- Get link
- X
- Other Apps
Of Criminal Misappropriation of Property
অপরাধমূলক ভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ বিষয়ক
ধারা ৪০৩ অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ
কোন লােক যদি অসাধুভাবে কোন অস্থাবর সম্পত্তি আত্মসাৎ করে বা তার নিজস্ব ব্যবহারে পরিণত করে তা হলে সে লােক যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ড-যার মেয়াদ দুই বৎসর পর্যন্ত হতে পারে বা জরিমানা দণ্ডে বা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
উদাহরণ অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ
ক) ক সরল বিশ্বাসে গ-র সম্পত্তি গ-র দখল হতে নিয়ে যায়। এটা নিয়ে যাওয়ার সময় সে বিশ্বাস করে যে, ঐ সম্পত্তি তারই। ক চুরির অপরাধে অপরাধি নয়; কিন্তু ক তার বিচ্যুতি বুঝতে পারার পর অসাধুভাবে ঐ সম্পত্তি তার নিজস্ব ব্যবহার পরিণত করলে সে এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি।
খ) গ-র সঙ্গে ক-র বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দরুণ ক গ-র অবর্তমানে গ-র লাইব্রেরীতে যায় ও গ-র স্পষ্ট বিনা সম্মতিতে একটি বই নিয়ে যায়। এইক্ষেত্রে যদি ক-র এরূপ ধারণা হয়ে থাকে যে, তার ঐ বইটি পড়িবার লক্ষ্যে নিয়ে যাবার জন্য গ-র পরােক্ষ সম্মতি ছিল,তবে চুরি করে নাই। কিন্তু পরে ক বইটি তার নিজের উপকারার্থে বিক্রয় করলে সে এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি ।
গ) ক ও খ একটি অশ্বের যৌথ মালিক। ব্যবহার করার ইচ্ছায় ক অশ্বটি খ-র দখল হতে নিয়ে যায়। এইক্ষেত্রে যেহেতু ক-র অশ্বটি ব্যবহার করার কর্তৃত্ত্ব রয়েছে, সেহেতু সে এটা অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে নি কিন্তু ক অশ্বটি বিক্রয় করলে ও সমস্ত বিক্রয়লব্ধ অর্থ নিজের ব্যবহারের জন্য আত্মসাৎ করলে সে এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি।
ব্যাখ্যা ১: কিছু সময়ের জন্য একটি অসাধু আত্মসাৎকরণও এই ধারা মােতাবেক আত্বসাকরণ বা তছরূপ বলে পরিগণিত হবে।
উদাহরণ
ক গ-র একটি সাদা সরকারি প্রমিসারী নােট দেখতে পায়। নােটটি গ-র অবগত হয়ে ক এটা ভবিষ্যতে কোন সময়ে গ-র কাছে প্রত্যার্পণ করার ইচ্ছায়, কোন মহাজনের কাছে এটা একটি ঋণের জামানত হিসেবে বন্ধক রাখে। ক এই ধারার আওতায় অপরাধ করে।
ব্যাখ্যা ২ : কোন লােক যদি অপর কোন লােকের দখল নেই দেখতে পেয়ে ঐ সম্পত্তি এর মালিকের পক্ষে সংরক্ষণ করা ও মালিকের কাছে প্রত্যার্পণ করার উদ্দেশ্যে গ্রহণ করে তা হলে সে লােক এটা অসাধুভাবে গ্রহণ বা আত্মসাৎ/তছরূপ করে নি ও এই ধারার আওতায় অপরাধ সংঘটন করে নি। কিন্তু যদি সে মালিককে চিনে বা এর মালিককে আবিষ্কার করার মত কোন উপায় থাকে, বা সে মালিককে আবিষ্কার করার বা মালিকের কাছে নােটিশ প্রদানের যৌক্তিক মাধ্যম ব্যবহার করার আগে ও মালিককে এর দাবি পেশ করার সুযােগ দেওয়ার জন্য যৌক্তিক সময়ের জন্য এটা সংরক্ষণের আগে এটা নিজের ব্যবহারের জন্য তছরূপ/আত্মসাৎ করে, তা হলে সে উপরে উল্লেখিত অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে। অনুরূপ ক্ষেত্রে যৌক্তিক পদ্ধতি বা যৌক্তিক সময় কত দীর্ঘ হবে তা একটি আলােচ্য বিষয়।
আবিষ্কর্তার পক্ষে ঐ সম্পত্তির মালিক কে বা কোন বিশেষ লােক এর মালিক এই কথা জানার দরকার নেই। যদি সে সম্পত্তিটি আত্মসাৎ করার কালে এটা যে তার নিজস্ব সম্পত্তি নয় তা বিশ্বাস করে বা সরল মনে বিশ্বাস করে যে, প্রকৃত মালিককে খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়, তা হলে তাই যথার্থ হবে।
উদাহরণ সম্পত্তি আত্মসাৎ
ক) ক রাজপথের উপরে একটি টাকা দেখতে পায়। সে জানে না যে ঐ টাকার মালিক কে। ক টাকাটি কুড়িয়ে নেয়। এইক্ষেত্রে ক এই ধারার আওতায় অপরাধ করে নাই।
খ) ক রাস্তার উপর একটি পত্র দেখতে পায়। এর ভিতর একটি ব্যাঙ্ক নােট রয়েছে। পত্রের বিবরণ ও নির্দেশ মােতাবেক সে ব্যাংক নােটটির মালিক নাম জানতে পারে। সে নােটটি আত্মসাৎ করে। সে এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে।
গ) ক একটি বেয়ারার চেক দেখতে পায়। চেকটি কে হারিয়েছে, সে তা অনুমান করতে পারে না। কিন্তু যে লােক চেকটি কেটেছে তার নাম উল্লেখ রয়েছে। ক জানে যে, এই লােক তাকে যে লােকের জন্য চেকটি কাটা হয়েছে, তার বরাবর পৌছাতে পারবে। ক মালিকের খবর না করেই চেকটি আত্মসাৎ করে। এই ক্ষেত্রে ক এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে।
ঘ) ক গ-কে টাকাসহ একটি থলি ফেলতে দেখে। ক থলিটি গ-র কাছে প্রত্যার্পণকরার জন্য এটা কুড়িয়ে নেয়, কিন্তু পরে সে এটা তার নিজের ব্যবহারের জন্য আত্মসাৎ করে। ক এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে।
ঙ) ক টাকাসহ একটি থলি দেখতে পায়। কিন্তু থলিটি কার এটা সে জানে না। পরে সে অনুসন্ধান করে দেখল যে এর মালিক হল গ ও সে এটা নিজের ব্যবহারের জন্য আত্মসাৎ করে । ক এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে।
চ) ক একটি মূল্যবান আংটি দেখতে পায়। কিন্তু আংটিটির মালিক কে তা সে জানে না। ক এর মালিককে অনুসন্ধান করার জন্য চেষ্টা ছাড়াই তাৎক্ষণিক এটা বিক্রয় করে দেয়। ক এই ধারার আওতায় অপরাধের জন্য অপরাধি সাব্যস্ত হবে।
ধারা ৪০৪ কোন মৃত লােকের মৃত্যুকালে তার সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাকরণ
যদি কোন লোেক, কোন সম্পত্তি কোন লােকের মৃত্যুকালে ঐ মৃত লােকের আয়ত্ত্বে ছিল ও তখন হতে এরূপ সম্পত্তি আইনানুগতভাবে এটা দখল করার কর্তৃত্ত্ব সম্পন্ন কোন লােকের দখলে আসে নি বলে অবগত হয়ে এরূপ সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে তা হলে সে লােক যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ডে-যার মেয়াদ তিন বৎসর পর্যন্ত হতে পারে-দণ্ডিত হবে ও এতদ্ব্যতীত জরিমানাদণ্ডেও শাস্তিযােগ্য হবে। আর যদি অপরাধি এরূপ লােকের মৃত্যুকালে তৎদ্বারা একজন কর্মচারি বা চাকর হিসেবে নিয়ােজিত থেকে থাকে, তা হলে কারাদণ্ডের মেয়াদ সাত বৎসর পর্যন্ত সম্প্রসারিত হতে পারে।
উদাহরণ - মৃত্যুকালে তার সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাকরণ
প আসবাবপত্র ও টাকা পয়সা দখলদার থাকাবস্থায় মারা যায়। তার কর্মচারি ফ ঐ টাকা পয়সা আইনানুগভাবে দখল করার কর্তৃত্ত্ব সম্পন্ন কোন লােকের দখলে আসার পূর্বে অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে। ক এই ধারায় উল্লেখিত অপরাধ সংঘটন করেছে।
Of Criminal Breach of Trust
অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ বিষয়ক
ধারা ৪০৫ অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ
কোন লােক যদি কোন প্রকারে সম্পত্তি বা সম্পত্তির উপরে আধিপত্যের ভারপ্রাপ্ত হয়ে ঐ সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে বা তার নিজের ব্যবহারে পরিণত করে, বা এরূপ ক্যাশ পরিচালনা পদ্ধতি নির্ধারণকারি আইনের কোন নির্দেশ অমান্য করে বা এরূপ ক্যাশ পরিচালনা বিষয়ে কর্তৃক প্রণীত স্পষ্ট বা পরােক্ষ কোন আইনানুগ চুক্তি অমান্য করে, অসাধুভাবে ঐ সম্পত্তি ব্যবহার করে বা এর ব্যবস্থাপনা করে বা ইচ্ছাকৃতভাবে অপর কোন লােককে আত্মসাৎ করার অনুমতি দান করে তা হলে সে লােক “অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ” করে।
উদাহরণ অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ
ক) ক এক মৃত লােকের দানপত্রের এক্সিকিউটর। দানপত্রে যেভাবে সম্পত্তি বন্টন করার জন্য আইনের যে নির্দেশ আছে তা অসঙ্গতভাবে ভঙ্গ করে সে ঐ সম্পত্তি নিজের ব্যবহারের জন্য আত্মসাৎ করে। ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
খ) ক একজন গুদাম রক্ষক। গ বিদেশ যাত্রাকালে তার আসবাবপত্র ক এর কাছে জিম্মায় রাখে। জিম্মায় রাখে এই শর্তে তার আসবাবপত্র ক-র কাছে গচ্ছিত রাখে যে গুদাম রক্ষা বাবদ চুক্তিকৃত অর্থ প্রদান করা হলে এটা প্রত্যার্পণ করা হবে। ক অসাধুভাবে ঐ মালগুলাে বিক্রয় করে। ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
গ) ঢাকার বাসিন্দা ক চট্টগ্রামের বাসিন্দা গ-র প্রতিভূ। ক ও গ-র ভিতর একটি স্পষ্ট বা অব্যক্ত চুক্তি আছে যে, গ কর্তৃক ক-র কাছে প্রেরিত সমুদয় অর্থ গ-র নির্দেশানুযায়ি ক দ্বারা বিনিয়ােগ করা হবে। গ, ক- র কাছে এরূপ নির্দেশসহ ক-কে এক লক্ষ টাকা পাঠায় যেন এটা কোম্পানীর কাজে বিনিয়ােগ করা হয়। ক অসাধুভাবে ঐ নিদের্শগুলাে লংঘন করে ও ঐ অর্থ তার নিজের ব্যবসায়ে খাটায়। ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
ঘ) কিন্তু যদি পূর্বোক্ত উদাহরণে ক অসাধুভাবে না করে বরং ব্যাঙ্ক অব বেঙ্গলের শেয়ার ক্রয় করা গ-র জন্য অধিকতর সুবিধাজনক হবে বলে সরল মনে বিশ্বাস করে গ-র নির্দেশগুলাে লংঘন করে ও কোম্পানীর কাগজে ক্রয়ের পরিবর্তে গ-র জন্য ব্যাঙ্ক অব বেঙ্গলের শেয়ার ক্রয় করে, তা হলে এইক্ষেত্রে যদিও গ ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও ক-র বিরুদ্ধে ঐ ক্ষতির জন্য একটি দেওয়ানী মামলা রুজুর কর্তৃত্ব অর্জন করে, তথাপি ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে বলে পরিগণিত গণ্য হবে না, যেহেতু সে যা করেছে তা সে অসাধুভাবে করে নি।
ঙ) ক একজন রাজস্ব অফিসার। তার উপর সরকারি অর্থের ভার ন্যস্ত হয় ও তার দখলী সমুদয় অর্থ কোন এক বিশেষ ট্রেজারীতে জমা প্রদানের আইনবলে আদিষ্ট হয় বা সরকারের সঙ্গে সম্পন্ন কোন ব্যক্ত বা অব্যক্ত চুক্তিবলে বাধ্য থাকে। ক অসাধুভাবে ঐ অর্থ আত্মসাৎ করে। ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
চ) ক জনৈক বাহক। ঘ ক-কে তার সম্পত্তি স্থল বা জলপথে বহনের ক্ষমতা অর্পণ করে। ক ঐ সম্পত্তি অসাধুভাবে আত্মসাৎ করে। ক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
ধারা ৪০৬ অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি
কোন লােক যদি অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ করে তা হলে সে লােক যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ডে যার মেয়াদ তিন বৎসর পর্যন্ত হতে পারে, বা জরিমানা দণ্ডে বা উভয় প্রকার দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
ধারা ৪০৭ বাহক প্রভৃতি দ্বারা অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ
কোন লােক যদি, বাহক, ঘাটের রক্ষক বা গুদামরক্ষক হিসেবে কোন সম্পত্তির ভারপ্রাপ্ত হয়ে ঐ সম্পত্তি বিষয়ে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে তা হলে সে লােক যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ডে-যার মেয়াদ সাত বৎসর পর্যন্ত হতে পারে-দণ্ডিত হবে ও জরিমানাদণ্ডেও শাস্তিযােগ্য হবে।
ধারা ৪০৮ কর্মচারি বা চাকর দ্বারা অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গকরণ
যদি কোন লােক কর্মচারি বা চাকর হয়ে বা কর্মচারি বা চাকর হিসেবে নিয়ােজিত হয়ে ও এরূপ ক্ষমতায় যে কোন প্রকারে কোন প্রকার আধিপত্যের ভারপাপ্ত হয়ে ঐ সম্পত্তি বিষয়ে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে তা হলে সে লােক যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ডে-যার মেয়াদ সাত বৎসর পর্যন্ত হতে পারে- দণ্ডিত হবে ও এতদ্ব্যতীত জরিমানাদণ্ডেও শাস্তি যােগ্য হবে।
এই ধারার অপরাধ নিম্নোক্তভাবে প্রমাণ করা যায়-
(১) অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন করণিক কিংবা পরিচারকরূপে নিযুক্ত ছিল।
(২) অভিযুক্ত ব্যক্তি ঐ সম্পত্তির ভারপ্রাপ্ত হয়েছিল কিংবা আধিপত্য পেয়েছিল।
(৩) অভিযুক্ত ব্যক্তি ওটার সাথে অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ করেছে।
কর্মচারি বা চাকর দ্বারা অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গকরণের বিচার প্রক্রিয়া
অপরাধ আমলযােগ্য, ওয়ারেন্টযােগ্য, জামিনযােগ্য নয়, বিচারকের অনুমতি সাপেক্ষে আপােষযােগ্য, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কিংবা প্রথম যে কোন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা বিচারযােগ্য। তবে অভিযুক্ত ব্যক্তি সরকারি কর্মচারি হলে তার অপরাধ জামিনযােগ্য নয়, আপােষযােগ্য নয়, বিশেষ জজের আদলতে বিচারযােগ্য।
ধারা ৪০৯ সরকারি কর্মচারি বা ব্যাংকার, বণিক বা প্রতিনিধি দ্বারা অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গকরণ
কোন লােক যদি, তার সরকারি কর্মচারিজনিত ক্ষমতায় বা একজন ব্যাংকার, ব্যবসায়ী, ফ্যাক্টর, দালাল, অ্যাটর্নি বা এজেন্ট হিসেবে তার ব্যবসায় ব্যাপদেশে যে কোন প্রকারে সম্পত্তি বা সম্পত্তির উপর আধিপত্যের ভারপ্রাপ্ত হয়ে ঐ সম্পত্তি বিষয়ে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করে তা হলে সে লােক যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা যে কোন বর্ণনার কারাদণ্ডে যার মেয়াদ দশ বৎসর পর্যন্ত হতে পারে, দণ্ডিত হবে ও এতদ্ব্যতীত জরিমানদণ্ডেও শাস্তিযোগ্য হবে।