Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

Order 18 Hearing of Suit Examination of Witnesses আদেশ ১৮ মামলা শুনানী সাক্ষীদের পরীক্ষা

Order 18 Hearing of the Suit & Examination of Witnesses 

আদেশ ১৮ মামলা শুনানী ও সাক্ষীদের পরীক্ষা। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

আদেশ ১৮ বিধি ১ মামলা শুনানী আরম্ভ করার অধিকার

বিবাদী বাদী দ্বারা আনীত অভিযােগে বর্ণিত তথ্যগুলাে স্বীকার না করলে বাদীপক্ষ আরম্ভ করার অধিকার রাখে এবং যদি বিবাদী প্রতিবাদ করে যে আইনগত প্রশ্নে বা বিবাদী দ্বারা অভিযুক্ত কতক অতিরিক্ত তথ্যের প্রেক্ষিতে বাদী তার প্রার্থীত প্রতিকারের কোন অংশ পাবার অধিকারী নয় তবে বিবাদীর আরম্ভ করার অধিকার রয়েছে।

আদেশ ১৮ বিধি ১ বিধির বিশ্লেষণ

দেওয়ানি মামলার পঞ্চম পর্যায়

মামলার পঞ্চম পর্যায় (Five Stage) 

দেওয়ানি মামলা রুজুর পঞ্চম পর্যায় হল, মামলার শুনানী সাক্ষগিণের জবানবন্দী গ্রহণ এবং সওয়াল জবাব। (Hearing of the suit and examination of witnesses and Argunments). যে সকল পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে দেওয়ানি মামলা অগ্রসর হয়; তন্মধ্যে পঞ্চম পর্যায়ের স্থান বিশেষভাবে প্রণিধানযােগ্য।

দেওয়ানি কার্যবিদর ১৮নং আদেশের ১নং বিধিতে বলা হয়েছে যে, প্রত্যেক দেওয়ানি মামলার বাদী পক্ষ সর্বপ্রথম আদালতে তার বক্তব্য পেশ করবেন। কিন্তু বিবাদী পক্ষ যদি বাদী পক্ষের অভিযােগের তথ্যসমূহ স্বীকার করে এরূপ যুক্তি প্রদর্শন করে যে, আইনগত কোন প্রশ্ন অথবা বিবাদী কর্তৃক উত্থাপিত কোন তথ্যমূলক‌ অভিযােগ বিবেচনায় বাদী তার প্রার্থিত প্রতিকার লাভের অধিকারী নয়, তবে সেক্ষেত্রে বিবাদী পক্ষই প্রথম বক্তব্য পেশ করবেন। একই আদেশের ১০ নং বিধিতে বলা হয়েছে যে, কোন বিশেষ কারণে আদালত স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে অথবা কোন পক্ষ কিংবা তার কোন মনােনীত আইনজীবী আবেদনক্রমে কোন একটি বিশেষ প্রশ্ন এবং উহার উত্তর বা প্রশ্ন সম্পর্কে আপত্তি লিপিবদ্ধ করতে পারবেন।

একই আদেশের ১২নং বিধি মতে, জবানবন্দী দানকালে কোন স্বাক্ষীর আচরণ আদালত প্রয়ােজন মনে করলে লিপিবদ্ধ করতে পারবেন। এই আদেশের ১৭নং বিধির বিধান মতে, যে সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে, প্রয়ােজন হলে মামলার যে কোন পর্যায়ে আদালতে তাকে পুনরায় তলব করতে পারবেন। এবং উক্ত সাক্ষীকে প্রয়ােজনীয় যে কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারবেন। এইভাবে, উপরে উল্লেখিত শুনানী ও জবানবন্দীর ভিত্তিতে মামলার উভয় পক্ষ তাদের বক্তব্য ও সওয়াল জবাব উপস্থাপন করবেন।

একটি দেওয়ানি মামলা রুজু হওয়া হতে চুড়ান্ত শুনানী পর্যন্ত যে সকল পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হয়, তন্মধ্য রায় ও ডিক্রী হল শেষ পর্যায় রায় প্রদান এবং ডিক্রী জারির মাধ্যমে একটি দেওয়ানি মামলার পরিসমাপ্তি ঘটে।

আদেশ ১৮ বিধি ২ বিবৃতি এবং প্রমাণ হাজির

১) মামলার শুনানীর জন্য ধার্য তারিখে বা শুনানী মূলতবী হয় উক্তরূপ অপর কোন তারিখে, আরম্ভ করতে অধিকারী পক্ষ যে সব বিচার্য বিষয় প্রমাণ করতে বাধ্য তার সমর্থনে তার মামলা বিবৃত করবে এবং প্রমাণ হাজির করবে।

২) অপর অতঃপর তার মামলা বিবৃত করবে এবং তার প্রমাণ (যদি কোন) দিবে এবং অতঃপর পুরাে মামলাটির উপর সধারণভাবে আদালতের বক্তব্য পেশ করতে পারা যাবে।

৩) তৎপর আরম্ভকারী পক্ষ পুরাে মামলাটির উপর সাধারণভাবে উত্তর প্রদান করবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৩ কতক বিচার্য বিষয়ের ক্ষেত্রে সাক্ষ্য

 যেক্ষেত্রে কতক বিচার্য বিষয় থাকে, যেগুলির কয়েকটির প্রমাণ করার দায়িত্ব অপর পক্ষের উপর বর্তায়, তদক্ষেত্রে আরম্ভকারীপক্ষ তার ইচ্ছামাফিক উক্ত সব বিচার্য বিষয়ের উপর তার সাক্ষ্য হাজির করতে পারে বা অপর পক্ষের প্রদান করা সাক্ষ্যের উত্তরের দ্বারা প্রদানের জন্য তা রেখে দিতে পারে, এবং পরবর্তী ক্ষেত্রে অপর পক্ষ তার সমগ্র সাক্ষ্য প্রদানের পর সে আরম্ভকারী পক্ষ ঐ সব বিচার্য বিষয়ের উপর তার প্রমাণ হাজির করতে পারে এবং অতঃপর সে অপর পক্ষ আরম্ভকারী পক্ষ দ্বারা প্রদত্ত সাক্ষ্যের উপর বিশেষভাবে জবাব দিতে পারে; তখন আরম্ভকারীপক্ষ সমগ্র মামলাটির উপর সাধারণভাবে উত্তর প্রদানের অধিকারী হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৪ প্রকাশ্য আদালতে সাক্ষীদের জবানবন্দী

হাজির হওয়া সাক্ষীদের সাক্ষ্য বিচারকের উপস্থিতিতে এবং ব্যক্তিগত নির্দেশনা এবং তত্ত্বাবধানে প্রকাশ্য আদালতে মৌখিকভাবে গ্রহণ করতে হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৫ আপিলযােগ্য মামলায় কিভাবে সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে

যে সব মামলার আপিল অনুমােদিত হয়, সেসকল মামলায় প্রত্যেক সাক্ষীর সাক্ষ্য বিচারকের উপস্থিতিতে ও তার ব্যক্তিগত নির্দেশনায় ও ওত্বাবধানে আদালতের ভাষায় লিখিতভাবে গ্রহণ করতে হবে, তা সাধারণত প্রশ্ন এবং উত্তরের আকারে নয় কিন্তু বিবৃতিমূলকভাবে হতে হবে, এবং সমাপ্তির পর তা বিচারক এবং সাক্ষীর সমক্ষে পড়িয়া শুনাতে হবে এবং বিচারক প্রয়ােজনবােধে তা শুদ্ধ করবে এবং দস্তখত করবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৬ জবানবন্দী কখন অনুবাদ করতে হয়

যে ক্ষেত্রে যে ভাষায় সাক্ষ্য প্রদান করা হয় তা হতে ভিন্ন কোন ভাষায় তা লেখা হয় যা সাক্ষী বুঝিতে পারে না, সেক্ষেত্রে সে লিখিত সাক্ষ্য যে ভাষায় দেয়া হয় সে ভাষায় তা তার কাছে অনুবাদ করতে হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৭ : ১৩৮ ধারার অধীনে সাক্ষ্য

১৩৮ ধারার অধীনে গৃহীত সাক্ষ্য ৫ বিধিতে বর্ণিত আকারে লিখিত করতে হবে এবং পড়িয়া শুনাইতে হবে এবং স্বাক্ষর করতে হবে এবং তা সে বিধির আওতাধীনে গৃহীত গণ্যে দরকার মাফিক অনুবাদ ও সংশােধন করতে হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৮ যখন বিচারক দ্বারা সাক্ষ্য লিখিত না হয়, তখন স্বারকলিপি লিপিবদ্ধকরণ

যেক্ষেত্রে বিচারক দ্বারা সাক্ষ্য লিখিতরূপে গ্রহণ না করা হয়, সেক্ষেত্রে প্রতিটি সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ কালে তিনি প্রত্যেক সাক্ষীর জবানবন্দীর সারাংশের একটি স্বারকলিপি তৈরি করতে বাধ্য এবং এরূপ স্মারকলিপি বিচারক দ্বারা লিখিত ও স্বাক্ষরিত হবে এবং তা নথির অংশভুক্ত হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ৯ সাক্ষ্য কখন ইংরেজীতে গ্রহণ করা হতে পারে

যেক্ষেত্রে ইংরেজী ভাষা আদালতের ভাষা নয় কিন্তু মামলার যেসব পক্ষ ব্যক্তিগতভাবে এবং সেপক্ষ যে সব পক্ষ আইনজীবীর দ্বারা হাজির হয়, সে আইনজীবী, ইংরেজীতে প্রদান করা সাক্ষ্য ইংরেজীতে লিখিত হতে আপত্তি প্রদান না করে, সেক্ষেত্রে বিচারক উক্ত সাক্ষ্য ইংরেজীতে লিখিত করতে পারবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১০ কোন বিশেষ প্রশ্ন ও উত্তরমালা লিখিত করা যাবে

আদালত স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বা কোন পক্ষ বা তার আইনজীবীর আবেদনক্রমে কোন বিশেষ কারণ পরিদৃষ্ট হলে কোন বিশেষ প্রশ্ন ও উত্তর বা কোন প্রশ্ন সম্পর্কে আপত্তি লিখিত করতে পারেন।

আদেশ ১৮ বিধি ১১ আপত্তিকৃত প্রশ্ন এবং আদালত দ্বারা তা অনুমােদন

যেক্ষেত্রে কোন প্রশ্ন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসা করা হলে কোন পক্ষ বা তার আইনজীবী মারফত আপত্তি উত্থাপন করা হয় এবং আদালত তা জিজ্ঞাসা করতে অনুমতি দেন, তদক্ষেত্রে বিচারক আদালতের সিদ্ধান্তসমেত তাতে প্রশ্ন, উত্তর, আপত্তি এবং আপত্তিকারী লােকের নাম লিখিত করবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১২ সাক্ষীর আচরণ সম্পৰ্কীত মন্তব্য

 আদালতে কোন সাক্ষী জবানবন্দী দানকালে তার আচরণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়, এরূপ কোন মন্তব্য লিখিত করতে পারে।

 আদেশ ১৮ বিধি ১৩ আপিল অযােগ্য মামলায় সাক্ষীর স্মারক

যে সব মামলায় আপিল অনুমােদিত হয় না, সেসকল মামলায় বিস্তারিতভাবে সাক্ষ্য লিখিত করার দরকার হবে না, কিন্তু প্রত্যেক সাক্ষীর পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে বিচারক তার জবানবন্দীর সারাংশের স্মারকলিপি তৈরি করবে এবং এরূপ স্মারকলিপি বিচারক দ্বারা লিখিত ও স্বাক্ষরিত হবে এবং তা নথির অংশভুক্ত হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১৪ স্মারকলিপি তৈরিতে অসমর্থ বিচারককে তার কারণ লিপিবদ্ধকরণ

১) যেক্ষেত্রে বিচারক এই আদেশে দরকারি স্মারকলিপি তৈরি করতে অসমর্থ হন, সেক্ষেত্রে তিনি উক্তরূপ অসমর্থতার কারণ লিখিত করাবে এবং প্রকাশ্য আদালতে তার

শ্রুতলিপি হতে লিখিতভাবে তার স্মারকলিপি তৈরি করাবে।

২) উক্তরূপ তৈরিকৃত সকল স্মারকলিপি নথির অংশভুক্ত হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১৫ অপর বিচারকের সামনে গৃহীত সাক্ষ্য প্রয়ােগের ক্ষমতা

১) যেক্ষেত্রে কোন বিচারক মৃত্যু, বদলী বা অপর কারণে মামলার বিচার শেষ করতে বাধাপ্রাপ্ত হন, সেক্ষেত্রে তার স্থলাভিষিক্ত বিচারক পূর্বোক্ত বিধির অধীনে তৎদ্বারা বা তার নির্দেশনায় সাক্ষ্য বা স্মারকলিপি লিখিত বা তৈরিকৃত হয়েছিল গণ্যে পূর্বোক্ত বিধির অধীনে লিখিত বা তৈরিকৃত কোন সাক্ষ্য বা স্মারকলিপি প্রয়ােগ করতে পারে এবং তার পূর্ববর্তী বিচারক যে পর্যায়ে তা পরিত্যাগ করেছিলেন, সে পর্যায় হতে মামলার কর্মপদ্ধতি গ্রহণ করতে পারে।

২) যথাসম্ভব প্রয়ােগযােগ্য হয় (১) উপ-বিধিতে বর্ণিত বিধানসমূহ ২৪ ধারার অধীনে স্থানান্তরিত মামলায় গৃহীত সাক্ষ্যে প্রয়ােগযােগ্য বলে গণ্য হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১৬ অবিলম্বে সাক্ষীকে পরীক্ষা করার ক্ষমতা 

১) যেক্ষেত্রে কোন সাক্ষীর আদালতের এখতিয়ার পরিত্যাগ করার আংশকা থাকে, তখন তার সাক্ষ্য অবিলম্বে গ্রহণ করা উচিত কেন আদালতের সন্তুষ্টিক্রমে যথেষ্ট কারণ দর্শায়, সেক্ষেত্রে আদালত যে কোন পক্ষের বা সাক্ষীর আবেদনক্রমে মামলা দায়েরের পর যে কোন সময়ে আগে বর্ণিত বিধানের পদ্ধতি অনুযায়ী সে সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করতে পারে।

২) যেক্ষেত্রে উক্ত সাক্ষ্য তৎক্ষণাৎ গ্রহণ করা না হয়, এবং আদালত যেরূপ যথেষ্ট মনে করে, সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য সেরূপ একটি ধার্য তারিখের বিজ্ঞপ্তি পক্ষগণের উপস্থিতিতে পক্ষগণকে প্রদান করবে।

৩) উক্তরূপে গৃহীত সাক্ষ্য সাক্ষীকে পড়িয়া শুনাইতে হবে এবং যদি সে তা শুদ্ধ বলে স্বীকার করে, তবে তা তার দ্বারা স্বাক্ষরিত হবে এবং করলে তাতে স্বাক্ষর দান করবে এবং বিচারক প্রয়ােজনবােধে তা সংশােধন করার পর তাতে স্বাক্ষরদান করবে এবং তখন তা মামলার যেকোন শুনানীতে পাঠ করা যাবে।

আদেশ ১৮ বিধি ১৭ আদালত সাক্ষীকে পুনঃ আহ্বান এবং জবানবন্দী নিতে পারে

যে সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে, আদালতে উক্ত সাক্ষীকে মামলার যেকোন পর্যায়ে পুনঃ আহ্বান করতে পারে এবং (বর্তমানে প্রচলিত সাক্ষ্য আইনের বিধান সাপেক্ষে) আদালত সংগত মনে করে এরূপ প্রশ্ন তাকে জিজ্ঞাসা করতে পারে ।

আদেশ ১৮ বিধি ১৮ পরিদর্শন করতে আদালতের ক্ষমতা

আদালত মামলার যেকোন পর্যায়ে কোন প্রশ্নের সৃষ্টি হতে পারে এরূপ কোন সম্পত্তি বা বস্তুর বিষয় পরিদর্শন করতে পারে।

আদেশ ১৮ বিধি ১৯ শুনানী সমাপ্ত করার সময়

১) চূড়ান্ত শুনানীর দিন ধার্য হওয়ার একশত বিশ দিনের ভিতর আদালত মামলার শুনানী শেষ করবে।

২) এই বিধি অনুযায়ী সময় নির্দিষ্টকরণের জন্য শুধুমাত্র কর্ম দিবসগুলি গণনায় আনিতে হবে।

আদেশ ১৮ বিধি ২০ দৈনন্দিন কর্মলিকা, ইত্যাদিতে মামলা ধার্য

কোন আদালত চূড়ান্ত শুনানী কার্যের জন্য দৈনন্দিন কর্মতালিকায় আংশিক শ্রবণীয় মামলাসহ পাঁচটির বেশি মামলা এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে একশতটির বেশি মামলা ধার্য করবে না এবং নিস্পত্তির পর চূড়ান্ত পর্যায়ের মামলার সংখ্যা সত্তরটির নিম্নে নামিয়া আসিলে সাধারণত পেশ করা তারিখের ভিত্তিতে আদালত চূড়ান্ত পর্যায়ে আরও মামলা আনিবার ব্যবস্থা করতে পারবে। তবে শর্ত হল যে, কোন আদালতে শুনানী কার্যের জন্য তৈরিকৃত মামলার সংখ্যা যথাযথ শর্তে নির্ধারণের জন্য যথেষ্ট না হলে যথােপযুক্ত পদ্ধতিতে ধার্য করার‌ বিবেচনামূলক ক্ষমতা আদালতের থাকবে।

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...