- Get link
- X
- Other Apps
Chapter 35 - Proceedings in case of Certain Offences Affecting the Administration of Justice
বিচার পরিচালনা প্রভাবিত করা সংক্রান্ত কতিপয় অপরাধের ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি
ধারা ৪৭৬ - ১৯৫ ধারায় উল্লিখিত ক্ষেত্রে পদ্ধতি
১) কোন আবেদনপত্রের ভিত্তিতে বা অন্যভাবে কোন দেওয়ানি, রাজস্ব বা ফৌজদারি আদালত যদি মনে করেন যে, ন্যায়বিচারের স্বার্থে উক্ত আদালতের কার্যক্রমে বা কার্যক্রম সম্পর্কিত বিষয়ে অপরাধ করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়েছে এবং ধারা ১৯৫ এর উপ-ধারা (১) এর দফা (খ) বা (গ)-এ বর্ণিত কোন অপরাধ সম্পর্কে অনুসন্ধান করা আবশ্যক, তা হলে উক্ত আদালত যেইরূপ প্রয়ােজন মনে করেন, সেইরূপ প্রাথমিক অনুসন্ধানের, যদি থাকে, পর সেই মর্মে সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ করবেন এবং আদালতের হাকিম কর্তৃক স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযােগ প্রণয়ন করে তা কোন এখতিয়ারবান প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট পাঠাবেন, এবং ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট আসামির হাজির হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জামানত গ্রহণ করতে পারবেন, অথবা কথিত অপরাধ জামিনের অযােগ্য হলে প্রয়ােজনবােধে আসামিকে আটকাবস্থায় উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করতে পারবেন, এবং উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজির হয়ে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য যে কোন ব্যক্তিকে মুচলেকা সম্পাদন করতে বাধ্য করতে বলতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, যদি অভিযােগকারি আদালত হাইকোর্ট বিভাগ হয়, তবে উক্ত কোর্ট কর্তৃক নিযুক্ত আদালতের কোন কর্মকর্তা কর্তৃক নালিশের আবেদনপত্র স্বাক্ষরিত হতে পারবে। এই ধারার উদ্দেশ্যে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটরূপে গণ্য করতে হবে।
২) কোন ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট উপ-ধারা (১) অথবা ৪৭৬ক অথবা ৪৭৬খ ধারার অধীন অভিযােগ দায়ের করলে ষােড়শ অধ্যায়ে অন্য যে বিধানই থাকুক না কেন, উহা পুলিশ রিপাের্টের উপর ভিত্তি করে দায়ের করা হয়েছে বলে বিবেচনা করে তিনি যতদুর সম্ভব পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
৩) যখন উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের কিংবা যার নিকট উক্ত মােকদ্দমা হস্তান্তরিত হয়েছে সেই ম্যাজিস্ট্রেটের গােচরীভূত করা হয় যে, যে বিচার বিভাগীয় কার্যপদ্ধতি হতে এই মােকদ্দমার উদ্ভব হয়েছে সেই কার্যপদ্ধতির গৃহীত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল বিবেচনাধীন রয়েছে, তখন তিনি উপযুক্ত মনে করলে যে কোন পর্যায়ে মােকদ্দমার শ্রবণকার্য উক্ত আপিলের সিদ্ধান্ত না হওয়া অবধি মূলতবী রাখতে পারবেন।
ধারা ৪৭৬ক নিম্ন আদালত অভিযােগ না করলে উর্ধ্বতন আদালত করতে পারেন
দেওয়ানি, রাজস্ব ও ফৌজদারি আদালতকে ধারা ৪৭৬ এর উপ-ধারা (১)-এ যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা উক্ত আদালতে সংঘটিত বা কার্যপদ্ধতি সম্পর্কিত বিষয়ে কৃত বলে কথিত ও উক্ত ধারায় বর্ণিত কোন অপরাধের ক্ষেত্রে ধারা ১৯৫ এর উপ-ধারা (৩) এর শর্ত অনুসারে উক্ত আদালতের উর্ধ্বতন আদালত সেই সকল ক্ষেত্রে প্রয়ােগ করতে পারেন, যেই সকল ক্ষেত্রে পূর্বোক্ত আদালত উক্ত অপরাধ সম্পর্কে ধারা ৪৭৬ এর অধীন কোন অভিযােগ করে নাই বা অভিযােগ করার জন্য কোন আবেদনও বাতিল করে নাই; এবং উর্ধ্বতন আদালত এই অভিযােগ করলে ধারা ৪৭৬ এ নিহিত বিধান অনুরূপভাবে প্রযােজ্য হবে।
ধারা ৪৭৬খ আপিল
যে ব্যক্তির আবেদনক্রমে কোন দেওয়ানি, রাজস্ব বা ফৌজদারি আদালত ৪৭৬ ধারা বা ৪৭৬-ক ধারা অনুসারে অভিযােগ করতে অস্বীকার করেছেন অথবা যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে নালিশ করা হয়েছে সেই ব্যক্তি, ১৯৫ ধারার (৩) উপ-ধারার অর্থানুসারে উক্ত আদালতের উর্ধ্বতন আদালতে আপিল করতে পারবেন, এবং অতঃপর উর্ধ্বতন আদালত সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহকে নােটিশ দিয়া অভিযােগ প্রত্যাহারের নির্দেশ দিতে পারবেন, অথবা ক্ষেত্র বিশেষ নিজেই সেই অভিযােগ করতে পারবেন যা অধঃস্তন আদালত ৪৮৬ ধারা অনুসারে করতে পারবেন, এবং উর্ধ্বতন আদালত যদি এই অভিযােগ করেন, তা হলে উক্ত ধারার বিধানসমূহ অনুরূপভাবে প্রযােজ্য হবে।
ধারা ৪৮০ অবমাননার কতিপয় ক্ষেত্রে কার্যপদ্ধতি
কোন দেওয়ানি, ফৌজদারি বা রাজস্ব আদালতের দৃষ্টিগােচরে বা উপস্থিতিতে দণ্ডবিধির ধারা ১৭৫, ১৭৮, ১৭৯, ১৮০ কিংবা ধারা ২২৮-এ উল্লেখিত কোন অপরাধ করা হলে উক্ত আদালত অপরাধীকে কয়েদখানায় আটক রাখিবার ব্যবস্থা করতে এবং ঐদিন আদালতের অধিবেশন শেষ হওয়ার পূর্বে যে কোন সময় উপযুক্ত মনে করলে অনুরূপ অপরাধ আমলে নিতে পারবেন এবং অপরাধীকে অনধিক দুই শত টাকা জরিমানা করতে এবং অনাদায়ে একমাস পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করতে পারবেন।
ধারা ৪৮১ এইরূপ ক্ষেত্রে লিপিবদ্ধকরণ
১) এইরূপ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে আদালত অপরাধীর বিবৃতিসহ (যদি থাকে) অপরাধের ঘটনা, সিদ্ধান্ত ও দণ্ড লিপিবদ্ধ করবেন।
২) অপরাধটি দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ২২৮ এর অধীন হলে আদালত যে কার্যে রত ছিলেন সেই বিচার বিভাগীয় কার্যপদ্ধতির প্রকৃতি এবং উহার যে পর্যায়ে আদালত বাধাপ্রাপ্ত কিংবা অপমানিত হয়েছে তা এবং উক্ত বাধার বা অবমাননার প্রকৃতি নথিপত্রে উল্লেখ করতে হবে।
ধারা ৪৮২ যেক্ষেত্রে আদালত মনে করেন যে, ধারা ৪৮০-এর অধীন বিষয়টি সম্পর্কে ব্যবস্থা গৃহীত হওয়া উচিত নহে, তখনকার পদ্ধতি
১) আদালত যদি কোন ক্ষেত্রে মনে করেন যে, আদালতের দৃষ্টিগােচরে বা উপস্থিতিতে কৃত ধারা ৪৮০-এ বর্ণিত অপরাধসমূহের কোনটিতে অভিযুক্ত কোন ব্যক্তিকে জরিমানা অনাদায়ে ব্যতিত অন্য কোন কারাদণ্ড প্রদান করা উচিত, বা তাকে দুইশত টাকার অধিক জরিমানা করা উচিত বা আদালত যদি অন্য কোন কারণে মনে করেন যে, ধারা ৪৮০-এর অধীন বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়া উচিত নহে, তা হলে আদালত অপরাধের ঘটনা ও আসামির বিবৃতি রেকর্ডপূর্বক উহার বিচারের জন্য বিষয়টি এখতিয়ারবান কোন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট পাঠাতে পারবেন এবং উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হাজিরের জন্য আসামিকে জামানত দেওয়ার নির্দেশ দিতে পারবেন, অথবা পর্যাপ্ত জামানত যদি না দেওয়া হয়, তা হলে আসামিকে গ্রেফতার করে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করবেন।
২) অত্র ধারার অধীন যে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মােকদ্দমাটি প্রেরণ করা হবে, তিনি ইতােপূর্বে বর্ণিত পদ্ধতিতে আসামির বিরুদ্ধে আনিত অভিযােগ শুনিবেন।
ধারা ৪৮৩ - ৪৮০ ও ৪৮২ ধারানুযায়ি রেজিস্ট্রার বা সাব-রেজিস্ট্রার যখন দেওয়ানি আদালত বলে গণ্য হবে
সরকার নির্দেশ দিলে রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮ (১৯০৮ সনের ১৬নং আইন) এর অধীন নিযুক্ত কোন রেজিস্ট্রার বা সাব-রেজিস্ট্রার ধারা ৪৮০ ও ৪৮২ এর অর্থানুসারে দেওয়ানি আদালত বলে গণ্য হবে।
ধারা ৪৮৪ আত্মসমর্পন অথবা ক্ষমা প্রার্থনা করলে অপরাধীর অব্যাহতি
আইন অনুসারে করতে বাধ্য হওয়া সত্ত্বেও কোন কাজ করতে অস্বীকার করা বা না করা বা ইচ্ছাকৃতভাবে অবমাননা করা বা বাধাদান করার জন্য কোন আদালত ধারা ৪৮০ বা ৪৮২ এর অধীন কোন অপরাধীকে দোষী সাব্যস্ত করলে কিংবা বিচারের জন্য তাকে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করলে উক্ত অপরাধী যদি আদালতের আদেশ বা শর্ত মানিয়া লয় কিংবা সে যদি আদালতের পরিতুষ্টিক্রমে ক্ষমা প্রার্থনা করে তা হলে আদালত ইহার বিচারিক ক্ষমতা প্রয়ােগপূর্বক তাকে অব্যাহতি দান করতে পারবেন বা তার দণ্ড মওকুফ করতে পারবেন।
ধারা ৪৮৫ কেহ জবাব দিতে কিংবা দলিল দাখিল করতে অস্বীকার করলে কারাদণ্ড বা সােপর্দকরণ
কোন ফৌজদারি আদালত কোন সাক্ষী বা ব্যক্তিকে তার দখলের বা ক্ষমতার অন্তর্ভুক্ত কোন দলিল বা বস্তু হাজির করতে বলিলে সে যদি তা হাজির করতে অস্বীকৃতি জানায় বা তার নিকট জিজ্ঞাসিত প্রশ্নের জবাব দিতে অস্বীকার করে, এবং এরূপ অস্বীকৃতির জন্য কোন যুক্তিসঙ্গত কৈফিয়ত না দেয়, তা হলে আদালত লিখিতভাবে কারণ লিপিবদ্ধ করে তাকে সাত দিনের অনধিক যে কোন সময়ের জন্য বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করতে পারবেন। প্রিজাইডিং ম্যাজিস্ট্রেট বা হাকিমের স্বাক্ষরিত ওয়ারেন্ট দ্বারা তাকে সাত দিনের অনধিক যে কোন সময়ের জন্য আদালতের রায়ে কর্মকর্তার হেফাজতে আটক রাখতে পারবেন, যদি না উক্ত ব্যক্তি ইতােমধ্যে জবানবন্দি প্রদান করতে ও জবাব দিতে কিংবা দলিল বা বস্তু হাজির করিত সম্মত হয়। উক্ত ব্যক্তি যদি তার অস্বীকৃতিতে অবিচল থাকে, তবে ধারা ৪৮০ বা ৪৮২ এ নিহিত বিধানানুসারে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে, এবং হাইকোর্ট বিভাগের ক্ষেত্রে তাকে আদালত অবমাননার জন্য অভিযুক্ত বলে গণ্য করতে হবে।
ধারা ৪৮৫ক সময় অনুয়ায়ী সাক্ষী হাজির না হওয়ায় দণ্ড প্রদানের জন্য সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি
১) যদি কোন সাক্ষীকে ফৌজদারি আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করা হয় এবং তদনুযায়ি কোন নির্দিষ্ট স্থানে এবং সময়ে হাজির হতে আইনত বাধ্য হওয়া সত্ত্বেও কোন বৈধ কারণ ব্যতিত হাজির হতে অবহেলা করে বা হাজির হতে অস্বীকার করে, বা সেখান হতে নির্ধারিত সময়ের পূর্বে বে-আইনিভাবে প্রস্থান করে, তবে যে আদালতের নিকট উক্ত সাক্ষী হাজির হতে বাধ্য সেই আদালত যদি বিবেচনা করেন যে ন্যায়বিচারের স্বার্থে এইরূপ সাক্ষীর সংক্ষিপ্ত বিচার হওয়া উচিত, তা হলে ঐ আদালত এইরূপ অপরাধ আমলে গ্রহণ করবেন এবং এইরূপ অপরাধীকে কেন এই ধারা মতে শাস্তি দেওয়া হবে না তার কারণ দর্শাইবার সুযােগ দিয়া অনধিক দুইশত পঞ্চাশ টাকা জরিমানা করবেন।
২) এইরূপ প্রত্যেক ক্ষেত্রে যতদূর সম্ভব আদালত সংক্ষিপ্ত বিচারের পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।
ধারা ৪৮৬ আদালত অবমাননার মােকদ্দমায় দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল
১) কোন আদালত কর্তৃক ধারা ৪৮০, ৪৮৫ বা ৪৮৫ক এর অধীন দণ্ডিত কোন ব্যক্তি, ইতােপূর্বে যাই বিহিত থাকুক না কেন, সেই আদালতে আপিল করতে পারবে, যে আদালতে উক্ত আদালতের ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে সাধারণত আপিল করা যায়।
২) একত্রিংশ অধ্যায়ে নিহিত বিধানা যথাসম্ভব এই ধারার আপিলসমূহের ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হবে, এবং, আপিল আদালত আপিলকৃত সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বা বিপরীত সিদ্ধান্ত দিতে বা দণ্ড হ্রাস বা পরিবর্তন করতে পারবেন।
৩) ক্ষুদ্র বিচার বিষয়ক আদালতের এইরূপ দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে সেই দায়রা আদালতে আপিল করা যাবে, যার অধিক্ষেত্রের আওতায় উক্ত আদালত অবস্থিত।
৪) পূর্বে উল্লিখিতরূপে নিযুক্ত রেজিস্টার বা সাব-রেজিস্টারের ন্যায় কোন কর্মকর্তা এইরূপ কোন দণ্ড প্রদান করলে তিনি যদি কোন দেওয়ানি আদালতের জজও হন, তা হলে উক্ত দণ্ডের বিরুদ্ধে সেই আদালতে আপিল করা যেতে পারে, দণ্ডটি উক্ত কর্মকর্তার জজ হিসাবে প্রদত্ত ডিক্রী হলে এই ধারার প্রথমাংশ অনুযায়ি যে আদালতে আপিল করা যাইত, এবং অপরাপর ক্ষেত্রে এইরূপ আপিল জেলা জজের নিকট করা যাবে।
ধারা ৪৮৭ কতিপয় জজ ও ম্যাজিস্ট্রেট তাদের সম্মুখে কৃত ১৯৫ ধারায় বর্ণিত অপরাধে বিচার করবেন না
১) ধারা ৪৮০, ৪৮৫ এবং ৪৮৫ক-এ বর্ণিত বিধান ছাড়া সুপ্রীম কোর্টের জজ ব্যতিত কোন ফৌজদারি আদালতের জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট ধারা ১৯৫-এ বর্ণিত কোন অপরাধ তার সামনে কিংবা তার কর্তৃত্বের অবমাননা করা হলে অথবা কোন বিচার বিভাগীয় কার্যপদ্ধতি প্রসঙ্গে উক্ত জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে তার গােচরীভূত করা হলে এই অপরাধের জন্য কোন ব্যক্তির বিচার করবেন না।
২) ১৯৭৮ সনের ৪৯নং অধ্যাদেশ বলে বাতিলকৃত।