- Get link
- X
- Other Apps
বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম (ধারা ৫৪ থেকে ৫৭)।
[ধারা ৬১] আটককৃত ব্যক্তিকে পুলিশ হেফাজতে রাখা।
অভিযুক্তকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ ও প্রেরণের কারণ।
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অভিযুক্তকে আটক বা রিমাণ্ড মঞ্জুর।
১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে করনীয়: [ধারা ১৬৭(৫)]।
[ধারা ৬১] আটককৃত ব্যক্তিকে পুলিশ হেফাজতে রাখা।
অভিযুক্তকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ ও প্রেরণের কারণ।
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অভিযুক্তকে আটক বা রিমাণ্ড মঞ্জুর।
১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে করনীয়: [ধারা ১৬৭(৫)]।
বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম (ধারা ৫৪ থেকে ৫৭)
(Arrest without warrant)
বিনা পরওয়ানায় |without warrant) পুলিশ কোন ব্যক্তিকে কখন গ্রেফতার করতে পারে তা ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪, ৫৫ ও ৫৭ ধারায় বলা হয়েছে। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ ধারা অনুসারে পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ ছাড়া ও গ্রেফতার ওয়ারেন্ট ব্যতীত ৯ প্রকারের ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পারে । ৫৪ ধারায় পুলিশ নিম্নলিখিত ৯টি ক্ষেত্রে ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে-
১. যেকোনো ব্যক্তিকে
I. যে আমলযোগ্য কোনো অপরাধের সাথে জড়িত বা
II. যার বিরুদ্ধে কোনো যুক্তিযুক্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বা বিশ্বাসযোগ্য তথ্য
পাওয়া গেছে বা
III. উক্ত অপরাধের সাথে তার সংশ্লিষ্ট থাকার যুক্তিযুক্ত সন্দেহ থাকলে
২. আইনসঙ্গত কারণ ব্যতীত যার নিকট ঘর ভাঙ্গার সরঞ্জাম [Implement of house breaking]
থাকলে,
৩. এই কার্যবিধির অধীন অথবা সরকারের আদেশ দ্বারা যাকে অপরাধী ঘোষনা করা হয়েছে [has been Proclaimed as an offender]
৪. যার নিকট চুরির মাল আছে বলে যুক্তিসংগত সন্দেহ হলে এবং যে উক্ত অপরাধ করেছে বলে যুক্তিসংগত সন্দেহ করা গেলে।
৫. পুলিশ অফিসারকে তার কার্য সম্পাদনে বাধাদানকারী ব্যক্তি অথবা যে ব্যক্তি আইনসঙ্গত হেফাজত হতে পলায়ন করে, অথবা পলায়নের চেষ্টা করে।
৬. বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী হতে পলায়নকারী [deserter) বলে কোন ব্যক্তিকে যুক্তিসংগতভাবে
সন্দেহ করা হলে
৭. বাংলাদেশের বাইরে বাংলাদেশের আইনে আমলযোগ্য অপরাধ করলে
৮. মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী ৫৬৫ (৩) ধারা ভঙ্গ করলে;
৯. যাকে গ্রেফতারের জন্য কোন পুলিশ অফিসারের নিকট অনুরোধ করা হয়েছে।
বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার এবং পরবর্তী কার্যক্রম
(Arrest without Warrant and Subsequent Proceedings) [ধারা ৬১ এবং ১৬৭]
[ধারা ৬১] আটককৃত ব্যক্তিকে পুলিশ হেফাজতে রাখা।
অভিযুক্তকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ ও প্রেরণের কারণ:
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অভিযুক্তকে আটক বা রিমাণ্ড মঞ্জুর:
১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে করনীয়: [ধারা ১৬৭(৫)]
অর্থাৎ ১২০ দিনের মধ্যে পুলিশ কোন অপরাধের তদন্ত শেষ না করতে না পারলে, এখতিয়ারসম্পন্ন ম্যাজিস্ট্রেট মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডণীয় অপরাধ বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডণীয় কোন অপরাধ বা যে অপরাধের শাস্তি ১০ বৎসরের বেশি, সেই অপরাধ ছাড়া অন্যান্য অপরাধের ক্ষেত্রে আসামিকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে। কিন্তু ১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে দায়রা আদালত সকল ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে আসামিকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে জামিনে মুক্তি দেওয়া আদালতের বিবেচনা মূলক ক্ষমতা।
টপিকস
বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার ও পরবর্তী কার্যক্রম (ধারা ৫৪ থেকে ৫৭)। [ধারা ৬১] আটককৃত ব্যক্তিকে পুলিশ হেফাজতে রাখা। অভিযুক্তকে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ ও প্রেরণের কারণ। ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অভিযুক্তকে আটক বা রিমাণ্ড মঞ্জুর। ১২০ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ না হলে করনীয়: [ধারা ১৬৭(৫)]।