Skip to main content

Video Article Preposition Phrase Clause

Powers of Courts আদালতসমূহের ক্ষমতাসমূহ Chapter 3 তৃতীয় অধ্যায় Criminal Procedure Code

Chapter 3 তৃতীয় অধ্যায়

Powers of Courts আদালতসমূহের ক্ষমতাসমূহ

ধারা ২৮ দণ্ডবিধির অপরাধ: 

অত্র কার্যবিধির অন্যান্য বিধান সাপেক্ষে দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) তে উল্লেখিত যে কোন অপরাধের বিচার করবেন-

ক) হাইকোর্ট বিভাগ, অথবা

খ) দায়রা আদালত, অথবা

গ) অন্য কোন আদালত, যে আদালত এইরূপ অপরাধের বিচার করতে পারেন মর্মে তফসিল-২ এর কলাম-৮ এ প্রদর্শন করা হয়েছে।

ধারা ২৯ অন্যান্য আইন মােতাবেক অপরাধ: 

১) অত্র কার্যবিধির অন্যান্য বিধান সাপেক্ষে অন্য আইনে উল্লেখিত অপরাধের বিচার উক্ত আইনে কোন আদালতের উল্লেখ থাকলে সেই আদালতে হবে।

২) তবে যেক্ষেত্রে এইরূপ আদালতের উল্লেখ না থাকে, সেক্ষেত্রে উক্ত অপরাধের বিচার হাইকোর্ট বা উপরে উল্লেখিত বিধান অনুসারে অত্র কার্যবিধি দ্বারা গঠিত যে আদালত এইরূপ অপরাধের বিচার করতে পারেন মর্মে তফসিল-২ এর কলাম-৮ এ প্রদর্শিত হয়েছে, সেই আদালতে হবে।

ধারা ২৯খ কিশােরদের ক্ষেত্রে এখতিয়ার

যেক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধ ব্যতিরেকে অন্য কোন অপরাধ সংঘটন করে থাকে এবং তার আদালতে উপস্থিত হওয়ার বা তাকে উপস্থিতির তারিখে তার বয়স পনের বছরের নিম্নে হয়, তা হলে তার বিচার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা যে ম্যাজিস্ট্রেট তরুণ অপরাধীদের হেফাজত, বিচার শাস্তির জন্য প্রণীত আইন মােতাবেক সরকার কর্তৃক বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়েছেন, এবং যে ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত ক্ষমতা পুরােপুরি বা অংশতঃ প্রয়ােগের ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি করতে পারবেন।

ধারা ২৯গ যে অপরাধসমূহ মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় নহে:

ধারা-২৯ এ যাই উল্লেখ থাকুক না কেন, সরকার হাইকোর্ট বিভাগের সহিত পরামর্শক্রমে

ক) চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটকে বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা কোন অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-কে মৃত্যুদণ্ডে নহে এমন সকল অপরাধের ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে করিবার ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন।

খ) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা যে কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটকে মৃত্যুদণ্ডে, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত দন্ডে বা দশ বৎসরের অধিক কারাদণ্ডে নহে এমন সকল অপরাধের বিচার ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে করিবার ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন।

Sentences which may be passed by Courts of various Classes

বিভিন্ন শ্রেণীর আদালত যে দণ্ড দিতে পারে

ধারা ৩১ হাইকোর্ট বিভাগ ও দায়রা জজ কর্তৃক প্রদত্ত দণ্ডসমূহ:

 ১) হাইকোর্ট বিভাগ

আইনে অনুমােদিত যে-কোন প্রকার দণ্ড প্রদান করতে পারেন।

২) দায়রা জজ অথবা অতিরিক্ত দায়রা জজ

আইনে অনুমােদিত যে-কোন প্রকার দণ্ড প্রদান করতে পারেন; তবে এইরূপ কোন জজ যদি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে, তা হলে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমােদন সাপেক্ষে দিতে হবে।
৩) যুগ্ম দায়রা জজ মৃত্যুদণ্ড অথবা দশ বৎসরের অধিক কারাদণ্ড ব্যতীত আইনে অনুমােদিত যে-কোন প্রকার দণ্ড প্রদান করতে পারেন।

ধারা ৩২ ম্যাজিস্ট্রেটগণ যে দণ্ড দিতে পারেন

১) ম্যাজিস্ট্রেট আদালতসমূহ নিম্নলিখিত দণ্ড দিতে পারেন,

ক) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত

 মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এবং প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত আইনে অনুমােদিত নিঃসঙ্গ অবরােধসহ পাঁচ বৎসরের অধিক কারাদণ্ড, দশ হাজার টাকার অধিক অর্থদণ্ড; বেত্রদন্ড।

খ) দ্বিতীয় শ্রেণীর আদালত

দ্বিতীয় শ্রেণীর আদালত আইনে অনুমােদিত পরিমাণ নিঃসঙ্গ অবরােধ সহ তিন বৎসরের অনধিক কারাদণ্ড সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকার জরিমানা।

গ) তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত

 তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত দুই বৎসরের অনধিক কারাদণ্ড; সর্বোচ্চ দুই হাজার টাকার জরিমানা।,

২) যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত

 যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত আইন কর্তৃক যেইসব দণ্ড-দানের ক্ষমতা অর্জন করেছেন, সেইসব দণ্ডের মধ্যে একটির সাথে অন্যটি যুক্তপূর্বক যে-কোন আইনসঙ্গত দণ্ড প্রদান করতে পারেন।

ধারা ৩৩ জরিমানা অনাদায়ে ম্যাজিস্ট্রেটগণের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা

কতিপয় ক্ষেত্রে শর্ত: 

১) যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত, জরিমানার টাকা প্রদানে ব্যর্থতার জন্য আইন অনুমােদিত যে কোন পরিমাণ কারাদণ্ড দিতে পারেন। তবে শর্ত থাকে যে,
ক) অত্র কার্যবিধি মােতাবেক কারাদণ্ডের মেয়াদ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার বাহিরে হবে না;
খ) ম্যাজিস্ট্রেট যে মােকদ্দমার বিচার করবেন তাতে যদি মূল দণ্ডের অংশের ন্যায় কারাদণ্ড প্রদান করা হয়ে থাকে, তা হলে জরিমানার টাকা প্রদানে ব্যর্থতার জন্য যে কারাদণ্ড প্রদান করা হবে তার মেয়াদ ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত অপরাধের জন্য জরিমানা প্রদানের ব্যর্থতার কারাদণ্ড হিসাবে ব্যতীত অন্যভাবে যে কারাদণ্ড প্রদান করতে পারেন তার এক-চতুর্থাংশের বেশী হবে না।
২) ধারা-৩২ মােতাবেক ম্যাজিস্ট্রেট যে সর্বাধিক মেয়াদের মূল কারাদণ্ড প্রদান করতে পারেন, তার সাথে অত্র ধারানুযায়ী প্রদত্ত কারাদণ্ড যােগ করা যাইতে পারে।

ধারা ৩৩ক কতিপয় ম্যাজিস্ট্রেটের উচ্চতর ক্ষমতা:

 ধারা-২৯-গ বলে বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটের আদালত, মৃত্যুদণ্ড বা সাত বৎসরের বেশী কারাদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ব্যতীত আইন অনুমােদিত যে কোন প্রকার দণ্ড প্রদান করতে পারেন।

ধারা ৩৫ একই মােকদ্দমায় ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে দণ্ডিত হলে যে শাস্তি প্রদান করা যায়

১) যেক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি একই বিচারে দুই বা ততােধিক অপরাধের জন্য দণ্ডিত হন, সেক্ষেত্রে দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা-৭১ এর ব্যবস্থা অনুযায়ি আদালত উক্ত ভিন্ন ভিন্ন অপরাধের জন্য নির্ধারিত ও আদালতের ক্ষমতার অন্তর্ভুক্ত শাস্তি প্রদান করতে পারেন। এইরূপ শাস্তি কারাদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলে আদালত একসাথে চলবে মর্মে নির্দেশ প্রদান না করলে আদালতের নির্দেশ অনুযায়ি একটির পর অন্যটি চলবে।

২) আদালত শুধুমাত্র একটি অপরাধের জন্য যে শাস্তি প্রদান করতে পারেন তার চাইতে একাধিক দণ্ড পর পর চলার ক্ষেত্রে মােট শাস্তির পরিমাণ বেশি হলে শুধুমাত্র ইহার জন্য উক্ত আদালতকে বিচারের জন্য অপরাধীকে উচ্চতর আদালতে পাঠাইতে হবে না।

দণ্ডের সর্বাধিক মেয়াদ

তবে শর্ত থাকে যে,

ক) কোন পরিস্থিতিতেই উক্তরূপ ব্যক্তিকে চৌদ্দ বৎসরের বেশী কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে না;

খ) কোন ম্যাজিস্ট্রেট উক্তরূপ মােকদ্দমার বিচার করলে মােট শাস্তির পরিমাণ উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট তার সাধারণ এখতিয়ারে যে শাস্তি প্রদান করতে পারেন, তার দ্বিগুণের বেশী হবে না।

৩) আপিলের উদ্দেশ্যে অত্র ধারা মােতাবেক একই বিচারে বিভিন্ন অপরাধের জন্য প্রদত্ত পর পর চলার একাধিক দণ্ডের মােট পরিমাণকে শুধুমাত্র একটি দণ্ড মর্মে ধরতে হবে।

ধারা ৩৫ক দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি জেল হাজতে থাকলে সেক্ষেত্রে কারাদণ্ডের মেয়াদ বাদ দিতে হবে

১) শুধুমাত্র মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্র ছাড়া যেক্ষেত্রে কোন আদালত একজন অভিযুক্তকে কোন অপরাধে অপরাধী মর্মে পরিগণিত করে থাকেন এবং উক্তরূপ অপরাধীকে দোষী সাব্যস্তপূর্বক বিনাশ্রম বা সশ্রম যে কোন মেয়াদের দণ্ড দিয়া থাকেন, সেক্ষেত্রে উক্ত আদালতে ঐ অপরাধের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তি ইত্যবসরে যে মােট মেয়াদ জেল হাজতে থাকবে ঐ মােট মেয়াদ প্রদত্ত কারাদণ্ডের মেয়াদ থেকে বাদ দিবেন।

২) উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত প্রদত্ত দণ্ডাদেশের আগে জেল হাজতের যে মােট মেয়াদে অপরাধীকে দণ্ডিত করা হয়েছে, তার চেয়ে বেশী হয়ে থাকলে অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রদত্ত কারাদণ্ড ভােগ করেছে মর্মে পরিগণিত হবে এবং যদি জেল হাজতবাসে থাকে, তা হলে তৎক্ষণাৎ জেল থেকে ছেড়ে দিতে হবে, যদি না অন্য কোন অপরাধে তাকে আটক রাখিবার প্রয়ােজন হয়ে থাকে; এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে উক্ত কারাদণ্ড ব্যতীতও কোন জরিমানা উসুলে দণ্ডিত করা হয়ে থাকলে উক্ত অর্থদণ্ড জরিমানা মওকুফ হয়ে যাবে।

ধারা ৩৬ ম্যাজিস্ট্রেটগণের সাধারণ ক্ষমতা

সকল জুডিশিয়াল এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণের তাদের উপর যথাক্রমে অর্পিত তফসিল-৩ এ উল্লেখিত ক্ষমতা থাকবে। উক্তরূপ ক্ষমতা তাদের সাধারণ ক্ষমতা হিসাবে অভিহিত হবে।

ধারা ৩৭ ম্যাজিস্ট্রেটগণের উপর অর্পণযােগ্য অতিরিক্ত ক্ষমতা

ক্ষেত্রবিশেষে সরকার বা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট যে কোন জুডিসিয়াল বা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে তার সাধারণ ক্ষমতা ছাড়া চতুর্থ তফশিলে বর্ণিত যেকোন ক্ষমতা প্রদান করতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, সরকার চতুর্থ তফশিলে বর্ণিত উহার যেকোন ক্ষমতা কোন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে তার অধীনস্ত কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে অর্পণ করার ক্ষমতা প্রদান করতে পারবেন। তবে আরাে শর্ত থাকে যে, হাইকোর্ট বিভাগের সহিত পরামর্শক্রমে যে কোন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের উপরেও উপরিউক্ত অতিরিক্ত ক্ষমতা অর্পিত হতে পারে।

ধারা ৩৮ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ক্ষমতার্পণের অধিকার নিয়ন্ত্রণ:

ধারা-৩৭ এ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে যে ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে তা তিনি সরকারের নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে প্রয়ােগ করবেন।

ধারা ৩৯ ক্ষমতা অর্পণ প্রণালী:

১) অত্র কার্যবিধি মােতাবেক ক্ষমতা অর্পণকালিন সময়ে সরকার আদেশ দ্বারা বিশেষভাবে ব্যক্তিগণের নাম বা পদমর্যাদা বা সাধারণভাবে তাদের সরকারি পদবী উল্লেখপূর্বক কর্মচারীদের শ্রেণীসমূহের উপর ক্ষমতা অর্পণ করতে পারেন ।

২) উক্তরূপ প্রত্যেকটি আদেশ যে তারিখে এইরূপে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বরাবর পৌছবে, সেই তারিখ থেকে কার্যকরী হবে।

ধারা ৪০ নিযুক্ত কর্মকর্তাগণের ক্ষমতাসমূহ:

অত্র কার্যবিধি মােতাবেক কোন স্থানের সমগ্র এলাকার জন্য কোন প্রকার ক্ষমতাপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী যেক্ষেত্রে সরকারের আওতাধীনে অনুরূপ অন্য কোন স্থানের অনুরূপ এলাকায় একই রকমের সমপর্যায়ের বা উচ্চতর পদে নিযুক্ত হন, সেক্ষেত্রে সরকার অন্যরূপ নির্দেশ প্রদান না করলে বা না দিয়া থাকলে তিনি যে স্থানের এলাকায় নিযুক্ত হলেন, সেখানে এহেন ক্ষমতা প্রয়ােগ করবেন।

ধারা ৪১ ক্ষমতা প্রত্যাহারকরণ:

১) সরকার নিজে বা উহার অধীনস্ত কোন কর্মকর্তা কর্তৃক এই কার্যবিধি অনুসারে কোন ব্যক্তির উপর অর্পিত কোন ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে অথবা ক্ষমতাসমূহের মধ্যে যে কোনটি প্রত্যাহার করতে পারবেন। তবে শর্ত থাকে যে, যেক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের সাথে পরামর্শক্রমে এই বিধির অধীন ক্ষমতা প্রদত্ত হয়, সেক্ষেত্রে ক্ষমতাসমূহের প্রত্যাহার উক্ত কোর্টের সহিত পরামর্শ করে করতে হবে।

২) চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক প্রদত্ত কোন ক্ষমতা যথাক্রমে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রত্যাহার করতে পারবেন।

Popular posts from this blog

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ Evidence Act (Amendment) 2022

সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০২২ ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ড কি? ডিজিটাল রেকর্ড বা ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডের প্রমাণ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ কি? প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষ কি? ধারা ৪৫: বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৫ক: শারীরিক বা ফরেনসিক প্রমাণ সম্পর্কে বিশেষজ্ঞদের মতামত ধারা ৪৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষর সম্পর্কে মতামত যেখানে প্রাসঙ্গিক। ধারা-৬৫ক: ডিজিটাল রেকর্ড সম্পর্কিত প্রমাণের জন্য বিশেষ বিধান ধারা-৬৫খ: ডিজিটাল রেকর্ডের গ্রহণযোগ্যতা ধারা-৬৭ক: ডিজিটাল স্বাক্ষরের প্রমাণ ধারা-৭৩ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান ধারা-৭৩খ:- অন্যদের সাথে শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য তুলনা, স্বীকৃত বা প্রমাণিত ধারা-৮১ক। ডিজিটাল আকারে গেজেট হিসাবে অনুমান ধারা-৮৫ক: ডিজিটাল আকারে চুক্তির অনুমান। ধারা-৮৫খ: ডিজিটাল রেকর্ড এবং ডিজিটাল স্বাক্ষরের অনুমান ধারা ৮৭গ: ডিজিটাল স্বাক্ষর সনদ সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৮ক: ডিজিটাল কমিউনিকেশন সম্পর্কে অনুমান ধারা-৮৯ক: শারীরিক বা ফরেনসিক সাক্ষ্য হিসাবে অনুমান। ধারা-৯০ক: পাঁচ বছরের পুরনো ডিজিটাল রেকর্ডের অনুমান। ধারা-১৪৬: জেরায় আইনসঙ্গত প্রশ্ন। সাক্ষ্য আইন (সংশোধন), ২০

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha

Most Important Preposition List of Appropriate Prepositions A to Z

The Most Important Prepositions List of Appropriate Prepositions A to Z Appropriate Prepositions starting with the letter "A" The Most Important Appropriate Prepositions starting with A Abide by (মেনে চলা): I shall abide by the rules of this country. Abound in / Abound with ( প্রচুর) : Tigers abound in the African forests. This jungle abounds with (Or, in) tigers. Absent from (a place) (অনুপস্থিত থাকা): He was absent from the parents meeting called by the principal. Absorbed in (মগ্ন): He is absorbed in writing his biography. Abstain from (বিরত থাকা): I shall abstain from doing any wrong with others. Abide with (সঙ্গে থাকা): He abides with his parents in the USA. Abide in (বাস করা): I abide in Narayangonj. Abound with (পূর্ণ থাকা): The Padma abounds with hilsa, a very tasty fish. Abhorance of (ঘৃণা): A sinner has no abhorance of sin. Abhorent to (ঘৃণা): Smoking is abhorent to me. Access to (প্রবেশাধিকার): I have free access to the manager of this company. Accompanied by a