- Get link
- X
- Other Apps
Order 28 Suits by or Against Military or Naval Men or Airmen
আদেশ ২৮ সামরিক বা নৌ-বাহিনীর লােকজন বা বৈমানিক দ্বারা বা তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা।
আদেশ ২৮ বিধি ১ যে সব কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর লােকজন, নাবিক বা বৈমানিক ছুটি অর্জন করতে না পারেন, তাঁরা মামলা করার বা জবাব প্রদান করার জন্য যে কোন লােককে ক্ষমতা দিতে পারে
১) যেক্ষেত্রে কর্মরত বাস্তবভাবে কোন কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক তার পদাধিকারবলে কোন মামলার পক্ষ তাকে, এবং মামলার আত্মপক্ষ সমর্থন করার জন্য ব্যক্তিগতভাবে হাজির হওয়ার জন্য ছুটি না পায় সেক্ষেত্রে তার পক্ষে মামলা পরিচালনা করার জন্য যে কোন একজনকে ক্ষমতা প্রদান করতে পারবে।
২) অনুরূপ ক্ষমতা লিখিতভাবে দিতে হবে এবং উক্ত কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা
ক) তার অধিনায়ক কর্মকর্তার উপস্থিতিতে, বা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নিজেই অধিনায়ক কর্মকর্তা হলে তার পরবর্তী অধস্তন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত হতে হবে, বা
খ) অনুরূপ কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক যদি কোন সামরিক, নৌ বা বিমান বিভাগীয় প্রতিষ্ঠানের স্টাফ হিসেবে নিযুক্ত থাকেন, তবে তার অফিসের প্রধান বা উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সামনে স্বাক্ষরিত হতে হবে। যে অধিনায়ক কর্মকর্তা বা অপর কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ক্ষমতাপত্রটি স্বাক্ষরিত হবে, তিনি তাতে প্রতিস্বাক্ষর করবেন এবং অতঃপর তা আদালতে পেশ করবেন।
৩) ক্ষমতাপত্রটি উক্তরূপভাবে আদালতে পেশ করা হলে প্রতিস্বাক্ষর দ্বারাই যথােচিতভাবে প্রমাণিত হবে যে, ক্ষমতা পত্রটি যথাবিহিতরূপে সম্পাদিত হয়েছে এবং তা যে কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক সম্পাদন করেছেন, মামলা পরিচালনা করতে বা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য তিনি ছুটি পান নাই।
আদেশ ২৮ বিধি ২ অনুরূপ ক্ষমতাপ্রাপ্ত লােক ব্যক্তিগতভাবে কর্ম করতে পারে বা উকিল নিযুক্ত করতে পারে
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক নিজে হাজির হতে পারিলে যেরূপে মামলা পরিচালনা বা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে পারতেন, তার ক্ষমতাপ্রাপ্ত লােকও সেভাবেই মামলা পরিচালনা বা আত্মপক্ষ সমর্থন করতে পারবেন; বা উক্ত ক্ষমতাপ্রাপ্ত লােক উক্ত কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিকের পক্ষে মামলা পরিচালনা বা আত্মপক্ষ সমর্থনের উকিল নিযুক্তি করতে পারবেন।
আদেশ ২৮ বিধি ৩ অনুরূপভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত লােকের উপর জারি বা তার কৌশুলীর উপর জারি উত্তম জারি হবে
কোন কর্মকর্তা, সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক দ্বারা বিধি (১) এর অধীনে প্রদত্ত ক্ষমতাপ্রাপ্ত লােককে বা তদ্বারা নিযুক্ত কৌশুলীর উপর জারিকৃত পরােয়ানাদি দেয়া হবে, সংশ্লিষ্ট পক্ষকে তা দেয়া হলে তা যেরূপ কর্মকরী হত এতদক্ষেত্রেও অনুরূপ কর্মকরী হবে।
Order 29 Suits by or against Corporations
আদেশ ২৯ কর্পোরেশন দ্বারা বা তার বিরুদ্ধে মামলা
আদেশ ২৯ বিধি ১ আরজি জবাবে স্বাক্ষর এবং সত্যতা প্রতিপাদন
কর্পোরেশন দ্বারা বা তার বিরুদ্ধে কোন মামলায় কর্পোরেশনের সেক্রেটারী, বা কোন ডাইরেক্টর, অপর মুখ্য কর্মকর্তা, যে লােক মামলার ঘটনা সম্পর্কে জবানবন্দি দিতে সমর্থ, সে লােক দ্বারা করপােরেশনের পক্ষে কোন আরজি জবাব স্বাক্ষর করা ও সত্যতা প্রতিপাদন করা যাবে।
আদেশ ২৯ বিধি ২ করপােরেশনের উপর জারি
পরােয়ানা জারি নিয়ন্ত্রণকারী কোন সংবিধিবদ্ধ বিধান সাপেক্ষে, কর্পোরেশনের বিরুদ্ধে কোন মামলার ক্ষেত্রে
ক) কর্পোরেশনের সচিব, পরিচালক বা মুখ্য কর্মকর্তার উপর; বা
খ) কর্পোরেশনের নিবন্ধিত কর্মালয়ের ঠিকানায় সমন রেখে বা ডাকযোগে প্রেরণ করে বা যদি নিবন্ধিত কর্মালয় না থাকে তবে কর্পোরেশন যে স্থানে ব্যবসা পরিচালনা করা হয় সে স্থানে সমন জারি করতে হবে।
আদেশ ২৯ বিধি ৩ কর্পোরেশনের কর্মকর্তাকে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিতি তলব করার ক্ষমতা
আদালত মামলার যে কোন পর্যায়ে কর্পোরেশনের সেক্রেটারী বা কোন ভাইরেক্টরকে ব্যক্তিগত উপস্থিতির জন্য তলব করতে পারে বা অপর মুখ্য কর্মকর্তাকে যে লােক মামলার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দিতে সমর্থ তাকে হবে ব্যক্তিগত উপস্থিতির জন্য তলব করতে পারে।
Order 30 Suit by or against Firms & Persons Carrying on Business in Names other than their Own
আদেশ ৩০ কর্ম এবং নিজস্ব নাম ছাড়া অপর নামে ব্যবসা পরিচালনাকারী ব্যক্তিবর্গ দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা
আদেশ ৩০ বিধি ১ ফার্মের নামে অংশীদারদের মামলা
১) যেক্ষেত্রে ব্যক্তিবর্গ কোন ফার্মের অংশীদার হিসেবে দাবিদার হয় বা কোন কিছুর জন্য দায়ী থাকে এবং বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনা করে তবে মামলার কারণ সৃষ্টি হওয়ার সময় তারা যে ফার্মের (যদি কোন) অংশীদার ছিল, সে ফার্মের নামে মামলা করতে পারবে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে, এবং মামলার কারণ সৃষ্টি হওয়ার সময় যারা উক্ত ফার্মের অংশীদার ছিল, তাদের নাম ও ঠিকানা সম্বলিত বিবৃতির জন্য আদালতে দরখাস্ত করতে পারবে।
২) যেক্ষেত্রে উপবিধি (১) এর অধীনে কোন ফার্মের নামে তার অংশীদারগণ মামলা করে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয় সেক্ষেত্রে এই আইনের দ্বারা বা অধীনে কোন আরজি জবাব বা অন্যান্য দলিলের বিষয়ে যে বাদী বা বিবাদি দ্বারা স্বাক্ষরিত, সত্যতা প্রতিপাদিত বা প্রত্যয়নকৃত হওয়া প্রয়ােজন, উক্ত লােকদের ভিতর যে কেউ তাতে স্বাক্ষর দান, সত্যতা প্রতিপাদন বা প্রত্যয়িত হলেই পর্যাপ্ত হবে।
আদেশ ৩০ বিধি ২ অংশীদারের নাম প্রকাশ
১) যেক্ষেত্রে কোন ফার্মের নামে অংশীদারগণ দ্বারা মামলা রুজু করা হয়, সেক্ষেত্রে বিবাদি দ্বারা বা কোন বিবাদির পক্ষে লিখিত দাবিতে বাদিগণ বা তাদের উকিল অনতিবিলম্বে উক্ত ফার্মের যে অংশীদারগণের পক্ষ হতে মামলাটি রুজু হয়েছে, তাদের সকলের নাম ও বাসস্থান লিখিত আকারে প্রকাশ করার ঘােষণা দিবে।
২) যেক্ষেত্রে বাদিগণ বা তাদের উকিল উপবিধি (১) এর অধীনে দাবি পালন করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশে এতদুদ্দেশ্যে কোন আবেদনক্রমে মামলার সব কর্মধারা স্থগিত হবে।
৩) যেক্ষেত্রে উপবিধি (১) এ বর্ণিত পদ্ধতিতে অংশীদারদের নাম ঘােষিত হয়, সেক্ষেত্রে আরজিতে উক্ত অংশীদারগণের নাম বাদি হিসেবে শামিল থাকলে মামলাটির বিচার কর্ম যেভাবে অগ্রসর হত, মামলাটি সেভাবে চলবে এবং সব বিষয়ে একই ফলাফল হবে। তবে শর্ত হল যে, যাবতীয় কর্মধারা পূর্ববৎ ফার্মের নামেই চলতে থাকবে।
আদেশ ৩০ বিধি ৩ অংশীদারদের উপর সমন জারি
যেক্ষেত্রে পক্ষগণের বিরুদ্ধে তাদের ফার্মের নামে মামলা রুজু করা হয়, সেক্ষেত্রে
ক) অংশীদারদের যে কোন এক বা একাধিক লােক বরাবর, বা
খ) বাংলাদেশের অভ্যন্তরে যে প্রধান স্থানে অংশীদারী ব্যবসা চালানাে হয়, সেস্থানে সমনজারির সময় উক্ত অংশীদারী ব্যবসার নিয়ন্ত্রণে বা তত্ত্বাবধানে যে লােক থাকেন, সে লােকের উপর আদালতের নির্দেশিত মতে সমন জারি করতে হবে এবং এরূপ জারি ফার্মের সব বা কোন একজন অংশীদার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকুক বা না থাকুক অনুরূপ ফার্মের উপর যথারীতি জারি বলে গণ্য হবে। তবে শর্ত হল যে, মামলা দায়েরের আগে যদি বাদির জ্ঞাতসারে উক্ত অংশীদারীত্বের অবসান হয়ে থাকে, তবে যাদেরকে দায়ী করতে আবেদন করা হয়, বাংলাদেশে অবস্থানকারী এরূপ প্রত্যেক লােকের উপর সমনজারি করতে হবে।
আদেশ ৩০ বিধি ৪ অংশীদারের মৃত্যুতে মামলার অধিকার
১) চুক্তি আইন, ১৮৭২ (১৮৭২ সনের ৯নং আইন) এবং ৪৫ ধারায় নিহিত বিধান থাকা সত্ত্বেও যে ক্ষেত্রে দুই বা ততােধিক লােক দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে পূর্ববর্তী বিধানাবলির অধীনে মামলা করা হয় এবং মামলা করার আগে বা মামলা বিচারাধীনে থাকাকালে উক্ত লােকদের কারাে মৃত্যু হয়, সেক্ষেত্রে মৃত লােকের বৈধ প্রতিনিধিগণকে মামলায় পক্ষ হিসেবে যুক্ত করার দরকার হবে না।
২) মৃত লােকের বৈধ প্রতিনিধির নিম্নোক্ত কোন অধিকার উপবিধি (১) এর কোন বিধানই সীমাবদ্ধ বা অন্যভাবে প্রভাবিত করবে না-
ক) মামলা পক্ষভুক্ত হবার দরখাস্ত করার অধিকার; বা
খ) জীবীত লােক বা জাবীত লােকগণের বিরুদ্ধে কোন দাবি কার্যকর করার অধিকার।
আদেশ ৩০ বিধি ৫ যে ক্ষমতায় নােটিশ জারি হয়
যেক্ষেত্রে ফার্মের প্রতি সমন প্রদান করা হয় এবং তা ৩ বিধির বিধান অনুযায়ী জারি করা হয়, সেক্ষেত্রে যাদের উপর সমনজারি করা হয় তাদের প্রত্যেক লােককে সমন জারির সময় লিখিত নােটিশ দিয়ে জ্ঞাত করাতে হবে যে, তাদের উপর অংশীদার হিসেবে বা অংশীদারী ব্যবসার নিয়ন্ত্রক বা তত্ত্বাবধানকারী হিসেবে বা উভয় হিসেবে সমনজারি করা হয়েছে, এবং এরূপ নােটিশ প্রদান না করা হলে অংশীদার হিসেবে উক্ত লােকের উপর সমনজারি হয়েছে বলে পরিগণিত হবে।
আদেশ ৩০ বিধি ৬ অংশীদারদের উপস্থিতি
যেক্ষেত্রে অংশীদার হিসেবে ফার্মের নামে অংশীদারদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়, সেক্ষেত্রে তারা তাদের নিজস্ব নামে আলাদাভাবে আদালতে হাজির হবেন, কিন্তু পরবর্তী যাবতীয় কর্মধারা থাকা সত্ত্বেও ফার্মের নামে চলতে থাকবে।
আদেশ ৩০ বিধি ৭ অংশীদার ছাড়া উপস্থিতির দরকার হয় না
যেক্ষেত্রে অংশীদারী ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকারী বা তত্ত্বাবধানকারী লােকের উপর ৩ বিধির নিয়ম অনুযায়ী সমনজারি হয়েছে, কিন্তু অভিযুক্ত ফার্মের অংশীদার না হলে ব্যক্তিগতভাবে তার উপস্থিতির দরকার নাই।
আদেশ ৩০ বিধি ৮ প্রতিবাদমূলক উপস্থিতি
কোন লােকের উপর বিধি ৩ এর অধীনে অংশীদার হিসেবে সমনজারি করা হলে সে লােক তার অংশীদার নয় বলে অস্বীকার করে প্রতিবাদমূলক হাজির হতে পারবে, কিন্তু উক্ত লােক অনুরূপ ভাবে হাজির হলেও বাদী উক্ত ফার্মের উপর অপর পদ্ধতিতে সমনজারি করার অধিকারী হতে এবং কোন অংশীদার হাজির না হলে ডিক্রী পাবার অধিকার পাইতে বারিত করবে না।
আদেশ ৩০ বিধি ৯ সহ অংশীদারদের ভিতর মামলা
কোন ফার্ম এবং তার এক বা একাধিক অংশীদারের ভিতর মামলা হলে এবং এক বা একাধিক লােক যদি একাধিক অংশীদারযুক্ত ফার্মের অংশীদার হয়, তবে সে ফার্মগুলির ভিতর মামলা হলে এই আদেশের বিধানসমূহ প্রয়ােগযােগ্য হবে কিন্তু এরূপ মামলায় আদালতের অনুমতি ছাড়া কোন ডিক্রী জারি প্রদান করা যাবে না এবং অনুরূপ জারির অনুমতির জন্য দরখাস্ত করা হলে দরকারি হিসাব গ্রহণ এবং তদন্ত করতে আদালত ন্যায়সঙ্গত নির্দেশ দিতে পারবেন।
আদেশ ৩০ বিধি ১০ অপরের বেনামীতে ব্যবসা পরিচালনাকারীর বিরুদ্ধে মামলা
কোন লােক তার স্বীয় নাম ছাড়া অপর কোন নাম বা ভঙ্গিতে ব্যবসারত থাকলে, তার বিরুদ্ধে উক্ত নাম বা ভঙ্গিতে মামলা রুজু করা যাবে, যে তা ফার্মেরই নাম এবং মামলার প্রকৃতিভেদে যতদূর সম্ভব এই আদেশের অধীনে সব বিধি প্রয়ােগযােগ্য হবে।
Order 31 Suits by or against Trustees, Executors and Administrators
আদেশ ৩১ ট্রাষ্টি, নির্বাহক এবং প্রশাসকবৃন্দ দ্বারা বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা
আদেশ ৩১ বিধি ১ ট্রাষ্টি ইত্যাদি বরাবর ন্যস্ত সম্পত্তি সম্পর্কিত মামলায় স্বত্ব ভােগীদের প্রতিনিধিত্ব
ট্রাষ্টি, নির্বাহক বা প্রশাসক বরাবর ন্যস্ত সম্পত্তি বিষয়ক সৰ মামলায় যেক্ষেত্রে বিতর্কিত উক্ত মামলায় ভােগ স্বত্বে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট লােক ও কোন তৃতীয় লােকের ভিতর থাকে সেক্ষেত্রে ট্রাষ্টি, নির্বাহক বা প্রশাসক অনুরূপ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট লােকের প্রতিনিধিত্ব করবে এবং সাধারণত তাদেরকে যাদেরকে উক্ত মামলার পক্ষ করার দরকার হবে না। কিন্তু আদালত যথাযথ মনে করলে তাদেরকে বা তাদের যে কোন লােককে মামলায় পক্ষ করার আদেশ প্রদান করতে পারে।
আদেশ ৩১ বিধি ২ ট্রাষ্টি, নির্বাহক ও প্রশাসকের সংযুক্তি
যেক্ষেত্রে কতিপয় ট্রাষ্টি, নির্বাহক বা প্রশাসক আছেন সেক্ষেত্রে তাদের এক বা একাধিক জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হলে অপর সকলকেও মামলায় পক্ষ করা হবে। তবে শর্ত হল যে, নির্বাহক যাদের উইলকারীর উইল প্রমাণ করেন নাই এবং যে ট্রাষ্টি, নির্বাহক বা প্রশাসক বাংলাদেশের বাহিরে আছে তাদেরকে পক্ষভুক্ত করার দরকার নাই।
আদেশ ৩১ বিধি ৩ বিবাহিতা মহিলা নির্বাহকের স্বামীকে পক্ষভুক্ত করা যাবে না
আদালত ভিন্নরূপ নির্দেশ না দিলে বিবাহিতা মহিলা ট্রাষ্টি, মহিলা নির্বাহক বা মহিলা প্রশাসকের স্বামীকে তাদের পক্ষে বা বিপক্ষে আনীত কোন মামলায় এরূপ কোন পক্ষ হিসেবে পরিগণিত হবে না।