Skip to main content

Posts

Showing posts from January, 2022

Video Article Preposition Phrase Clause

ধারা ৬০ ডিক্রী জারি সম্পত্তি ক্রোক বিক্রি দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

 Section 60 Attachment - Civil Procedure Code ধারা ৬০ ডিক্রীজারিতে সম্পত্তি ক্রোক এবং বিক্রির জন্য দায়ী - দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ৬০ ডিক্রী জারিতে সম্পত্তি ক্রোক এবং বিক্রির জন্য দায়ী নিম্নবর্ণিত সম্পত্তিগুলাে ক্রোক ও বিক্রির জন্য ডিক্রী জারি করা যাবে, যথা জমি, গৃহ বা অপরাপর দালান কোঠা, মালামাল, টাকা, ব্যাংক নােট, চেক, বিল অব এক্সচেঞ্জ, হুন্ডি, প্রমিসরি নােট, ইমারত, সরকারি ঋণপত্র, বন্ড বা অন্যবিধ সিকিউরিটি, দেনা, কোম্পানির শেয়ার এবং অতঃপর এখানে বর্ণিতগুলাে ছাড়া সাব্যস্ত দেনাদারের অন্য সমস্ত প্রকার স্থাবর অস্থাবর বিক্রয়যােগ্য সম্পত্তি বা এরূপ সম্পত্তি যার উপর বা যা হতে প্রাপ্য আয় সাব্যস্ত দেনাদারের নিজের প্রয়ােজনে ব্যয়ের অধিকার রয়েছে, অনুরূপ সম্পত্তি উক্ত সাব্যস্ত দেনাদারের নিজের নামেই থাকুক বা তার জিম্মাদারীতে বা তার অন্য নামেই থাকুক। তবে শর্ত থাকে যে, নিম্নবর্ণিত অনুরূপ জিনিসগুলাে ক্রোক বা নিলামে বিক্রয় করা যাবে না। ক) সাব্যস্ত দেনাদার, তার স্ত্রী এবং সন্তানগণের আবশ্যকীয় পরিধেয় বস্ত্রাদি, রান্নার বাসন-পত্রাদি, বিছানা-পত্র এবং এমন গহনা, যা ধর্মীয় বিধান অনুসারে কোন মহ

ধারা ৫৫ ডিক্রী জারির জন্য গ্রেফতার ও আটক

 ধারা ৫৫ ডিক্রী জারির জন্য গ্রেফতার ও আটক। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন। Section 55 Arrest and Detention Civil Procedure Code ধারা ৫৫। ডিক্রী জারির জন্য গ্রেফতার ও আটক (১) যে কোন সময় যেকোন দিনে ডিক্রী জারির জন্য সাব্যস্ত দেনাদারকে গ্রেফতার করা যাবে, ও যথাসম্ভব শীঘ্র তাকে আদালতে উপস্থিত করা যাবে, এবং আটক আদেশদানকারী আদালত যে জেলায় অবস্থিত সে জেলার দেওয়ানি কয়েদে তাকে আটক রাখা যেতে পারে, বা যেক্ষেত্রে এরূপ দেওয়ানি কয়েদ উপযুক্ত স্থান সংকুলান করতে পারে না, সেক্ষেত্রে উক্তরূপ জেলার আদালত দ্বারা আটকাদেশ প্রাপ্ত বা লােকের আটকের জন্য সরকার অন্য যে স্থান নির্ধারণ করতে পারে সে জায়গায় তাকে আটক রাখা যেতে পারে ? তবে প্রথমতঃ শর্ত থাকে যে, এই ধারার আওতায় কাউকেও গ্রেফতার করার উদ্দেশ্যে কোন বাসগৃহে সুর্যাস্তের পর এবং সুর্যোদয়ের পূর্বে প্রবেশ করা যাবে না। দ্বিতীয়ত ও শর্ত থাকে যে, সাব্যস্ত দেনাদারের দখলকৃত বাসগৃহ না হলে ও অস্বীকৃতি না জানাইলে বা উক্ত বাসগৃহে প্রবেশ করতে যে কোন বাধা না দিলে সে কক্ষের বহি:দ্বার ভাঙ্গা যাবে না, কিন্তু যদি গ্রেফতারের ক্ষমতাপ্রাপ্ত অফিসার যে কোন বাসগৃহের যথারীতি প্রবেশ

Section 48 Limit of Time Execution of Decree Civil Procedure Code ধারা ৪৮ ডিক্রি জারির সময়সীমা। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 48 Limit of Time for Execution of Decree - Civil Procedure Code 1908 ধারা 48। ডিক্রি জারির সময়সীমা। আদালতের ক্ষমতা। দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ৪৮। ডিক্রি জারির কতিপয় ক্ষেত্রে তামাদি নিষেধাজ্ঞার ডিক্রী ছাড়া অন্য কোন ডিক্রী জারির ক্ষেত্রে আবেদন করা হয়ে থাকলে সে একই ডিক্রী জারির জন্য নিম্নলিখিত তারিখ হতে বার বৎসর পর প্রদত্ত কোন আবেদন মােতাবেক একই ডিক্রী জারির জন্য আদেশ দেয়া যাবে না। ক) যে ডিক্রী জারির আবেদন করা হয়েছে, উহার তারিখ, বা, খ) কোন ডিক্রী বা পরবর্তীকালীন আদেশ এ কোন নির্ধারিত তারিখে বা কিস্তিতে টাকা পরিশােধ বা সম্পত্তি প্রদানের নির্দেশ দেয়া হলে উহা লংঘনের তারিখ । ২) এই ধারার কোন বিধানই ক) আবেদন এর তারিখের অব্যাবহিত পূর্ববর্তী বার বৎসরের ভিতর ডিক্রী জারি দেওয়ার ব্যাপারে সাব্যস্ত দেনাদার প্রবঞ্চনা বা শক্তি প্রয়ােগের দ্বারা ডিক্রী জারিতে বাধা সৃষ্টি করে থাকলে উক্ত বার বৎসর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও উপস্থাপিত আবেদন অনুযায়ী ডিক্রী জারির আদেশ দানে আদালতকে বিরত করবে না; বা খ) ১৯০৮ সনের তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের ১৮৩ অনুচ্ছেদে। কার্যকারীতাকে সীমাবদ্ধ বা অন্যভাবে প্রভাবিত

Section 36-46 Execution of Decree Civil Procedure Code ডিক্রি জারি ধারা ৩৬-৪৬

 Section 36-46 Execution of Decree Civil Procedure Code  ধারা ৩৬-৪৬ ডিক্রি জারি আলোচনা দেওয়ানী কার্যবিধি আইন  ধারা ৩৬। ডিক্রি জারি বিষয়ে উক্ত আইনের বিধানগুলো যতদূর সম্ভব প্রয়োগযোগ্য, আদেশ জারির ক্ষেত্রেও প্রয়োগযোগ্য বলে পরিগণিত হবে। ধারা ৩৭। ডিক্রি প্রদানকারী আদালতের সংজ্ঞা যে আদালত ডিক্রি প্রদান করেছেন বলতে বা অনুরূপ কোন বাক্য দ্বারা ডিক্রি জারির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বিষয় বা প্রসঙ্গের বিপরীত কোন বিধান না থাকলে নিম্মোক্ত রূপ অন্তর্ভুক্ত করে বলে বিবেচিত হবে। ক) জারিযোগ্য ডিক্রি আপিল এখতিয়ার ক্ষমতায় প্রদত্ত হয়ে থাকলে প্রাথমিক আদালত এবং খ) প্রাথমিক আদালত উঠে গিয়ে থাকলে বা ডিক্রি জারি করতে এখতিয়ার বিহীন হয়ে থাকলে ডিক্রি জারি করার আবেদন করার সময় যে আদালতের অনুরূপ মামলার বিচার করার এখতিয়ার ছিল সে আদালত। ৩৭ ধারার বিশ্লেষণ ডিক্রি জারি বিচারকারী আদালতই করবে। অনুরূপ ডিক্রির বিপক্ষে আপিল হলেও এই আপিল আদালতের ডিক্রিটিও মূল আদালতকেই জারি করতে হবে। উচ্চতর আদালতে কোনরূপ আপিল করা হলে সে ক্ষেত্রে মূল আদালতই ডিক্রি জারি করবে। আপিল আদালতের ডিক্রিকে প্রাথমিক আদালতের ডিক্রি হিসেবে ব্যাখ্যা করত

ধারা ৩৪ ৩৫ মামলার খরচ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 34 35 35A 35B Cost of Suit Civil Procedure Code  ধারা ৩৪ ৩৫ ৩৫ক ৩৫খ মামলার খরচ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ৩৪। সুদ  ১) যেখানে ও যতদূর সম্ভব ডিক্রীটি টাকা পরিশােধ বিষয়ক হলে, সেখানে আদালত তার ডিক্রীতে মামলা দায়েরের পূর্বে কোন সময়ের জন্য আসল টাকার উপর বিচার প্রাপ্ত কোন সুদের অতিরিক্ত, বিচারপ্রাপ্ত আসল টাকার উপর মামলার তারিখ হতে ডিক্রীর তারিখ পর্যন্ত প্রদেয় আদালত যুক্তিসঙ্গত বিবেচনা করে এরূপ হারে সুদ, এবং ডিক্রীর তারিখ হতে টাকা পরিশােধের তারিখ পর্যন্ত বা আদালত সঠিক মনে করে এরূপ আরাে পূর্বের তারিখ হতে টাকা পরিশােধের পূর্ণ টাকার উপর আদালত যুক্তিসঙ্গত বিচার বিশ্লেষণ করে এরূপ হারে আরাে অধিক সুদ দেওয়ার জন্য আদেশ দিতে পারে। ২) যেখানে ডিক্রীর তারিখ হতে টাকা পরিশােধের তারিখ পর্যন্ত বা আরাে পূর্বের তারিখ হতে উপরিউক্ত সকল টাকার উপর অধিক সুদ পরিশােধ বিষয়ক ডিক্রী নীরব থাকে সেখানে আদালত উক্ত সুদ অগ্রাহ্য করেছে বলে পরিগণিত হবে ও এইজন্য পৃথক মামলা চলবে না। ৩৪ ধারার বিশ্লেষণ অর্থের মামলার ক্ষেত্রে মামলার তারিখ থেকে ডিক্রীর তারিখ পর্যন্ত যে সুদ হয়, তা প্রদানের জন্য আদালত ডিক্রীতে উল্লেখ ক

ধারা ৩৩ রায় ও ডিক্রী দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

Section 33 Civil Procedure Code Judgement and Decree ধারা ৩৩ রায় ও ডিক্রী দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধাৱা ৩৩। রায় ও ডিক্রী Judgement and Decree মামলা শুনানীর পর আদালত রায় ঘােষণা করবে এবং এরূপ রায়ের ভিত্তিতে ডিক্রী প্রদত্ত হবে। ৩৩ ধারার বিশ্লেষণ দেওয়ানি কার্যবিধি, ১৯০৮ এর ধারা-৩৩ এ রায় ও ডিক্রী সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, মামলা শুনানীর পর আদালত রায় ঘােষণা করবে এবং এরূপ রায়ের ভিত্তিতে ডিক্রী প্রদত্ত হবে। একটি রায়ে সাধারণত নিম্নোক্ত বিষয়সমূহ সন্নিবেশিত হয়- ১) মামলার সংক্ষিপ্ত বিবৃতি ২) বিচার্য বিষয়াদি; ৩) গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ ৪) সিদ্ধান্তাদির অনুকুলে যুক্তি। রায়, ডিক্রী এবং আদেশের মধ্যে পার্থক্য আইনগত ফলাফলের দৃষ্টিতে রায়, ডিক্রী এবং আদেশের মধ্যে যে সকল উল্লেখযােগ্য পার্থক্যগুলি বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায় তা হল নিম্নরূপ; যথা: ১) 'রায়' (Judgment) শব্দটির সংজ্ঞা ১৯০৮ সনের দেওয়ানি কার্যবিধি আইনের এই আইনের ২(১) ধারা মতে, “রায়” বলতে বিচারক কর্তৃক প্রদত্ত এমন এক বিবৃতিকে বুঝায় যার ভিত্তি হলো ডিগ্রী বা আদেশ।(Judgement means the statement given by the Judge of the grounds of a d

কিভাবে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করা হয়

Section 26 27 29 30 31 32 institution of suits and summons - Civil Procedure Code  ধারার ২৬ ২৭ ২৯ ৩০ ৩১ ৩২ মামলা মোকদ্দমা দায়ের এবং সমন - দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২৬। মামলা দায়ের প্রত্যেক মামলা আরজি উপস্থাপনের দ্বারা বা নির্ধারিত হতে পারে এরকম অন্য কোন পদ্ধতিতে দায়ের করতে হবে। ২৬ ধারার বিশ্লেষণ মােকদ্দমা কিভাবে আদালতে রুজু করতে হয়, তা এই ধারায় বলা হয়েছে। আদালতে আরজি দাখিল করে মােকদ্দমা রুজু করতে হয়। যে তারিখে আরজি দাখিল করা হয় সেই তারিখে মােকদ্দমা আরম্ভ হয়। আদালতে মােকদ্দমাকে রেজিস্টারভুক্ত করা হয়। কিন্তু রেজিস্টারভুক্তির সাথে মােকদ্দমার শুরু হওয়ার কোন সম্পর্ক নাই। যে আদালতের এখতিয়ার নাই, সেই আদালতে যদি আরজি দাখিল করা হয়, তবে তার দ্বারা মােকদ্দমা শুরু হয়েছে বলা যাবে না। মােকদ্দমা দায়েরকরণ/ কিভাবে দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করা হয় প্রতিটি মােকদ্দমাই যােগ্য আদালতে আরজি উপস্থাপনের মাধ্যমে আরম্ভ করতে হবে। ভুলবশতঃ কোন উচ্চ আদালতে একটি মােকদ্দমা রুজু করার পর উহা অধঃস্তন যােগ্য আদালতে স্থানান্তরিত করা হলে মােকদ্দমাটি বিচারযােগ্যই থাকবে। মােকদ্দমার আরজি দাখিলের দিন থেকেই

ধারা 21 22 23 24 আদালতের এখতিয়ারে আপত্তি দেওয়ানী কার্যবিধি আইন

 Section 21 22 23 24 objections to jurisdiction. Civil Procedure Code ধারা 21 22 23 24 আদালতের এখতিয়ারে আপত্তি দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২১। এখতিয়ারে আপত্তি যে আদালতে প্রথম মামলা করা হয়, সে আদালতে প্রথম সম্ভাব্য সুযােগ এবং বিচার্য বিষয় সুস্থির করার প্রাক্কালে বা তৎপূর্বে আপত্তি উত্থাপন না করা হলে এবং ন্যায়বিচারের উদ্দেশ্য ব্যর্থ না হলে কোন আপিল বা রিভিশন আদালত মামলা দায়েরের স্থান সম্পর্কে কোন আপত্তি মঞ্জুর করবেন না। ২১ ধারার বিশ্লেষণ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার সম্পর্কে শীঘ্রতম সন্ধিক্ষণে আপত্তি উত্থাপন না করলে তা পরিত্যক্ত হয়েছে বলে পরিগণিত করা যায়। মামলা করার পর চার বৎসর অতিবাহিত হয়েছে, বাদীর সাক্ষীদেরকে বিবাদীপক্ষ জেরা করেছে, বিবাদী পক্ষও সাক্ষ্য প্রদান করেছে। অতঃপর আদালতের সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করার এখতিয়ার নাই বলে বিবাদীর উত্থাপিত আপত্তি গ্রাহ্য হতে পারে না। বিবাদীর কার্য দ্বারা আপত্তি পরিহার করা হয়েছে বলে পরিগণিত হবে। [AIR 1997 (Raj) 19 Mali Vs. Kishen Lal] আদালতের এখতিয়ার বিষয়ক প্রশ্ন নিম্নাদালতে উত্থাপন করে থাকলেও এরূপ এখতিয়ারবিহীনতার কারণে ন্যায়বিচার পরাহত না হয়ে থা

ধারা 20 নালিশের কারণ উদ্ভূত হয় সেখানেই অপরাপর মামলাগুলো রুজুকরণ

 Section 20 Civil Procedure Code Explained ধারা 20 দেওয়ানী কার্যবিধি আইন বিশ্লেষণ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২০ - যেইখানে বিবাদী গন বাস করে বা নালিশের কারণ উদ্ভূত হয় সেখানেই অপরাপর মামলাগুলো রুজুকরণ পূর্বে উল্লেখিত সীমাবদ্ধতা সাপেক্ষে, প্রত্যেকটি মামলায় আদালতে রযু করতে হবে যার একটি স্থানীয় সীমারেখার মধ্যে- ক) বিবাদী, বা একাধিক বিবাদী থাকলে, তাদের প্রত্যেকে মামলাটি দায়ের করার সময় প্রকৃতপক্ষে এবং স্বেচ্ছায় বসবাস করে বা ব্যবসা করে বা লাভজনক কাজ করে কিংবা খ) একাধিক বিবাদী থাকলে তাদের কোন একজন মামলা করার প্রাক্কালে প্রকৃতপক্ষে এবং স্ব-ইচ্ছায়, বসবাস করে বা ব্যবসা করে বা ব্যক্তিগতভাবে লাভজনক কাজ করে। তবে শর্ত থাকে যে, এক্ষেত্রে আদালতের পূর্বানুমতি প্রদত্ত হয় বা যে সকল বিবাদী উক্ত বর্ণনা মতে বসবাস করে না, ব্যবসা করে না বা ব্যক্তিগতভাবে লাভজনক কর্ম করে না। মামলা দায়েরের ব্যাপারে তার মৌন সম্মতি প্রদান করে, অথবা গ) মামলার কারণ সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকঃ উদ্ভব হয়েছে । দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ২০ এর ব্যাখ্যা ব্যাখ্যা ১। কোন লােকের একস্থানে স্থায়ী বাসস্থান ও অন্য স্থানে অস্থায়ী বাসস্থ

বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা

 Section 17 18 19 Civil Procedure Code 1908 ধারা ১৭ ১৮ ১৯ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১৭ বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক মামলা। স্থাবর সম্পত্তি বিষয়ক বা উহাতে কোনো ক্ষতির কারণে আনীত মামলার সম্পত্তি যদি বিভিন্ন আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে থাকে তবে ঐ সম্পত্তির অংশ বিশেষ যে আদালতের এখতিয়ারের ভিতরে অবস্থিত, সেরূপ আদালতে মামলা করা যেতে পারে। তবে শর্ত থাকে যে এই প্রকার মামলার বিষয়বস্তুর মূল্য সম্পর্কে সারা দাবিটি উক্তরূপ আদালতে গ্রহণ করতে পারে। ধারা ১৮। একাধিক আদালতের এখতিয়ারে অবস্থিত স্থাবর সম্পত্তির জন্য মামলা (১) কোন স্থাবর সম্পত্তি যখন দুই বা ততােধিক আদালতের কোনটির স্থানীয় সীমানার এখতিয়ারে অবস্থিত, সে সম্পর্কে অনিশ্চিয়তা দেখা দেয়, এরূপ আদালতের ভিতর যে কোন একটি আদালত যদি সন্তুষ্ট হয়ে মনে করে যে, এরূপ অনিশ্চয়তার ন্যায়সঙ্গত কারণ রয়েছে তা হলে তদমর্মে একটি বিবৃতি লিপিবদ্ধ করে ঐ সম্পত্তির ব্যাপারে যে কোন মামলা গ্রহণ ও বিচার করতে পারবে এবং উক্তরূপ মামলার ডিক্রীর উক্তরূপ কার্যকারিতা থাকবে, যেইরূপ এই আদালতের নিজস্ব এখতিয়ারে স্থানীয় সীমারেখার ভিতর সম্পত্তি অবস

ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয়

Section 15 & 16 Civil Procedure Code  ধারা ১৫ এবং ১৬ কোথায় মামলা করতে হয় ধারা ১৫। যে আদালতে মামলা করতে হবে প্রত্যেকটি মামলা উহার বিচার করার যােগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন পর্যায়ের আদালতে দায়ের করতে হবে। ১৫ ধারার বিশ্লেষণ সর্বনিম্ন আদালতে মামলা করার বিধান রয়েছে। এছাড়া ও উচ্চাদালতের মামলা করা হলে আদালত তা স্ববিবেচনাক্রমে বিচার করতে পারেন বা সংশ্লিষ্ট আদালতে আরজি দাখিল করার জন্য ফেরৎ দিতে পারেন। আদালতের বিচার করার এখতিয়ার না থাকলে তদকর্তৃক প্রদত্ত ডিক্রী বাতিল বলে পরিগণিত হবে। কোন আদালতে দেওয়ানি মােকদ্দমা দাখিল করতে হবে, সে বিষয়ে এই ধারায় নিয়ম-কানুন দেয়া হয়েছে। ১৫ ধারার পরিধি ও উদ্দেশ্য দেওয়ানি কার্যবিধর ধারা ১৫ এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, উচ্চ আদালতকে নিম্ন আদালত দ্বারা বিচারযােগ্য মােকদ্দমার বিচার করা থেকে বিরত রাখা। ধারাটি প্রকৃতপক্ষে পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করে, অধিক্ষেত্র নয়। মােকদ্দমা কোন আদালতে সর্ব প্রথম রুজু করবে উহার একটি মূলনীতি প্রদান করাই এই ধারার উদ্দেশ্য। যখন উচ্চ ও নিম্ন দুইটি আদালতই একটি মােকদ্দমা গ্রহণ করার সমসাময়িক ক্ষমতা রাখে, তখন যেই আদালত নিম্নস্তরের উহাকেই মোকদ্দম

Section 1ধারা ১২ ও ১৩ পুনরায় মামলা করার বাধা

 Section 12 and 13, Civil Procedure Code 1908  ধারা ১২ এবং ১৩ দেওয়ানী কার্যবিধি আইন ধারা ১২- পুনরায় মামলা করার বাধা। যখন কোন বিধি মোতাবেক কোন বিশেষ আইনে বাদী দ্বারা পুনরায় মামলা করা হতে বারিত করা হয়, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন গ্রহণযোগ্য, সেরুম কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা করতে পারবেন না। ধারা ১২ বিশ্লেষণ কোন বিশেষ কারণে একজন বাঁদিকে নতুন মামলা করা হতে বিরত করা সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ অর্থাৎ কোন বাদী একই কারণে যাতে পুনরায় মামলা দায়ের করতে না পারে (Bar to further suit) এরূপ নিষিদ্ধতা সম্পর্কে ১৯০৮ দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নম্বর ধারায় সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে। পুনরায় মামলা দায়ের করার বাধা সম্পর্কে দেওয়ানী কার্যবিধির ১২ নং ধারায় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যখন কোন বিধি অনুসারে কোন বিশেষ কারণে বাদী কর্তিক পুনরায় মামলা দায়ের করা নিষিদ্ধ হয়ে থাকে, তখন যে আদালতের প্রতি এই আইন প্রযোজ্য সেরূপ কোন আদালতে তিনি সে একই কারণে পুনরায় মামলা দায়ের করতে পারবে না। ধারা ১৩। কখন বিদেশি রায় চূড়ান্ত নয় কোন বিদেশি আদালত কোন বিষয়ে বিচার করলে ও তা একই পক্ষগুলাে বা তাদের সূত্রে এ