- Get link
- X
- Other Apps
Order 45 Appeals to the Appellate Division
আদেশ ৪৫ আপিল বিভাগে আপিল
আদেশ ৪৫ বিধি ১ ডিক্রী-এর সংজ্ঞা। ডিক্রী কাকে বলে?
বিষয়বস্তুতে বা প্রসঙ্গে অপ্রীতিকর কিছু না থাকলে এই আদেশে ডিক্রী শব্দটির অর্থ চূড়ান্ত আদেশকে অন্তর্ভূক্ত করবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ২ যে আদালতের ডিক্রীর বিরুদ্ধে নালিশ করা হয় সে আদালতে দরখাস্ত
যে কেউ আপিল বিভাগে আপিল করার ইচ্ছা পােষণ করলে যে আদালতের ডিক্রীর বিরুদ্ধে নালিশ আছে সে আদালতেই তাকে আবেদনপত্র দ্বারা দরখাস্ত করতে হবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ৩ মূল্য বা যােগ্যতা সম্পর্কে প্রত্যয়নপত্র
১) অনুরূপ প্রত্যেক আবেদনপত্রে আপিলের কারণগুলাে উল্লেখ করতে থাকবে এবং এইমর্মে প্রত্যয়নপত্রের জন্য আবেদন থাকবে যে টাকার অংক বা মূল্য বা প্রকৃতি বিবেচনায় মামলাটি ১১০ ধারার শর্তাবলি পূর্ণ করে বা অপর কোন কারণে মামলাটি আপিল ডিভিশনের কাছে আপিলযােগ্য।
২) উক্ত দরখাস্ত প্রাপ্তির পর আদালত উক্তরূপ সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে না কেন কারণ দর্শাতে অপর পক্ষের প্রতি নােটিশ জারি করবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ৪ মামলাসমূহের একত্রীকরণ
আর্থিক মূল্যমান নিরূপণের উদ্দেশ্যে সিদ্ধান্তের জন্য মূলতঃ একই বিচার্য বিষয় সম্পর্কিত এবং একই রায় দ্বারা নিষ্পত্তিকৃত মামলাগুলাে একত্র করা যেতে পারে; কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন রায়ের দ্বারা নিষ্পত্তিকৃত মামলাগুলাে, সিদ্ধান্তের জন্য মূলতঃ একই প্রশ্নাবলি সম্বলিত হওয়া স্বত্ত্বেও একত্রীভূত করা যাবে না।
আদেশ ৪৫ বিধি ৫ বিরােধীয় বিষয় সম্পর্কে প্রাথমিক আদালতে প্রেরণ
প্রাথমিক বিচারাদালতে মামলার বিষয়বস্তুর পরিমাণ বা মূল্য সম্পর্কে বা আপিল বিভাগে আপিলে বিরােধীয় বিষয়ের পরিমাণ বা মূল্য সম্পর্কে পক্ষদের ভিতর মতবিরােধের সৃষ্টি হলে যে আদালতে আদেশ ৪৫ বিধি ২ এর আওতাধীনে সার্টিফিকেটের জন্য দরখাস্ত করা হয়, সে আদালত যথাযথ মনে করলে প্রাথমিক আদালতে অনুরূপ মতবিরােধ সম্পর্কে প্রতিবেদনের জন্য প্রেরণ করতে পারে, এবং শেষােক্ত আদালত উক্ত বিষয়বস্তুর পরিমাণ বা মূল্য ধার্য করতে অগ্রসর হবে এবং স্বীয় রিপাের্ট এবং সাক্ষ্যসহ গৃহীত প্রমাণাদি উক্ত প্রেরণকারী আদালতে পাঠিয়ে দিবেন।
আদেশ ৪৫ বিধি ৬ প্রত্যয়নপত্র অস্বীকার করার ফল
যেক্ষেত্রে উক্ত সার্টিফিকেট দিতে অস্বীকার করা হবে, সেক্ষেত্রে প্রত্যয়নপত্রটি রহিত করা হবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ৭ প্রত্যয়নপত্র মঞ্জুরের উপর দরকারি জমা এবং জামানত
১) যেক্ষেত্রে প্রত্যয়নপত্র অনুমােদন করা হয়, সেক্ষেত্রে দরখাস্তকারী প্রত্যয়নপত্র অনুমােদন হওয়ার তারিখ হতে ৬ সপ্তাহের ভিতর বা যদি সরকার দরখাস্তকারী না হয়, তবে কারণ দর্শানাের পর আদালত অনুমতি প্রদান করতে পারে এরূপ অতিরিক্ত সময়ের ভিতর দরখাস্তকারী,
ক) যেক্ষেত্রে সরকার দরখাস্তকারী হয় সেক্ষেত্র ছাড়া উত্তরদায়কের মামলার খরচার জন্য নগদ টাকায় বা সরকারি জামানতে প্রদান করতে হবে, এবং
খ) মামলার যাবতীয় নথিপত্র-এর একটি শুদ্ধ অনুবাদ, নকল করা, সূচি প্রণয়ন, মুদ্রণ এবং মামলার সমগ্র নথির শুদ্ধ নকল আপিল বিভাগে প্রেরণ করতে যে ব্যয় হয় তা জমা দিবে, নিম্নোক্ত দলিলাদি ব্যতীত
১) বর্তমানে কার্যকর সুপ্রীমকোর্টের কোন আদেশক্রমে যে সব আনুষ্ঠানিক দলিলপত্র বাদ দেয়া হয়েছে;
২) পক্ষগণ যে সকল কাগজপত্র বাদ দিতে সম্মত হয়েছে;
৩) হিসাব পত্র বা তার অংশবিশেষ এতদুদ্দেশ্যে আদালতের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মচারী অনাবশ্যকীয় বলে বিবেচরা করে এবং পক্ষগণ যেগুলির অন্তর্ভুক্তির বিষয় স্পষ্টত উল্লেখ করেন নাই; এবং
৪) অপর যে সব দলিল বাদ দেয়ার জন্য হাইকোর্ট নির্দেশ প্রদান করেন।
তবে শর্ত হল যে, প্রত্যয়নপর অনুমোদন করার পর অপরপক্ষের বক্তব্য শ্রবণের পর বিশেষ অসুবিধার অজুহাতে আদ্যলত অন্যবিধ জামানত পেশ করার নির্দেশ দিতে পারেন।
তবে আরও শর্ত থাকে যে, অপরপক্ষের দরখাস্ত অনুযায়ী উক্ত জামানতের প্রকৃতি সম্পর্কে বিরােধীতা করার জন্য কখনও মামলার শুনানী মূলতবী রাখা হবে না।
অপিল গ্রহণ এবং তার পরের পদ্ধতি।
১) যে ক্ষেত্রে আদালতের ভুষ্টি অনুযায়ী উক্ত জামানত পেশ করা হয়েছে, এবং অনুরূপ টাকা জমা দেয়া হয়েছে সেক্ষেত্রে আদালত-
ক) আপিল অনুমােদন হয়েছে বলে ঘােষণা দিবে;
খ) উত্তরদায়ককে সে সম্পর্কে নােটিশ প্রদান করবে;
গ) পূর্বোক্ত রূপ ছাড়া নথিপত্রের একটি শুদ্ধ নকল আপিল ডিভিশনের কাছে (উপরিউক্ত ব্যতিক্রমসহ) আদালতের সীলমােহর অঙ্কিত করে প্রেরণ করবে, এবং
খ) মামলায় কাগজাদির এক বা একাধিক প্রমাণীকৃত নকলের জন্য কোন পক্ষকে তার দরখাস্ত অনুযায়ী এবং তা তৈরি করতে যে যথােপযুক্ত ব্যয় হয় সে ব্যয়িত খরচাদি আদায়ে তা প্রদান করবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ৯ জামানত গ্রহণ রহিত
আপিল অনুমােদন হওয়ার আগে যে কোন সময় কারণ দর্শাইবার পর আদালত অনুরূপ কোন জামানত রহিত করতে পারে এবং তৎসম্পর্কে অন্যবিধ নির্দেশ প্রদান করতে পারবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ৯ক পক্ষগণের বেলায় নােটিশ প্রদান হতে অব্যাহতি
যেক্ষেত্রে কোন মামলায় বিরােধী পক্ষ বা উত্তরদায়ক যে আদালতের ডিক্রীর বিরুদ্ধে নালিশ উত্থাপন করে, সে আদালতের মামলার শুনানীতে বা ঐ একই আদালতের ডিক্রী পরবর্তী কোন কর্মক্রমে হাজির না হয় সেক্ষেত্রে বিরােধীপক্ষ বা উত্তরদায়কের প্রতি নােটিশ জারি বা প্রদান করার আবশ্যকতা এই বিধিগুলির কোন নিয়মেই কোন মৃত অপরপক্ষের বা মৃত উত্তরদায়কের বৈধ প্রতিনিধির অনুকূলে নােটিশ জারি বা প্রদান করার দরকার হবে বলে গণ্য হবে না।
তবে শর্ত হল যে, বিধি ৩ এর উপবিধি ২ এ অধীনে এবং বিধি ৮ এর অধীনে নােটিশগুলাে, যে জেলায় মূল মামলা করা হয়েছিল, তথাকার জেলা জজের আদালতগৃহের কোন প্রকাশ্য স্থানে সংলগ্ন করে এবং আদালত নির্দেশ দিতে পারে এরূপভাবে সংবাদপত্রে প্রকাশ করে জারি করতে পারবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১০ অতিরিক্ত জামানত বা টাকা জমা প্রদানের আদেশের ক্ষমতা
পূর্বোক্ত রূপ ছাড়া যেক্ষেত্রে আপিল অনুমােদন হওয়ার পর কিন্তু নথির নকল আপিল বিভাগে প্রেরণ করার আগে যে কোন সময় প্রতীয়মান হয় যে, দাখিলকৃত জামানত যথেষ্ট নয়, বা পূর্বোক্তরুপ ছাড়া নথিপত্রের নকল অনুবাদ, প্রতিলিপি, মুদ্রণ, সূচী প্রণয়ন বা প্রেরণের জন্য আরও টাকা জমা দেয়া প্রয়ােজন, সেক্ষেত্রে, আদালত আপিল দায়েরকারীকে নির্ধারিত সময়ের ভিতর পর্যাপ্ত পরিমাণ জামানত পেশ করার, কিংবা, নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর দরকারি পরিমাণ টাকা জমা দান করার আদেশ প্রদান করতে পারে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১১ আদেশ পালনে সমর্থ না হওয়ার ফলাফল
যেক্ষেত্রে আপিলকারী উক্ত আদেশ পালন করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে মামলার কর্মক্রম স্থগিত রাখা হবে, এবং এতদুদ্দেশ্যে আপিল ডিভিশনের নির্দেশ ছাড়া আপিলের কর্মক্রম আর অগ্রসর হতে পারবে না, এবং ইতােমধ্যে আপিলকৃত ডিক্রী জারি স্থগিত করা যাবে না।
আদেশ ৪৫ বিধি ১২ জমার অবশিষ্ট ফেরত প্রদান
পূর্বোক্ত রূপ ছাড়া নথিপত্রের নকল আপিল বিভাগে প্রেরিত হলে আপিলকারী বিধি ৭ এর অধীনে যে টাকা জমা দিয়েছে ঐ টাকার অবশিষ্ট (যদি থাকে) ফেরত নিতে পারবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১৩ আপিল বিচারকালীন অবস্থায় আদালতের ক্ষমতা
১) কোন আপিল গ্রহণ করার জন্য প্রত্যয়নপত্র অনুমােদন হওয়া সত্ত্বেও যদি আদালত অন্যবিধ নির্দেশ দান না করে তা হলে আপিলকৃত ডিক্রী বিনা শর্তে জারি করা হবে।
২) মামলা সম্বন্ধীয় কোন পক্ষের দ্বারা বিশেষ কারণ দর্শানাের পর বা অন্যভাবে আদালতে হাজির হলে আদালত যদি যথাযথ মনে করে তাহলে.
ক) বিরােধীয় কোন অস্থাবর সম্পত্তি বা তার অংশ আটক করতে পারবে, কিংবা
খ) আপিলে আপিল ডিভিশনের দ্বারা প্রদত্ত আদেশ পালনের ব্যাপারে উত্তরদায়কের কাছ হতে সঠিক জামানত গ্রহণ করতঃ আপিলকৃত ডিক্রী জারি করার অনুমতি দিতে পারবে, কিংবা
গ) যে ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপিল হয়েছে তা পালনের জন্য বা আপিল সম্পর্কে আপিল বিভাগ দ্বারা প্রদত্ত কোন আদেশ পালনের জন্য আপিলকারীর কাছে হতে যথাযথ জামানত গ্রহণ করতঃ যে ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপিল করা হয়েছে, তা জারি করা স্থগিত রাখিতে পারবেন, কিংবা
ঘ) আপিলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে রিসিভারের দ্বারা বা অন্যভাবে আদালতের সাহায্যপ্রার্থী কোন পক্ষের উপর যথাযথ শর্ত আরােপ করতে পারবে বা অপর নির্দেশ প্রদান করতে পারবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১৪ অপর্যাপ্ত হলে জামানত পরিমাণ বৃদ্ধি
১) যদি আপিল বিচারকালীন অবস্থায় যে কোন সময় প্রতীয়মান হয় যে, কোন পক্ষের জামানত প্রদান পর্যাপ্ত নয়, তবে বিরােধী পক্ষের দরখাস্ত অনুযায়ী আদালত উক্ত পক্ষের কাছে অতিরিক্ত জামানত তলব করতে পারবে ।
২) আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী যদি কোন পক্ষ অতিরিক্ত জামানত পেশ করতে ব্যর্থ হয়, তবে
ক) মূল জামানত আপিলকারী দ্বারা প্রদত্ত হয়ে থাকলে উত্তরদায়কের দরখাস্ত অনুযায়ী আদালত আপিলকৃত ডিক্রী জারি করার আদেশ প্রদান করতে পারবে, যে আপিলকারী আদৌ কোন জামানত পেশ করেনি;
খ) মূল জামানত উত্তরদায়ক দ্বারা প্রদত্ত হলে আদালত যথাসম্ভব ডিক্রী জারির কর্মক্রম স্থগিত রাখিবে এবং মূল জামানত পেশ করার সময় পক্ষগণ যে অবস্থায় ছিল তাদেরকে সে অবস্থায় পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবে, বা আপিলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে যথাযথ অপর কোন নির্দেশ দান করবে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১৫ আপিল ডিভিশনের আদেশাবলি সক্রিয় করার পদ্ধতি
১) যদি কেউ সুপ্রীমকোর্ট দ্বারা প্রদত্ত কোন আদেশ জারি করাতে চায় তবে তাকে লিখিতভাবে দরখাস্ত করতে হবে এবং উক্ত আপিলে প্রদত্ত ডিক্রী বা আদেশের সহিমােহরকৃত নকল আবেদনপত্রের সাথে পেশ করতে হবে। এই দরখাস্ত এবং নকল সে আদালতেই পেশ করতে হবে যে আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়েছিল।
২) অনুরূপ আদালত আপিল ডিভিশনের ডিক্রী বা আদেশ আপিলকৃত প্রথম ডিক্রী প্রদানকারী আদালতের বা আপিল বিভাগ তার অনুরূপ আদেশে নির্দেশ প্রদান করতে পারে, এমন ধরণের অপর আদালতে পাঠাতে পারবে এবং তা জারি করার আবশ্যকতা যে কোন পক্ষের দরখাস্ত অনুযায়ী এধরণের নির্দেশাবলি প্রদান করবে; এবং যে আদালতে উক্ত আদেশ অনুরূপ প্রেরিত হয় সে আদালত তার মূল ডিক্রীতে প্রয়ােগযােগ্য বিধানাবলির পদ্ধতিতে এবং অনুযায়ী তা তদনুযায়ী জারি করবে।
৩) উক্ত আদেশের অধীনে বৃটিশ মুদ্রায় পরিশােধযােগ্য কোন অর্থ যদি বাংলাদেশে পরিশােধ করতে হয়, তবে বাংলাদেশ সরকার ও যুক্তরাজ্য সরকারের ভিতর আর্থিক লেনদেন সমন্বয়ের জন্য উভয় দেশের ভিতর মুদ্রা বিনিময়ের যে হার উক্ত আদেশের তারিখে প্রচলিত থাকবে, তদনুসারে অনুরূপ প্রদেয় অর্থের পরিমাণ করতে হবে ।
৪) আপিল বিভাগ দ্বারা বিপরীত কোনরূপ নির্দেশ প্রদত্ত না হলে সেক্ষেত্রে যে আদালতের ডিক্রীর বিরুদ্ধে নালিশ উত্থাপন করা হয়েছিল, সে আদালতের শুনানীতে বা ঐ আদালতের ডিক্রী পরবর্তী যে কোন কর্মধারায় মামলার মৃত অপরপক্ষ বা মৃত উত্তরদায়ক অনুপস্থিত ছিল সেক্ষেত্রে ঐ অপর পক্ষ বা উত্তরদায়কের কোন বৈধ প্রতিনিধির উপর কোন নােটিশ না দেয়ার অজুহাতে আপিল ডিভিশনের কোন আদেশ অকার্যকরী বলে পরিগণিত হবে না, বরং উক্ত আদেশ এরূপভাবে কার্যকর হবে যে উক্ত বিপরীত পক্ষ বা উত্তরদায়কের মৃত্যুর আগে উক্ত আদেশ প্রদত্ত হয়েছে।
আদেশ ৪৫ বিধি ১৬ জারিকরণ সম্বন্ধীয় আদেশ হতে আপিল
আপিল ডিভিশনের আদেশ যে আদালতের দ্বারা জারি করা হয়, সে জারি সম্বন্ধে উক্ত আদালতের আদেশ উক্ত আদালতের স্বীয় ডিক্রী জারি সম্পর্কিত আদেশের ন্যায় একই প্রক্রিয়ায় এবং একইরূপ বিধিমালা সাপেক্ষে আপিলযােগ্য হবে।