Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

ফৌজদারী আদালত শ্রেণী ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়রা আদালতসমূহ

ফৌজদারী আদালতের শ্রেণী [ধারা ৬]।
দায়রা আদালতসমূহ [Courts of Sessions]।
দায়রা জজ নিয়োগ পদ্ধতি।
বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়োগ (ধারা ১১)।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট [Executive Magistrate] [ধারা ১০]।
বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট (Special Magistrate] [ধারা-১২]।

ফৌজদারী আদালত [Criminal Courts]

ফৌজদারী আদালতের শ্রেণী [ধারা ৬]

৬(১) ধারা অনুসারে ফৌজদারী আদালত ২ শ্রেণীর

৬(২) ধারা অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট ২ শ্রেণীর।

৬(৩) ধারা অনুসারে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ৪ প্রকার।

ফৌজদারী আদালত

৬(১) ধারা অনুসারে ফৌজদারী আদালত ২ শ্রেণীর

১)দায়রা আদালত( Courts of Sessions)

২)ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (Courts of Magistrates)

ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী

৬(২) ধারা অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট ২ শ্রেণীর

১)বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট (Judicial Magistrates)

২)নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (Executive Magistrates)

বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের শ্রেণী

৬(৩) ধারা অনুসারে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ৪ শ্রেণীর

১. মহানগর এলাকায় চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং মহানগর এলাকার বাইরে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট

২. মহানগর এলাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং মহানগর এলাকার বাইরে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

৩. দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

৪. তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

The Code of Criminal Procedure (Amendment) Ordinance, 2007 এর মাধ্যমে ধারা ৬ প্রতিস্থাপন করা হয়। এবং ধারাটি ২০০৭ সালের ১লা নভেম্বর হতে কার্যকর করা হয়। এই সংশোধনীর মাধ্যমে ২ শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট তথ্য বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট & নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের পদ সৃষ্টি করা হয়।

দায়রা আদালতসমূহ [Courts of Sessions]

দায়রা আদালত গঠন [ধারা ৯] : ৯(১) ধারা অনুসারে সরকার প্রত্যেক দায়রা বিভাগের জন্য একটি দায়রা আদালত প্রতিষ্ঠা করবে এবং এমন আদালতে একজন বিচারক নিয়োগ করবে। দায়রা আদালত মহানগর এলাকার জন্য মহানগর দায়রা আদালত [Metropolitan Court of Session] হিসাবে গণ্য হবে। ৯(৩) ধারা অনুসারে এমন এক বা একাধিক আদালতে এখতিয়ার প্রয়োগের জন্য সরকার অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ নিয়োগ করতে পারে।

দায়রা আদালতের বিচারক [ধারা ৯]

ফৌজদারী কার্যবিধির ৯(১) ও ৯(৩) ধারা অনুযায়ী দায়রা আদালতে তিন (৩) স্তরের/ধরণের বিচারক থাকে

১) দায়রা জজ (Session Judge)

২) অতিরিক্ত দায়রা জজ (Additional Session Judge)

৩) যুগ্ম দায়রা জজ (Joint Session Judge)

দায়রা জজ নিয়োগ পদ্ধতি:

ফৌজদারী কার্যবিধির ৯(৩ক) ধারায় বিধান করা হয়েছে, সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদ অনুসারে, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধি অনুসারে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের সদস্যরা দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ এবং যুগ্ম দায়রা জজ হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। অন্যদিকে সংবিধানের ১১৫ অনুচ্ছেদে বিধান করা হয়েছে,"[বিচারবিভাগীয় পদে বা বিচারবিভাগীয় দায়িত্বপালনকারী ম্যাজিস্ট্রেট পদে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক উক্ত উদ্দেশ্যে প্রণীত বিধিসমূহ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি নিয়োগদান করিবেন।]”

যেহেতু দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ বিচারবিভাগীয় পদ, সেহেতু সংবিধানের ১১৫ অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে এবং ১৩৩ অনুচ্ছেদের অধীন প্রণীত বিধানসমূহ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের সদস্যদের মধ্য হতে দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ বা যুগ্ম দায়রা জজ নিয়োগদান করেন।

বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়োগ (ধারা ১১)

ফৌজদারী কার্যবিধির ১১ ধারায় মহানগর এলাকার বাইরে জেলা পর্যায়ে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটগণের নিয়োগ সংক্রান্ত বিধান আলোচনা করা হয়েছে। অন্যদিকে ১৮ ধারায় মহানগর এলাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়োগ সংক্রান্ত বিধান আছে।

ফৌজদারী কার্যবিধির ১১ ধারায় বিধান করা হয়েছে, সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের বিধানবলীর অধীন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত বিধান অনুসারে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মধ্য হতে মহানগর এলাকার বাইরে প্রত্যেক জেলায়, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং অন্যান্য বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। ফৌজদারী কার্যবিধির ১৮ ধারায় বিধান করা হয়েছে, প্রত্যেক মেট্রোপলিটন এলাকায়, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং অন্যান্য মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণের মধ্য হতে নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। অন্যদিকে সংবিধানের ১১৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- “বিচারবিভাগীয় পদে বা বিচারবিভাগীয় দায়িত্বপালনকারী ম্যাজিস্ট্রেট পদে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক উক্ত উদ্দেশ্যে প্রণীত বিধিসমূহ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি নিয়োগদান করিবেন।”

ফৌজদারী কার্যবিধির ১১ ও ১৮ ধারা এবং সংবিধানের ১১৫ অনুচ্ছেদের আলোকে বলা যায়, বিচারবিভাগীয় দায়িত্বপালনকারী প্রত্যেক ম্যাজিস্ট্রেট বা বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট রাষ্ট্রপতি নিয়োগদান করবেন। এই ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সংবিধানের ১৩৩ অনুচ্ছেদের অধীন প্রণীত বিধি অনুসারে রাষ্ট্রপতি তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন।

বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসে নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণের মধ্য হতে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট পদে তথা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট [Executive Magistrate] [ধারা ১০] :

প্রত্যেক জেলা এবং মেট্রোপলিটন এলাকায় সরকার যত সংখ্যক প্রয়োজন মনে করেন ততসংখ্যক ব্যক্তিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে নিয়োগ করতে পারেন এবং তাদের মধ্যে হতে একজনকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে নিয়োগ করবেন [ধারা ১০(১)] সরকার বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) এ নিয়োজিত যে কোন ব্যক্তিকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিতে পারবে [ধারা ১০(৫)]।

যেকোনো জেলা বা উপজেলায় নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার, অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার অথবা থানা নির্বাহী অফিসার (TNO/UNO] নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলে গণ্য হবেন এবং তাঁরা তাদের এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন [ধারা ১০(৬)]। মেট্রোপলিটন এলাকায় সরকার যেকোন পুলিশ কমিশনারকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন। ধারা ১০(৭)।

বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট (Special Magistrate] [ধারা-১২] :

বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

মহানগর এলাকার বাইরে সরকার যেকোন ব্যক্তির উপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের যেকোন ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন। কিন্তু Assistant Superintendent of Police পদমর্যাদার নিচের কোন কর্মকর্তার উপর এমন ক্ষমতা অর্পণ করবেন না [ধারা ১২(১)। যে ব্যক্তির উপর এমন ক্ষমতা অর্পণ করা হয় তিনি বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট [Special Executive Magistrate] বলে গণ্য হবেন [ধারা ১২(২)]।

বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট

১২(৩) ধারা অনুসারে, সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের উপর প্রথম, দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের উপর অপর্ণযোগ্য যেকোন ক্ষমতা প্রদান করতে পারেন। ১২(৩) এর অধীন এমনভাবে নিয়োগকৃত ম্যাজিস্ট্রেট বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট [Special Magistrate] বলে গণ্য হবে (ধারা ১২(৪)]।

বিশেষ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট :

১২(৫) ধারা অনুসারে, সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে মেট্রোপলিটন এলাকায় মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের উপর অর্পণযোগ্য যেকোন ক্ষমতা যেকোন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের উপর প্রদান করতে পারেন। ১২(৫) এর অধীন এমনভাবে নিয়োগকৃত ম্যাজিস্ট্রেট বিশেষ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (Special Magistrate Metropolitan] বলে গণ্য হবেন [ধারা ১২(৬)]।

বিস্তারিত জানতে


টপিকস

ফৌজদারী আদালতের শ্রেণী [ধারা ৬]। দায়রা আদালতসমূহ [Courts of Sessions]। দায়রা জজ নিয়োগ পদ্ধতি। বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়োগ (ধারা ১১)। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট [Executive Magistrate] [ধারা ১০]। বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেট (Special Magistrate] [ধারা-১২]।

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a