Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

Cognizance of Offences by Magistrate ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া Crpc

Conditions Required for Initiation of Proceedings

মোকদ্দমা দায়ের এর জন্য প্রয়োজনীয় শর্তাদি

Cognizance of Offences by Magistrate

ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া

ধারা ১৯০ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া

১) অতঃপর উল্লেখিত ব্যতিক্রম ব্যতিত কোন চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট, এবং উপ-ধারা (১) ও (২) এর আওতায় এই বিষয়ে বিশেষভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট যে কোন অপরাধ আমলে আনতে পারবেন-

ক) এমন বিষয়াবলী সম্বন্ধে নালিশ পাইয়া যার মাধ্যমে উক্ত অপরাধ সংঘটিত হয়;

খ) কোন পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে এইরূপ বিষয়াদি সম্বন্ধে লিখিত প্রতিবেদন পাইয়া;

গ) এইরূপ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে পুলিশ কর্মকর্তা ব্যতিরেকে অন্য কোন ব্যক্তির কাছ থেকে খোঁজ পাইয়া বা নিজের জ্ঞানমতে বা সন্দেহবশত-

২) সরকার অথবা এতদ্বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের জারিকৃত সাধারণ বা বিশেষ আদেশ সাপেক্ষে, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ২য় বা ৩য় শ্রেণীর যে কোন ম্যাজিস্ট্রেটকে (১) উপধারার (ক) দফা বা (খ) দফার অধীন সে সকল অপরাধ আমলে নেবার ক্ষমতা দিতে পারেন যেগুলাের বিচার তিনি করতে সক্ষম বা বিচারের জন্য প্রেরণ করতে পারেন।

৩) সরকার দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটকে উপ-ধারা (১) এর দফা (গ) এর আওতায় সেইসব অপরাধ আমলে গ্রহণের ক্ষমতা দিতে পারেন, যেইগুলির তিনি বিচার করতে বা বিচারের জন্য প্রেরণ করতে পারেন।

৪) অত্র ধারা বা কার্যবিধির অন্য কোথাও ভিন্নরূপ বিধান থাকা সত্ত্বেও, সরকার উপযুক্ত কারণসমূহ এবং সময়কাল নির্ধারণকরতঃ আদেশ প্রদানের মাধ্যমে, যে কোন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে উপ-ধারা (১) এর দফা (ক), (খ) ও (গ) এর অধীন অপরাধ আমলে নিবার ক্ষমতা অর্পন করতে পারেন এবং অতঃপর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট যথাযথ এখতিয়ারসম্পন্ন আদালতে তা বিচারার্থ প্রেরণ করবেন।

ধারা ১৯১ একজন ম্যাজিস্ট্রেট অভিযুক্ত ব্যক্তির আবেদন ক্রমে মামলা স্থানান্তরিত করতে পারেন

যখন একজন ম্যাজিস্ট্রেট পূর্ববর্তী ধারার (১) উপ-ধারার দফা (গ) এর আওতায় কোন অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ করেন, তখন সাক্ষ্য গ্রহণের পূর্বে, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে জানাইতে হবে যে, সে অন্য ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলাটির অনুসন্ধান বা বিচার করাতে অধিকারপ্রাপ্ত, এবং যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি বা যেক্ষেত্রে একাধিক অভিযুক্ত ব্যক্তি আছে সেক্ষেত্রে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের যে কোন একজন অপরাধটি বিচারার্থ গ্রহণকারি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আইনি প্রতিবিধান ব্যবস্থার কার্য পরিচালন প্রণালী আর চলতে দিতে না চায় তবে উক্ত ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা বিচারের পরিবর্তে দায়রা আদালতে সােপর্দ করতে হবে বা অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হস্তান্তর করতে হবে।

ধারা ১৯২ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলা স্থানান্তর

১) যে কোন চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, অথবা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোন একটি অপরাধ বিচারার্থে গ্রহণ করার পর, অনুসন্ধান বা বিচার করার জন্য তাঁর অধঃস্তন যে কোন উপযুক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হস্তান্তর করে দিতে পারেন।

২) কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কোন বিষয় আমলে গ্রহণ করলে চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাকে বিষয়টি অনুসন্ধান বা বিচার করার নিমিত্তে তার জেলার অপর কোন নির্দিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হস্তান্তর করতে ক্ষমতা প্রদান করতে পারবেন, যিনি অত্র কার্যবিধির অধীন অভিযুক্তকে বিচার করতে কিংবা তাকে বিচারে সােপর্দ করার উপযুক্ত এবং এইরূপ ম্যাজিস্ট্রেট সেই মােতাবেক বিষয়টির নিস্পত্তি করতে পারবেন।

ধারা ১৯৩ দায়রা আদালতগুলি কর্তৃক অপরাধ আমলে নেওয়া

১) অত্র বিধি অথবা বর্তমানে চালু অন্য কোন আইনে ব্যক্তভাবে দেওয়া অন্যরূপ কোন বিধান ছাড়া, কোন দায়রা আদালত প্রথম বিচারাধিকারি আদালত হিসাবে কোন অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ করবেন না—যদি না অত্র বিধির আওতায় মামলাটি একজন ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক উক্ত দায়রা আদালতে সােপর্দিত হয়ে থাকে।

২) সরকার সাধারণ বা বিশেষ আদেশ কর্তৃক যেসব মামলা বিচারার্থ গ্রহণ করবেন, অথবা কোন দায়রা বিভাগের দায়রা জজ সাধারণ বা বিশেষ আদেশ কর্তৃক যেসব মামলা বিচারার্থে হস্তান্তর করবেন, অতিরিক্ত দায়রা জজ ও যুগ্ম দায়রা জজগণ শুধুমাত্র সেইসব মামলার বিচার করবেন।

ধারা ১৯৫ সরকারি কর্মচারীর আইনানুগ কর্তৃত্ব অবমাননার দায়ে মামলা

১) কোন আদালত নিম্নোক্ত অপরাধসমূহ বিচাৱাৰ্থ গ্রহণ করবেন না-

ক) সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মচারী বা তার উধ্বর্তন অন্য কোন সরকারি কর্মচারীর লিখিত অভিযােগ ছাড়া দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫নং) এর ধারা-১৭২ হতে ধারা-১৮৮ সমূহের শাস্তিযােগ্য কোন অপরাধ,

জনসাধারণের ন্যায়বিচার বিরােধী কিছু সংখ্যক অপরাধের অভিযােগঃ

খ) অপরাধটি কোন আদালতের কোন কার্যক্রম বা কোন কার্যক্রম সম্পর্কে করা হয়েছে মর্মে অভিযােগ করা হলে উক্ত আদালত বা তার উর্ধ্বতন অন্য কোন আদালতের লিখিত অভিযােগ ছাড়া দণ্ডবিধির ধারা-১৯৩, ১৯৪, ১৯৫, ১৯৬ ১৯৯, ২০০, ২০৫, ২০৬, ২০৭, ২০৮, ২০৯, ২১০, ২১১, বা ২২৮ এর আওতায় শাস্তিযােগ্য কোন অপরাধ বা স্বাক্ষ্য প্রমাণে পেশকৃত দলিলপত্র সম্পর্কে কতিপয় অপরাধের দায়ে মামলা; বা 

সাক্ষ্যে প্রদত্ত দলিলাদির সম্পর্কিত কিছু সংখ্যক অপরাধের অভিযােগঃ

গ) অপরাধটি কোন আদালতের কোন কার্যক্রমে পেশকৃত বা সাক্ষ্য প্রমাণে কোন দলিল সম্পর্কিত বিষয়ে উক্ত কার্যক্রমের কোন পক্ষের মাধ্যমে সংঘটিত হয়েছে মর্মে যদি অভিযােগ করা হয়, তা হলে উক্ত আদালত বা তার ঊর্ধ্বতন কোন আদালতের বিনা লিখিত অভিযােগে দণ্ডবিধির ধারা-৪৬৩ এ উল্লেখিত বা ধারা ৪৭১, ৪৭৫ বা ৪৭৬ এর আওতায় শাস্তিযােগ্য কোন অপরাধ।

২) উপরিউক্ত উপ-ধারা-(১) এর দফা (খ) ও (গ) এ বর্ণিত “আদালত" বলতে দেওয়ানি, রাজস্ব বা ফৌজদারি আদালতও অন্তর্ভূক্ত হয়, কিন্তু নিবন্ধন আইন, ১৯০৮ এর আওতায় কোন নিবন্ধক বা সহ-নিবন্ধককে বুঝায় না।

৩) কোন একটি আদালতকে সেই আদালতের অধঃস্তন বলে মনে করা হবে যে আদালতে প্রথমােক্ত আদালতের দেওয়া আপিলযােগ্য ডিক্রি বা দণ্ডের উপর সাধারণভাবে আপিল করা যায়, বা দেওয়ানি আদালতের দেওয়া ডিক্রির উপর সাধারণভাবে আপিল করা যায় না সেইরূপ দেওয়ানি আদালতের ক্ষেত্রে, সাধারণভাবে প্রথম বিচারাধীকারি দেওয়ানি অধিক্ষেত্র আছে এমন প্রধান আদালতকে মনে করা হবে যার স্থানীয় অধিক্ষেত্রের মধ্যে উক্ত দেওয়ানি আদালতটি অবস্থিত। তবে শর্ত এই যে,

ক) যেক্ষেত্রে একাধিক আদালতে আপিল করা যায় সেক্ষেত্রে নিম্নতর এখতিয়ার সম্পন্ন আপিল আদালতই হবে সেই আদালত যার কাছে উক্ত আদালত অধীন বলে মনে করা হবে; এবং

খ) যেক্ষেত্রে দেওয়ানি ও রাজস্ব উভয় আদালতেই আপিল করা যেতে পারে, সেক্ষেত্রে যে মামলা বা কার্যক্রম সম্পর্কে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মর্মে অভিযােগ করা হয়েছে, সেই মামলা বা কার্যক্রমের প্রকৃতি মােতাবেক উক্ত আদালতকে দেওয়ানি বা রাজস্ব আদালতের অধঃস্তন আদালত মর্মে পরিগণিত করতে হবে।

৪) উপ-ধারা (১) এ বর্ণিত অপরাধসমূহের ক্ষেত্রে উক্ত উপ-ধারার বিধানসমূহ উক্ত অপরাধসমূহ সংঘটিত করার অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, সহায়তা এবং চেষ্টার ক্ষেত্রে প্রযােজ্য হবে।

৫) যেক্ষেত্রে উপ-ধারা (১) এর দফা (ক) আওতায় কোন একজন সরকারি কর্মচারী নালিশ জানাইয়াছেন, সেক্ষেত্রে উক্ত সরকারি কর্মচারী তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অধঃস্তন সেই কর্তৃপক্ষ উক্ত নালিশ তুলিয়া নেওয়ার জন্য আদেশ দিতে পারেন এবং এইরূপ করা হলে উক্ত কর্তৃপক্ষ উক্ত আদেশের একটি কপি আদালতে প্রেরণ করবেন এবং আদালত উহা পাওয়ার পর উক্ত অভিযােগ সম্পর্কে আর কোন আইনি প্রতিবিধান ব্যবস্থার কার্যপ্রণালী বিধি গ্রহণ করবেন না।

ধারা ১৯৬ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপরাধের দায়ের মামলা

সরকার বা সরকার কর্তৃক এই বিষয়ে বিশেষভাবে ক্ষমতাবান কোন কর্মকর্তার আদেশ বা কর্তৃত্ববলে দায়েরকৃত নালিশ ব্যতিত কোন আদালত দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর অধ্যায়-৬ বা অধ্যায়-৯-এ শাস্তিযােগ্য কোন অপরাধ (ধারা-১২৭ ব্যতিত), বা ধারা-১০৮, ১৫৩ক, বা ২৯৪ বা ২৯৫ক বা ধারা-৫০৫ এর আওতায় শাস্তিযােগ্য কোন অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ করবেন না।

ধারা ১৯৬ক কতিপয় ধরণের অপরাধজনক ষড়যন্ত্রের দায়ে মামলা

কোন আদালত দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ১২০-খ ধারার আওতায় শাস্তিযােগ্য অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ করবেন না,

১) যেক্ষেত্রে ষড়যন্ত্রের উদ্দেশ্যে অপরাধ ব্যতিত কোন বে-আইনি কাজ করা, বা বে-আইনি উপায়ে কোন আইনসঙ্গত কাজ করা বা এমন কোন অপরাধ করা যার প্রতি ধারা-১৯৬ প্রযুক্ত হয় এবং যদি সরকার বা সরকার কর্তৃক তদ্বিষয়ে বিশেষভাবে ক্ষমতাবান কোন কর্মকর্তার আদেশক্রমে অভিযােগ করা না হয়; অথবা

২) যেক্ষেত্রে যড়যন্ত্রের উদ্দেশ্যে কোন অআমলযোগ্য অপরাধ করা বা এমন আমলযােগ্য অপরাধ করা যা মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন বা দুই বৎসর বা ততােধিক কালের সশ্রম কারাদণ্ডে শাস্তিযােগ্য নহে এবং যদি সরকার বা সরকার কর্তৃক তদ্বিষয়ে ক্ষমতাবান কোন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লিখিত আদেশ দ্বারা কার্যক্রম শুরুর সম্মতি না দিয়া থাকেন। তবে শর্ত এই যে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্রে ধারা-১৯৫ এর উপ-ধারা-(8) এর বিধানসমূহ প্রযােজ্য হলে কোন সম্মতির প্রয়ােজন হবে না ।

ধারা ১৯৬খ কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রাথমিক অনুসন্ধান

যেক্ষেত্রে কোন অপরাধের ক্ষেত্রে ধারা-১৯৬ বা ১৯৬ক এর বিধানাদি প্রযােজ্য হয়, সেক্ষেত্রে উক্ত ধারাগুলিতে বা অত্র বিধির অন্য কোন অংশে যাই বর্ণিত থাকুক না কেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইন্সপেক্টরের নিম্ন পদের নহে, এইরূপ কোন পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে একটি প্রাথমিক তদন্তের আদেশ প্রদান করতে পারেন এবং উক্তরূপ ক্ষেত্রে উক্ত পুলিশ কর্মকর্তার ধারা-১৫৫ এর উপধারা-(৩) এ উল্লেখিত ক্ষমতাদি থাকবে।

ধারা ১৯৭ বিচারক ও সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ

১) দণ্ডবিধি (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ধারা ১৯-এর অর্থানুসারে কোন জজ, বা কোন ম্যাজিস্ট্রেট, বা সরকার কর্তৃক বা সরকারের মঞ্জুরী ব্যতিরেকে অপসারণযােগ্য নহে এইরূপ কোন সরকারি কর্মচারী যখন এইরূপ কোন অপরাধে অভিযুক্ত হন, যা তিনি তার সরকারি কর্তব্য পালনের সময় বা পালনরত থাকাকালে বলে কথিত সময়ে সংঘটন করেছেন বলে দাবি করা হয়েছে, তখন সরকারের পূর্বানুমতি ব্যতিত কোন আদালত সেইরূপ অপরাধ আমলে আনিবেন না।

ক) এবং খ) ১৯৭৩ সনের ৮নং আইন বলে বাতিলকৃত।

২) এই মামলা রুজুকরার ব্যাপারে সরকারের ক্ষমতা

উক্ত জজ, ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনিত অপরাধ কিংবা অপরাধসমূহের অভিযােগ কাহার দ্বারা বা কিভাবে পরিচালিত হবে, সরকার তা নির্ধারণ করতে পারবেন এবং কোন আদালতে এই অভিযােগের বিচার হবে তাও নির্দিষ্ট করে দিবেন।

৩) প্রশাসনিক আদেশ, ১৯৪৯ এর তফসিল বলে বাতিলকৃত।

ধারা ১৯৮ চুক্তিভঙ্গ, মানহানি এবং বিবাহ সম্পর্কিত অপরাধের অভিযােগ

সংশ্লিষ্ট অপরাধে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির অভিযোেগ ব্যতিত কোন আদালত দণ্ডবিধি, ১৮৬০ (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) এর ১৯ বা ২১ অধ্যায় বা ধারা ৪৯৩ হতে ৪৯৬ (উভয় ধারাসহ) এর অধীন কোন অপরাধ আমলে নিবেন না। তবে শর্ত থাকে যে, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি যদি এইরূপ মহিলা হন, যাকে দেশের রীতিনীতি ও প্রথা মাফিক জনসম্মুখে উপস্থিত হতে বাধ্য করা উচিত নহে, বা উক্ত ব্যক্তির বয়স যদি আঠার বৎসরের নিম্নে হয়, বা সে যদি জড়বুদ্ধি বা উন্মাদ হয়, বা পীড়া বা জরাগ্রস্ততাবশতঃ অভিযােগ করতে অসমর্থ হয়, তা হলে আদালতের অনুমতি নিয়ে অপর কোন লােক তার পক্ষ হতে অভিযােগ দায়ের করতে পারেন। তবে আরও শর্ত থাকে যে, দণ্ডবিধির ৪৯৪ ধারার অপরাধে ক্ষতিগ্রস্ত স্বামী যদি সশস্ত্র বাহিনীর কোন শাখায় চাকরতে থাকেন এবং তার চাকরির শর্ত সম্পর্কে তার অধিনায়ক সার্টিফিকেট দেন যে, ব্যক্তিগতভাবে অভিযােগকরার জন্য তিনি ছুটি পেতে পারেন না, তা, হলে। ১৯৯খ ধারার (১) অনুসারে উক্ত স্বামী কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমতায় ক্ষমতাবান অপর কোন ব্যক্তি আদালতের অনুমতি নিয়ে তার পক্ষ হতে অভিযােগ দায়ের করতে পারেন।

ধারা ১৯৯ ব্যাভিচার বা বিবাহিতা স্ত্রীলােক ফুসলিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়ে অভিযােগ

সংশ্লিষ্ট স্ত্রীলােকটির স্বামীর অভিযোেগ ব্যতিত, কিংবা তার অনুপস্থিতিতে যেই ব্যক্তি তার পক্ষ হতে অপরাধ সংঘটনের সময় স্ত্রী লােকটির তত্ত্বাবধান করত, সেই ব্যক্তির অভিযোেগ ব্যতিত কোন আদালত দণ্ডবিধির ৪৯৭ কিংবা ৪৯৮ ধারার কোন অপরাধ আমলে নিবেন না। তবে শর্ত থাকে যে, স্বামীর বয়স যদি আঠার বৎসরের নিম্নে হয়ে থাকে বা সে যদি জড় বুদ্ধিসম্পন্ন বা উন্মাদ হন বা ব্যাধি বা অক্ষমতাবশতঃ অভিযােগ করতে অসমর্থ হন, তা হলে আদালতের অনুমতি নিয়ে অপর কোন লােক তার পক্ষ হতে অভিযােগ দায়ের করতে পারবেন। তবে আরও শর্ত থাকে যে, স্বামী যদি সশস্ত্র বাহিনীর কোন শাখায় চাকরিরত থাকেন এবং তার চাকরির শর্ত সম্পর্কে তার কমান্ডিং অফিসার যদি সার্টিফিকেট দেন যে, ব্যক্তিগতভাবে নালিশ করার জন্য তিনি ছুটি পেতে পারে না এবং উপরিউক্ত মতে স্ত্রীলােকটির তত্ত্বাবধানকারি ব্যক্তি যেক্ষেত্রে কোন অভিযােগ করেন নাই, সেক্ষেত্রে ধারা ১৯৯খ এর উপ-ধারা (১) অনুসারে আদালতের অনুমতি নিয়ে স্বামী কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত অপর কেহ তার পক্ষ হতে অভিযােগ দায়ের করতে পারবেন।

ধারা ১৯৯ক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ভিন্ন অন্য ব্যক্তির নালিশ সম্পর্কে আইনসঙ্গত অভিভাবকের আপত্তি

যখন ধারা ১৯৮ কিংবা ধারা ১৯৯-এ সংশ্লিষ্ট কোন বিষয়ে যে ব্যক্তির পক্ষ হতে অভিযােগ করার প্রস্তাব করা হইতেছে, সেই ব্যক্তির বয়স আঠার বৎসরের নিম্নে হয়, অথবা সে পাগল হয়, এবং অনুমতির জন্য আবেদনকারি ব্যক্তি কোন যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উক্ত নাবালক বা পাগলের দেহের অভিভাবক নিযুক্ত বা ঘােষিত হন নাই এবং আদালত পরিতুষ্ট হন যে, এইরূপে নিযুক্ত বা ঘােষিত একজন অভিভাবক রহিয়াছেন, তখন উক্ত অভিভাবককে নােটিশ দিতে হবে এবং অনুমতির আবেদন মঞ্জুর করার আগে আদালত তাকে এই আবেদন মঞ্জুর করার বিরুদ্ধে আপত্তি করার জন্য যুক্তিযুক্ত সুযােগ দিবেন।

ধারা ১৯৯খ ১৯৮ অথবা ১৯৯ ধারার দ্বিতীয় শর্ত অনুসারে কর্তৃত্ব দানের ফরম

১) ধারা ১৯৮ এর দ্বিতীয় শর্ত কিংবা ধারা ১৯৯ এর দ্বিতীয় শর্তানুসারে স্বামী কর্তৃক তার পক্ষ হতে অভিযােগ করার জন্য অপর কোন ব্যক্তিকে প্রদত্ত ক্ষমতা লিখিত এবং স্বামী কর্তৃক অনুস্বাক্ষরিত বা অন্য কোনভাবে অনুমােদিত হবে এবং তাতে এই মর্মে বর্ণনা থাকবে যে, তাকে অভিযােগসমূহ জ্ঞাত করা হয়েছে এবং উহার ভিত্তিতে নালিশ করা হবে; উহা উক্ত শর্তদ্বয়ে উল্লিখিত কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত এই মর্মে একটি সার্টিফিকেট থাকবে যে, ব্যক্তিগতভাবে নালিশ করার জন্য স্বামীকে আপাতত ছুটি প্রদান করা যাবে না।

২) উক্তরূপ কর্তৃত্ব বলে কথিত এবং উপ-ধারা (১) এর বিধানাবলীর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন দলিল বিপরীত প্রমাণিত না হওয়া অবধি প্রকৃত বলে লওয়া হবে এবং সাক্ষ্য প্রমাণে গৃহিত হবে।

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...