে পারে। তবে হাইকোর্ট বিভাগ রিভিশন ক্ষমতা বলে খালাসের আদেশ দণ্ডে পরিণত করতে পারবে না এবং ৪৩৯ক ধারায় দায়রা জজের রিভিশন আদেশের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগ রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে না। ধারা ৪৩৯ (৪)]। কারণ দায়রা জজ কর্তৃক রিভিশনে প্রদত্ত সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।

দায়রা জজের রিভিশনের ক্ষমতা কতটুকু?

৪৩৯ক ধারায় দায়রা জজকে রিভিশন ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশন সংক্রান্ত যে সকল ক্ষমতা আছে দায়রা জজেরও সেই সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে। ৪৩৯ক এর ৩ উপধারায় বলা হয়েছে, দায়রা জজের কোন সাধারণ বা বিশেষ আদেশে কোন রিভিশনাল মামলা অতিরিক্ত দায়রা জজের নিকট প্রেরণ করা হলে অতিরিক্ত দায়রা জজ, দায়রা জজের সকল রিভিশনাল এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারবে। সুতরাং অতিরিক্ত দায়রা জজ-এর রিভিশন এখতিয়ার আছে।

কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায় না?

১. ফৌজদারী কার্যবিধির অধীন যে সকল ক্ষেত্রে আপীল দায়ের করা যায় কিন্তু আপীল না করা হলে, যে পক্ষ আপীল করতে পারতো, সেই পক্ষ রিভিশন করতে পারবেনা [ধারা-৪৩৯ (৫)]।

২. দায়রা জজের নিকট রিভিশন দায়ের করা হলে উক্ত বিষয়ে দায়রা জজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত এবং উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে দ্বিতীয় রিভিশন দায়ের করা যাবেনা (ধারা ৪৩৯ক (২)]।

কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায়?

১. দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে যখন আপীলের সুযোগ থাকে না, সেই ক্ষেত্রে অভিযুক্ত আসামী রিভিশন দায়ের করতে পারে। যেমন- ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আসামীকে ৫ বৎসরের কারাবাস দিলো। এই ক্ষেত্রে আসামী দায়রা জজের নিকট আপীল করলো এবং দায়রা জজও দণ্ড বহাল রাখলো। এই ক্ষেত্রে কিন্তু আসামী হাইকোর্ট বিভাগে দ্বিতীয় আপীল করতে পারবেনা। কারণ দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় আপীলের বিধান নেই। সুতরাং এই ক্ষেত্রে আসামী হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন করতে পারবে।

২. পুলিশ কেইসে ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক প্রদত্ত খালাসের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ বা পাবলিক প্রসিকিউটর যদি ৪১৭ ধারায় আপীল না করে তবে সংবাদদাতা ৪৩৯ক ধারায় দায়রা জজের নিকট রিভিশন করতে পারবে।

৩. নালিশ খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করা যায়। (Against order of dismissal of complaint)

৪. আসামীর অব্যাহতি আদেশের বিরুদ্ধে রিভিশন করা যায়।(Against order of discharge of an accused)

৫. আদালত নারাজি পিটিশন প্রত্যাখ্যান করলে রিভিশন করা যায়।(Rejection of Naraji Petition)

৬. ম্যাজিস্ট্রেট ২৪৯ ধারায় মামলার কার্যক্রম বন্ধ করে আসামীকে মুক্তি দিলে রিভিশন করা যায়। (Order of release of an accused)

৭. খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল গ্রহণ প্রত্যাখ্যান (refusing admission of appeal) করা হলে, খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপীল করা যাবেনা কিন্তু রিভিশন করা যাবে (ধারা ৪১৭ (৪)]।

৮. ৪১২, ৪১৩ এবং ৪১৪ ধারায় যে সকল ক্ষেত্রে আপীল করা যায় না, সেই ক্ষেত্রে রিভিশন করা যাবে। যেমন-দোষ স্বীকারের উপর ভিত্তি করে আসামীকে দণ্ডিত করা হলে রিভিশন করা যায়। (Conviction on plea of guilty or conviction for guilty plead) তুচ্ছ মামলার ক্ষেত্রে যেমন- দায়রা আদালত ১ মাস বা তার কম অর্থদণ্ড দিলে বা আদালত ৫০ টাকা বা তার কম অর্থদণ্ড দিলে রিভিশন করা যায়।(ধারা ৪১৩)। সংক্ষিপ্ত বিচারের ক্ষেত্রে অর্থদণ্ডের পরিমাণ ২০০ টাকার বেশি না হলে রিভিশন করা যায়। (ধারা ৪১৪।

৯. রায়ে আইনগত ভুল থাকলে রিভিশন করা যায়। যেমন- ২৪৯ ধারায় মামলার কার্যক্রম বন্ধ করে দায়রা আদালত অভিযুক্তকে মুক্তি প্রদান করে। উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন দায়ের করা যেতে পারে। এখানে আইনগত ভুল হলো ২৪৯ ধারায় মামলার কার্যক্রম বন্ধ করে অভিযুক্তকে মুক্তি প্রদানের কোন ক্ষমতা দায়রা আদালতের নেই।

কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয় বা রিভিশন দায়েরের তামাদি মেয়াদ কতদিন?

হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন দায়েরের তামাদি মেয়াদ ৬০ দিন এবং দায়রা জজের নিকট রিভিশন দায়েরের তামাদি মেয়াদ ৩০ দিন। এই সময়ের পরও আদালত রিভিশন আবেদন গ্রহণ করতে পারে যদি তামাদি আইনের ৫ ধারায় যথেষ্ট কারণ দেখিয়ে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যায়।

কত দিনের মধ্যে আপীল বা রিভিশন নিষ্পত্তি করতে হয়?

আপীলের ক্ষেত্রে প্রতিবাদী (respondent) কে এবং রিভিশনের ক্ষেত্রে অপরপক্ষকে নোটিশ জারির তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে আপীল বা রিভিশনটি নিষ্পত্তি করতে হবে। এই সময় আদালতের জন্য নির্দেশনামূলক কিন্তু বাধ্যতামূলক না (ধারা ৪৪২ক (১ এবং ২)।

তবে এখানে বলে রাখা ভালো যে, রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করা আদালতের জন্য বিবেচনামূলক। কোন রিভিশনের আবেদনের ক্ষেত্রে দায়রা জজের আদেশই চূড়ান্ত। অর্থাৎ ফৌজদারী কার্যবিধিতে কোন দ্বিতীয় রিভিশনের বিধান নেই। ফৌজদারী কার্যবিধিতে কোন রিভিউ-এর সুযোগ নেই।

টপিকস

কোন কোন আদালত ফৌজদারী মামলার রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারে? কোন আদালতের নিম্ন আদালতের নথি তলবের ক্ষমতা রয়েছে? রিভিশন এর ক্ষেত্রে কোন আদালত অনুসন্ধানের আদেশ দেওয়ার ক্ষমতা রাখে? হাইকোর্ট বিভাগের রিভিশন ক্ষমতা কতটুকু? দায়রা জজের রিভিশনের ক্ষমতা কতটুকু? কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায় না? কোন কোন ক্ষেত্রে রিভিশন দায়ের করা যায়? কত দিনের মধ্যে রিভিশন দায়ের করতে হয় বা রিভিশন দায়েরের তামাদি মেয়াদ কতদিন? কত দিনের মধ্যে আপীল বা রিভিশন নিষ্পত্তি করতে হয়?

ইউটিউব ভিডিও - কখন কোথায় কিভাবে ফৌজদারি মামলার রিভিশন করতে হয়

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a