Skip to main content

HSC English First Paper English For Today - Unit 7 Lesson 1 Brojen Das

নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি: বাংলাদেশের কৃষি সম্পদ জনসংখ্যা, অর্থনীতি শিল্প ও বানিজ্য সংবিধান সরকার ব্যবস্থা জাতীয় অর্জন

 বাংলাদেশের কৃষিজসম্পদ

বাংলাদেশের জনসংখ্যা, আদমশুমারি,জাতি, গোষ্ঠী, উপজাতি

বাংলাদেশের অর্থনীতি

বাংলাদেশের শিল্প ও বানিজ্য

বাংলাদেশের সংবিধান

বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা

জাতীয় অর্জন, ব্যক্তিত্ব, পুরস্কার, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা

শস্য উৎপাদন এবং বহুমুখীকরণ।

।। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয় যে জেলায়– ফরিদপুর।

।। জুম চাষ হয় খাগড়াছড়িতে ।

।। আলুর একটি জাত— ডায়মন্ড।

।। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় - বােরাে ধান।

।। বাংলাদেশে রােপা আমন ধান কাটা হয়— অগ্রহায়ণ-পৌষ।

।। যে জেলায় চা-বাগান বেশি— মৌলভীবাজার।

।। বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত— ঈশ্বরদী ।

।। 'ইরাটম’ হলাে— উন্নত জাতের ধান।

।। বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প - তিস্তা সেচ প্রকল্প।

।। বাংলাদেশে সম্প্রতি যে জেলায় চা বাগান করা হয়— পঞ্চগড়।

।। বাংলাদেশে প্রথম চায়ের চাষ আরম্ভ হয়— সিলেটের মালনীছড়ায়।

।। একটি কাঁচা পাটের গাইটের ওজন ৩.৫ মণ ।

।। যে জেলা তুলা চাষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযােগী– যশাের । Note : তুলা উৎপাদনে বর্তমানে শীর্ষ জেলা ঝিনাইদহ।]

।। বাংলাদেশে রেশম উৎপাদিত হয় যে জেলায়— রাজশাহী।

।। একজন কৃষি জমির মালিক যে পরিমাণ কৃষি জমি নিজ মালিকানায় রাখতে পারবেন— ৬০ বিঘা ।

।। কৃষি কাজের জন্য সবচেয়ে উপযােগী মাটি হলাে— দো-আঁশ মাটি ।

।। 'হাড়িভাঙ্গা' নাম যে ফলের— আম।

।। কাঁচাপাট রপ্তানীতে বিশ্বে শীর্ষ দেশ— [Note : সারা বিশ্বে কাঁচাপাট রপ্তানি হয় ১৩.০৯ লাখ বেল। তন্মধ্যে বাংলাদেশ সর্বাধিক ১০.০১ লাখ বেল কাঁচা পাট রপ্তানি করে থাকে। বর্তমানে পাট উৎপাদনে দেশ ভারত এবং এর পরেই বাংলাদেশের অবস্থান।

।। বাংলাদেশের যে জেলায় ফল গবেষণা ইনস্টিটিউট আছে—রাজশাহী।

।। বাংলাদেশে চা বাের্ড অবস্থিত— চট্টগ্রাম।

।। বাংলাদেশে মশলা গবেষণা কেরে অবস্থান-বগুড়া।

।। পাটের জিন বিন্যাস আবিষ্কার করেন যে বিজ্ঞানী-ড. মাকসুদুল আলম।

।। বাংলাদেশের বৃহত্তর সেচ প্রকল্পের নাম – তিস্তা সেচ প্রকল্প।

।। সােনালী আঁশের দেশ - বাংলাদেশ।

।। মধুমালা' নামটি বিখ্যাত - হলদে জাতের তরমুজ হিসেবে ।

কৃষিবিষয়ক কিছু সংস্থার অবস্থান

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) - জয়দেবপুর, গাজীপুর।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)- জয়দেবপুর, গাজীপুর।

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BJRI) - মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা।

বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (BTRI)- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।

বাংলাদেশ রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (BSRTI) - রাজশাহী।

বাংলাদেশ ডাল গবেষণা কেন্দ্র (BPRC)- ঈশ্বরদী, পাবনা।

তেলবীজ গবেষণা কেন্দ্র (ORC)- জয়দেবপুর, গাজীপুর

বাংলাদেশের বনজসম্পদ

।। বাংলাদেশের যে বনভূমি শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত - ভাওয়াল ও মধুপুরের বনভূমি।

।। সুন্দরবন-এর যত শতাংশ বাংলাদেশের ভৌগােলিক সীমার মধ্যে পড়েছে—৬২%।

।। সুন্দরবনে বাঘ গণনায় ব্যবহৃত হয়– পাগ-মার্ক।

।। বাংলাদেশের অন্তর্গত সুন্দরবনের আয়তন কত?- বাংলাদেশে অবস্থিত সুন্দরবনের আয়তন ৬০১৭ বর্গকিমি (সূত্র : বন অধিদপ্তর)]

।। সুন্দরবনকে World Heritage ঘােষণা করে— UNESCO।

।। ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য স্বীকৃতি দেয়— ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭।

।। বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি— পার্বত্য চট্টগ্রাম বনাঞ্চল (অঞ্চল হিসেবে)।

।। বাংলাদেশের একক বৃহত্তম বনভূমি - সুন্দরবন ।

।। বাংলাদেশের বনভূমি মােট স্থলভাগের শতকরা ১৩ ভাগ (প্রায়)।

।। রেলের স্লিপার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়– গর্জন ও জারুল।

।। বাংলাদেশে মােট বনভূমির পরিমাণ ২.৩২ মিলিয়ন হেক্টর।

।। ভাওয়াল বনাঞ্চল অবস্থিত - গাজীপুরে।

।। মধুপুর বনাঞ্চলে অবস্থিত— টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।

।। মধুপুর বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ- শাল ।

।। উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী’ সৃজন করা হয়েছে— ৮টি জেলায় ।

।। বৃক্ষরােপণে রাষ্ট্রীয় পুরস্কারের নাম— প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার।

। বৃক্ষরােপণে প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার প্রবর্তিত হয়— ১৯৯৩ সালে।

।। বাংলাদেশে পরিবেশ নীতি ঘােষণা করা হয় - ১৯৯২ সালে।

।। বাংলাদেশে সামাজিক বনায়নের কাজ শুরু হয় - ১৯৮১ সালে।

।। সামাজিক বনায়ন কর্মসূচি প্রথম শুরু হয় - চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ১৯৭৯ সালে।

।। বিভাগ অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি-– চট্টগ্রাম বিভাগে (৪৩%)।

।। জেলা অনুসারে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বনভূমি – বাগেরহাট জেলায় ।

।। বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম - বৈলাম ।

।। সূর্যকন্যা বলা হয়— তুলা গাছকে।

।। পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ - ইউক্যালিপটাস।

।। বনাঞ্চল থেকে সংগৃহীত কাঠ ও লাকড়ি দেশের মােট জ্বালানির - ৬০% পূরণ করে।

।। দেশের যে বনাঞ্চলকে চিরহরিৎ বন বলা হয় - পার্বত্য বনাঞ্চল ।

বনজসম্পদের ব্যবহার

বাঁশ ও ঘাস - কর্ণফুলী ও সিলেট কাগজ কলের কাঁচামাল হিসেবে।

গর্জন ও জারুল - রেলপথের স্লিপার তৈরিতে।

চাপালিশ ও গামারি - সাম্পান ও নৌকা তৈরিতে।

সেগুন- আসবাবপত্র তৈরিতে।

শাল- গৃহ, টেলিফোন, বৈদ্যুতিক তারের খুঁটি ও আসবাবপত্র তৈরিতে।

গেওয়া, ধুন্দল ও শিমুল - দিয়াশলাই তৈরিতে, পেন্সিল তৈরিতে।

গােলপাতা- ঘরের ছাউনি হিসেবে।

কুর্চি- ছাতার বাট তৈরিতে।

ছাতিম- টেক্সটাইল পণ্য তৈরিতে।

খাদ্য উৎপাদন এবং ব্যবস্থাপনা।

।। বাংলাদেশে মােট আবাদযােগ্য জমির পরিমাণ- কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০১৮ অনুযায়ী ৮৫.৭৭ লক্ষ হেক্টর বা ২,১১,৯৪,২২৮.৫৭ একর।

।। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান— BADC।

।। ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট অবস্থিত – চাঁদপুরে ।

।। বাংলাদেশের কৃষিতে ‘দোয়েল’– উন্নত জাতের গমের নাম। 

।। বাংলাদেশের White gold— চিংড়ি।

।। বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – ময়মনসিংহে (পূর্বে ছিল চাঁদপুর)।

।। বাংলাদেশের যে অঞ্চলে গাে-চারণের জন্য বাথান আছে— সিরাজগঞ্জ।

।। বাংলাদেশে জিডিপিতে পশুসম্পদের অবদান - ১.৪৩% অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুযায়ী।

বাংলাদেশের জনসংখ্যা, আদমশুমারি, জাতি,গােষ্ঠী, উপজাতি 

জনসংখ্যা ও আদমশুমারি

।। বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৪ সালে ।

।। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরাে প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৭৪ সালে। 

।। বাংলাদেশে জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়—১০ বছর পর পর। 

।। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি বর্গকিলােমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব—১,১২৫ জন। [Note : অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে]

।। বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭%। 

।। প্রতি বর্গ কিলােমিটারে সবচেয়ে কম লােক বাস করে -বান্দরবানে। 

।। অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা বর্তমানে - ১৬.৬৫ কোটি;

।। জনসংখ্যার হিসাবে বাংলাদেশ বর্তমানে এশিয়ায় - পঞ্চম।

।। জনসংখ্যার দিক দিয়ে মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। সূত্র : বিশ্ব জনসংখ্যা রিপাের্ট ২০২০]

।। জনসংখ্যায় সার্কভুক্ত দেশে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। (সূত্র : বিশ্ব জনসংখ্যা রিপাের্ট ২০২০

।। বাংলাদেশে বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩৭%। (বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০)

। বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতি বর্গকিমি)–১,১২৫ জন। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০)

।। বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জনবসতি— পাসিংপাড়া (উচ্চতা ৩,০৬৪ ফুট)। এটি কেওক্রাডং পর্বতে মুরং আদিবাসী অধ্যুষিত জনবসতি।

।। বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু ৭২.৬ বছর (বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০; UNFPA 2020 অনুসারে ৭৩ বছর।)

।। বাংলাদেশের পুরুষ ও নারীর গড় আয়ুষ্কাল— ৭১.১ বছর ও ৭৪.২ বছর। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০

।। জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (NIPORT) প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৭৭ সালে।

।। স্থূল জন্মহার - (প্রতি ১০০০ জনে) ১৮.১ জন এবং স্থূল মৃত্যুহার (প্রতি ১০০০ জনে)—৪.৯ জন।

।। শিশু মৃত্যুহার [এক বছরের কম বয়সী (প্রতি হাজারে জীবিত জন্মে)]– ২৪ জন।

।। একটি দেশের জনসংখ্যা আনুষ্ঠানিকভাবে গণনা করাকে বলে— আদমশুমারি ।

।। অবিভক্ত বাংলায় প্রথম আদমশুমারি শুরু হয় ১৮৭২ সালে ।

।। আদমশুমারি পরিচালনা করে - বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরাে (BBS)।

বাংলাদেশের জাতি, গােষ্ঠী ও উপজাতি সংক্রান্ত বিষয়াদি

।। ‘গারাে উপজাতি যে জেলায় বাস করে - ময়মনসিংহ।

[Note : গারাে উপজাতি ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, সিলেট, জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার-এ ৯ জেলাতেই বাস করলেও সবচেয়ে বেশি বাস করে ময়মনসিংহ জেলায়।

।। চাকমা জনগােষ্ঠীর লােকসংখ্যা সর্বাধিক- রাঙ্গামাটি জেলায়।

।। যে জেলায় হাজংদের বসবাস নেই— সিলেট

।। যে উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠীর ধর্ম ইসলাম -পাঙন।

।। খাসিয়া গ্রামগুলাে পরিচিত—পুঞ্জি নামে।

।। বাংলাদেশে উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান আছে— ৮টি।

।। হাজংদের অধিবাস– ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা।

।। যে বাংলাদেশি উপজাতির পারিবারিক কাঠামাে পিতৃতান্ত্রিক— ৫০টি উপজাতির মধ্যে ৪৮টি উপজাতির

পারিবারিক কাঠামােই পিতৃতান্ত্রিক। শুধু খাসিয়া ও গারাে উপজাতি মাতৃতান্ত্রিক ।

।। বাংলাদেশের বিখ্যাত মণিপুরী নাচ যে অঞ্চলের - সিলেট। 

।। কোন উপজাতি গােষ্ঠীটি মাতৃপ্রধান - গারাে ।

।। যে নৃ-গােষ্ঠী তিব্বত থেকে এসেছে-গারাে।

।। গারাে উপজাতি প্রধানত যে অঞ্চলের বাসিন্দা- ময়মনসিংহ।

।। মারমা উপজাতির পারিবারিক কাঠামাে - পিতৃতান্ত্রিক।

।। খাসিয়া উপজাতি বাংলাদেশের যে অঞ্চলে বাস করে-সিলেট।

।। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সংখ্যা -৫০টি।

।। যে ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠীর লােকেরা বাড়িতে অতিথি এলে পান, সুপারি ও চা দিয়ে আপ্যায়ন করে -খাসি।

।। বাংলাদেশের বৃহত্তম নৃ-গােষ্ঠী— চাকমা।

।। বাংলাদেশে বসবাসকারী সবচেয়ে বেশি আদিবাসী— চাকমা।

।। ‘ওয়ানগালা উৎসব কাদের—গারােদের । 

।। পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় জনগােষ্ঠী যে বিশেষ পদ্ধতিতে চাষ করে তাকে বলে— জুম।

।। মঙ্গোলীয় উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠীর লােক— মগরা।

।। জলকেলি যাদের উৎসব - রাখাইন ।

।। রাখাইনদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব— বুদ্ধপূর্ণিমা।

।। গারােদের ঐতিহ্যবাহী চাষ পদ্ধতি - জুমচাষ ।

।। যে উপজাতির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ, বহু বিবাহ ও বিধবা বিবাহের প্রচলন রয়েছে— হাজং।

।। বাংলাদেশে মােট উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠীর জনসংখ্যা—১৫,৮৬,১৪১। (আদমশুমারি ২০১১)

।। বাংলাদেশে ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠীর সংখ্যা মােট জনসংখ্যার—১.১০% ভাগ। আদমশুমারি ২০১১)

।। চাকমা ভাষায় লিখিত প্রথম উপন্যাসের নাম— ফেবাে (প্রকাশিত হয় ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৪)।

৫০ টি ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী

২৩ মার্চ ২০১৯ তা গেজেট আকারে প্রকাশিত ৫০টি ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী হলাে : ওরাওঁ, কোচ, কোল, কন্দ, কড়া, খারিয়া/খাড়িয়া, খারওয়ার/খেড়ােয়ার, খাসিয়া/খাসি, খিয়াং, খুমি, গারাে, গঞ্জু, গড়াইত, গুর্খা, চাক, চাকমা, ডালু, তঞ্চঙ্গা, ত্রিপুরা, তেলী, তুরি পাহাড়ী/ মালপাহাড়ী, পাংখােয়া/ পাংখাে, পাত্র, বাগদী, বানাই, বড়াইক/বাড়াইক, বেদিয়া, বম, বর্মণ, ঘাসিমালাে, মাহালী, মুসহর, রাখাইন, রাজোয়াড়, লােহার, লুসাই, শবর, সাঁওতাল, হুদি, হাে, হাজং, ভিল, ভূমিজ, ভূঁইমালী, মণিপুরী, মারমা, মুণ্ডা, ম্রো, মাহাতাে/ কুর্মি মাহাতাে/বেদিয়া মাহাতাে, মালাে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি

উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রেক্ষিত ও পরিকল্পনা

।। Inclusive Development Index (IDI)-এর ভিত্তিতে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের স্থান দ্বিতীয়।

।। বাংলাদেশে মােট দেশজ উৎপাদনে কৃষিখাতের অবদান— ক্রমহাসমান ।

।। ECNEC-এর চেয়ারম্যান বা সভাপতি - প্রধানমন্ত্রী।

।। বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয়—২০৬৪ মার্কিন ডলার। পরিসংখ্যান ব্যুরাের থানা পরিসংখ্যানবিদ ২০২০

।। বাংলাদেশের জিডিপিতে যে খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি—সার্ভিস বা সেবা খাত । জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ব্যাক্তিগত কর্জ ২০১৬

।। বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (First Five Year Plan) মেয়াদকালের জন্য প্রযােজ্য ছিল— ১৯৭৩-১৯৭৮।

।। IPRSP-এর অর্থ— Interim Poverty Reduction Strategy Paper।

।। বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম (BDF)-এর প্রতিষ্ঠাকালীন নাম ছিল - বাংলাদেশ এইড গ্রুপ (BAG)।

।। দারিদ্র্য নিরসন কৌশলপত্র (PRSP) তৈরি করে যে প্রতিষ্ঠান - পরিকল্পনা কমিশন।

।। পরিকল্পনা কমিশনের মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনার মেয়াদকাল হলাে–৫ বছর।

।। পরিকল্পনা কমিশনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মেয়াদকাল— ১৫-২০ বছর।

।। বাংলাদেশের জাতীয় আয় গণনায় দেশের অর্থনীতিকে ভাগ করা হয়—১৫টি খাতে।

।। কোনাে দেশের মােট জাতীয় আয়কে মােট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে পাওয়া যায়- মাথাপিছু আয় ।

।। বাংলাদেশে জাতীয় আয়কর দিবস’ যে তারিখে পালন করা হয়- ১৫ সেপ্টেম্বর ।

।। বাংলাদেশের GDP-এর প্রধান খাত— সেবাখাত। 

। মূসক যে ধরনের কর— পরােক্ষ কর ।

।। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে— ১ জুলাই ২০১৫।

।। একটি নির্দিষ্ট সময়ে সাধারণত এক বছরে একটি দেশের সকল বস্তুগত ও অবস্তুগত দ্রব্যসামগ্রীর ও সেবাপণ্যের আর্থিক মূল্যের সমষ্টি হলাে— মােট জাতীয় আয় (GNI)।

।। দেশের নাগরিক বা বিদেশি নাগরিক কর্তৃক নির্দিষ্ট সময়ে দেশের অভ্যন্তরে মােট উৎপাদনের পরিমাণকে বলা হয়-- মােট দেশজ উৎপাদন (GDP)।

।। জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিগুলাে হলাে—১, উৎপাদন পদ্ধতি ২, আয় পদ্ধতি ও ৩, ব্যয় পদ্ধতি।

।। দেশের অভ্যন্তরে কিংবা দেশের বাইরে দেশীয় নাগরিক কর্তৃক মােট উৎপাদনের পরিমাণকে বলা হয়— মােট জাতীয় উৎপাদন (GNP)।

রাজস্বনীতি

।। বাংলাদেশে প্রথম ভ্যাট (VAT) চালু হয়- ১৯৯১ সালে।

।। যে উৎস থেকে বাংলাদেশ সরকারের রাজস্ব আয় সর্বোচ্চ - মূল্য সংযােজন কর ।

।। মূল্য সংযােজন কর বাংলাদেশে চালু করা হয়—১ জুলাই ১৯৯১।

।। TIN এর পূর্ণরূপ - ট্যাকস পেয়ার আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার । 

।। বাংলাদেশের আর্থিক বছর- জুলাই - জুন

।। যে অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন - তাজউদ্দিন আহমেদ

বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (ADP)

।। ADP এর পূর্ণরূপ- Annual Development Programme

দারিদ্র্য বিমােচন

।। বাংলাদেশে বয়স্কভাতা চালু হয় ১৯৯৮ সালে।

।। দেশে বর্তমানে দারিদ্র্যের হার ২০.৫% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ এবং বিবিএসের চূড়ান্ত হিসাবে)।

।। গ্রামীণ মানুষের কল্যাণে সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালিত কর্মসূচির নাম— আরএসএস।

।। যে সময়ে মঙ্গা দেখা দেয়— ভাদ্র-আশ্বিন-কার্তিক।

।। দারিদ্র্য বিমােচনে যে কর্মসূচিটি এখন পর্যন্ত সফল হিসাবে বিবেচিত হয়—ক্ষুদ্র ঋণ ।

।। PRSP-এর পূর্ণরূপ— Poverty Reduction Strategy Paper।

।। কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) হলাে— খাদ্য সহায়তার একটি কর্মসূচি।

।। VGF-এর পূর্ণরূপ— Vulnerable Group Feeding।

।। VGD-এর পূর্ণরূপ—Vulnerable Group Development।

।। সবচেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ অধ্যুষিত বিভাগ - রংপুর।

।। সবচেয়ে কম দরিদ্র মানুষ অধ্যুষিত বিভাগ - ঢাকা।

।। দারিদ্র্য হারে শীর্ষ জেলা কুড়িগ্রাম– ৭০.৮%।

।। কম দারিদ্র্য হারে শীর্ষ জেলা নারায়ণগঞ্জ—২.৬%।

।। দারিদ্র্য হিসেবে গণ্য হয় দৈনিক আয়—১.২৫ ডলারের কম হলে।

।। দারিদ্র্য হিসেবে চিহ্নিত হয়– দৈনিক ২.১২২ কিলােক্যালরির কম খাদ্য গ্রহণ করলে।

।। দৈনিক ১ ডলার ৩৫ সেন্ট আয়কে সর্বনিম্ন ধরে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দারিদ্র্য পরিমাপ করাকে বলে– এশিয়ান পােভার্টি লাইন।

বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্য

শিল্প উৎপাদন, পণ্য আমদানি ও রপ্তানিকরণ

শিল্প উৎপাদন

।। বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি হিসেবে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় - প্রাকৃতিক গ্যাস।

।। বাংলাদেশে সরকারি EPZ সংখ্যা- ৮টি।

।। ন্যাচারাল গ্যাস ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরি লি.-এর উৎপাদিত সার-এর নাম - ইউরিয়া এবং এএসপি ।

।। গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের জন্য প্রস্তাবিত সােনাদিয়া দ্বীপের আয়তন– ৯ বর্গ কিমি ।

।। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী প্রধান পণ্য/খাত/শিল্প—তৈরি পােশাক।

।। দেশের প্রথম ওষুধ পার্ক স্থাপিত হচ্ছে— গজারিয়া (মুন্সিগঞ্জ)।

।। জিয়া সার কারখানায় উৎপাদিত সারের নাম - ইউরিয়া । (জিয়া সার কারখানার বর্তমান নাম আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কো. লি.'।)

।। সম্প্রতি গার্মেন্টসসহ কতিপয় দ্রব্য বিনাশুল্কে যে দেশে প্রবেশাধিকার পেয়েছে - কানাডা। [Note : সর্বশেষ চীন এ সুবিধা প্রদান করে।]

।। বাংলাদেশের মােট রপ্তানি আয়ে রেডিমেড গার্মেন্টস-এর অংশ— ৪২.৫৪% ।

।। ঘােড়াশাল সার কারখানায় উৎপাদিত সারের নাম - ইউরিয়া ।

।। রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র অবস্থিত – পাবনা ।

।। বাংলাদেশের অস্ত্র কারখানা অবস্থিত—গাজীপুর।

।। বাংলাদেশের একমাত্র জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত—কাপ্তাই ।

।। বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি অবস্থিত—দিনাজপুর।

।। বাংলাদেশের তৈরি প্রথম ল্যাপটপের নাম—দোয়েল।

।। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট-১ এর উৎপাদন ক্ষমতা—1.200 MW

।। বাংলাদেশের প্রথম EPZ গড়ে উঠেছে— চট্টগ্রামে।

।। বাংলাদেশে প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হচ্ছে— পাবনা।

।। বাংলাদেশে প্রথম তেলক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়— হরিপুর ।

।। বাংলাদেশের চামড়া শিল্প নগরী অবস্থিত—সাভার।

।। বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান– ৩৫.৩৬%।

।। বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি ঔষধ রপ্তানি হয়–মিয়ানমার।

।। বাংলাদেশে বেশি রেশম হয়— রাজশাহী।

।। বাংলাদেশে চীনা মাটির সন্ধান পাওয়া গেছে- বিজয়পুরে। 

।। বাংলাদেশে প্রথম ও একমাত্র ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার' অবস্থিত - চট্টগ্রাম।

।। সারাদেশে বিসিকের শিল্পনগরী রয়েছে - ৭৬টি ।

।। হাজারীবাগের ট্যানারি শিল্প স্থানান্তর করা হয়— সাভারে ।

।। বিসিক শিল্প পার্ক অবস্থিত - সিরাজগঞ্জে।

।। বিসিক স্পেশাল ইকোনমিক জোন - কুমারখালি, কুষ্টিয়া।

।। দেশের ইপিজেড (EPZ) সমূহে বিনিয়ােগ রয়েছে– ৩৮টি দেশের।

।। দেশে EPZ এর সংখ্যা—১০টি (সরকারি ৮টি ও বেসরকারি ২টি)।

আমদানি ও রপ্তানি

।। বাংলাদেশ বর্তমানে সর্বাধিক পরিমাণ অর্থের বিভিন্ন পণ্য আমদানি করে— চীন থেকে।

।। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে - চীন।

।। বাগদা চিংড়ি যে দশক থেকে রপ্তানি পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয় - আশির দশক।

।। রপ্তানি আয়ে বর্তমানে পশুসম্পদের অবদান— ০.৪১ ভাগ

।। দেশের রপ্তানি আয়ের মধ্যে চামড়ার অবস্থান ১০ম।

। তৈরি পােশাক থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের শতকরা যত ভাগ আসে-- বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২০ অনুসারে রপ্তানি আয়ের ৪২.৫৪% আসে তৈরি পােশাক থেকে।

।। পােশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান—–২য় ।

।। বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর - চট্টগ্রাম।

।। দেশের সবচেয়ে বড় নদীবন্দর - নারায়ণগঞ্জ।

।। বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানিতে শীর্ষদেশ - যুক্তরাষ্ট্র ।

।। বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে শীর্ষ দেশ যুক্তরাষ্ট্র।

।। বাংলাদেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর অবস্থিত-পটুয়াখালী ।

।। টিকফা চুক্তির দুই পক্ষ হলাে— যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ।

।। সম্প্রতি যে স্থলবন্দর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু কবে—তামাবিল স্থলবন্দর ।

।। বেনাপােল সীমান্ত যে জেলায় - যশাের । 

।। পায়রা সমুদ্র বন্দর যে নদীর তীরে অবস্থিত - রাবনাবাদ চ্যানেল।

।। ভোমরা স্থলবন্দর যে জেলায় অবস্থিত - সাতক্ষীরা ।

।। বুড়িমারী স্থলবন্দর যে উপজেলায় অবস্থিত -পাটগ্রাম।

।। বাংলাদেশে তৈরি জাহাজ 'স্টেলা মেরিস’ রপ্তানি হয়েছে -ডেনমার্কে।

। আন্তজাতিক বাণিজ্য ২ প্রকার। যথা -আমদানি ও রপ্তানি।

।। বাংলাদেশ মেঘালয় থেকে কয়লা আমদানি করে -সিলেটের তামাবিল সীমান্ত দিয়ে।

।। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের GSP সুবিধা স্থগিত করে - ২৭ জুন, ২০১৩ এবং স্থগিতাদেশ কার্যকর হয় ২ সেপ্টেম্বর ২০১৩ থেকে।

গার্মেন্টস শিল্প ও এর সার্বিক ব্যবস্থাপনা

।। Alliance যে দেশভিত্তিক গার্মেন্টস ব্রান্ডগুলাের সংগঠন -যুক্তরাষ্ট্রের।

। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী প্রধান পণ্য/খাত/- শিল্প তৈরি পােশাক।

।। বাংলাদেশে IExport Processing Zone (EPZ)-এর কার্যক্রম শুরু হয় - ১৯৮৩ সালে।

।। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইপিজেড স্থাপিত হয় - ঢাকায়।

।। ট্রেড ইউনিয়ন বলতে বােঝায়—শ্রমিক সংগঠন।

।। ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম গার্মেন্টস কোম্পানি - রিয়াজ গার্মেন্টস লিমিটেড।

।। প্রথম প্রতিষ্ঠিত শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কোম্পানি - দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড, প্রতিষ্ঠা ১৯৭৯।

।। বাংলাদেশের পােশাক রপ্তানির সর্বোচ্চ ৰাজার ইউরােপীয় ইউনিয়ন (অঞ্চল হিসেবে ইউরােপীয় ইউনিয়ন। একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র)।

।। গার্মেন্টস শিল্লের নিরাপত্তার জন্য শিল্প পুলিশ গঠিত হয়- ৩১ অক্টোবর ২০১০।

ব্যাংক ও বীমা ব্যবস্থাপনা

।। বাংলাদেশের অন্যতম বিশেষায়িত ব্যাংক -বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে ।

।। বাংলাদেশে প্রথম মােবাইল ব্যাংকিং শুরু করে - ডাচ-বাংলা ব্যাংক।

।। কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় - ১৯৯৮ সালে।

।। বাংলাদেশের যে প্রতিষ্ঠান মাইক্রোক্রেডিট সম্মেলনের অন্যতম উদ্যোক্তা- গামীণ ব্যাংক।

।। বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক - আরব-বাংলাদেশ ব্যাংক।

।। যে ব্যাংক বাংলাদেশের দরিদ্রতম জনগােষ্ঠীকে ঋণ দিয়ে দেশে ও বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছেন- গ্রামীণ ব্যাংক।

।। বাংলাদেশের যে ব্যাংক নােট প্রচলন করতে পারে - বাংলাদেশ ব্যাংক।

।। বাংলাদেশের যে ব্যাংক সর্বপ্রথম কম্পিউটার স্থাপন করে - ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।

।। বর্তমানে বাংলাদেশের মােট ব্যাংকের সংখ্যা- ৬৭। এর মধ্যে তফসিলভূক্ত ব্যাংক ৬১ এবং তফসিল বহির্ভূত ব্যাংক ৬টি। তফসিলভুক্ত ৬১টি ব্যাংকের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬টি, রাষ্ট্রায়ত্ত বিশেষায়িত ব্যাংক ৩টি এবং বেসরকারি ব্যাংক ৫২টি ।

।। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মেয়াদকাল— ৪ বছর।

।। বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস অবস্থিত - গাজীপুর। 

।। যে ধাতব মুদ্রায় বঙ্গবন্ধু সেতুর প্রতিকৃতি ব্যবহৃত হয়েছে—৫ টাকার মুদ্রায়।

।। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম গভর্নর ছিলেন— এ এন এম হামিদুল্লাহ।

।। এ উপমহাদেশে প্রথম ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু হয় - মােগল আমলে।

।। বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা— ১০টি। ঢাকা (মতিঝিল), ঢাকা (সদরঘাট), চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বগুড়া, সিলেট, বরিশাল, রংপুর ও ময়মনসিংহ ।

।। বাংলাদেশে IMF-এর কার্যালয়— আগারগাঁওয়ে ।

।। সাধারণত বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীন ব্যাংকগুলােকে বলা হয়— তফসিলী ব্যাংক।

। দেশে ব্যাংক ব্যতীত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা - ৩৫টি ।

।। বর্তমানে বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকের সংখ্যা - ১১টি ।

।। বর্তমানে দেশে বীমা প্রতিষ্ঠান রয়েছে - ৭৯টি (রাষ্ট্রায়ত্ত ২টি, বেসরকারি ৭৭টি)।

।। বাংলাদেশে চালু বিদেশী বীমা কোম্পানি - ২টি। মেটলাইফ ও এল আই সি বাংলাদেশ লিমিটেড বা লাইফ ইস্যুরেন্স করপােরেশন বাংলাদেশ লিমিটেড (ভারতীয় কোম্পানি)।

বাংলাদেশের সংবিধান

প্রস্তাবনা ও বৈশিষ্ট্য

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়— ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২।

।। সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে সরকারি কর্মকমিশন গঠনের উল্লেখ আছে— ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে।

।। বাংলাদেশ সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল বিষয়টি যে অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে—১১৭।

।। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের খসড়া গৃহীত হয়— গণপরিষদে ।

।। বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়— ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ থেকে।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি হবে - বাঙালি জাতির ঐক্য ও সংহতি ।

।। সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারী করতে পারেন— ৯৩।

।। বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসেবে যে নামে পরিচিত—বাঙালি।

।। বাংলাদেশের নাগরিকদের পরিচয় - বাংলাদেশী ।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান গৃহীত হয়—৪ নভেম্বর ১৯৭২।

।। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আত্মনিয়ােগ ও বীর শহীদদেরকে প্রাণােৎসর্গ করতে উদ্বুদ্ধ করেছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শ।

।। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হলাে— গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এক শােষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা।

।। বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয়— গণপরিষদে।

।। বাংলাদেশের সংবিধান একটি - লিখিত সংবিধান।

।। বাংলাদেশের সংবিধান—দুষ্পরিবর্তনীয়।

।। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের পার্লামেন্ট—এক কক্ষবিশিষ্ট।

।। সংবিধানে মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে—২৬ থেকে ৪৭ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত।

।। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের গঠন—সংসদীয় পদ্ধতি।

।। সংবিধান অনুযায়ী দেশের বিচার ব্যবস্থা - স্বাধীন।

।। ন্যায়পাল’ গঠনের কথা রয়েছে সংবিধানের - ৭৭নং অনুচ্ছেদে।

মৌলিক অধিকারসহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

।। বাংলাদেশের সংবিধানের ২১(২) ধারায় বলা হয়েছে - “সকল সময়ে জনগণের সেবা করিবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য।"

।। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি সংবিধানে রয়েছে - দ্বিতীয় ভাগ। 

।। 'আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ এটি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদের অন্তর্ভুক্ত -২৭।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের মূলনীতি – ৪টি ।

।। সর্বস্তরে নারীপুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার কথা বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে— ২৮(২)।

।। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক— রাষ্ট্রপতি।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির শপথবাক্য পাঠ করান - স্পিকার ।

।। শিক্ষার জন্য সাংবিধানিক অঙ্গীকার বর্ণিত হয়েছে - বাংলাদেশ সংবিধানের ১৭ নম্বর ধারায় ।

দ্বিতীয় ভাগ : রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ ৮-২৫)

Part Two : Fundamental Principles of State Policy

অনুচ্ছেদ - বিষয়।

৮ - মূলনীতিসমূহ

৯ - জাতীয়তাবাদ

১০- সমাজতন্ত্র ও শােষণমুক্তি

১১ - গণতন্ত্র ও মানবাধিকার

১২ - ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা

১৩ - মালিকানার নীতি

১৪ - কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি

১৫ - মৌলিক প্রয়ােজনের ব্যবস্থা

১৬ - গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব

১৭ - অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮ - জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা

১৮ক - পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

১৯ - সুযােগের সমতা

২০ - অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম

২১ - নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য

২২ - নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ

২৩ - জাতীয় সংস্কৃতি।

২৩ক - উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গােষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি

২৪ - জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি

২৫ - আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন

বাংলাদেশের সংবিধান- মৌলিক অধিকার

তৃতীয় ভাগ : মৌলিক অধিকার (অনুচ্ছেদ ২৬-৪৭)

Part Three : Fundamental Rights

অনুচ্ছেদ - বিষয়

২৬ - মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল

২৭ - আইনের দৃষ্টিতে সমতা

২৮ - ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য

২৯ - সরকারি নিয়ােগ লাভে সুযােগের সমতা

৩০ - বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ, নিষিদ্ধকরণ

৩১ - আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার

৩২ - জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার-রক্ষণ

৩৩ - গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ

৩৪ - জোরজবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ

৩৫ - বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ

৩৬ - চলাফেরার স্বাধীনতা

৩৭ - সমাবেশের স্বাধীনতা

৩৮ - সংগঠনের স্বাধীনতা

৩৯ - চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতা

৪০ - পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা

৪১ - ধর্মীয় স্বাধীনতা।

৪২ - সম্পত্তির অধিকার

৪৩ - গৃহ ও যােগাযােগের রক্ষণ

৪৪ - মৌলিক অধিকার বলবৰ্করণ।

৪৫ - শৃঙ্খলামূলক আইনের ক্ষেত্রে অধিকারের পরিবর্তন

৪৬ - দায়মুক্তি-বিধানের ক্ষমতা

৪৭ - কতিপয় আইনের হেফাজত

৪৭ক - সংবিধানের কতিপয় বিধানের অপ্রযােজ্যতা

|। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের যে ধারায় সকল নাগরিককে আইনের দৃষ্টিতে সমতার কথা বলা হয়েছে--- ধারা ২৭।

।। 'রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন' বলা আছে - সংবিধানের ২৮ (২)নং অনুচ্ছেদে।

।। আইনের দৃষ্টিতে সকল নাগরিক সমান’ বলা হয়েছে - সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদে।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ বলে রাষ্ট্র নারী, শিশু বা অনগ্রসর নাগরিকদের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান তৈরির ক্ষমতা পায় - বাংলাদেশ সংবিধানের ২৮ নং অনুচ্ছেদ।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের যে অংশে মৌলিক অধিকার দেয়া আছে—তৃতীয় ভাগে ।

।। জোরজবরদস্তিমূলক শ্রম নিষিদ্ধ— ৩৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ।

।। প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার' – ৩৯(২) অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে।

।। সংবিধানের ৪১(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী - প্রত্যেক নাগরিকের যে কোন ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে।

।। সংবিধানের ২৮(২) অনুচ্ছেদের বিষয়বস্তু – সর্বস্তরে নারী-পুরুষের সমান অধিকার ।

সংবিধানের সংশােধনীসমূহ

।। সংবিধানের যে সংশোধনকে 'first distortion of constitution' বলে আখ্যায়িত করা হয় - পঞ্চম সংশোধনী

।। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের যে সংশােধনীর মাধ্যমে রদ করা হয়েছে- ১৫তম।

।। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ সংবিধান সংশােধিত হয়- ১৭ বার।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম সংশােধনীর উদ্দেশ্য ছিল - ৯৩ হাজার যুদ্ধবন্দির বিচার অনুষ্ঠান।

।। বাংলাদেশের সংসদীয় ব্যবস্থা সংবিধানের যে সংশােধনীর মাধ্যমে পুনঃপ্রবর্তিত হয়– দ্বাদশ।

।। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা চালু হয় - সংবিধানের ১২ নম্বর সংশােধনীর মাধ্যমে ।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের যে ভাগের অনুচ্ছেদসমূহ জাতীয় সংসদ সংশােধন করতে পারে— চতুর্থ । 

।। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যে সংশােধনীর মাধ্যমে বাতিল করা হয়—১৫শ।

।। বাংলাদেশ সংবিধানের প্রথম সংশােধনী গৃহীত হয়— ১৯৭৩ সালে ।

বাংলাদেশ সংবিধানের সংশােধনীসমূহ

সংশােধনী - সংশােধনীর বিষয়বস্তু - পাসের তারিখ

প্রথম- যুদ্ধাপরাধীসহ অন্যান্য গণবিরােধীদের বিচার নিশ্চিত করা - ১৫ জুলাই, ১৯৭৩ ।

দ্বিতীয় - অভ্যন্তরীণ বা বহিরাক্রমণ গােলযােগে দেশের অর্থনৈতিক জীবন বিপন্ন হলে সে অবস্থায় জরুরি অবস্থা ঘােষণার বিধান - ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩ ।

তৃতীয় - বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি অনুযায়ী বেরুবাড়িকে ভারতের নিকট হস্তান্তরের বিধান - ২৩ নভেম্বর, ১৯৭৪ ।

চতুর্থ- সংসদীয় শাসনপদ্ধতির পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত শাসনপদ্ধতি চালু এবং বহুদলীয় রাজনীতির পরিবর্তে একদলীয় রাজনীতি প্রবর্তন - ২৫ জানুয়ারি, ১৯৭৫ ।

পঞ্চম - ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে ১৯৭৯ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সামরিক সরকারের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের বৈধতা দান - ৬ এপ্রিল, ১৯৭৯ ।

ষষ্ঠ - উপ-রাষ্ট্রপতি পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচনের বিধান নিশ্চিতকরণ - ৮ জুলাই, ১৯৮১।

সপ্তম - ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ থেকে ১৯৮৬ সালের ৯ নভেম্বর পর্যন্ত সামরিক আইন বলবৎ থাকাকালীন সময়ে প্রণীত সকল ফরমান, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের আদেশ, নির্দেশ, অধ্যাদেশসহ অন্যান্য আইন অনুমােদন - ১০ নভেম্বর, ১৯৮৬ ।

অষ্টম - রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে স্বীকৃতিদান এবং ঢাকার বাইরে ৬ টি জেলায় হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন। Dacca-এর নাম Dhaka এবং Bangali-এর নাম Bangla পরিবর্তন করা হয় - ৭ জুন, ১৯৮৮।

নবম - রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সাথে একই সময়ে উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠান করা, রাষ্ট্রপতি পদে কোনাে ব্যক্তিকে পর পর দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা - ১০ জুলাই, ১৯৮৯।

দশম - রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ব্যাপারে সংবিধানের ১২৩(২) অনুচ্ছেদের বাংলা ভাষ্য সংশােধন ও সংসদে মহিলাদের ৩০টি আসন আরাে ১০ বছরকালের জন্য সংরক্ষণ - ১২ জুন, ১৯৯০।

একাদশ - অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান - ৬ আগস্ট, ১৯৯১।

দ্বাদশ - সংসদীয় পদ্ধতির সরকার পুনঃপ্রবর্তন, উপ-রাষ্ট্রপতির পদ বিলুপ্ত - ৬ আগস্ট, ১৯৯১ ।

ত্রয়ােদশ - অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন - ২৭ মার্চ, ১৯৯৬। 

চতুর্দশ - নারীদের জন্য ৪৫ আসন সংরক্ষণ, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি সংরক্ষণ, অর্থ বিল, সংসদ সদস্যদের শপথ, সাংবিধানিক বিভিন্ন পদের বয়স বৃদ্ধি - ১৬ মে, ২০০৪।

পঞ্চদশ - প্রস্তাবনার সংশােধন, '৭২-এর মূলনীতি পুনর্বহাল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত, নারীদের জন্য ৫০ আসন সংরক্ষণ, ইসি'র ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি - ৩০ জুন, ২০১১। 

ষােড়শ - ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা সংসদকে ফিরিয়ে দেয়া - ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪।

সপ্তদশ - সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচনের বিধি আরাে ২৫ বছর বৃদ্ধি - ৮ জুলাই ২০১৮।

সংবিধানের তফসিল (Schedule)

অনুচ্ছেদ - বিষয়

প্রথম তফসিল - অন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন

দ্বিতীয় তফসিল - রাষ্ট্রপতি-নির্বাচন [বিলুপ্ত]

তৃতীয় তফসিল - শপথ ও ঘােষণা

চতুর্থ তফসিল - ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী

পঞ্চম তফসিল - ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ

ষষ্ঠ তফসিল - ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত শেষে অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘােষণা

সপ্তম তফসিল - ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল তারিখে মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘােষণাপত্র

।। The Proclamation of Independence'-সংবিধানের যে তফসিলে সন্নিবেশিত হয়েছে- ৭ম।

।। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের যে তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে- পঞ্চম তফসিল ।

।। স্বাধীনতার ঘােষণাপত্র সংবিধানের যততম তফসিলে সংযােজন করা হয়েছে— সপ্তম।

।। বাংলাদেশের সংবিধানে মােট তফসিল আছে - ৭টি।

।। বাংলাদেশের সংবিধান শেষ হয়েছে – ৭টি তফসিল দিয়ে।

বাংলাদেশ সংবিধানের বিভাগ, বিষয় ও অনুচ্ছেদভিত্তিক তথ্য

।। সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে সরকারি কর্ম কমিশন’ (PSC) গঠনের উল্লেখ আছে— ১৩৭ নং অনুচ্ছেদে।

।। বাংলাদেশের সংবিধানে মােট অনুচ্ছেদ আছে—১৫৩টি ।

।। যে দেশের সংবিধানে ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে - বাংলাদেশ। 

।। সংবিধান বা শাসনতন্ত্র হচ্ছে— রাষ্ট্রের মৌলিক ও সর্বোচ্চ আইন।

।। সংবিধানের মােট ভাগ আছে - ১১টি।

।। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম— গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People's Republic of Bangladesh)।

।। বাংলাদেশের সংবিধান— লিখিত ও দুম্পরিবর্তনীয়।

।। হাতে লিখিত সংবিধান লিপিতে স্বাক্ষর করেননি— সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।

।। বাংলাদেশের প্রথম হস্তলিখিত সংবিধানের মূল লেখক— আবদুর রউফ।

।। বাংলাদেশের হস্তলিখিত সংবিধানের অঙ্গসজ্জা করেন— শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।

গণপরিষদ

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়—১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।

।। গণপরিষদ আদেশ জারি করা হয়—২৩ মার্চ ১৯৭২।

।। বাংলাদেশ গণপরিষদ আদেশ জারি করেন— আবু সাঈদ চৌধুরী।

।। গণপরিষদ আদেশ কার্যকর বলে গণ্য করা হয়— ২৬ মার্চ ১৯৭১ থেকে।

।। গণপরিষদ গঠিত হয় - বাংলাদেশ থেকে নির্বাচিত জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যের সমন্বয়ে।

।। জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত মােট সদস্য ছিল— ৪৬৯ জন।

।। জাতীয় পরিষদের সদস্য ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিল— ১৬৯ জন ও ৩০০ জন।

।। গণপরিষদের কার্যক্রম শুরু হয়— ৪০৩ জন সদস্য নিয়ে (৬৬ জন বিভিন্ন কারণে গণপরিষদের বাইরে থাকেন)।

।। গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে—১০ এপ্রিল ১৯৭২।

।। গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন— মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগিশ ।

।। গণপরিষদের প্রথম স্পিকার ছিলেন— শাহ্ আবদুল হামিদ।

।। গণপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার ছিলেন - মােহাম্মদ উল্লাহ্।

সংবিধান প্রণয়ন কমিটি

।। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়—১১ এপ্রিল ১৯৭২।

।। খসড়া সংবিধান রচনা কমিটির প্রধান বা সভাপতি ছিলেন - ড. কামাল হােসেন।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য সংখ্যা - ৩৪ জন। [৩৩ জন আওয়ামী লীগ দলীয় গণপরিষদ সদস্য এবং একজন ন্যাপ (মােজাফফর) সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত] ।

।। সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র বিরােধী দলীয় সদস্য ছিলেন— সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত।

।। সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন - বেগম রাজিয়া বানু।

।। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির প্রথম বৈঠক বসে— ১৭ এপ্রিল ১৯৭২।

।। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন করে - সর্বমােট ৪৭টি (৩০০ ঘণ্টা) বৈঠকের মাধ্যমে।

।। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি সংবিধানের প্রাথমিক খসড়া প্রণয়ন করে—১০ জুন ১৯৭২।

।। খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি সংবিধানের খসড়া রূপ চূড়ান্ত করে—১১ অক্টোবর ১৯৭২।

বিবিধ তথ্যে সংবিধান

।। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবার ন্যূনতম বয়স - ২৫ বছর।

।। নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করার বিষয়টি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ রয়েছে— অনুচ্ছেদ ২২।

।। সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে— ৩নং।

।। সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে অনুপার্জিত আয় সম্পর্কে বলা আছে – ২০নং।

।। আইনগত ভিত্তি আছে – ওয়াকফ।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে – ৬৫।

।। বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে - ৪(ক)।

।। সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে ভােটাধিকার প্রয়ােগ করতে কমপক্ষে বয়স প্রয়ােজন হয় - ১৮ বছর।

।। বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।

।। বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গঠিত– ১৩৭।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক— সুপ্রীম কোর্ট।

।। সকল বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্বের কথা সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে—১৭।

।। বাংলাদেশে অবস্থিত প্রকৃত মালিকবিহীন যে কোনাে সম্পত্তি প্রজাতন্ত্রের উপর ন্যস্ত হওয়া সংক্রান্ত বিধি সংবিধানের যে অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে— ১৪৩(১) (গ)।

।। সংবিধান অনুযায়ী জেলা বিচারক বলতে - অতিরিক্ত দায়রা জজ অন্তর্ভুক্ত হবেন।

।। বাংলাদেশে বিসিএস ক্যাডার সার্ভিসে ক্যাডারের সংখ্যা ২৬টি।

।। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন একটি - সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান।

।। নির্বাচন কমিশন গঠিত হয় সংবিধানের যে অনুচ্ছেদ অনুযায়ী— ১১৮।

।। খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করা হয়— ১২ অক্টোবর ১৯৭২ (দ্বিতীয় অধিবেশনে)।

।। খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করেন— ড. কামাল হােসেন।

।। গণপরিষদে সংবিধানের ওপর প্রথম পাঠ শুরু হয় - ১৯ অক্টোবর ১৯৭২, শেষ হয় ৩০ অক্টোবর ১৯৭২।

।। গণপরিষদে সংবিধানের ওপর দ্বিতীয় পাঠ শুরু হয়— ৩১ অক্টোবর ১৯৭২, শেষ হয় ৩ নভেম্বর ১৯৭২।

।। গণপরিষদে সংবিধানের ওপর তৃতীয় ও সর্বশেষ পাঠ শুরু হয়– ৪ নভেম্বর ১৯৭২।

।। বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদে গৃহীত হয়– ৪ নভেম্বর ১৯৭২ (৬৫টি সংশােধনীসহ)।

।। বাংলাদেশের সংবিধান লিখিত হয়েছে লাখাে শহীদের রক্তের অক্ষরে’ উক্তিটি - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ।

।। বাংলাদেশের অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ১১ জানুয়ারি ১৯৭২।

।। সংবিধান রচনা কমিটি বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করে - ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের আলােকে।

।। গণপরিষদ সদস্যরা হস্তলিখিত মূল সংবিধানের বাংলা লিপি ও ইংরেজি লিপিতে স্বাক্ষর করে—১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২।

।। বাংলাদেশের প্রথম হস্তলিখিত সংবিধানে ছিল— ৯৩ পাতা।

।। সংবিধান দিবস পালিত হয়—৪ নভেম্বর।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহের গঠন, ভূমিকা ও কার্যক্রম

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান মতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নিয়ােগের মেয়াদকাল—৫ বছর।

।। আওয়ামী লীগের ৬ দফা পেশ করা হয়েছিল - ১৯৬৬ সালে।

।। বাংলাদেশের প্রথম নারী নির্বাচন কমিশনার - বেগম কবিতা খানম।

।। প্রথম নারী নির্বাচন কমিশনার নিয়ােগ দেয়া হয় - ২০১৭ সালে।

।। বাংলাদেশে প্রথম উপজেলা নির্বাচন হয়— ১৯৮৫ সালে।

।। আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন— যুগ্ম সম্পাদক।

।। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়— ১৯০৬ সালে ।

।। আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়— ২৩ জুন ১৯৪৯।

।। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিশ্বাসী— ৪টি মূলনীতিতে (জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র)।

।। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও শামসুল হক।

।। ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠিত হয়— জুলাই ১৯৫৭ (প্রথম সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী)।

।। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) প্রতিষ্ঠিত হয়— ৩১ অক্টোবর ১৯৭২।

।। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠিত হয়—১ সেপ্টেম্বর ১৯৭৮।

।। এডমান্ড বার্কের মতে, রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য— জন সাধারণের কল্যাণ সাধন।

।। জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠা লাভ করে—১ জানুয়ারি ১৯৮৬।

ক্ষমতাসীন ও বিরােধী দলের পারস্পরিক সম্পর্ক

।। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রে 'বিকল্প সরকার’ বলা হয়— বিরােধী দলকে।

।। উন্নত রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে বিরােধী দলও সরকারি দলের ন্যায় গঠন করে— ছায়া মন্ত্রিসভা।

।। রাষ্ট্রের মুখপাত্র হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করে - সরকার।

।। বিরােধী দলকে রাজা ও রানির বিরােধী দল বলা হয়- ইংল্যান্ডে।

।। সংসদকে কার্যকর করার দায়িত্ব - সরকার ও বিরােধী দলের ।

।। দলীয় স্বার্থের উর্বে জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত- ক্ষমতাসীন ও বিরােধী দলের ।

।। If there is no opposition, there is no democracy উক্তিটি করেছিলেন -- Ivor Jennings

।। বিরােধী দলের প্রশ্নের জবাব দিতে বাধ্য– মন্ত্রিসভার সদস্য।

।। ওয়াকআউট - কোনাে বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে সাময়িক সময়ের জন্য বিরােধী দলের সংসদ অধিবেশন ত্যাগ।

।। জাতীয় সংসদে নিরপেক্ষতার প্রতীক - স্পিকার।

সুশীল সমাজ ও চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীসমূহ ও তাদের ভূমিকা

।। Almond ও Powel চাপ সৃষ্টিকারী গােষ্ঠীকে বিভক্ত করেছেন— ৪ ভাগে ।

।। একজন কাউন্সেলর একটি অপরাধ প্রবণ কিশােরের ধারাবাহিকভাবে তথ্য সগ্রহ করলেন? তিনি যে পদ্ধতি ব্যবহার করলেন— পর্যবেক্ষণ ।

।। চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী দেশের যে সকল ঘটনাপ্রবাহের উপর প্রভাব বিস্তার করে—রাজনৈতিক।

।। যে সরকার ব্যবস্থায় চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীসমূহের ভূমিকা অতি ব্যাপক ও তাৎপর্যপূর্ণ– উদারনৈতিক গণতন্ত্র।

।। উদ্দেশ্য অনুসারে চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীকে ভাগ করা হয় - দুই ভাগে ।

।। শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট যে ধরনের চাপ সৃষ্টিকারী গােষ্ঠী - সংরক্ষণমূলক।

।। কোনাে বিশিষ্ট লক্ষ্যকে বাস্তবায়িত করার জন্য কাজ করে এমন চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীকে বলা হয় - উন্নয়নমূলক চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী।

।। উন্নয়নমূলক চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীসমূহ উন্নয়নের কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে—ওয়াচডগ হিসেবে।

।। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ হলাে— এক ধরনের চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী।

।। চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী যে ধরনের ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে গঠিত - বেসরকারি ব্যক্তিবর্গ।

।। সুশীল সমাজ কাজ করে— - চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী হিসেবে।

।। চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীর মূল লক্ষ্য হলাে— গােষ্ঠী স্বার্থ উদ্ধার ।

।। সরকারি কাঠামাের বাইরে থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে চায়— চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী।

।। সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে - চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী।

।। শাসনবিভাগকে চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীসমূহ সাহায্যে করে— তথ্য দিয়ে।

।। উন্নয়নমূলক চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীকে অনেক সময় আখ্যায়িত করা হয়— সুশীল সমাজ ও এনজিও নামে।

।। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে চাপ দেয়— - চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠী।

।। রাজনৈতিক দল ও চাপসৃষ্টিকারী গােষ্ঠীর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলাে— উদ্দেশ্যগত ভিন্নতা।

।। গণতান্ত্রিক ব্যাবস্থার প্রাণকেন্দ্র - জনমত।

।। গণতন্ত্রের প্রথম উপাদান— সজাগ ও তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন জনমত।

বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা

বাংলাদেশের আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ

বাংলাদেশের আইন বিভাগ

।। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা - জাতীয় সংসদের।

।। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ— এক কক্ষবিশিষ্ট।

।। বেসরকারি বিল বলে— সংসদ সদস্যদের উত্থাপিত বিলকে।

।। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে কোরাম হয়—- ৬০ জন সদস্যের উপস্থিতিতে।

।। বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন - রাষ্ট্রপতি।

।। জাতীয় সংসদ ভবন নির্মিত – ২১৫ একর জমির ওপর ।

।। সংসদ ভবনের স্থপতি - লুই আই কান।

।। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন সংখ্যা - ৫০টি।

।। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মােট সদস্য সংখ্যা—৩৫০।

।। বাংলাদেশের পার্লামেন্টের প্রতীক—শাপলা ।

।। বাংলাদেশ সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা হলেন— এটর্নি জেনারেল।

।। বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়— ৭ মার্চ ১৯৭৩।

।। বাংলাদেশের কোনাে ব্যক্তির ভােটাধিকার প্রাপ্তির ন্যূনতম বয়স - ১৮ বছর।

।। জাতীয় সংসদের ১নং আসনটি অবস্থিত – পঞ্চগড় জেলায় ।

।। বাংলাদেশে একজন সংসদ সদস্যের সদস্য পদ বাতিল হয়ে যায় - সর্বোচ্চ ৯০ কার্যদিবসে একাধারে অনুপস্থিত থাকলে।

।। কোনো কারণে সংসদ ভেঙ্গে গেলে বাংলাদেশে সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে।

।। জাতীয় সংসদের ইংরেজি নাম—House of the Nation।

।। সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলােকে বলা হয়— ট্রেজারি বেঞ্চ বা ফ্রন্ট বেঞ্চ।

।। কোনাে মন্ত্রী কর্তৃক উত্থাপিত বিল, বাজেট, সিদ্ধান্ত, প্রস্তাব, সংশােধনী ও অন্যান্য প্রস্তাবকে গণ্য করা হয় - সরকারি কার্যাবলি হিসেবে।

জাতীয় সংসদের স্পিকার, হুইপ, বিরােধী দলীয় নেতা

।। জাতীয় সংসদে কাস্টিং ভােট– স্পিকারের ভােট।

।। মাত্র একটি সংসদীয় আসন– বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য যে পাঠ করান –স্পিকার।

।। বাংলাদেশের প্রথম নারী স্পিকার - শিরিন শারমিন চৌধুরী।

।। বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী - বেগম খালেদা জিয়া।

।। জাতীয় সংসদের সভাপতি বা প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্বপালন করেন— স্পিকার।

।। রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে বা তার অসামর্থ্যের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন - স্পিকার।

।। গণপরিষদের প্রথম স্পিকার - শাহ আবদুল হামিদ।

।। গণপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার - মােহাম্মদ উল্লাহ।

।। গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন - মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ।

।। জাতীয় সংসদের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচন করা হয় - সংবিধানের ৭৪ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী।

।। সংসদ সদস্যদের শপথবাক্য পড়ান— জাতীয় সংসদের স্পিকার।

।। জাতীয় সংসদের প্রথম স্পিকার - মােহাম্মদ উল্লাহ।

।। জাতীয় সংসদের প্রথম নারী স্পিকারের নাম— ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ।

।। জাতীয় সংসদের প্রথম সংসদ নেতা - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

।। বিরােধী দলীয় নেতা ছিল না— প্রথম ও ষষ্ঠ জাতীয় সংসদে।

।। জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ - শাহ মােয়াজ্জেম হােসাইন।

।। জাতীয় সংসদের চিফ হুইপের মর্যাদা - পূর্ণ মন্ত্রীর সমান।

বাংলাদেশের শাসন বিভাগ

।। বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী নির্বাহী ক্ষমতার সর্বোচ্চ অধিকারী—প্রধানমন্ত্রী।

।। বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়— ৭ মার্চ, ১৯৭৩।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হবার ন্যূনতম বয়স— ৩৫ বছর।

।। দেশের কোনাে এলাকাতেই ভােটার হননি এমন ব্যক্তি - সংসদ নির্বাচনে কোনােক্রমেই প্রার্থী হতে পারবেন না ।

।। বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম - শেখ মুজিবুর রহমান।

।। প্রধানমন্ত্রী নিয়ােগের বাইরে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ব্যতীত এককভাবে করতে পারেন - প্রধান বিচারপতি নিয়ােগ ।

।। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়স দরকার - ২৫ বছর ।

।। বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী - তাজউদ্দিন আহমদ।

।। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক— রাষ্ট্রপতি ।

।। স্বাধীন বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন - শেখ মুজিবুর রহমান।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন—জনাব তাজউদ্দীন আহমদ ।

।। বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবনের নাম—বঙ্গভবন।

।। সংসদ কর্তৃক প্রেরিত বিলে রাষ্ট্রপতি কতদিনের মধ্যে সম্মতি দিবেন অথবা সংসদের বিবেচনার জন্য পাঠাবেন—১৫।

।। বাংলাদেশের প্রথম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় - ১৯৭৩ সালে।

।। রাষ্ট্রপতিকে শপথ পাঠ করান - স্পিকার ।

।। বাংলাদেশের একমাত্র পুলিশ একাডেমি অবস্থিত— রাজশাহী।

।। মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক প্রধান - সচিব।

।। বাংলাদেশে আদালতের এখতিয়ার নেই - রাষ্ট্রপতির ওপর।

।। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের নাম— গণভবন (শেরেবাংলা নগর, ঢাকা)।

।। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ইংরেজি নাম - Prime Minister's Office.

।। রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতার অধিকারী - সরকারপ্রধান বা প্রধানমন্ত্রী।

।। মন্ত্রিপরিষদ যৌথভাবে দায়িত্বে - জাতীয় সংসদের নিকট।

।। সংবিধান অনুযায়ী সংসদ সদস্যের বাইরে থেকে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া হয় - ১০%।

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ

।। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি নিয়ােগ দেন–রাষ্ট্রপতি। 

।। বাংলাদেশে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ কার্যকর হয়- ১ নভেম্বর ২০০৭।

।। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রথম নারী বিচারপতি - নাজমুন আরা সুলতানা।

।। বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের কয়টি বিভাগ—২টি।

।। বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি বিচারপতি - আবু সাদাত মােহাম্মদ সায়েম।

।। বাংলাদেশের সংবিধানের অভিভাবক— সুপ্রিম কোর্ট।

।। সংবিধান অনুযায়ী জেলা বিচারক বলতে— অতিরিক্ত দায়রা জজ অন্তর্ভুক্ত হবেন।

।। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ গঠিত - ১১ জন বিচারপতি নিয়ে।

।। নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের কথা বলা হয়েছে সংবিধানের - ২২ নং অনুচ্ছেদে

আইন প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ

।। বাংলাদেশের শেয়ারবাজার কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে - বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন।

।। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইনটি জাতীয় সংসদে পাস করা হয়— ২৭ মার্চ ১৯৯৬।

।। আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন জাতীয় সংসদে পাস হয়— ৯ এপ্রিল ২০০২।

।। অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিভাগ – ৪টি।

।। বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি খালাস করার বা দখল পুনরুদ্ধারের জন্য বন্ধক গ্রহীতার বিরুদ্ধে মামলার নির্ধারিত মেয়াদ—৬০ বছর।

।। বাংলাদেশে অবস্থিত প্রকৃত মালিকবিহীন যেকোনাে সম্পত্তি প্রজাতন্ত্রের উপর ন্যস্ত হওয়া সংক্রান্ত সংবিধানের কত অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে—১৪৩(১) (গ)।

।। ইনডেমিনিটি অধ্যাদেশ কখন বাতিল করা হয়— নভেম্বর ১৯৯৬।

।। বাংলাদেশের আইনে এসিড নিক্ষেপকারীর সর্বোচ্চ শাস্তি - মৃত্যুদণ্ড |

।। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল— ২৫ মার্চ ২০১০।

।। জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন কার্যকর করা হয় - ২০০৬ সালে ।

।। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণ এবং উন্নয়ন প্রকল্প অনুমােদন সংক্রান্ত সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক সংস্থার নাম— জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী পরিষদ।

।। ECNEC-এর বিকল্প চেয়ারম্যান - অর্থমন্ত্রী ।

।। নীতি নির্ধারণ পরিচালনা করে সরকারের যে বিভাগ - নির্বাহী বিভাগ।

।। নীতি নির্ধারণের সর্বোচ্চ পরিষদ— কেবিনেট বা মন্ত্রিসভা।

।। থানাকে উপজেলায় উন্নীতকরণ, নতুন পৌরসভা প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি যে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারণ হয়— নিকার।

জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের প্রশাসনিক ব্যবস্থা কাঠামাে

।। NILG-এর পূর্ণরূপ— National Institute of Local Government.

।। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা - ২৬টি।

।। বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা— ১৯টি।

। বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা- ৪৫৭১টি ।

।। ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয়—১৬১০ খ্রিষ্টাব্দে।

।। পার্বত্য চট্টগ্রামে জেলা আছে— ৩টি ।

।। ঢাকা বিভাগে জেলা আছে— ১৩টি।

।। বাংলাদেশে বর্তমানে বিদ্যমান স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা—৩ স্তরবিশিষ্ট ।

।। তেঁতুলিয়া অবস্থিত - পঞ্চগড় ।

।। হিমছড়ি যে শহরে অবস্থিত – কক্সবাজার ।

।। তিতাস উপজেলা অবস্থিত - কুমিল্লা জেলায় ।

।। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা – রাঙ্গামাটি।

।। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে কার্যকর বিভাগের সংখ্যা——১৯টি।

।। বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের সর্বনিম্ন স্তর - ইউনিয়ন পরিষদ।

।। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলা - নারায়ণগঞ্জ ।

।। বাংলাদেশের সবচেয়ে ছােট বিভাগ - ময়মনসিংহ।

।। ময়মনসিংহ বিভাগ গঠিত – ৪টি জেলা নিয়ে ।

।। ময়মনসিংহ জেলার পূর্বনাম - নাসিরাবাদ।

।। বাংলাদেশের যে বিভাগের সাথে ভারতের কোনাে সীমান্ত সংযােগ নেই-- ঢাকা ও বরিশাল।

।। বাংলাদেশে উপজেলা সংখ্যা– ৪৯২।

।। বাংলাদেশে মােট থানা— ৬৯৯টি (বর্তমানে দেশের মােট থানা ৭১৪)।

।। শহর এলাকার স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা - পৌরসভা ।

প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস ও সংস্কার

।। বাংলাদেশে বর্তমানে বিভাগের সংখ্যা– ৮টি।

।। বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম জাতিসংঘে যােগদান করে– ১৯৭৪ সালে ।

।। বাংলাদেশে স্থানীয় প্রশাসন কাঠামাের সর্বনিম্ন স্তর-- উপজেলা পরিষদ।

।। বাংলাদেশের সর্বশেষ (৮ম) বিভাগের নাম— ময়মনসিংহ (জেলা ৪টি)।

।। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সংসদীয় আসন রয়েছে— ঢাকা জেলায়।

।। বাংলাদেশে বর্তমানে মােট পৌরসভা– ৩২৮টি (সর্বশেষ ৩২৮তম বিশ্বনাথ, সিলেট)।

।। প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি হলাে— নিকার।

।। নিকারের আহ্বায়ক হলেন- প্রধানমন্ত্রী।

।। দেশে বর্তমানে সিটি করপােরেশনের সংখ্যা—১২টি।

।। বাংলাদেশে গঠিত সর্বশেষ সিটি কর্পোরেশন— ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন।

।। প্রশাসনিক পুনর্গঠন ও সংস্কার কমিটি গঠিত হয় - ১৯৮২ সালে।

।। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান - ইউনিয়ন পরিষদ।

।। প্রশাসনিক সংস্কার হিসেবে মহকুমাকে’ উন্নীতকরণ করা হয়েছিল— জেলা হিসেবে।

।। বাংলাদেশের সর্বশেষ উপজেলা - শায়েস্তাগঞ্জ, হবিগঞ্জ (৪৯২তম)।

।। বাংলাদেশের যেখানে জেলা পরিষদে প্রশাসক নেই— পার্বত্য ৩ জেলায় (রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি)।

জাতীয় অর্জন-ব্যক্তিত্ব-পুরস্কার-চলচ্চিত্র-খেলাধুল

 বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন।

।। বাংলাদেশ জাতিসংঘের – ১৩৬তম সদস্য। 

।। বাংলাদেশের তৈরি প্রথম ন্যানাে স্যাটেলাইটের নাম—ব্র্যাক অন্বেষা। 

।। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় - ১৯৯৭ সালে।

।। বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের মধ্যে সমুদ্র সীমা বিরােধ যে সংস্থার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয় - International Tribunal for the Law of the Sea.

।। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়া যে নামে পরিচিত— কুষ্টিয়া গ্রেড

।। বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) সদস্যপদ লাভ করে - ১৯৯৫ সালে।

।। বাংলাদেশ OIC-র সদস্য হয়— ১৯৭৪ সালে ।

।। বাংলাদেশ স্বস্তি পরিষদের বা নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যপদ লাভ করে—২ বার ।

।। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা প্রদান করেন—সাধারণ পরিষদে।

।। বাংলাদেশ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল—১৯৭৯-৮০ সালে।

।। বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১' উৎক্ষেপণ করা হয়—১১ মে ২০১৮।

।। বাংলাদেশের একটি রামসার সাইট—টাঙ্গুয়ার হাওর। 

।। বাংলাদেশের রামসার সাইট ২টি— টাঙ্গুয়ার হাওর (২১ মে ১৯৮২), সুন্দরবন রিজার্ভ ফরেস্ট (১০ জুলাই ২০০০)।

।। সুন্দরবন ইউনেস্কো ঘােষিত যততম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ - ৭৯৮তম।

।। যে সংস্থাটি ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে— UNESCO

।। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যকার সমুদ্রসীমা বিরােধ নিষ্পত্তি হয় - ২০১২ সালে।

।। পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় - ২ ডিসেম্বর ১৯৯৭। 

।। বাংলাদেশ প্রথম যে আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্য পদ লাভ করে- কমনওয়েলথ।

।। বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯।

।। বাংলাদেশের প্রথম উপগ্রহ 'বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণকারী সংস্থা - স্পেস এক্স।

বাংলাদেশ ভারত ছিটমহল বিনিময় চুক্তি কার্যকর হয়—১ আগস্ট ২০১৫ সালে ।

।। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ নামটি - উপগ্রহের।

।। বাংলাদেশে বর্তমানে ইউনেস্কো ঘােষিত যে কয়টি বিশ্ব ঐতিহ্য রয়েছে - ৩টি

।। ভারতের যতটি ছিটমহল’ বাংলাদেশের ভৌগােলিক সীমায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে - ১১১টি।

।। ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘােষণা করে- ১৯৯৯ সালে।

।। শান্তিতে অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদকটি পেয়েছিলেন-- জুলি ও কুরী।

।। সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘােষণা করে যে সংস্থা— UNESCO।

।। বাংলা ভাষাকে দেশের দ্বিতীয় ভাষার মর্যাদা দিয়েছে যে দেশ – সিয়েরা লিওন ।

।। বাংলাদেশের প্রথম ইউনেস্কো ঘােষিত বিশ্ব ঐতিহ্য ঐতিহাসিক মসজিদের শহর - বাগেরহাট (১৯৮৫)।

।। পাটের জিন বিন্যাস আবিষ্কার করেন - মাকসুদুল আলম।

।। বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে কিন্তু কুটনৈতিক সম্পর্ক নেই- তাইওয়ানের।

।। বালাদেশ ও ভরতের মধ্যে সমুদ্র সীমার মীমাংসা হয়েছে যে আদালতে - স্থায়ী সালিশি আদালত।

।। জাতিসংঘে বালাদেশের প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন - এস, এ করিম।

।। বাগদাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি বিল লােকসভায় পাস হয়— ৭ মে ২০১৫।

।। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (CC-এর প্রথম বাংলাদেশি সভাপতি হয়েছিলেন— আ হ ম মুস্তফা কামাল।

শিক্ষা খাতে অর্জন

।। যে বিভাগে সাক্ষরতার হার সর্বাধিক - বরিশাল বিভাগ। 

। উপজেলা রিসোর্স সেন্টার গঠনের উদ্দেশ্য-- প্রাথমিক শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়।

।। বাংলাদেশে শিক্ষার আইনগত ভিত্তির প্রধান উৎস – সংবিধান।

।। উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিক শিক্ষায় একাডেমিক সুপারভিশনের কাজ করে যে দপ্তর- উপজেলা রিসোর্স সেন্টার।

।। 'আলোকিত মানুষ চাই'-এটি যে প্রতিষ্ঠানের শ্লোগান-- বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র।

।। উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মূল লক্ষ্য - ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ধরে রাখা।

।। বাপক অর্থে শিক্ষা 'র ধারণা অধিক গ্রহণযােগ্য-- মানব জীবনের বিকাশ সাধন।

।। " সবার জন্য শিক্ষা” বলতে প্রকৃতপক্ষে বােঝায়— একটি দেশের সমগ্র জনগােষ্ঠীর মৌলিক শিক্ষা নিশ্চিত করুণ।

।। বনবেইস (BANBEIS) কাজ করে - শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও প্রকাশ করে।

।। শিক্ষাক্রম প্রণয়ন ও পরিমার্জনের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান - এনসিটিবি ।

।। বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার মানােন্নয়নে গৃহীত প্রকল্প — HEQEP।

।। মনােপেলীজ ক্ষেত্রে শিখন উদ্দেশ্য— গাণিতিক সমস্যা সমাধান ।

।। বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ দেয় যে প্রতিষ্ঠান—NAEM ।

।। শিখন-শেখানাে কার্যক্রমের নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধানকল্পে যে ধরনের গবেষণা বেশি উপযােগী - Appied Research।

।। বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে আইন প্রণীত হয়— ১৯৯০ সালে ।

।। Net enrollment ratio (NER) বলতে বােঝায়– নির্দিষ্ট বয়সসীমার শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে ভর্তির হার।

।। মৌলিক শিক্ষা - প্রয়ােজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন।

।। শিখন-শেখানাে প্রক্রিয়ায় বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়ােজন— শিক্ষার্থী ।

।। বিজ্ঞান শিখন-শেখানােয় যে এপ্রােচকে বর্তমানে সুপারিশ করা হয়– Demonstration based teaching.

।। শিক্ষার লক্ষ্য মানুষের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গী ও মূল্যবােধ গড়ে তােলা— নৈতিক শিক্ষা।

।। প্রাথমিক শিক্ষার মানােন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে– NAPE ।

।। যে সংস্থাটি বাংলাদেশে পাঠ সমীক্ষা (Lesson study) প্রচলনে উদ্যোগ নিয়েছে— JICA।

।। একীভূত শিক্ষার মূল লক্ষ্য—বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের কার্যকর শিখন ।

।। একীভূত শিক্ষার লক্ষ্য— সকল শিশু।

।। দেশের সার্বিক উন্নয়ন নির্ভর করে যার উপর—শিক্ষা ব্যবস্থা ।

।। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত পরিবেশনা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে - দেশাত্মবােধ সৃষ্টির লক্ষ্যে।

।। দেশব্যাপী বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা হয় - ১ জানুয়ারি ১৯৯৩।

।। বর্তমানে দেশে PTI-- ৬৮টি (৬৭টি সরকারি ও ১টি বেসরকারি)।

স্বাস্থ্যসেবায় সাফল্য

।। তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে - কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়।

।। বাংলাদেশে বর্তমানে মানুষের গড় আয়ু ৭২.৩ বছর। সূত্র : বাংলাদেশ জনসংখ্যা ও জনতাত্ত্বিক সূচক।

।। যতজন মানুষের জন্য একটি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়েছে— ৬০০০ জন।

।। জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি (Oral Pill) যে বয়সী মহিলাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ - ৩০ বছরের উপরে ।

নারী ও শিশু উন্নয়নে অর্জন

।। বাংলাদেশে আশ্রিত রােহিঙ্গা শিশুদের লেখাপড়ার সুবিধা দেয়ার জন্য জাতিসংঘের একটি শাখাকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শাখাটির নাম – ইউনিসেফ।

।। দুঃস্থ, এতিম, অসহায় পথশিশুদের সার্বিক বিকাশের জন্য - ৬টি শিশুবিকাশ কেন্দ্র স্থাপন।

নারীর ক্ষমতায়নে অর্জন

।। পােশাকশিল্পে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ দেশ। যার সিংহভাগ কর্মী হচ্ছে - নারী।

।। ক্ষুদ্রঋণ - বাংলাদেশে গ্রামীণ উন্নয়নে ও নারীর ক্ষমতায়নে অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে।

।। ক্ষুদ্রঋণ গ্রহীতাদের মধ্যে - ৯০% নারী।

বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।

।। যে বিদেশী পত্রিকা বঙ্গবন্ধুকে ‘রাজনীতির কবি' (Poet of Politics) উপাধি দিয়েছিলেন - নিউজ উইকস।

।।।১৯ মে ২০১২ তারিখে যে বাংলাদেশী এভারেস্ট জয় করেন - নিশাত মজুমদার ।

।। 'Making of a Nation Bangladesh' গ্রন্থের রচয়িতা - নুরুল ইসলাম ।

।। বাংলায় মুসলমানদের মধ্যে আধুনিক শিক্ষা প্রচলনের জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন - নওয়াব আবদুল লতিফ।

।। সতীদাহ প্রথা রহিত হয়— ১৮২৯ সালে ।

।। শান্তিতে অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পদকটি পেয়েছিলেন - জুলিও কুরী পদক।

।। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন– ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।

।। পণ্ডিত অতীশ দীপংকর যে জেলার লােক ছিলেন– মুন্সিগঞ্জ ।

।। বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্মজীবনীটিতে যত সাল পর্যন্ত ঘটনাবলি স্থান পেয়েছে— ১৯৬৯।

।। অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের লেখক—বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

।। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়– ইউনেস্কো।

। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত শিলাইদহ যে জেলায় - কুষ্টিয়া ।

।। The Cruel Birth of Bangladesh' গ্রন্থের লেখক— আর্চার কে ব্লাড ।

।। আমেরিকার শিকাগাে শহরে অবস্থিত সিয়ার্স টাওয়ারের স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন - ফজলুর রহমান খান।

।। লালন ফকিরের জন্মস্থান - ঝিনাইদহ।

।। বঙ্গবন্ধুসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিলেন—৩৫ জন।

। পৃথিবীর বিখ্যাত একজন বাঙালি স্হপতি–এফ, আর খান।

।। জহির রায়হান ছিলেন - বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার। 

। নাসায় (NASA) কর্মরত যে বাংলাদেশী জ্যোতির্বিজ্ঞানী নতুন পাঁচটি নক্ষত্র আবিষ্কার করেছেন - রুবাব খান ।

।। বেগম রােকেয়ার জন্মস্থান - রংপুর জেলায়। 

।। শেরে বাংলা কৃষক প্রজা পার্টির সভাপতি ও কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন- ১৯৩২ সালে।

।। ঋণ সালিশি আইন, প্রজাস্বত্ব আইন এবং মহাজনি প্রথা বাতিল আইনের প্রবর্তক - এ কে ফজলুল হক।

।। ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক লং মার্চের নেতৃত্ব দেন - মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী।

।। সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা পরিষদ গঠিত হয়- মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে ৩০ জানুয়ারি ১৯৫২ সালে।

।। ‘গণতন্ত্রের মানসপুর' হিসেবে খ্যাত - হােসেন শহীদ সােহরাওয়ার্দী।

।। বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী - বেগম খালেদা জিয়া [সময়কাল ৫ মার্চ ১৯৯১ - ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬]।

।। উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন - জগদীশচন্দ্র বসু।

।। বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন-এর নাম - ড, কুত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন।

।। ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন - শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন।

।। 'দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে' স্কেচটির চিত্রশিল্পী - কামরুল হাসান।

।। স্যার ফজলে হাসান আবেদ - ১৯৭১ সালে ব্রাক প্রতিষ্ঠা করেন অ্যাকশন বাংলাদেশ ও হেল্প বাংলাদেশ' দুটি সংগঠন থেকে ।

।। ড. ইউনূসের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ - দারিদ্র্যহীন বিশ্বের অভিমুখে।

।। অর্থনীতির মাদার তেরেসা (The Mother Teresa of Economics হিসেবে খ্যাত - অমর্ত্য সেন।

।। এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে অর্থনীতিতে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন - অমর্ত্য সেন।

গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনাসমূহ

।। আইন ও সালিশ কেন্দ্র যে ধরনের সংস্থা - মানবধিকার।

।। শাবাশ বাংলাদেশ’ ভাস্কর্য অবস্থিত - রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ।

।। রাজারবাগ পুলিশ লাইনে নির্মিত 'দুর্জয়’ ভাস্কর্যটির শিল্পী - মৃণাল হক ।

।। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি - হামিদুর রহমান।

।। বাংলাদেশে পরমাণু শক্তি কমিশন গঠিত হয়—১৯৭৩ সালে। 

।। বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৫৫ সালে।

।। বাংলা একাডেমির মূল ভবনের নাম ছিল - বর্ধমান হাউজ। 

।। কুমিল্লা বার্ড (BARD)-এর প্রতিষ্ঠাতা—আখতার হামিদ খান।

।। জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি - মাইনুল হােসেন ।

।। বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক সাহিত্য পত্রিকার নাম - উত্তরাধিকার।

।। নজরুল মঞ্চ অবস্থিত - বাংলা একাডেমিতে। 

।। মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ অবস্থিত? – মেহেরপুর জেলায়।

।। শিখা চিরন্তন' অবহিত - সােহরাওয়াদী উদ্যানে।

।। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অবস্থিত- আগারগাঁও।

।। ‘উত্তরা গণভবন' যে জেলায় অবস্থিত – নাটোর ।

।। আহসান মঞ্জিল নামকরণ করেন—নবাব আবদুল গনি।

।। 'অপরাজেয় বাংলা'--মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী ভাস্কর্য।

।। জাতীয় সংসদের মূল নকশা তৈরি করেন- সুই আই কান।

।। সাত গম্বুজ মসজিদ অবস্থিত—- ঢাকা ।

।। ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম— বিজয় কেতন।

।। অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্যটি অবস্থিত - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ।

।। বারডেম হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা - ডা. মােহাম্মদ ইব্রাহিম । 

।। চেতনা-৭১ স্থাপত্যটির অবস্থান— শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট।

।। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য ‘বিজয় গাঁথা’ অবস্থিত – রংপুর সেনানিবাস।

।। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ নদী গবেষণা কমিশন (IRC) গঠিত হয় - ১৯৭২ সালে।

।। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য স্বাধীনতার সংগ্রাম স্থাপিত - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

।। ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ তৈরি করেছিলেন - মির্জা গােলাম পীর।

।। বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মুখস্থ শাপলা চত্বরের স্থপতি - আজিজুল জলিল পাশা।

।। বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল শহর–সিলেট।

।। বাংলাদেশের যে জেলায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের স্মরণে কমনওয়েলথ যুদ্ধ সমাধি আছে - কুমিল্লায়। 

।। সুচিত্রা সেনের পৈতৃক নিবাস –পাবনা।

।। নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য - ৬.৫ কিমি।

।। বেঙ্গল ফাউন্ডেশন'- আর্ট গ্যালারি। 

।। বাংলাদেশ পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র আছে - বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চিকিৎসাকেন্দ্র ও আল্ট্রাসাউন্ড কেন্দ্র রয়েছে ১৫টি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, মিডফোর্ড (ঢাকা), দিনাজপুর, রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ,বরিশাল, সিলেট, খুলনা, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার। 

।। BSTI-এর পূর্ণ অভিব্যক্তি– Bangladesh Standard and Testing Institution ।

।। বাংলাদেশে নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট অবহিত - ফরিদপুর। 

।। বাংলাদেশে জাতীয় গ্রন্থাগার অবস্থিত আগারগাঁও। 

।। জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি মাইনুল হােসেন মৃত্যুবরণ করেন - ২০১৪ সালে ।

।। হাতির ঝিল’-এর নকশার পরিকল্পনা করেন - স্থপতি এহসান খান।

।। বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন গঠিত হয়-১৯৭৩ সালে। 

।। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট এর প্রধান কার্যালয় - গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে।

।। চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রাথমিক পর্যায়ের নাম - গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউট।

।। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের অবস্থান— সেগুনবাগিচা, ঢাকা।

।। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট উদ্বোধন করা হয়—২১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে।

Video নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি: বাংলাদেশের কৃষি সম্পদ জনসংখ্যা, অর্থনীতি শিল্প ও বানিজ্য সংবিধান সরকার ব্যবস্থা জাতীয় অর্জন

Popular posts from this blog

Write a paragraph on Pahela Baishakh পহেলা বৈশাখ

Write a paragraph on Pahela Baishakh (পহেলা বৈশাখ) Pahela Baishakh Pahela Baishakh is the part of our culture. It is the first day in Bangla calendar. This day is celebrated throughout the country. The main programme of this day is held in Ramna Botamul. Different socio-cultural organizations celebrate this day with due solemnity. People of all sorts of ages and lives attend this function. Colourful processions are brought out. Watery rice and hilsha fish are served during this function. Women and children put on traditional dresses. The whole country wears a festive look. Different cultural programmes are arranged where singers sing traditional bangla songs. Discussion meetings are held. Radio and television put on special programmes. Newspapers and dailies publish supplementary. Fairs are held here and there on this occasion. Shopkeepers and traders arrange ‘halk hata’ and sweet-meats are distributed. In villages, people go to others’ houses and exchange greetings. Thus Pahela Baisha...

Write a paragraph on environment pollution পরিবেশ দূষণ

Write a paragraph on environment pollution (পরিবেশ দূষণ) Environment Pollution Environment pollution means the pollution of air, water, sound, odour, soil and other elements of it. We need safe and clean environment. Pollution of it has tremendous bad effects. Any sort of pollution may bring the doom of life. At present, our environment is being polluted at an alarming rate, Air, the most important element of environment is polluted by smoke from railway engines and power-houses, or the burning of coal and oil or the making of bricks. Water, another vital element is being polluted by the use of chemicals and insecticides or oil seeping from damaged super tankers or by industrial discharge. Sound pollution is caused by the use of microphones and loud speakers. All these pollutions may wipe out our existence from the earth. The destruction of forest also causes environment imbalance that makes the wild animals wipe out. So, it is our moral duty to prevent environment pollution. We must ...

Ecotourism -Read the passage and answer the questions Unit 9 Lesson 3c English For Today

Read the passage and answer the questions Ecotourism is a booming business that many tour operators cite as being helpful to nature.(পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প একটি দ্রুত সমৃদ্ধিময় ব্যবসা যা পর্যটন পরিচালনাকারীবৃন্দ প্রকৃতির জন্য সহায়ক বলে আখ্যায়িত করেন) Every year, millions of people descend on protected and pristine natural areas to observe rare species. (প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ দুর্লভ প্রজাতির প্রাণীগুলোকে দেখতে সংরক্ষিত এবং বিশুদ্ধতা বিরাজমান আছে এমন প্রাকৃতিক অঞ্চল ভ্রমণ করে থাকে।) However, a new report casts doubt on the value of this form of tourism.(যাহোক, একটি নতুন ধরণের পর্যটনের উপকারিতাকে সন্দেহের নজরে দেখছে।) In fact, it suggests that ecotourism is more damaging than helpful to nature. (বাস্তবে, এটি পরামর্শ দিচ্ছে যে পরিবেশবান্ধব পর্যটন শিল্প প্রকৃতির জন্য সহায়কের চেয়ে অধিকতর ক্ষতিকর।) Details are in a report published in the journal Trends in Ecology and Evolution’. (‘ট্রেন্ডস ইন ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বিস্তারিত বলা হয়...