Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

ফৌজদারী আদালতসমূহের বিচার করার ক্ষমতা

ফৌজদারী আদালতসমূহের ক্ষমতা।
ফৌজদারী আদালতের বিচার করার ক্ষমতা।
দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার [Offences under Penal Code] [ধারা ২৮]।
অন্যান্য আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার [Offences under other laws] [ধারা ২৯]।
ফৌজদারী আদালতসমূহের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা।
ফৌজদারী আদালতের ক্রম এবং তাদের শান্তি প্রদানের ক্ষমতা।
বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের বিচার ও দণ্ড আরোপের ক্ষমতা [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]।
[ধারা-৩৫) একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়।
(ধারা-৩৫ক] দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে তার সাজার মেয়াদ।

ফৌজদারী আদালতসমূহের ক্ষমতা

ফৌজদারী আদালতের বিচার করার ক্ষমতা:

দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার কোন আদালত করতে পারে সেটা ২৮ ধারায়, অন্যান্য আইনের অধীন অপরাধসমূহের বিচার কোন আদালত করতে পারে সেটা ২৯ ধারায়, ১৫ বৎসরের নিচের কোনো শিশু কর্তৃক সংঘটিত অপরাধের বিচারের ক্ষেত্রে আদালতসমূহের এখতিয়ার সম্পর্কে ২৯ ধারায় এবং মৃত্যুদণ্ডযোগ্য শাস্তি নয় এমন অপরাধসমূহের বিচার করার ক্ষেত্রে বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেটদের ক্ষমতা ২৯গ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে।

দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার [Offences under Penal Code] [ধারা ২৮]

দণ্ডবিধির অধীন যে কোনো অপরাধের বিচার করা যেতে পারে।

ক. হাইকোর্ট বিভাগ [High Court Division] কর্তৃক;

খ. দায়রা আদালত [Court of Session] কর্তৃক;

গ. দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার করার জন্য দ্বিতীয় তফসিলের ৮ম কলামে যে সকল আদালতকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে এমন আদালত কর্তৃক।

অন্যান্য আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার [Offences under other laws] [ধারা ২৯]

ক) অন্যান্য আইনে উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার করার জন্য এমন আইনে কোন আদালতের উল্লেখ থাকলে এমন অপরাধসমূহ উক্ত আদালত কর্তৃক বিচার করা হবে। উদাহরণঃ যেমন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার করার জন্য নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল উল্লেখ আছে। সেহেতু নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার "নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল” কর্তৃক করা হবে।

তবে যে ক্ষেত্রে এরুপ আদালতের উল্লেখ না থাকে, সেক্ষেত্রে উক্ত অপরাধের বিচার ফৌজদারী কার্যবিধির তফসিল-২ এর কলাম-৮ এ প্রদর্শিত হয়েছে এমন আদালত কর্তৃক হবে। উদাহরণঃ যেমন যৌতুক নিরোধ আইনের অধীন কোন অপরাধের বিচার করার জন্য কোন পৃথক আদালত বা ট্রাইব্যুনাল উল্লেখ নেই। সেহেতু ফৌজদারী আদালতই উক্ত অপরাধের বিচার করবে। যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮ এর ৮ ধারায় বলা হয়েছে, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধের তদন্ত, বিচার, আপীল এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে The Code of Criminal Procedure, 1898 -এর বিধানাবলী প্রযোজ্য হবে।

ফৌজদারী আদালতসমূহের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা

ফৌজদারী আদালতসমূহের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা ৩১, ৩২ ও ৩৩ক ধারায় আলোচনা করা হয়েছে। ৩১ ধারায় হাইকোর্ট বিভাগ ও দায়রা আদালতের, ৩২ ধারায় ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এবং বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা ৩৩ক ধারায় আলোচনা করা হয়েছে।

ফৌজদারী আদালতের ক্রম এবং তাদের শান্তি প্রদানের ক্ষমতা:

সুপ্রীম কোর্ট

(আপীল বিভাগ)

আইনে অনুমোদিত যেকোন দণ্ড দিতে পারেন।

হাইকোর্ট বিভাগ

আইনে অনুমোদিত যেকোন দণ্ড দিতে পারেন। (ধারা ৩১ (১)])

দায়রা আদালত

দায়রা জজ, অতিরিক্ত দায়রা জজ----আইনে অনুমোদিত যেকোন দণ্ড দিতে পারেন [ধারা ৩১ (২)]; তবে মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পর কার্যকর হবে।

যুগ্ম দায়রা জজ

১০ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ৩১(৩)]

চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট

৭ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]

চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট

৭ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]

মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট

৫ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং ১০০০০ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ৩২ (১) (ক)]

বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট

৭ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]

প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

৫ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং ১০০০০ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ৩২ (১) (ক)]

বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

৭ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং অর্থদণ্ড দিতে পারেন। [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]

দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

(৩ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে পারেন। [ধারা ৩২(১)(খ)]

তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট

২ বৎসর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা/এবং ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে পারেন। [ধারা ৩২(১)(গ)]

বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের বিচার ও দণ্ড আরোপের ক্ষমতা [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]

২৯গ ধারা অনুসারে, হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে সরকার কতিপয় অপরাধের বিচার করার জন্য কতিপয় বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটগণকে বিশেষভাবে ক্ষমতা দিতে পারে। ২৯গ ধারায় এই বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটগণ কোন কোন ধরনের অপরাধের বিচার করতে পারে সেটা ২৯গ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে এবং বিচার করে এই বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটগণ কত বৎসর পর্যন্ত কারাবাস দিতে পারে সেটা ৩৩ ধারায় আলোচনা করা হয়েছে।

২৯গ ধারায় সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে-

ক. চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা যে কোনো অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে যে অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, তা ছাড়া অন্য সকল ধরণের অপরাধের বিচার করার ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন। বা

খ. মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটকে যে অপরাধের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ১০ বছরের অধিক কারাবাস সেই সকল অপরাধ ব্যতিত অন্য সকল অপরাধের বিচার করার ক্ষমতা অর্পণ করতে পারে।

এখন প্রশ্ন হলো ২৯গ ধারায় বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা যেকোনো অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কি ধরণের শাস্তি দিতে পারবে, তা ২৯গ, ৩১ বা ৩২ ধারায় বলা হয়নি। ২৯গ ধারায় বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত এই ম্যাজিস্ট্রেটগণ কি ধরণের দণ্ড দিতে পারে সেটা ৩৩ক ধারা অনুযায়ী নির্ধারণ করতে হবে।

৩৩ক ধারায় বলা হয়েছে, ২৯গ ধারায় বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটগণ (মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ৭ (সাত)বছরের অধিক কারাদণ্ড) ছাড়া আইনে অনুমোদিত যে কোন দণ্ড দিতে পারে।

সুতরাং ২৯গ এবং ৩৩ক ধারা এক সাথে পড়লে বলা যায়, উপরে উল্লেখিত বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটগণ সর্বোচ্চ ৭ বছরের কারাদণ্ড দিতে পারে।

আপীল

২৯ণ ধারায় উল্লেখিত বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা যেকোনো অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এবং মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট ৫ বৎসরের অধিক কারাবাস দিলেও, উক্ত কারাবাসের বিরুদ্ধে আপীল করতে হবে দায়রা জজের নিকট। যেমন- চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৭ বৎসর কারাবাস দেয়, সেই ক্ষেত্রেও আপীল করতে হবে দায়রা জজের নিকট।

উদাহরণ

৩২ ধারা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাধারণ ক্ষমতাবলে সর্বোচ্চ ৫ বৎসরের কারাদও দিতে পারে। কিন্তু ২৯ ধারা অনুযায়ী সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শ করে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটকে অনধিক ১০ বৎসর কারাবাসযোগ্য কোন অপরাধের বিচার করতে ক্ষমতা দিতে পারে এবং এই বিশেষ ক্ষমতাবলে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ ৭ বৎসর কারাবাস দিতে পারে। যেমন দণ্ডবিধির ৩০৭ ধারার অধীন খুনের উদ্যোগের অপরাধের বিচার প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট করতে পারে যদি সরকার তাকে বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত করে। দণ্ডবিধির ৩০৭ ধারায় শুধুমাত্র খুনের উদ্যোগের শান্তি হতে পারে অনধিক ১০ বৎসর। কিন্তু ফৌজদারী কার্যবিধির ২৯৭ ধারায় প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা অন্যকোনো বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট অপরাধটির বিচার করলে সর্বোচ্চ ৭ বৎসর কারাবাস দিতে পারবে। বিচার শেষে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট যদি মনে করে যে, অভিযুক্তকে ৭ বৎসরের অধিক কারাদণ্ড প্রদান করা উচিত, তাহলে তিনি মামলাটি এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে প্রেরণ করবে।

[ধারা-৩৫) একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়।

যখন কোন ব্যক্তি একই বিচারে দুই বা ততোধিক অপরাধের জন্য দণ্ডিত হয়, উক্ত ক্ষেত্রে দণ্ডবিধির ৭১ ধারার বিধানাবলী সাপেক্ষে, আদালত এমন দুই বা ততোধিক অপরাধের জন্য বর্ণিত শাস্তি যা আদালত প্রদান করতে এখতিয়ারসম্পন্ন সেটা থেকে পৃথক পৃথক শাস্তিতে তাকে দণ্ডিত করতে পারে।

এমন শাস্তি কারাবাসের সমন্বয়ে (consisting of imprisonment) হলে একটি কারাবাস শেষ হওয়ার পর অন্যটি শুরু হবে। কিন্তু আদালত নির্দেশ প্রদান করলে এমন কারাবাস একত্রে চলতে পারে। অর্থাৎ আদালত যদি এমন নির্দেশ প্রদান না করে, তাহলে একটি কারাবাস শেষ হওয়ার পর অন্যটি শুরু হবে।

(ধারা-৩৫ক] দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে তার সাজার মেয়াদ:

বিচার চলাকালে আসামী জেল হাজতে থাকলে এবং বিচার শেষে আসামী দণ্ডপ্রাপ্ত হলে, সেক্ষেত্রে দণ্ডিত হওয়ার পূর্বে আসামী যে মেয়াদে কারাবাসে ছিল তা বাদ দিতে হবে। কিন্তু উক্ত হাজতবাসের মেয়াদ বাদ দেওয়া হবেনা যদি আসামী মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হয় (ধারা ৩৫ক (১)]।

আসামী বিচার শেষে যে কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছে তা অপেক্ষা দণ্ডিত হওয়ার পূর্বে অধিক মেয়াদে কারাবাসে থাকলে, আসামীকে কারাবাস থেকে মুক্তি দিতে হবে এবং আসামীকে যদি কোন অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়, তাহলে উক্ত অর্থ দণ্ড মওকুফ হবে (ধারা ৩৫ক (২)]।

৩৫ক ধারা মৃত্যুদণ্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। কারণ ৩৫ক ধারার শুরুতে বলা হয়েছে, Except in the case of an offence punishable only with death বা শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্র ব্যতীত। কারণ মৃত্যুদণ্ড থেকে পূর্ববর্তী কারাবাস বাদ দেওয়া যায় না। কোন অভিযুক্ত ব্যক্তি বিচারকালীন সময়ে জেল আদালতে থাকলে এবং বিচার শেষে আদালত তাকে মৃত্যুদন্ড দিলে, উক্ত ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড হতে তার পূর্বের কারাবাস বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামীকে কারাবাসে থাকা লাগেনা বরং তার মৃত্যু কার্যকর করা হয়।


টপিকস 

ফৌজদারী আদালতসমূহের ক্ষমতা। ফৌজদারী আদালতের বিচার করার ক্ষমতা। দণ্ডবিধির অধীন অপরাধসমূহের বিচার [Offences under Penal Code] [ধারা ২৮]। অন্যান্য আইনের অধীন উল্লেখিত অপরাধসমূহের বিচার [Offences under other laws] [ধারা ২৯]। ফৌজদারী আদালতসমূহের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা। ফৌজদারী আদালতের ক্রম এবং তাদের শান্তি প্রদানের ক্ষমতা। বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের বিচার ও দণ্ড আরোপের ক্ষমতা [ধারা ২৯গ এবং ৩৩ক]। [ধারা-৩৫) একই মামলায় ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়। (ধারা-৩৫ক] দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে তার সাজার মেয়াদ।

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a