- Get link
- X
- Other Apps
Chapter Twenty One - Of Defamation
একুশতম অধ্যায় -মানহানি বিষয়ক
ধারা ৪৯৯ মানহানি
কোন লোক যদি অপর কোন লোকের খ্যাতি বা সুনাম নষ্ট করার লক্ষ্যে বা তার খ্যাতি বা সুনাম নষ্ট হবে বলে অবগত হবার পরও বা তার বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ থাকার পরও কথিত বা পাঠের জন্য অভিপ্রেত শব্দাবলি বা মার্কাদি বা দৃশ্যমান কল্পমূর্তির সাহায্যে সে লোক বিষয়ক কোন ঘটনা আরোপ করে বা ব্যক্ত করে, তা হলে সে লোক নিয়ে নির্দেশিত ভিন্নতাগুলো অন্যান্য ক্ষেত্রে ঐ লোকের মানহানি করে বা করেছে বলে পরিগণিত হবে।
ব্যাখ্যা ১. কোন কিছুর জন্য কোন মৃত লোকের নিন্দা করা তার মানহানির সামিল হতে পারে, যদি ঐ নিন্দাবাদ এরূপ হয় যে এটা তার জীবদ্দশায় তার মানহানিকর হত ও এটা তার পরিবার ও অন্যান্য কাছে আত্মীয়দের মনকে পীড়িত করার লক্ষ্যে এরূপ ঘটনার আরোপ হয়।
ব্যাখ্যা ২. কোন কোম্পানী বা সমিতি বা এরূপ লোক সমাবেশ সম্বন্ধে কোন নিন্দাবাদ করা মানহানির সামিল হতে পারে।
ব্যাখ্যা ৩. বিকল্পের আকারে শ্লেষাত্মকভাবে প্রকাশিত নিন্দাবাদ মানহানি সামিল হতে পারে।
ব্যাখ্যা ৪. কোন নিন্দাবাদই কোন লোক সুনাম নষ্ট করেছে বলে পরিগণিত হবে না, যদি না ঐ নিন্দাবাদ অন্যান্য লোকের ধারণার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ঐ লোক নৈতিক বা বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ক গুণাবলি অবনমিত করে, বা ঐ লোকের বর্ণ বা পেশা বিষয়ক গুণাবলি অবনমতি করে বা ঐ লোকের প্রসিদ্ধি নষ্ট করে বা এরূপ বিশ্বাস করার কারণ জন্মায় যে ঐ লোকের দেহ ঘৃণাজনক বা এরূপ কোন অবস্থায় আছে যা সাধারণত অরুচির বলে বিবেচনা করা যায় ।
উদাহরণ : মানহানি
ক) গ, খ এর ঘড়ি চুরি করেছে করেছে এরূপ বিশ্বাস উদ্ভব করার লক্ষ্যে ক বলে “গ একজন সৎলোক সে কখনো খ-র ঘড়ি চুরি করে নাই”। ভিন্নতাগুলোর যে কোনটির আওতায় না পড়লে ক-এর এই কার্য এটা মানহানি বলে পরিগণিত হবে।
খ) খ-র ঘড়ি কে চুরি করেছে সে বিষয়ে ক-কে জিজ্ঞাসা করা হয়। গ, খ-র ঘড়ি চুরি করেছে বলে বিশ্বাস উদ্ভব করার লক্ষ্যে ক, গর প্রতি ইঙ্গিত করে। ভিন্নতা গুলোর যে কোন একটির আওতায় না পড়লে ক-এর এই কার্য মানহানি বলে পরিগণিত হবে।
গ) গ, খ-র ঘড়ি চুরি করেছে এই বিশ্বাস উদ্ভব করার লক্ষ্যে ক, খ-র ঘড়ি নিয়ে পালিয়ে যাবার একটি চিত্র অংকন করে। ভিন্নতাগুলোর যে কোনটির একটির আওতায় না পড়লে ক-এর এই কার্য মানহানি বলে পরিগণিত হবে।
প্রথম ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ জনমঙ্গলের দিক থেকে যে সত্য ঘটনা আবিষ্কার বা ব্যক্ত করা উচিত, তা আরোপ
কোন লোক বিষয়ে সত্য দোষারোপ করা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না, যদি ঐ দোষারোপ জনমঙ্গলের উদ্দেশ্যে তৈরী বা ব্যক্ত করা হয়। জনমঙ্গলের জন্য কিনা তা ঘটনা প্রশ্ন।
দ্বিতীয় ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ জনগণের প্রতি সরকারি কর্মচারির আচরণ
সরকারি কার্য সম্পাদনের সম্পর্কে কোন সরকারি কর্মচারির আচরণ বিষয়ে বা ঐ আচরণে তার চরিত্রের যতদূর ব্যক্ত পায়, ততদূর বিষয়ে তার বেশি নয়, সরল বিশ্বাসে যে কোন অভিমত ব্যক্ত করা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
তৃতীয় ব্যতিক্রমেঃ যে কোন গনসমস্যা বিষয়ে কোন লোকের আচরন
যে কোন গণসমস্যা বিষয়ে কোন লোকের আচরণ সম্বন্ধে ও এরূপ আচরণে তার চরিত্রের যতদূর প্রাসঙ্গিক, শুধু ততদূর পর্যন্ত তার চরিত্র বিষয়ে সরল বিশ্বাসে যে কোন অভিমত ব্যক্ত করলে তা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
উদাহরণ মানহানির ব্যতিক্রম/ ভিন্নতা
ক, যদি গ এর আচরণ বিষয়ে কোনরূপ অভিমত ব্যক্ত করে কোন গণ সমস্যা বিষয়ে সরকার বরাবরে দরখাস্ত পেশ করে, কোন গণ সমস্যা বিষয়ে কোন সভার আহবানের রিকুইজিশনে স্বাক্ষর দান করে, এরূপ কোন সভার সভাপতির আসন গ্রহণ বা যোগদান করে, গণ সমর্থনকারি কোন সমিতি গঠন করে বা উহাতে যোগদান করে, বিশেষ পরিস্থিতিতে জনগণের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট দায়িত্বগুলো দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করাতে কোন বিশেষ প্রার্থীকে ভোট দান করে বা তার পক্ষে প্রচার কার্য চালায়, তা হলে ক এর কার্যক্রম মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
চতুর্থ ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ আদালতগুলোর কার্যক্রমের প্রতিবেদন ব্যক্ত করা
কোন বিচারালয়ের প্রায় সম্পূর্ণ সত্য কার্যক্রমের প্রতিবেদন ব্যক্ত করা বা এরূপ কোন কার্যক্রমের ফলাফল ব্যক্ত করা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
ব্যাখ্যাঃ কোন বিচারলয়ে বিচারের আগে প্রকাশ্য আদালতে তদন্তকারি কোন জাষ্টিস অব দি পিস বা অপর কোন পদস্থ কর্মচারি উপরিউক্ত ধারার তাৎপর্যাধীন আদালত বলে পরিগণিত হবে।
পঞ্চম ব্যতিক্রম/ভিন্নতাঃ আদালতে সিদ্ধান্তকৃত মামলার প্রধান দোষ ও গুণাবলি বা সাক্ষীদের ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আচরণ
কোন বিচারালয়ের সিদ্ধান্তকৃত কোন ফৌজদারী বা দেওয়ানী মামলার দোষ-গুণ বিষয়ে বা এরূপ মামলায় পক্ষ গ্রহণকারি হিসেবে যে কোন লোকের স্বাক্ষীর বা প্রভুর আচরণ বিষয়ে বা ঐ আচরণে এরূপ লোক চরিত্রের যতটুকু ব্যক্ত পায় ততটুকুর বেশী নয়, বিষয়ে সরল বিশ্বাসে যে কোন মতামত ব্যক্ত মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
উদাহরণ মানহানির ব্যতিক্রম/ভিন্নতা
ক বলে, “আমার মনে হয় ঐ মামলায় গ-র সাক্ষ্য এরূপ স্ববিরোধী যে নিশ্চয়ই সে বোকা, ন্যায়তো অসৎ।” ক যদি সরল বিশ্বাসে এই কথা বলে থাকে তা হলে সে এই ভিন্নতার আওতাধীন হবে, কেননা ঐ আচরণে সাক্ষী হিসেবে গ-র চরিত্রের যেরূপ ব্যক্তি পায়-তার বেশি নন ক-র মতামত সে চরিত্র সম্পর্কিত। কিন্তু যদি ক বলে, “গ ঐ মামলায় যে বক্তব্য প্রদান করেছিল তা আমি বিশ্বাস করি না, কারণ সে সত্যবাদী নহে-মর্মে আমি জানি” তা হলে ক এই ভিন্নতার আওতাধীন হবে না। কেননা গ-র চরিত্র বিষয়ে সে যে মতামত ব্যক্ত করে তা সাক্ষী হিসেবে গ-র আচরণের উপর প্রতিতি নয়।
ষষ্ঠ ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ গণঅভিমতের গুণাবলি
যে কার্য এর সম্পাদক দ্বারা জনগণের বিচারের লক্ষ্যে পেশ করা হয়েছে, সে কার্য বিষয়ে বা এরূপ কার্যে সম্পাদকের চরিত্রের যতটুকু ব্যক্ত পায় ততটুকু তার বেশি নন বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
ব্যাখ্যাঃ কোন কার্য প্রকাশ্যভাবে জনগণের বিচারার্থে হাজিরকৃত হতে পারে, বা কার্যটি কর্তার যে ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণের বিচারার্থ কর্মটির হাজির বুঝায়; সে ব্যবস্থার মাধ্যমেও কার্যটি জনগণের বিচারার্থ হাজিরকৃত হতে পারে।
উদাহারণ - মানহানির ব্যতিক্রম/ভিন্নতা
ক) কোন লোক যদি কোন পুস্তক ব্যক্ত করে, তা হলে সে লোক ঐ পুস্তক গণঅভিমতের জন্য পেশ করেন বলে গণ্য হবে।
খ) কোন লোক যদি প্রকাশ্যভাবে কোন বক্তৃতা করে তা হলে সে লোক ঐ বক্তৃতা গণ অভিমতের জন্য পেশ করেন বলে গণ্য হবে।
গ) যদি কোন অভিনেতা বা গায়ক কোন প্রকাশ্য রঙ্গমঞ্চে অভিনয় করে তা হলে সে তার অভিনয় বা গান গণ অভিমতের জন্য পেশ করেছে বলে পরিগণিত হবে।
ঘ) গ দ্বারা প্রকাশিত একটি পুস্তক সম্বন্ধে ক বলে, “গ-র বই একেবারেই বাজে, গ অবশ্যই একজন দুর্বল প্রকৃতির লোক। গ-র পুস্তকটি অশ্লীল, গ নিশ্চয়ই একজন অপবিত্র প্রকৃতির লোক।" ক যদি সরল মনে এই কথা বলে থাকে, তা হলে সে এই ভিন্নতার আওতায় আছে, যেহেতু সে যে মতামত ব্যক্ত করে তা গ চরিত্রের ততটুকু বিষয়ক হবে যেহেতু সে যে মতমাত ব্যক্ত করে তা গ-র চরিত্রের ততটুকু সম্পর্কিত, যতটুকু গ-র পুস্তকে ব্যক্ত পায় তার বেশী নয়।
ঙ) কিন্তু ক যদি বলে, “আমি এতে মোটেই অবাক হই নি যে গ-র পুস্তক নির্বুদ্ধিতামুলক ও অশ্লীল কারণ সে একজন দুর্বলচেতা ও উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির লোক" তা হলে ক এই ভিন্নতার আওতার ভিতর নাই। কেননা সে গ-র চরিত্র বিষয়ে যে অভিমত ব্যক্ত করে তা গ-র পুস্তকের উপর প্রতিষ্ঠিত মতামত নয়।
সপ্তম ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ অন্যের উপর আইনসম্মত ক্ষমতাবিশিস্ট লোক দ্বারা সরল বিশ্বাসে নিন্দা
যে লোক অপর কোন লোকের উপর আইনসম্মতভাবে ক্ষমতাবিশিষ্ট অপর লোকের সঙ্গে সম্পদিত কোন চুক্তি হতে উদ্ধত কোন কর্তৃত্ত্ব রয়েছে, সে লোক এরূপ আইনসম্মত ক্ষমতা দিয়ে যে সমস্ত বিষয়ে ঐ অপর লোকের আচরণ বিষয়ে সরল বিশ্বাসে কোন তিরস্কার করলে তা মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
উদাহরণ মানহানির ব্যতিক্রম/ভিন্নতা
যদি কোন বিচারক সদবিশ্বাসে কোন সাক্ষীর বা আদালতের পদস্থ কর্মচারিকে তার আচরণ সম্বন্ধে তিরস্কার করেন; যদি কোন বিভাগীয় প্রধান তার অধঃস্তন কোন কর্মচারিকে সরল বিশ্বাসে কোন প্রকার তিরস্কার করেন, যদি পিতা বা মাতা সরল বিশ্বাসে কোন শিশুকে অন্যান্য শিশুর সামনে তিরস্কার করেন, যদি কোন স্কুলের শিক্ষক পিতা বা মাতা হতে কর্তত্ব অর্জন করে তার সরল বিশ্বাসে কোন ছাত্রকে অন্যান্য ছাত্রের সম্মুখে তিরস্কার করেন, যদি কোন মনিব কোন চাকরকে দায়িত্ব অবহেলার জন্য সরল বিশ্বাসে তিরস্কার করেন, যদি কোন ব্যাংকার সরল বিশ্বাসে তার ব্যাংকের ক্যাশিয়ারকে এরূপ ক্যাশিয়ার হিসেবে তার আচরণের জন্য তিরস্কার করেন, তা হলে তিনি এই ভিন্নতার আওতাধীন হবেন।
অষ্টম ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ ক্ষমতাবিশিষ্ট লোকের কাছে সদবিশ্বাসে নালিশ উত্থাপন
কোন লোকের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়বস্তু বিষয়ে ঐ লোকের উপর যে সমস্ত লোক আইনবলে কর্তৃত্ত্ব রয়েছে, তাদের কারো কাছে সরল বিশ্বাসে কোন নালিশ উত্থাপন মানহানি বলে পরিগণিত হবে না।
উদাহরণ মানহানির ব্যতিক্রম/ ভিন্নতা
ক সরল বিশ্বাসে গ-কে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অভিযুক্ত করলে, ক সরল বিশ্বাসে চাকর গ-র আচরণ সম্বন্ধে গ-র মনিবের নিকটে নালিশ করলে, ক সরলবিশ্বাসে ছেলে গ বিষয়ে গ-র পিতার কাছে নালিশ করলে ক এই ভিন্নতার আওতাধীন হবে।
নবম ব্যতিক্রম/ ভিন্নতাঃ কোন লোক দ্বারা নিজের বা অন্যের স্বার্থ রক্ষার্থে সরল বিশ্বাসে কোন মিথ্যা আরোপ করা
অপর কোন লোকের চরিত্র বিষয়ে কোন নিন্দা আরোপ করলে ও তা আরোপকারি সরল বিশ্বাসে নিজের বা কারোও স্বার্থ সংরক্ষণের বা জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে হয়, তা হলে তা মানহানিকর অপরাধ হিসেবে পরিগণিত হবে না।
উদাহরণ মানহানির ব্যতিক্রম/ভিন্নতা
ক) জনৈক দোকানদার ক তার ব্যবসায় পরিচালক খ-কে বলিল, “গ যদি নগদ টাকা না দেয়, তা হলে তার কাছে কিছুই বিক্রয় করবে না, কেননা তার সততার উপর আমার বিন্দুমাত্র আস্থা নাই”। এইক্ষেত্রে ক তার নিজের স্বার্থ রক্ষার্থে গ-র সম্পর্কে সরল বিশ্বাসে এই নালিশ করে থাকলে সে এই ভিন্নতার আওতার ভিতর পড়েছে।
খ) জনৈক ম্যাজিস্ট্রেট ক তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বরাবরে একটি প্রতিবেদন প্রদান প্রসঙ্গে গ-র চরিত্রের উপর দোষারোপ করে। এই ক্ষেত্রে ক সরল বিশ্বাসে ও জনকল্যাণার্থে এই দোষারোপ করলে ক এই ভিন্নতার আওতার ভিতর পড়েছে।
দশম ব্যতিক্রম/ভিন্নতাঃ কোন লোককে তার হিতকল্পে বা জনহিতকল্পে হুঁশিয়ারি দান
কোন লোককে সরল বিশ্বাসে অপর কোন লোকের সামনে সাবধান করে দেওয়া মানহানি বলে পরিগণিত হবে না, যদি এরূপ সাবধানতা সতর্ককৃত লোক বা যে লোককে ঐ লোকের স্বার্থ নিহিত আছে তার বা গণ কল্যাণার্থে অভিপ্রেত হয়।
ধারা ৫০০ মানহানির শাস্তি
কোন লোক যদি অপর কোন লোকের মানহানি করে, তা হলে সে লোক বিনাশ্রম কারাদণ্ডে যার মেয়াদ দুই বৎসর পর্যন্ত হতে পারে বা জরিমানা বা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
ধারা ৫০১ মানহানিকর বলে পরিচিত বিদিত বস্তু মুদ্রণ বা খোদাইকরণ
কোন লোক যদি এমন কোন বিষয় মুদ্রণ বা খোদাই করে, যা কোন লোকের মানহানিকর বলে সে জানে বা তার এরূপ বিশ্বাস জন্মাবার যৌক্তিক কারণ থাকে, তা হলে সে লোক বিনাশ্রম কারাদণ্ডের যার মেয়াদ দুই বৎসর পর্যন্ত হতে পারে বা জরিমানা দণ্ডে বা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
ধারা ৫০২ মানহানিকর ক্ষেত্র সম্বলিত মুদ্রিত কিংবা খোদাই করা বস্তু বিক্রয়করণ
কোন লোক যদি, মানহাকির বিষয় সম্বলিত কোন মুদ্রিত বা খোদাই করা বস্তু এটা এরূপ বিষয় সম্বলিত বিদিত হয়ে বিক্রয় করে বা বিক্রয়ের প্রস্তাব করে, তা হলে সে লোক বিনাশ্রম কারাদণ্ডে, যার মেয়াদ দুই বৎসর পর্যন্ত হতে পারে বা জরিমানা দণ্ডে বা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবে।